• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

অশ্বচরিত – অমর মিত্র

লাইব্রেরি » অমর মিত্র » অশ্বচরিত – অমর মিত্র
অশ্বচরিত - অমর মিত্র

সূচিপত্র

  1. অশ্বচরিত – অমর মিত্র
  2. ভানুর সঙ্গে ঘোড়ার খোঁজে

অশ্বচরিত – অমর মিত্র

[২০০১ সালে বঙ্কিম পুরস্কারপ্রাপ্ত গ্রন্থ]

Aswacharit by Amar Mitra

‘পুনঃ কুমারো বিনিবৃত্য ইত্যথো গবাক্ষমালাঃ প্রতিপেদিরেহঙ্গনাঃ। বিবিক্ত পৃষ্ঠং চ নিশাম্য বাজিনং পুনর্গবাক্ষাণি পিধায় চুক্ৰশুঃ ॥’

(অষ্টমসর্গ, চতুর্দশ শ্লোক : বুদ্ধচরিত—অশ্বঘোষ )

পুনরায় কুমার ফিরে এসেছেন, এই ভেবে নারীসকল সমস্ত গবাক্ষদ্বারে সমবেত হয়েছিলেন। কিন্তু অশ্ব শূন্যপৃষ্ঠে ফিরেছে দেখে তাঁরা গবাক্ষ রুদ্ধ করে আবার উচ্চৈঃস্বরে বিলাপ করতে লাগলেন।

.

প্রিয় লেখক
অভিজিৎ সেনকে
স্বদেশের দিকে একই যাত্রায়

.

ভানুর সঙ্গে ঘোড়ার খোঁজে

১৯৮০ নাগাদ, তখন তিরিশে পৌঁছইনি, একটি নভেলেট লিখেছিলাম শিলাদিত্য পত্রিকায়। সম্পাদক ছিলেন সুধীর চক্রবর্তী। ‘বিভ্রম’ ছিল সেই নভেলেটের নাম। একটি ঘোড়ার গল্প। দীঘার সমুদ্রতীরের এক হোটেলওয়ালার একটি ঘোড়া ছিল। ঘোড়াটি প্রতি আশ্বিনে পালায়। সুবর্ণরেখা এবং সমুদ্রের মোহনার কাছে বড় একটি চর ছিল। আশ্বিনে সেই চরে চারদিক থেকে ঘোটক ঘোটকীরা পালিয়ে আসে সবুজ ঘাস এবং প্রেমের নেশায়। ঘোড়া এবং ঘুড়ীদের ভেতর ভালোবাসা হয় সেই সময়। কিন্তু সেই বছর বৈশাখে সে অদৃশ্য হয়েছিল। নিখোঁজ সেই ঘোড়া খুঁজতে যায় হোটেলওয়ালার আশ্রিত ভানু দাস। মধ্যবয়সী ভানু ছিল হা-ঘরে। দুনিয়ায় কেউ কোথাও ছিল না তার। আমি দীঘায় গিয়েছিলাম শীতের সময়। ডিসেম্বর মাস। একটি হোটেলে মাস-চুক্তিতে আমি ঘর ভাড়া করেছিলাম। সেই হোটেলের মালিকেরই ছিল ঘোড়াটি। দেখতাম আমার ঘরের জানালার ওপারে নিঝুম বেলায়, নিঝুম রাতে ঘোড়া দাঁড়িয়ে আছে। ভানু কোথায় যেত ঘোড়াটির খোঁজে তা জানা যেত না। রাহা খরচ নিত গাঁজাড়ু হোটেলওয়ালার কাছ থেকে। মনে হয় ঘোড়া খোঁজার নাম করে সে নিজের একটা আয়ের ব্যবস্থা করেছিল। কিন্তু ভানু আশ্চর্য সব জায়গার নাম করত হঠাৎ হঠাৎ। মীরগোদার জাহাজ ঘাটার দিকে দেখা গেছে নাকি একটি ঘোড়া। রানিসাই গ্রামের একজন খবর দিয়েছে সেদিকে একটি ঘোড়া দেখা গেছে। যাই হোক ভানুর সঙ্গে আমিও ঘোড়া খুঁজতে গিয়ে নুনের খালারি দেখে এসেছিলাম। কিন্তু যে কথা বলতে চাইছি, আশ্বিনে যার পলায়নের কথা সে বৈশাখে কেন পালিয়েছে? গেল কোথায় সেই বুড়ো টাটু? ভানু জানে না। লেখক জানবে কী করে?

