• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

লৌহকপাট – জরাসন্ধ (চারুচন্দ্র চক্রবর্তী)

লাইব্রেরি » জরাসন্ধ (চারুচন্দ্র চক্রবর্তী) » লৌহকপাট – জরাসন্ধ (চারুচন্দ্র চক্রবর্তী)
লৌহকপাট - জরাসন্ধ (চারুচন্দ্র চক্রবর্তী)

লৌহ কপাট – জরাসন্ধ।। অখণ্ড সংস্করণ

প্রথম অখণ্ড (চার খণ্ড একত্রে) সংস্করণ – আশ্বিন ১৩৭৫

প্রচ্ছদপট অঙ্কন : আশু বন্দ্যোপাধ্যায়

উৎসর্গ

লৌহকপাটের অন্তরালে যারা শেষ নিশ্বাস রেখে গেল,
সেই সব বিস্মৃত মানুষের উদ্দেশে

.

ফ্লাপের লেখা

লেখক জরাসন্ধ নিজে বলেছেন, – “এইটুকু শুধু বলতে পারি, জীবনে এমন একটা পথে আমাকে চলতে হয়েছে, যেটা প্রকাশ্য রাজপথ নয়। সে এক নিষিদ্ধ জগৎ। সেখানে যাদের বাস, তাদের ও আমাদের এই দৃশ্যমান জগতের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে লৌহদণ্ডের যবনিকা।” এই লৌহদণ্ডের যবনিকার ওপারের কোনো কোনো প্রাণী অকস্মাৎ কোনোদিন খুলেছিল তাদের অন্তরদুয়ার, দেখা গেল তাদেরও আছে বৈচিত্র্যময় জীবনকাহিনী— সুখে সমুজ্জ্বল, দুঃখে পরিম্লান, হিংসায় ভয়ংকর, প্রেমে জ্যোতির্ময়। লৌহকপাট গ্রন্থে তাদেরই কথা লেখক বলেছেন অসীম মমতায় পরম সহানুভূতির সঙ্গে। এই গ্রন্থ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক ক্লাসিক উপন্যাসের স্থান নিয়েছে। 

.

গ্রন্থকারের নিবেদন

সেকালে সাহিত্যের রসবিচার ও মাননির্ণয় হত রাজদরবারে, একালে হয় পাঠক- দরবারে। সেদিন রাজা এবং অন্তরালবর্তিনী রানীর সামনে বসে সাহিত্যিক তাঁদের চিত্তবিনোদনের চেষ্টা করতেন, আজ তাঁর সামনে অগণিত রাজা-রানী। তাঁদের মনোরঞ্জন অসাধনীয়, অন্তত আমার কাছে। সে নিষ্ফল প্রয়াস আমি সভয়ে পরিহার করে চলেছি। কিন্তু মাঝে মাঝে পাঠককুলের কোন কোন ইচ্ছা, আবদার কিংবা দাবী পালন করবার চেষ্টা না করে পারিনি।

এই গ্রন্থ সংকলনের মূল উদ্দেশ্যও তাই। আমার একদল সহৃদয় পাঠক-পাঠিকার ফরমাশ-রক্ষা।

প্রথম পর্ব লৌহকপাট যখন প্রকাশিত হল, মনে করেছিলাম, এই শেষ। কিন্তু হল না। এল দ্বিতীয়, তারপর তৃতীয় এবং শেষ পর্যন্ত চতুর্থ।

আমি তো লিখেই খালাস। সমস্যা দেখা দিল পাঠকমহলে। পাড়ার লাইব্রেরী থেকে প্রথম খণ্ড পড়ে বসে আছেন, দ্বিতীয় আর হাতে আসে না। অনেক দিন অপেক্ষা করে পেলেন চতুর্থ। যাঁরা নিজস্ব লাইব্রেরীতে সব-কটা পর্ব সংগ্রহ করে রাখতে চান, তাঁরাও দেখলেন কাজটা সহজ নয়। চারখণ্ডের প্রকাশক তিনজন। বাংলার বাইরে যাঁরা থাকেন, তাঁদের আরও মুশকিল। কোন্টার জন্যে কাকে অর্ডার দেবেন ভেবে পান না।

