বলা হবে, আজ তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না অনেক মৃত্যুকে ডাক।
Exclaim not today for one destruction, but exclaim for many destructions.
لَا تَدْعُوا الْيَوْمَ ثُبُورًا وَاحِدًا وَادْعُوا ثُبُورًا كَثِيرًا
La tadAAoo alyawma thubooran wahidan waodAAoo thubooran katheeran
YUSUFALI: “This day plead not for a single destruction: plead for destruction oft-repeated!”
PICKTHAL: Pray not that day for one destruction, but pray for many destructions!
SHAKIR: Call not this day for one destruction, but call for destructions many.
KHALIFA: You will not declare just a single remorse, on that day; you will suffer through a great number of remorses.
১৪। “আজকে [শুধু ] একবার ধ্বংসের আবেদন করো না, [বরং ] বারে বারে ধ্বংসের জন্য আবেদন কর।”
১৫। বল, ” এটাই কি উত্তম , না স্থায়ী বেহেশ্ত , যার প্রতিশ্রুতি পূণ্যাত্মাদের দেয়া হয়েছে তা ? ৩০৬৯ তাদের জন্য এটা হচ্ছে পুরষ্কার এবং [ সকল চাওয়া পাওয়ার ] শেষ গন্তব্য স্থল ৩০৭০।
৩০৬৯। এখানে বক্তব্যের ধারাকে পরিবর্তন করা হয়েছে। পরকালের দোযখের আগুন ও বেহেশতের শান্তির বর্ণনার পরে মর্তের মানুষদের সম্বোধন করে বলা হয়েছে , ” পাপের ও পূণ্যের ফলাফল এখানে বর্ণনা করা হয়েছে, এখন বল তোমরা কোনটা পছন্দ করবে ? ”
৩০৭০। এই আয়াতটি গভীর তত্বজ্ঞান পূর্ণ। পাপ ও পূণ্যের বিচার এবং শাস্তি ও পুরষ্কার। শুধু সাদামাটা এই বক্তব্যের দ্বারা আয়াতটির পূর্ণ অর্থ বোধগম্য নয়। পুরষ্কার শব্দটি দ্বারা সঠিক ভাবকে প্রকাশ করা যায় না কারণ ১) পূণ্যাত্মারা বেহেশতে যে শান্তি লাভ করবেন তা তাদের কৃত কর্মের পুরষ্কারের বহুগুণ হবে এবং ২) পূণ্যাত্মা নিজেই নিজের পুরষ্কার। পূণ্যাত্মাদের প্রকাশ এ ভাবে করা যায় যে, তাদের সকল ইচ্ছা এমন কি সর্বোচ্চ ইচ্ছাকেও সম্মান করা হবে। পার্থিব জীবনে তাদের একান্ত এবং সর্বোচ্চ কাম্য ছিলো আল্লাহ্র সান্নিধ্য লাভ করা, পরলোকে স্রষ্টা তাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করবেন। আল্লাহ্র সান্নিধ্যে পূণ্যাত্মারা হবে ধন্য। মানব জীবনের সর্বোচ্চ পাওয়ায় তারা হবেন পরিতৃপ্ত তাদের আত্মার মোক্ষলাভ ঘটবে।