বাস্তবতা ছিল ঘোড়াটি নিখোঁজ হয়েছে। কিন্তু কেন তা কেউ বলতে পারছে না।

জীবনের অনেক রহস্য খুঁজে বের করা যায় না সত্য। অনেকেই তা প্রকাশ করেন না। লেখক তো তৃতীয় নয়নের অধিকারী, তিনি সেই রহস্য কি উন্মোচন করতে পারবেন না। আমি ভানুকে কতবার জিজ্ঞেস করেছি তার অশ্ব কেন নিরুদ্দেশে গেল। হোটেলের ঠাকুর বলল, কেউ হয়তো চুরি করে নিয়ে গেছে। সোজা কথা। এতে করে নিরুদ্দেশের রহস্য শেষ হলো। কিন্তু ভানু দাস আমাকে বলেছিল, না দাদা, বুড়ো ঘোড়াকে কে চুরি করবে? তাহলে সে পালাল কেন, এখন তো আশ্বিন নয়?

ভানু উত্তর দিতে পারেনি। পরের ডিসেম্বরে আমি চলে আসি দীঘা থেকে। তখনও রাহা খরচা নিয়ে ভানু সেই পলাতককে খুঁজে বেড়াচ্ছিল। বদলি হয়ে চলে আসার পর আমার ভিতরে প্রশ্নটি ছিল, সে পালিয়েছিল কেন বৈশাখে? আশ্বিনের বদলে বৈশাখে কেন? উত্তর নেই। আমি উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম নিজের ভিতরে। নভেলেট লিখতে আরম্ভ করেছিলাম সেই ঘোড়াটিকে নিয়ে। সেই সময়েই যেন স্বপ্নোত্থিতের মতো এক ভোরে আমি লিখতে বসে পেয়ে গিয়েছিলাম পলায়নরহস্য। সে ছিল যেন প্রকৃতি এবং জীবনের রহস্য উদ্ধার।

সেদিন ছিল ভয়ানক বৈশাখ। ঘোড়ায় চেপে ঘোড়ার মালিক ফিরেছিলেন তাঁর গ্রাম থেকে দীঘায়। রোদে ঘোড়াটির জিভ বেরিয়ে এসেছিল। সে দাঁড়িয়েছিল একটি নিম গাছের ছায়ায়। নবীন তরুর ছায়া ছিল না বেশি। ফলে বৈশাখের রোদে পুড়ছিল। গরম বাতাস বইছিল। বালিয়াড়ি তেতে গিয়েছিল ভীষণ। ঘোড়াটি ধুঁকছিল। এরপর দুপুরের শেষে আকাশের ঈশেন কোণে মেঘের সঞ্চার হয়। ধীরে ধীরে ঘন কালো মেঘ ছেয়ে ফেলে সমস্ত আকাশ। সমুদ্র দিগন্ত থেকে মেঘ উঠে আসতে থাকে ওপরে। ঘোর অন্ধকার হয়ে আসে। ঝড় এলো। তারপরই বৃষ্টি। প্রবল বর্ষণে ভেসে যায় সব। উত্তাপ অন্তর্হিত হলো। বৃষ্টি থামে ঘণ্টা দেড়ের পর। সন্ধে হয়ে আসে। সবদিক ঠাণ্ডা হয়ে গেছে। ঘোড়াটি বৃষ্টিতে ভিজেছে কত। ঠাণ্ডা হয়েছে শরীর। আরাম হয়েছে তার। সেদিন ছিল বৈশাখী পূর্ণিমা। সন্ধের পর চাঁদ উঠল আশপাশের বালিয়াড়ির ধারের গর্তে, রাস্তার কোথাও কোথাও জল জমেছিল। রাত হলে চাঁদ আকাশের মাথায় উঠে এলে জোছনা পড়ল জমা জলে। আকাশে দেখা গেল পেঁজা তুলোর মতো মেঘ ভেসে চলেছে নিরুদ্দেশে। ঘোড়াটি অবাক হয়ে আকাশ মাটি দেখল। বাতাসে ঘ্রাণ নিল। তার মনে হলো আশ্বিন—শরৎকাল এসে গেছে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ছিল ভয়ানক গ্ৰীষ্ম। দুপুরের শেষে এলো বর্ষা। তারপর আশ্বিনের পূর্ণিমা। শরৎকাল। একই দিনে দুই ঋতু পার করে আশ্বিনে এসে গেছে সে। সুতরাং চলো নিরুদ্দেশে। সেই যে সুবর্ণরেখার মোহনায় চর জেগেছে সবুজ ঘাস নিয়ে, সেখানে এসে গেছে ওড়িশার ভোগরাইয়ের ঘুড়ী, আগের বছর তার সঙ্গে প্রেম হয়েছিল তার। মিলন হয়েছিল। সে খুটো উপড়ে পালাল এই বিভ্রমে। সারারাত ছুটেছিল সে জোছনার ভেতর দিয়ে। সকাল হতে ফিরে এলো বৈশাখ। রোদ তেতে উঠতে লাগল। সে টের পেল আর ফেরার উপায় নেই। ভয়াবহ গ্রীষ্ম ফিরে এসেছে। বিভ্রম হয়েছিল। বিভ্রমে সে সমস্ত রাত ধরে মৃত্যুর দিকে ছুটেছে। অশ্বচরিত উপন্যাসের খসড়া ছিল এই। ১৯৮১’র ফেব্রুয়ারিতে ‘শিলাদিত্য’ পত্রিকায় ছাপা হয় বিভ্রম নামের যে নভেলেট, তা হয়ে গেল অশ্বচরিত।

