তিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু ছয়দিনে সৃস্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন। তিনি পরম দয়াময়। তাঁর সম্পর্কে যিনি অবগত, তাকে জিজ্ঞেস কর।
Who created the heavens and the earth and all that is between them in six Days. Then He Istawâ (rose over) the Throne (in a manner that suits His Majesty). The Most Beneficent (Allâh)! Ask Him (O Prophet Muhammad SAW), (concerning His Qualities, His rising over His Throne, His creations, etc.), as He is Al-Khabîr (The All-Knower of everything i.e. Allâh).
الَّذِي خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا فِي سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ الرَّحْمَنُ فَاسْأَلْ بِهِ خَبِيرًا
Allathee khalaqa alssamawati waal-arda wama baynahuma fee sittati ayyamin thumma istawa AAala alAAarshi alrrahmanu fais-al bihi khabeeran
YUSUFALI: He Who created the heavens and the earth and all that is between, in six days, and is firmly established on the Throne (of Authority): Allah Most Gracious: ask thou, then, about Him of any acquainted (with such things).
PICKTHAL: Who created the heavens and the earth and all that is between them in six Days, then He mounted the Throne. The Beneficent! Ask anyone informed concerning Him!
SHAKIR: Who created the heavens and the earth and what is between them in six periods, and He is firmly established on the throne of authority; the Beneficent Allah, so ask respecting it one aware.
KHALIFA: He is the One who created the heavens and the earth, and everything between them, in six days, then assumed all authority. The Most Gracious; ask about Him those who are well founded in knowledge.
৫৯। তিনিই আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এর মধ্যবর্তী সকল কিছু ছয়দিনে সৃষ্টি করেছেন ৩১১৭, অতঃপর দৃঢ়ভাবে [ কর্তৃত্বের ] সিংহাসন প্রতিষ্ঠিত করেছেন ৩১১৮। আল্লাহ্ পরম করুণাময়, তাঁর সম্বন্ধে যে খবর রাখে তাকে জিজ্ঞাসা করে দেখো ৩১১৯।
৩১১৭। দেখুন আয়াত [ ৭ : ৫৪ ] এবং টিকা ১০৩১।
৩১১৮। দেখুন আয়াত [ ১০ : ৩ ] এবং টিকা ১৩৮৬।
৩১১৯। এখানে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়েছে যে, কার প্রতি আমরা আমাদের বিশ্বাস স্থাপন করবো ? যারা শুধুমাত্র জাগতিক বিষয়বুদ্ধি সম্পন্ন , তারা সর্বদা জাগতিক শক্তি সামর্থের উপরে নির্ভরশীল। কিন্তু যারা আধ্যাত্মিক জ্ঞানে সমৃদ্ধ তারা তাদের হৃদয়ে স্বর্গীয় জ্ঞানের সন্ধান লাভ করেন – যার ফলে তারা জাগতিক কোনও কিছুর উপরেই বিশ্বাস স্থাপন করেন না। তাদের একমাত্র নির্ভরতা সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ যিনি সর্বশক্তির উৎস। যদি কেউ তা অনুধাবনে অক্ষম হয় তাদেরকেই এই আয়াতে জিজ্ঞাসা করতে বলা হয়েছে সেই সব পূণ্যাত্মাদের যারা স্বর্গীয় জ্ঞানের অধিকারী ; যাদের আত্মা স্বর্গীয় আলোতে আলোকিত।