2 of 3

078.005

অতঃপর না, সত্বর তারা জানতে পারবে।
Nay, again, they will come to know!

ثُمَّ كَلَّا سَيَعْلَمُونَ
Thumma kalla sayaAAlamoona

YUSUFALI: Verily, verily they shall soon (come to) know!
PICKTHAL: Nay, again, but they will come to know!
SHAKIR: Nay! Nay! they shall soon know.
KHALIFA: Most assuredly, they will find out.

৩। যে বিষয়ে তাদের মতৈক্য নাই।

৪। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,

৫। সত্য-সত্যই শীঘ্রই তারা জানতে পারবে,

৬। আমি কি ভূমিকে বিস্তৃত স্থান করি নাই, ৫৮৯০।

৭। এবং পর্বত সমূহকে পেরেক ?

৫৮৯০। দেখুন [ ১৬ : ১৫ ] আয়াতের টিকা ২০৩৮। আরও দেখুন [ ১৩ : ৩ ] এবং [ ১৫ : ১৯ ] আয়াত। এসব আয়াতে বলা হয়েছে যে, আল্লাহ্‌ ভূমন্ডলকে কার্পেটের ন্যায় বিস্তৃত করেছেন এবং কার্পেটকে স্বস্থানে রাখার জন্য যেরূপ পেরেকের প্রয়োজন হয় সেরূপ পর্বতকে সৃষ্টি করেছেন, যেনো ভূঅভ্যন্তরস্ত চলমান শিলারাশির কম্পন থেকে ভূপৃষ্ঠকে রক্ষা করে। এই সূরাতে আল্লাহ্‌র সৃষ্টির নিদর্শন সমূহকে একের পরে এক উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রাকৃতিক দৃশ্যের বিশদ চিত্র অংকন করা হয়েছে [ ৬ – ৭ ] আয়াতে। এর পরে এসেছে মানুষকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টির বিষয়। তার পরে ধারাবাহিক ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে মানুষের বিশ্রাম ও কাজকে যা সম্পৃক্ত করা হয়েছে রাত্রি ও দিনের সাথে [ ৮- ১১ ] আয়াত। অসীম নীল আকাশ যা বিন্যস্ত করা হয়েছে সপ্ত আকাশে এবং সুশোভিত করা হয়েছে অত্যুজ্জ্বল আলোকমালাতে [ ১২ – ১৩ ] আয়াত। মেঘ ও বৃষ্টি এবং ফসলের প্রাচুর্য। এভাবেই আকাশ, পৃথিবী ও মানুষকে এক সূত্রে গ্রথিত করা হয়েছে [ ১৪ – ১৬ ] আয়াত। সৃষ্টির বিভিন্ন নিদর্শনের মাধ্যমে মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে আল্লাহ্‌র সার্বভৌমত্বের প্রতি এবং পরলোকের জীবনের প্রতি।