যে এ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, সে কেয়ামতের দিন বোঝা বহন করবে।
Whoever turns away from it (this Qur’ân i.e. does not believe in it, nor acts on its orders), verily, they will bear a heavy burden (of sins) on the Day of Resurrection,
مَنْ أَعْرَضَ عَنْهُ فَإِنَّهُ يَحْمِلُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وِزْرًا
Man aAArada AAanhu fa-innahu yahmilu yawma alqiyamati wizran
YUSUFALI: If any do turn away therefrom, verily they will bear a burden on the Day of judgment;
PICKTHAL: Whoso turneth away from it, he verily will bear a burden on the Day of Resurrection,
SHAKIR: Whoever turns aside from it, he shall surely bear a burden on the day of resurrection
KHALIFA: Those who disregard it will bear a load (of sins) on the Day of Resurrection.
১০০। এর থেকে যে ফিরে যাবে, শেষ বিচারের দিনে সে [ পাপের ] বোঝা বহন করবে।
১০১। তারা এই [ অবস্থায় ] স্থায়ী হবে। সেদিন এই বোঝা হবে কষ্টকর , ২৬২৬
২৬২৬। দেখুন আয়াত [ ৬ : ৩১ ] যেখানে এই ” বোঝার ” উল্লেখ আছে। মানুষ পৃথিবীর ক্ষণস্থায়ী জীবনে এতটাই নিমগ্ন হয়ে যায় যে, পৃথিবীর লোভ-লালসা ভরা ক্ষণস্থায়ী জীবনটাকেই সে শ্বাশত সত্য বলে বিশ্বাস করে। মিথ্যা ও পাপের চাকচিক্য তাকে বিমোহিত করে ফেলে। ফলে পরকালের অনন্ত শ্বাশত জীবনকে সে ইহাকালে অনুভব করতে পারে না। তার সমস্ত সত্তা শুধুমাত্র এই পৃথিবীকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হতে থাকে। শেষ বিচারের দিনে এ সব লোকদের চেতনাতে , অনুভবে পরকালের জীবন ভাস্বর হবে। নিষ্ঠুর সত্যের মুখোমুখি হবে তারা। পৃথিবীর জীবন ছিলো তাদের জন্য মধুর। অপরকে ঠকানো, শুধুমাত্র জাগতিক সুখের অন্বেষণ করা , বিদ্বেষ – ঘৃণা , হিংসা ইত্যাদিই ছিলো সেই জীবনের একমাত্র বিষয়বস্তু। এ সব লোকেরা পার্থিব জীবনে কোনও দিনই আল্লাহ্কে খুশী করার জন্য সৎ কাজের অন্বেষণ করে নাই, আজ বিচারের ময়দানে তাদের স্বপ্নভঙ্গ হবে – তারা জেগে দেখবে তাদের অসৎ কর্মকান্ড তাদের উপরে বোঝার ন্যায় চেপে বসে আছে। সেই ” বোঝা ” থেকে কিছুতেই তারা নিজেদের মুক্ত করতে পারছে ন।