আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত তাদের কোন সাহায্যকারী থাকবে না, যে তাদেরকে সাহায্য করবে। আল্লাহ তা’আলা যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার কোন গতি নেই।
And they will have no Auliyâ’ (protectors) to help them other than Allâh. And he whom Allâh sends astray, for him there is no way.
وَمَا كَانَ لَهُم مِّنْ أَوْلِيَاء يَنصُرُونَهُم مِّن دُونِ اللَّهِ وَمَن يُضْلِلِ اللَّهُ فَمَا لَهُ مِن سَبِيلٍ
Wama kana lahum min awliyaa yansuroonahum min dooni Allahi waman yudlili Allahu fama lahu min sabeelin
YUSUFALI: And no protectors have they to help them, other than Allah. And for any whom Allah leaves to stray, there is no way (to the Goal).
PICKTHAL: And they will have no protecting friends to help them instead of Allah. He whom Allah sendeth astray, for him there is no road.
SHAKIR: And they shall have no friends to help them besides Allah; and– whomsoever Allah makes err, he shall have no way.
KHALIFA: There will be no allies to help them against GOD. Whomever GOD sends astray can never be guided.
৪৬। আল্লাহ্ ব্যতীত সাহায্য করার জন্য আর কোন অভিভাবক তাদের থাকবে না৪৫৯০। আল্লাহ্ যাদের বিপথে ত্যাগ করেন তাদের [ লক্ষ্যে পৌঁছানোর ] কোন পথ নাই।
৪৫৯০। আয়াত নং ৪৪ যে যুক্তির অবতারণা করা হয়েছিলো এই আয়াতে এসে তার সমাপ্তি টানা হয়েছে। যদি কেউ শেষ পর্যন্ত আল্লাহ্র উপরে বিশ্বাস স্থাপন না করে,এবং আল্লাহ্র হেদায়েতকে প্রত্যাখান করে এবং আল্লাহ্র তত্ববধানের উপরে নির্ভরশীল না হয়, তবে প্রকৃত পক্ষে তাদের কোনও অভিভাবক নাই। আল্লাহ্ ব্যতীত পৃথিবীতে যাদের তারা শক্তিশালী রূপে কল্পনা করতো সে সব মিথ্যা উপাস্যের উপাসনার ফলে তারা ধীরে ধীরে সঠিক পথের পরিবর্তে বিপথে পরিচালিত হয়। তাদের মূল্যবোধ,ধ্যান, ধারণা সবই ধীরে ধীরে বিকৃতরূপ ধারণ করে, কিন্তু পৃথিবীর জীবনে তারা তা উপলব্ধি করতে অক্ষম হয়। শেষ বিচারের দিনে যখন প্রকৃত সত্য তাদের সম্মুখে উদ্ঘাটিত হবে, তারা তখন প্রাণপণে চাইবে পৃথিবীর জীবনের পুণরাবৃত্তি। কিন্তু হায় ! তখন আর তা সম্ভব হবে না। তাদের দোযখের আগুনে নিক্ষেপ করা হবে। অপরপক্ষে যাদের তারা পৃথিবীতে নগণ্যরূপে ঘৃণা ও অবজ্ঞা করতো সেই সব মোমেন বান্দারা পৃথিবীর সৎ জীবনের সফল পরিণতি লাভ করে ধন্য হবে। তাদের জন্য হবে বেহেশতে অবস্থান।