আজকের পাঠকরা লেখকের উপর তুষ্ট হলে বড় একটা মুখ খোলেন না, কিন্তু কোন কারণে রুষ্ট হলে তৎক্ষণাৎ পত্রাঘাত করে বসেন। এই ব্যাপার নিয়ে আমার উপরেও বেশ কিছু পত্র বর্ষণ হল। কেউ কেউ অভিযোগ জানিয়ে নিরস্ত হলেন। কিন্তু অনেকেরই দাবী—চারটি খণ্ড একত্রে পেতে চাই।

সেই বৃহৎ বস্তুটির আকার এবং কার স্কন্ধে তার ভার চাপানো যায় যখন ভাবছি, তখন স্বেচ্ছায় ও সাগ্রহে এগিয়ে এলেন মিত্র-ঘোষ। আমি দায়মুক্ত হলাম। সেজন্য তাঁদের কাছে আমার কৃতজ্ঞতার অন্ত নেই। কিন্তু বন্ধুবর গজেন্দ্রকুমার মিত্র এবং সুমথনাথ ঘোষের সঙ্গে আমার যে সম্পর্ক, তাতে ঐ বস্তুটি ঘটা করে প্রকাশ করাটা কেমন বেখাপ্পা লাগছে। অতএব বিরত রইলাম।

সেই একই কারণে এই সুবৃহৎ সংকলনের প্রুফ সংশোধন এবং অন্যান্য বহু ঝঞ্ঝাট যাদের পোহাতে হয়েছে, বিশেষ করে আমার তিনটি স্নেহাস্পদ তরুণ বন্ধু—ভানু রায়, মণীশ চক্রবর্তী এবং নৃপেন চক্রবর্তী, তাদেরও মামুলী ধন্যবাদ দিয়ে বিব্রত করতে চাই না।

এর পিছনে যে পরিশ্রম, তার থেকে আমিও একেবারে বাদ পড়িনি। চারটি পর্ব আগাগোড়া পড়তে হয়েছে এবং নানা জায়গায় কিছু ঘষামাজা ও অদল-বদলও করতে হয়েছে—সাধু ভাষায় যাকে বলে পরিবর্তন ও পরিবর্ধন ইত্যাদি।

.

অবতরণিকা

আজকের দিনে লেখক মাত্রেই সাহিত্যিক এবং পাঠক মাত্রেই সমালোচক। অতএব দুশ্চিন্তার কারণ নেই কোনো তরফেই। একদিকে রইল আমার লেখনী, আরেক দিকে রইল আপনার রসনা; আর উভয়ের মধ্যে রইল যথেচ্ছ উদগিরণের অবাধ অধিকার।

আগের দিনে সাহিত্যের একটা নিজস্ব এলাকা ছিল। শ্যেনচক্ষু সাহিত্যরথীরা লগুড- হস্তে সীমান্ত রক্ষা করতেন। তাঁরা আজ অন্তর্হিত। সাহিত্যের সীমা-রেখাও বিলুপ্তপ্রায় আজকের যাঁরা মহারথী, তাঁদের নয়নে জনতোষণের অঞ্জন, কণ্ঠে গণদেবতার জিন্দাবাদ। তাই সাহিত্যের আসরে চলছে সর্বজনীন দুর্গোৎসব—ঢাক, ঢোল, সানাই, কাঁসি আর লাউড স্পীকারের হুঙ্কার। নিছক রসস্রষ্ট্রা যাঁরা তাঁদের ক্ষীণকণ্ঠ আর শোনা যায় না। কর্কশ কণ্ঠে আস্ফালন করছে ঐতিহাসিকের দম্ভ, দার্শনিকের দ্বন্দ্ব, বৈজ্ঞানিকের বাগাড়ম্বর আর রাষ্ট্রবিদের জিগির। এঁরাই এ যুগের সাহিত্যিক। সাম্যবাদ এবং মন্বন্তর থেকে আরম্ভ করে বুনিয়াদী শিক্ষা ও কালোবাজার—সাহিত্য-মণ্ডপের উদার ছায়াতলে সকলেরই আজ সমান অধিকার।

