প্রিয় মুহরে-নবুয়ত-ধারী হে হজরত

প্রিয় যাই যাই বোলো না

প্রিয়া গেছে কবে পরদেশ

প্রিয়ার চেয়ে শালি ভালো, বাবার চেয়ে মামা

ফণীর ফণায় জ্বলে মণি

ফাগুন-রাতের ফুলের নেশায়

ফিরি পথে পথে মজনুঁ দিওয়ানা হয়ে

ফিরিয়া এসো এসো হে ফিরে

ফিরিয়ে দে মা ফিরিয়ে দে গো

ফিরে আয় ভাই গোঠে কানাই  

ফিরে গেছে সই এসে

ফিরে ফিরে কেন তারই স্মৃতি

ফিরে ফিরে দ্বারে আসে যায় কে নিতি

ফিরে যা সখী ফিরে যা ঘরে

ফুটলো সন্ধ্যামণির ফুল আমার মনের আঙিনায়

ফুল-ফাগুনের এল মরশুম

ফুলকিশোরী! জাগো জাগো, নিশি ভোর

ফুলে পুছিনু, বল, বল ওরে ফুল

ফুলে ফুলে বন ফুলেলা

ফুলের জলসায় নীরব কেন কবি

ফুলের মতন ফুল্ল মুখে দেখছি এ কী ভুল

ফোরাতের পানিতে নেমে ফাতেমা-দুলাল কাঁদে

বঁধু তোমার আমার এই যে বিরহ

বঁধু জাগাইল এ কোন পরম সুন্দরের তৃষা

বউ কথা কও, বউ কথা কও

বকুল-চাঁপার বনে কে মোর

বকুল-বনের পাখি

বক্ষে আমার কাবার ছবি

বগল বাজা দুলিয়ে মাজা (ডোমিনিয়ন স্টেটাস)

বদনা-গাড়ুতে গলাগলি করে (প্যাক্ট)

বন-কুন্তল এলায়ে বন-শবরী ঝুরে সকরুণ সুরে

বন-বিহঙ্গ যাও রে উড়ে

বন-বিহারিণী চপল হরিণী

বন-হরিণীরে তব বাঁকা আঁখির

বনে চলে বনমালী বনমালা দুলায়ে

বনে বনে জাগে কী আকুল হরষন

বনে বনে দোলা লাগে

বনে মোর ফুল-ঝরার বেলা

বনে মোর ফুটেছে হেনা চামেলি

বন্দির মন্দিরে জাগো দেবতা

বন্ধু আজও মনে যে পড়ে আম-কুড়ানো খেলা

বন্ধু দেখলে তোমায় বুকের মাঝে

বরণ করে নিও না গো আমারে নিয় হরণ করে

বরষ মাস যায় – সে নাহি আসে

বরষা ওই এল বরষা

বর্ষা ঋতু এলো এল বিজয়ীর সাজে

বল মা শ্যামা বল, তোর বিগ্রহ কী মায়া জানে

বল রে জবা বল কোন সাধনায় পেলি শ্যামা মায়ের চরণতল

বল রে তোরা বল ওরে ও আকাশ-ভরা তারা

বল সখী বল ওরে সরে যেতে বল

বলেছিলে, তুমি তীর্থে আসিবে আমার তনুর তীরে

বল্লরি-ভুজ-বন্ধন খোলো

বসন্ত মুখর আজি

বসিয়া বিজনে কেন একা মনে

বসিয়া নদীকূলে এলোচুলে কে উদাসিনী

বহিছে সাহারায় শোকের লু হাওয়া

বহিছে সাহারায় শোকেরই লু-হাওয়া

বহু পথে বৃথা ফিরিয়াছি প্রভু

বহে শোকের পাথার আজি সাহারায়

বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুলশাখাতে দিসনে আজি দোল