বিভ্রম নভেলেট প্রকাশিত হলে অনেকের ভালো লেগেছিল। অচেনা লেখকের লেখা ছেপেছিলেন সুধীরবাবু পাণ্ডুলিপি পড়ে। আমার তখন একটি দুটি বই বের হচ্ছে প্রকাশকের ঘর থেকে। কিন্তু বিভ্রম নিয়ে আমার ভেতরে দ্বিধা ছিল। মনে হতো আরও কিছু লেখার আছে। আমি লিখতে পারিনি। বছর সাত বাদে ১৯৮৮ নাগাদ আমি আবার লিখতে আরম্ভ করি উপন্যাসটিকে। সামনে সেই নভেলেট। লিখেছিলাম। এক প্রকাশকের হাতে দিয়েছিলাম প্রকাশের জন্য। কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য কিংবা সৌভাগ্য, তিনি পাণ্ডুলিপি হারিয়ে ফেলেছিলেন। মনে হয়েছিল বিভ্রম আর বই হয়ে বের হবে না। আমি আরও নভেলেট লিখেছি এই সময়ে, আসনবনি নামের নভেলেট তো গল্পের বইয়ে ঢুকে গিয়েছিল। কিন্তু বিভ্রম আমার মাথার ভেতরে একটি কাঁকর ফেলে দিয়েছিল। গল্পের বইয়ে রাখিনি। আরও লিখতে হবে। আমি নিশ্চিন্ত ছিলাম না নভেলেটটি নিয়ে। পড়েই থাকল আরও দশ বছর। ১৯৯৭- এ রাজস্থানের মরুতে পরমাণু বোমা বিস্ফোরণের পর আমি আবার নভেলেটটিকে সামনে রেখে নতুন উপন্যাস লিখতে শুরু করি। বিস্ফোরণের দিন ছিল বৈশাখী পূর্ণিমা। আমার ঘোড়াটি পালিয়েছিল সেই দিনই। আমি তা ১৯৮১ সালেই লিখেছিলাম। এই ১৭ বছরের মাথায় সেই বুদ্ধ-পূর্ণিমাই হয়ে গেল পথ। রাজপুত্র গৌতমের অশ্ব কন্থক হয়ে গেল সেই বুড়ো টাট্টু। ভানু হয়ে গেল গৌতমের সারথি ছন্দক। তারা তপোবনে দিয়ে এসেছিল রাজপুত্রকে। তিনি ফিরবেন এই হিংসার পৃথিবীতে। ভগবান বুদ্ধ ফিরবেন। সারথি ছন্দক আর অশ্ব কন্থক অপেক্ষা করছে তার জন্য এই সময়ে। সময় ১৯৯৮। রাজপুত্র ফিরে এলে পৃথিবী হিংসামুক্ত হবে। পলাতক ঘোড়া বিভ্রমে পড়েছিল। বিভ্রম তাকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। ছুটতে ছুটতে সে হিরোশিমায় গিয়ে পড়ে। সেখানে তখন কালো বৃষ্টি।