সমালোচকেরাও পেছনে পড়ে নেই। গতানুগতিক ধারা ত্যাগ করে তাঁরাও বেরিয়ে পড়েছেন নানা অভিনব পথে নব নব সাহিত্যের রস-সন্ধানে। ডক্টরেট যশঃপ্রার্থী জনৈক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হল, যাঁর গবেষণার বিষয় শুনলাম ‘বণিক-সাহিত্য’। উপকরণ যে-সব সংগ্রহ করেছেন, তার মধ্যে রয়েছে হাজার কয়েক বিজ্ঞাপন, কয়েক বস্তা ক্যাশমেমো এবং ডজন তিনেক বড় বড় শিল্পপতির বক্তৃতা। কোনো চর্ম-ব্যবসায়ীর বিল-ফর্মে তিনি নাকি এমন ঘনীভূত কাব্য-রসের সন্ধান পেয়েছেন যার আস্বাদন রবীন্দ্র- সাহিত্যেও সুলভ নয়।

আমার দুর্ভাগ্য, এই রস-গ্রহণের ক্ষমতা থেকে বিধাতা আমাকে বঞ্চিত করেছেন বাণিজ্যলক্ষ্মীর স্বর্ণ-সিংহাসনের প্রতি লোলুপ দৃষ্টি আমার কারো চেয়ে কম নয়, সরস্বতীর কমলবনে তাকে প্রতিষ্ঠিত দেখলে ব্যথিত হই। বণিকের মানদণ্ড রাজদণ্ড রূপে দেখা দিক, আপত্তি নেই, কিন্তু সুখী হই না যদি দেখি, তার রূপান্তর ঘটেছে কবির লেখনী কিংবা শিল্পীর তুলিকায়।

একথা জানি, সাহিত্যের প্রকৃতি সম্বন্ধে আমার এই সংকীর্ণতা বর্তমান কালে অচল। আমার রচনা সম্বন্ধে আমার নিজের ধারণা যাই হোক্, কোনো অতি আধুনিক উদার সমালোচক হয়তো এরই মধ্যে এক অনাস্বাদিত কাব্যরস আবিষ্কার করে বসবেন। সুতরাং আশ্চর্য হবো না, যদি দেখি, আমারও খ্যাতি একদিন ছড়িয়ে পড়েছে জলে, স্থলে এবং অন্তরীক্ষে; ডাক পড়েছে অল্-ইণ্ডিয়া রেডিওর মজদুরমণ্ডলীর অধিবেশনে, কিংবা প্ৰধান অতিথির আসন টলে উঠেছে মফস্বল শহরের কোনো গণ-সাহিত্যের বার্ষিক সভায়। সে দুর্ঘটনা যদি কোনো দিন সত্যিই ঘটে, তবু নিজের কাছে একথা অস্বীকার করি কেমন করে যে, এই লেখনীর রেখায় যে-বস্তু রূপলাভ করল সেটা আর যাই হোক সাহিত্য নয়। জীবনে অনেক কিছু হবার আকাঙ্ক্ষা ছিল; কিন্তু সাহিত্যিক হবো বলে কোনো দিন দুরাশা পোষণ করিনি।

এই সুজলা সুফলা বাঙলা দেশে ব্যাধির অন্ত নেই। তার মধ্যে আছে দুটি সাধারণ ব্যাধি, যাকে বলা যেতে পারে তার জলবায়ুর ধর্ম—ম্যালেরিয়া ও কাব্য। এদের প্রকোপ থেকে পুরোপুরি রক্ষা পেয়েছে, এমন লোক তো কই একটাও চোখে পড়লো না শিক্ষিত বাঙালীর ঘরে! আমার পরম সৌভাগ্য, ম্যালেরিয়ার আক্রমণে বহুবার ধরাশায়ী হলেও কাব্যের কবলে ধরা দিয়েছিলাম শুধু একটি দিন। সেই প্রথম এবং সেই শেষ।

