এখন তারা বলবেঃ আল্লাহর। বলুনঃ তাহলে কোথা থেকে তোমাদেরকে জাদু করা হচ্ছে?
They will say: ”(All that belongs) to Allâh.” Say: ”How then are you deceived and turn away from the truth?”
سَيَقُولُونَ لِلَّهِ قُلْ فَأَنَّى تُسْحَرُونَ
Sayaqooloona lillahi qul faanna tusharoona
YUSUFALI: They will say, “(It belongs) to Allah.” Say: “Then how are ye deluded?”
PICKTHAL: They will say: Unto Allah (all that belongeth). Say: How then are ye bewitched?
SHAKIR: They will say: (This is) Allah’s. Say: From whence are you then deceived?
KHALIFA: They will say, “GOD.” Say, “Where did you go wrong?”
৮৮। বল : ” কে তিনি যার হাতে সকল কিছুর কর্তৃত্ব ; – যিনি সকলকে রক্ষা করেন, কিন্তু তার উপরে [ কোন ] রক্ষাকর্তা নাই ? [ বল ] যদি তোমরা জান ? ”
৮৯। তারা বলবে, ” আল্লাহ্র [ অধিকারে ]।” বল : ” তাহলে কেমন করে তোমরা বিভ্রান্ত হচ্ছ ? ” ২৯৩০
২৯৩০। আল্লাহ্কে – আল্লাহ্র ক্ষমতাকে অনুধাবন করতে হলে তাঁর সৃষ্টিকে অনুধাবন করতে বলা হয়েছে। মহা বিশ্ব -ব্রহ্মান্ড সৃষ্টি হচ্ছে স্রষ্টার সৃষ্টি কৌশলের এক অনন্য নিদর্শন। বিজ্ঞান, শিল্প, সৌন্দর্য সব তাঁর সৃষ্টির মাঝে এসে মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। তাঁর সৃষ্টি স্বয়ংসম্পূর্ণ – বিজ্ঞানের সুত্রের সর্বোচ্চ প্রয়োগ, সৌন্দর্যের আঁধার , মানুষের নিরাপত্তার প্রতীক , বেঁচে থাকার অবলম্বন। সমস্ত সৃষ্টির মাঝে তার কল্যাণকর হাতের স্পর্শ সর্বত্র বিদ্যমান। বিজ্ঞান বলে, সমস্ত বিশ্ব প্রকৃতি একই প্রাকৃতিক নিয়মের অধীন। এই সত্য আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে আল্লাহ্র একত্বের দিকে। যার অনুভব আছে, জ্ঞান আছে, সেই এই সত্যকে উপলব্ধি করতে সক্ষম। সুতারাং যারা আল্লাহ্র একত্বকে ত্যাগ করে এবং তাঁর মঙ্গলময় ইচ্ছাকে অনুধাবনে অক্ষম হয়ে, কুফরী করে তারা পাগল বই আর কিছু নয়। আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য উপাস্যের উপাসনা বিভ্রান্তি ব্যতীত আর কিছু নয়।