1 of 3

034.011

এবং তাকে আমি বলে ছিলাম, প্রশস্ত বর্ম তৈরী কর, কড়াসমূহ যথাযথভাবে সংযুক্ত কর এবং সৎকর্ম সম্পাদন কর। তোমরা যা কিছু কর, আমি তা দেখি।
Saying: ”Make you perfect coats of mail, balancing well the rings of chain armour, and work you (men) righteousness. Truly, I am All­Seer of what you do.”

أَنِ اعْمَلْ سَابِغَاتٍ وَقَدِّرْ فِي السَّرْدِ وَاعْمَلُوا صَالِحًا إِنِّي بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرٌ
Ani iAAmal sabighatin waqaddir fee alssardi waiAAmaloo salihan innee bima taAAmaloona baseerun

YUSUFALI: (Commanding), “Make thou coast of mail, balancing well the rings of chain armour, and work ye righteousness; for be sure I see (clearly) all that ye do.”
PICKTHAL: Saying: Make thou long coats of mail and measure the links (thereof). And do ye right. Lo! I am Seer of what ye do.
SHAKIR: Saying: Make ample (coats of mail), and assign a time to the making of coats of mail and do good; surely I am Seeing what you do.
KHALIFA: “You may make shields that fit perfectly, and work righteousness. Whatever you do, I am Seer thereof.”

১১। [ আদেশ দিয়েছিলাম]: ” তুমি বর্ম তৈরী কর বুননে পরিমাণ রক্ষা করে ৩৮০১ এবং তোমরা সৎকাজ কর।” ৩৮০২। তোমরা যা কর নিশ্চয়ই আমি তা [ সুস্পষ্ট ভাবে ] দেখে থাকি।

৩৮০১। লৌহের বর্ম বা কোট তৈরী অত্যন্ত কৌশলপূর্ণ শিল্পকলা। একটি লোহার আংটার সথে আর একটি লোহার আংটা জোড়া দিয়ে তা করা হয়, কিন্তু সম্পূর্ণ বর্মটি ব্যবহারের পূর্ণ মাপের হয় এবং আরামদায়ক হয়।

৩৮০২। লক্ষ্য করুন এই আয়াতটি শুরু হয়েছে এক বচন দিয়ে , ” তুমি বর্ম তৈরী কর বুননে পরিমাণ রক্ষা করে।” এখানে তুমি একবচন ব্যবহার করা হয়েছে , যার দ্বারা শুধুমাত্র দাউদ নবীকে সম্বোধন বুঝায়। কারণ দাউদ নবী-ই ছিলেন বর্ম তৈরীর কারিগর। আল্লাহ্‌ তাকেই এই বিদ্যা শিক্ষা দেন। এর পরে দ্বিতীয় লাইনে বহু বচনে বলা হয়েছে : ” তোমরা সৎ কর্ম কর, তোমরা যাহা কিছু কর আমি উহার সম্যক দ্রষ্টা।” এখানে বহুবচনে দাউদ নবী ও তাঁর সহযোগী যোদ্ধাদের সম্বোধন করা হয়েছে। দাউদ নবী বর্ম তৈরী করেছেন সত্য , কিন্তু তা ব্যবহার করবে সকল যোদ্ধারা। তাই আল্লাহ্‌ দাউদ নবী ও তাঁর সহযোগী যোদ্ধাদের সর্তক করেছেন যে তাঁরা যেনো কখনও অন্যায় যুদ্ধে অংশ গ্রহণ না করে। ন্যায়ের পথ থেকে বিচ্যুত না হয়। যুদ্ধ যেনো কোনও অবস্থাতেই হাঙ্গামা ও অত্যাচারের পর্যায়ে চলে না যায়। এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ্‌ সর্তকবাণী প্রেরণ করেছেন এবং সর্তক করে দিয়েছেন যে, তিনি সকল কিছুরই সম্যক দ্রষ্টা। এখানে একবচন ব্যবহার করা হয়েছে , “আমি তা [ সুস্পষ্ট ভাবে ] দেখে থাকি।” বাক্যটি দ্বারা।