গ্রামের ইস্কুলে উপরের দিকে পড়ি। বাৎসরিক পরীক্ষা আসন্ন। রাত জেগে এবং কম্বল জড়িয়ে ইব্রাহিম লোদীর চরিত্র মুখস্থ করছিলাম। অতর্কিতে মানসপটে কবিতার আবির্ভাব। ইতিহাস বন্ধ করে খাতা টেনে নিয়ে লিখলাম—

চাঁদের আলোয় আজিকে কেন রে
নেচে ওঠে মোর প্রাণ।।

বলা প্রয়োজন, সময়টা ছিল কৃষ্ণপক্ষের রাত। চন্দ্রদেবের প্রত্যক্ষ আবির্ভাব সম্ভব ছিল না। দক্ষিণ হাওয়া, ফুলের সৌরভ ইত্যাদি যেসব বাহন আশ্রয় করে কাব্যলক্ষ্মী অবতীর্ণ হয়ে থাকেন, তাদেরও ছিল একান্ত অভাব। তবু কি করে তিনি নিতান্ত অসময়ে আমার স্কন্ধে ভর করেছিলেন, সে রহস্য, আজও ভেদ করতে পারিনি। ভর যেমন করেই করুন, বহু চেষ্টা করেও কবিতার দ্বিতীয় ছন্দে অবরোহণ করাতে পারেননি। তারপর কখন এক সময়ে কাব্যের স্থানে নিদ্রার আগমন হয়েছিল, টের পাইনি। টের পেলাম, হঠাৎ কর্ণদেশে প্রবল আকর্ষণে। মুহূর্ত মধ্যে ইব্রাহিম লোদীর রাজ্যে যখন ফিরে এলাম, সবিস্ময়ে দেখি, আমার কবিতার দ্বিতীয় পংক্তি স্বর্ণাক্ষরে জ্বলজ্বল করছে—

নাচন থামিয়ে পড় ইতিহাস
নইলে ছিঁড়িব কান।

বুঝলাম, অদৃশ্য হস্ত শুধু আমার কর্ণপীড়ন করেই ক্ষান্ত হননি, সেই সঙ্গে নিপুণভাবে করে দিয়েছেন আমার কবিতার পাদপূরণ।

শুনেছি আমার পূর্বে আর একটিমাত্র কবি এই দুর্লভ অভিজ্ঞতার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন। তিনি মহাকবি জয়দেব। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের লেখনীস্পর্শে তাঁর কাব্যস্রোত বয়ে চলেছিল বিপুল ধারায়। আর পিসেমশাই-এর শ্রীহস্ত-স্পর্শে আমার কাব্যপ্রবাহ চিরতরে রুদ্ধ হয়ে গেল। সেদিন মনে মনে যতই ক্ষুব্ধ হয়ে থাকি না কেন, আমার পরলোকগত পূজনীয় পিসেমশাই-এর উদ্দেশে বারংবার কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। শুধু আমার নয়, কৃতজ্ঞতার পাত্র তিনি আপনাদেরও। সেদিন কঠোর হস্তে কাব্য-চিকিৎসা করেছিলেন বলেই আপনারা অন্তত একজন আধুনিক কবির আক্রমণ থেকে রক্ষা পেয়েছেন। নইলে হয়তো দিনের পর দিন এই মুক্ত-হস্ত-নিক্ষিপ্ত রাশি রাশি গদ্য-কবিতার ‘ছেঁড়া মাদুর’, ‘ছ্যাকরা গাড়ি’ কিংবা ‘ভাঙা কোদাল’ আপনাদের কর্ণপটাহ বিদীর্ণ করে দিত।