অশ্বচরিত লিখতে ১৭ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল। লেখক নিজেই বোঝেন লেখা হয়েছে কি হয়নি। তিনি নিজেই নিজের পাঠক। নিজের জন্যই প্রথমে লেখেন। অশ্বচরিত’র পর নিরুদ্দেশ যাত্রাই হয়ে ওঠে আমার বিষয়। শেষ হয়নি সেই লেখা। ধ্রুবপুত্র এক নিরুদ্দিষ্ট কবির কথা। কবি নিরুদ্দেশ হলে মেঘও অন্তর্হিত হয় নগর থেকে। এরপর নিরুদ্দিষ্টের উপাখ্যান লিখি এক নিরুদ্দিষ্ট জুটমিল শ্রমিককে নিয়ে। ধনপতির চর নিয়েই নিরুদ্দেশ যাত্রা করে চরবাসী। সোনাই ছিল নদীর নাম এক নিরুদ্দিষ্ট নদীর কথা। আর ২০১৬ সালে লেখা পুনরুত্থান উপন্যাসেও নিরপরাধ পুলিশকর্মী নিরুদ্দেশে যায় নিজেকে বাঁচাতে এবং ফিরেও আসতে চায় লকআপে হত মানুষটির পুনরুত্থান ঘটিয়ে। মর্গ থেকে বেরিয়ে আসে মৃত। চাপা পড়া খনি থেকে উঠে আসে নিরুদ্দিষ্ট মানুষ। একটি উপন্যাসই যেন শেষ হচ্ছে না। বারবার লিখতে হচ্ছে নিরুদ্দিষ্টের কাহিনি নানা রকমে। কোনো কাহিনিই আগের কাহিনির পুনরাবৃত্তি নয়। কিন্তু কোথায় যেন একই জীবনের ভিন্ন ভিন্ন বয়ান। আসলে আমাদের জীবন এমন যে ফেলে আসা সময় আর ফেরে না। নিরুদ্দেশে যায় সব। শেষে ব্যক্তি মানুষই সব ফেলে রেখে যায় নিরুদ্দেশে। এ জীবনের অন্তিম গন্তব্য তো তাই।

পুনশ্চ : পশ্চিম আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলস থেকে ১৫০ মাইল দূরে যশুয়া বৃক্ষ ন্যাশানাল পার্ক। মরু অঞ্চল। সব নেড়া পাহাড় আর মধ্যম উচ্চতার যশুয়া বৃক্ষ। নিঝুম জনবিরল অঞ্চল। সেখানে একটি উপত্যকার নাম ‘লস্ট হর্স ভ্যালি’ আর রাস্তার নাম লস্ট হর্স রোড। ভানুর ঘোড়া প্রশান্ত মহাসাগর পেরিয়ে কি সেই মরু অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছিল হিরোশিমা পার হয়ে? প্রশান্ত মহাসাগরের ওপারেই তো ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস আর যশুয়া বৃক্ষের মরু-পাহাড়ের অঞ্চল। সেই মহাসাগরের একদিকে জাপান, হিরোশিমা, অন্যদিকে যশুয়া বৃক্ষের মরুদেশ।

অমর মিত্র
২৪.১১.২০২২

Book Content

অশ্বচরিত – ১
অশ্বচরিত – ২
অশ্বচরিত – ৩
অশ্বচরিত – ৪
অশ্বচরিত – ৫
অশ্বচরিত – ৬
অশ্বচরিত – ৭
অশ্বচরিত – ৮
অশ্বচরিত – ৯
অশ্বচরিত – ১০
অশ্বচরিত – ১১
অশ্বচরিত – ১২
অশ্বচরিত – ১৩
অশ্বচরিত – ১৪
অশ্বচরিত – ১৫
অশ্বচরিত – ১৬
অশ্বচরিত – ১৭
অশ্বচরিত – ১৮
অশ্বচরিত – ১৯
অশ্বচরিত – ২০
অশ্বচরিত – ২১
অশ্বচরিত – ২২
অশ্বচরিত – ২৩
অশ্বচরিত – ২৪
অশ্বচরিত – ২৫
অশ্বচরিত – ২৬
অশ্বচরিত – ২৭
অশ্বচরিত – ২৮
অশ্বচরিত – ২৯
অশ্বচরিত – ৩০
অশ্বচরিত – ৩১
অশ্বচরিত – ৩২
অশ্বচরিত – ৩৩
অশ্বচরিত – ৩৪
অশ্বচরিত – ৩৫
অশ্বচরিত – ৩৬
অশ্বচরিত – ৩৭
অশ্বচরিত – ৩৮
অশ্বচরিত – ৩৯
অশ্বচরিত – ৪০
অশ্বচরিত – ৪১
অশ্বচরিত – ৪২
অশ্বচরিত – ৪৩
অশ্বচরিত – ৪৪
অশ্বচরিত – ৪৫
অশ্বচরিত – ৪৬
অশ্বচরিত – ৪৭
অশ্বচরিত – ৪৮
অশ্বচরিত – ৪৯
অশ্বচরিত – ৫০
1 of 2
লেখক: অমর মিত্রবইয়ের ধরন: Editor's Choice, উপন্যাস

মুনলাইট সোনাটা – অমর মিত্র

নরেন হরেন সাধু মানুষ – অমর মিত্র

সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে – অমর মিত্র

বাতাসবাড়ি জ্যোৎস্নাবাড়ি – অমর মিত্র

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.