আমি দাউদকে সোলায়মান দান করেছি। সে একজন উত্তম বান্দা। সে ছিল প্রত্যাবর্তনশীল।
To David We gave Solomon (for a son),- How excellent in Our service! Ever did he turn (to Us)!
وَوَهَبْنَا لِدَاوُودَ سُلَيْمَانَ نِعْمَ الْعَبْدُ إِنَّهُ أَوَّابٌ
Wawahabna lidawooda sulaymana niAAma alAAabdu innahu awwabun
YUSUFALI: To David We gave Solomon (for a son),- How excellent in Our service! Ever did he turn (to Us)!
PICKTHAL: And We bestowed on David, Solomon. How excellent a slave! Lo! he was ever turning in repentance (toward Allah).
SHAKIR: And We gave to Dawood Sulaiman, most excellent the servant! Surely he was frequent in returning (to Allah).
KHALIFA: To David we granted Solomon; a good and obedient servant.
৩০। আমি দাউদকে [ পুত্র হিসেবে ] দান করেছিলাম সুলাইমানকে ৪১৮২। কত চমৎকার সে ছিলো আমার সেবায় ! সে সর্বদা [ আমার ] অভিমুখী ছিলো।
৪১৮২। মানুষের মাঝে পরমাত্মার বাস যা অমর এবং অবিনশ্বর। পৃথিবীর সকল কিছু ধ্বংস হয়ে যাবে, কিন্তু আত্মার ধ্বংস নাই। আধ্যাত্মিক উন্নতিই হচ্ছে পৃথিবীতে মানুষের অবস্থানের প্রধান কারণ। আত্মিক উন্নতি ব্যতীত পার্থিব জীবন এবং জাগতিক বিষয়বস্তু অর্থহীন । এই বিষয়টির গুরুত্ব বোঝানোর জন্য পুণরায় দাউদ নবী ও তার পুত্র সুলাইমানের উল্লেখ করা হয়েছে। সুলাইমান ছিলেন এক শক্তিশালী ও মহান নৃপতি। কিন্তু তাঁর মহত্ব ও শক্তির প্রকৃত উৎস হচ্ছেন সর্বশক্তিমান আল্লাহ্। সুলাইমান সম্বন্ধে কোরাণে বলা হয়েছে ,” সে ছিলো অতিশয় আল্লাহ্ অভিমুখী” যা ওল্ড টেস্টামেন্ট বা তাওরাতের বক্তব্য থেকে পৃথক। ওল্ড টেস্টামেন্টে সুলাইমানকে পৌত্তলিক এবং আল্লাহ্র চোখে পাপিষ্ঠ রূপে উপস্থাপন করা হয়েছে এভাবে “Doing evil in the sight of the lord” যেখানে কোরাণে তাঁকে আল্লাহ্র একান্ত অনুগত ও পূণ্যাত্মারূপে বর্ণনা করা হয়েছে।