আপনাদের সপ্রশ্ন দৃষ্টি আমি লক্ষ্য করছি। কাব্য বা সাহিত্য সম্বন্ধে এই যদি তোমার সত্যিকার মনোভাব, এসব হচ্ছে কি? এর উত্তর আগেই দিয়েছি। এ সাহিত্য নয়, উপন্যাস নয়, এ শুধু—কি, আমি জানি না। যদি বলেন তারই বা কি প্রয়োজন ছিল? আমি নিরুত্তর। প্রয়োজন সত্যিই কিছু নেই। এইটুকু শুধু বলতে পারি, জীবনে এমন একটা পথে আমাকে চলতে হয়েছে, যেটা প্রকাশ্য রাজপথ নয়। সে এক নিষিদ্ধ জগৎ। সেখানে যাদের বাস, তাদের ও আমাদের এই দৃশ্যমান জগতের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে লৌহদণ্ডের যবনিকা। তার ওপারে পাষাণ-ঘেরা রহস্যলোক। কিন্তু তারাও মানুষ। তাদেরও আছে বৈচিত্র্যময় জীবনকাহিনী – সুখে সমুজ্জ্বল, দুঃখে পরিম্লান, হিংসায় ভয়ঙ্কর, প্রেমে জ্যোতির্ময়! সেই পাষাণপুরীর দীর্ঘ প্রকোষ্ঠের স্তব্ধ বাতাসে জমে আছে যে অলিখিত ইতিহাস, সভ্য পৃথিবী তাঁর কতটুকুই বা জানে? আমি যে সেখানে বিচরণ করেছি, এই দীর্ঘ জীবন ধরে, প্রভাতে, সন্ধ্যায়, নিভৃত রাত্রির অন্ধকারে—আমিই বা কতটুকু দেখেছি, কতখানিই বা শুনেছি! সে চোখ নেই, সে কান নেই, আর নেই সেই দরদ, যার স্পর্শে অন্ধ হয় চক্ষুষ্মান, বধির হয় শ্রুতিধর।

একেবারে যে পাইনি, তা হয়তো ঠিক নয়। সেই আঁধারলোকের কোন প্রাণী অকস্মাৎ কোনদিন ‘খুলেছিল তার অন্তরদুয়ার’। প্রবেশের অধিকার পেয়েছিলাম ক্ষণেকের তরে। আহরণ যা করেছি, তোলা আছে স্মৃতির মণিকোঠায়। এখানে যেটুকু দিলাম, সে শুধু আভাস কিংবা তার ব্যর্থ প্রয়াস।

 

Book Content

লৌহকপাট ১ম পর্ব
লৌহকপাট – ১.১
লৌহকপাট – ১.২
লৌহকপাট – ১.৩
লৌহকপাট – ১.৪
লৌহকপাট – ১.৫
লৌহকপাট – ১.৬
লৌহকপাট – ১.৭
লৌহকপাট – ১.৮
লৌহকপাট – ১.৯
লৌহকপাট – ১.১০
লৌহকপাট – ১.১১
লৌহকপাট – ১.১২
লৌহকপাট – ১.১৩
লৌহকপাট – ১.১৪
লৌহকপাট – ১.১৫
লৌহকপাট – ১.১৬
লৌহকপাট দ্বিতীয় পৰ্ব
লৌহকপাট – ২.১
লৌহকপাট – ২.২
লৌহকপাট – ২.৩
লৌহকপাট – ২.৪
লৌহকপাট – ২.৫
লৌহকপাট – ২.৬
লৌহকপাট – ২.৭
লৌহকপাট – ২.৮
লৌহকপাট তৃতীয় পৰ্ব
লৌহকপাট – ৩.১
লৌহকপাট – ৩.২
লৌহকপাট – ৩.৩
লৌহকপাট – ৩.৪
লৌহকপাট – ৩.৫
লৌহকপাট চতুর্থ পৰ্ব
লৌহকপাট – ৪.১
লৌহকপাট – ৪.২
লৌহকপাট – ৪.৩
লৌহকপাট – ৪.৪
লৌহকপাট – ৪.৫
লৌহকপাট – ৪.৬
লৌহকপাট – ৪.৭
লৌহকপাট – ৪.৮
লেখক: জরাসন্ধ (চারুচন্দ্র চক্রবর্তী)বইয়ের ধরন: Editor's Choice, উপন্যাস

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.