1 of 3

039.068

শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, ফলে আসমান ও যমীনে যারা আছে সবাই বেহুঁশ হয়ে যাবে, তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন। অতঃপর আবার শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তৎক্ষণাৎ তারা দন্ডায়মান হয়ে দেখতে থাকবে।
The Trumpet will (just) be sounded, when all that are in the heavens and on earth will swoon, except such as it will please Allah (to exempt). Then will a second one be sounded, when, behold, they will be standing and looking on!

وَنُفِخَ فِي الصُّورِ فَصَعِقَ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَمَن فِي الْأَرْضِ إِلَّا مَن شَاء اللَّهُ ثُمَّ نُفِخَ فِيهِ أُخْرَى فَإِذَا هُم قِيَامٌ يَنظُرُونَ
Wanufikha fee alssoori fasaAAiqa man fee alssamawati waman fee al-ardi illa man shaa Allahu thumma nufikha feehi okhra fa-itha hum qiyamun yanthuroona

YUSUFALI: The Trumpet will (just) be sounded, when all that are in the heavens and on earth will swoon, except such as it will please Allah (to exempt). Then will a second one be sounded, when, behold, they will be standing and looking on!
PICKTHAL: And the trumpet is blown, and all who are in the heavens and all who are in the earth swoon away, save him whom Allah willeth. Then it is blown a second time, and behold them standing waiting!
SHAKIR: And the trumpet shall be blown, so all those that are in the heavens and all those that are in the earth shall swoon, except such as Allah please; then it shall be blown again, then lo! they shall stand up awaiting.
KHALIFA: The horn will be blown, whereupon everyone in the heavens and the earth will be struck unconscious, except those who will be spared by GOD. Then it will be blown another time, whereupon they will all rise up, looking.

৬৮। এবং শিঙ্গায় ফুৎকার দেয়ার সাথে সাথে আল্লাহ্‌ যাদের [ অবকাশ দিতে ] ইচ্ছা করেন তারা ব্যতীত আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সকলে মুর্ছিত হয়ে পড়বে ৪৩৪৩। অতঃপর যখন দ্বিতীয়টি বাজানো হবে, তৎক্ষণাত ওরা দাড়িয়ে যাবে ও তাকিয়ে থাকবে।

৪৩৪৩। [Sa’iqa] মুর্চ্ছিত হইয়া পড়া, অথবা জ্ঞান হারানো ; এর অর্থ জীবনের প্রকাশ থাকা সত্বেও মানুষের সাধারণ অনুভূতি , কার্যক্ষমতা ও শক্তি লোপ পাওয়া। শিঙ্গায় প্রথম ফুৎকারের সাথে সকল সৃষ্ট জীব মৃত্যু বরণ করবে। অর্থাৎ আমরা যাকে জীবন বলে থাকি তা স্তব্ধ হয়ে যাবে। নূতন ভাবে নূতন মাত্রায় নূতন পৃথিবীকে সৃষ্টি করা হবে। [ দেখুন ১৪ : ৪৮ ও টিকা ১৯২৫ ]। শিঙ্গায় প্রথম ফুৎকারের সাথে সাথে প্রতিটি আত্মা ঘটনার আকস্মিকতায় হতবুদ্ধি হয়ে পড়বে, সে হবে স্মৃতিভ্রংশ অথবা সময়, স্থান ও নিজের অস্তিত্বের জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে। শিঙ্গায় দ্বিতীয় বার ফুৎকারের সাথে সাথে সকল মানুষ দণ্ডায়মান হয়ে যাবে। “তাকিয়ে থাকবে ” – অর্থাৎ এ সময়ে তাদের দৃষ্টি হবে অত্যন্ত স্বচ্ছ এবং পূর্বে যা তাদের দৃষ্টির অগোচরে ছিলো তাও দৃষ্টি গোচর হবে। এ সময়েই বিচার কার্য আরম্ভ হবে।