যে ঈমানদার অবস্থায় সৎকর্ম সম্পাদন করে, সে জুলুম ও ক্ষতির আশঙ্কা করবে না।
And he who works deeds of righteousness, while he is a believer (in Islâmic Monotheism) then he will have no fear of injustice, nor of any curtailment (of his reward).
وَمَن يَعْمَلْ مِنَ الصَّالِحَاتِ وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَلَا يَخَافُ ظُلْمًا وَلَا هَضْمًا
Waman yaAAmal mina alssalihati wahuwa mu/minun fala yakhafu thulman wala hadman
YUSUFALI: But he who works deeds of righteousness, and has faith, will have no fear of harm nor of any curtailment (of what is his due).
PICKTHAL: And he who hath done some good works, being a believer, he feareth not injustice nor begrudging (of his wage).
SHAKIR: And whoever does good works and he is a believer, he shall have no fear of injustice nor of the withholding of his due.
KHALIFA: As for those who worked righteousness, while believing, they will have no fear of injustice or adversity.
১১২। কিন্তু যে সৎ কাজ করে এবং ঈমান রাখে, তার [ কোন ] ক্ষতির অথবা [ তার প্রাপ্য ] কমে যাওয়ার কোন ভয় নাই ২৬৩৭।
২৬৩৭। তুলনা করুন পূর্বের টিকার সাথে, যেখানে অন্যায়কারী বা জুলুমবাজের কথা বলা হয়েছে। এই আয়াতে পূণ্যাত্মাদের কথা বলা হয়েছে, যারা তাদের “বিশ্বাসের” বা ঈমানের মজবুত ভিত্তির উপরে পৃথিবীতে অধিষ্ঠিত ছিলেন। পরলোকে আল্লাহ্র দরবারে এসব লোকেরা নিজেদের বিশ্বাস বা ঈমানকে ন্যায়সঙ্গতরূপে প্রত্যক্ষ করবে। এই আয়াতে আল্লাহ্ এসব বিশ্বাসী লোকদের আশ্বাস দিয়েছেন যে, তাদের কোন ভয় নাই , কোনও ক্ষতিও তাদের ঘটবে না। তাদের কর্মের পূর্ণ পুরষ্কার তাদের দেয়া হবে। তাদের প্রতি কোন অন্যায় করা হবে না। শুধু তাই নয় আয়াত [ ৩ : ২৭ ] এবং যা প্রাপ্য পুরষ্কার হিসেবে তার থেকেও বেশী তাদের দান করা হবে।