পুরুষ আর রমণীর চারি জাতি জানি

পুরুষ পাগল করলো মায়ে নয়নের বাণে

পুরুষকে ঘুরাইলে মায়ে কি যাদু জানে

পুর্ব দিকে চেয়ে দেখ আর তো নিশি নাই

পূৰ্ণিমা ফাল্গুনো মাসে জন্মিলা গৌরাঙ্গ

পোনে ছটা বেজে গেল ছটা দশে গাড়ি

পোষাইল সুখের যামিনী বড় বাকি নাই

পোড়া অঙ্গ পুড়িবার বাসনা রে

প্রথম ছন্দে অধম বন্দে (বন্দনা)

প্রথম যেদিন ফুটে ফুল, প্রথম যেদিন ফুটে

প্রথম যৌবন কালে কে বা না পিরিতি গো করে

প্রাণ খুলিয়া প্রাণ বন্ধু রে করলাম না আদর

প্রাণ জ্বলে মোর বিচ্ছেদের অনলে গো সখি

প্রাণ সখি গো আমি না বুঝিয়া করলাম পিরিতি

প্রাণ সখি গো কাছে কী রাখিবে বন্ধে মোরে

প্রাণ সখিরে ঐ শোন কদম্বতলে বংশী বাজায় কে

প্রাণ সখিরে ঐ শোন কদম্বতলে বাঁশি বাজায় কে

প্রাণ সখিরে বাবলা বনের ধারে ধারে

প্রাণনাথ বন্ধু আমার কই রইল গো

প্রাণনাথ হে মনপ্রাণ তোমারে দিলাম না

প্রাণনাথ, ছাড়িয়া যাইও না মোরে রে

প্রাণবন্ধু আসিতে গো সখি আর কতদিন বাকি

প্রাণবন্ধু কালা সহিতে না পারি তোমার

প্রাণবন্ধু নাই দেশে রইলো কোন বিদেশে

প্রাণবন্ধু বিনে গো সখি দুঃখ এল মনে

প্রাণবন্ধুর পিরিতে আমার মন উদাসী

প্রাণবন্ধুর লাগিয়া কলঙ্কিনী হইলাম রে

প্রাণবন্ধের পিরিতে সই গো কী জ্বালা হইল

প্রাণসই বাজে বাঁশি কোন কাননে

প্রাণসখি গো মনে চায় বন্ধুরে দেখিতে

প্রাণসখি রে, আমি বন্ধু বিনে প্রাণে বাঁচি না

প্রাণসজনী আমরা হইলাম কৃষ্ণ কলঙ্কিনী

প্রাণসজনী আমারে বন্ধুয়ার মনে নাই

প্রাণসজনী শুননি মুরলী গো সৈ গহিন বনে

প্রাণে বাঁচা দায়

প্রাণের নীলা রে ভালোবাসি তোমায় বুঝলে না রে

প্রাণের প্রাণ মুর্শিদ আমার মৌলা বক্স নাম যাহার

প্রাণের প্রাণ মুর্শিদ আমার মৌলা বক্স নাম যাহার

প্রেম আবার কেমন বস্তু কলঙ্কহীন কিচ্ছু না

প্রেম কর মানুষ চাইয়া গো মইলে যারে মিলে

প্রেম করিয়া সুখ হইল না পোড়া কপালে

প্রেম করে কি হইল রে জ্বালা

প্রেম রোগের ঔষধ নি গো সখি

প্রেম শিখাইয়া কত গেলে পাগল বানাইয়া

প্রেম শিখাইয়া সোনা বন্ধে ঠেকাইল পিরিতের ফান্দে

প্রেমপিপাসা আমার রইল রে মনে

প্রেমের গাছে একসঙ্গেতে, ফল ধরছে একজোড়া

প্রেমের বাজারে যাইতে কয়জন পারে

প্রেমের হাটে যাবে যদি মন সাঙ্গ করি ভবের খেলা

প্রেমেরি বাগানে শুনি ভ্রমরের গুঞ্জন

প্ৰভু তোমায় ডাকি আমি হরিবল বলে

প্ৰাণ কি করে গো সই মন চলে না গৃহে

প্ৰাণ থাকিতে দেখি বন্ধু আসে কিনা আসে

প্ৰাণ নিল গো প্ৰাণসজনী মুরলী বাজাইয়া মধুর স্বরে

প্ৰাণ নিল গো প্ৰাণসজনী মুরলী বাজাইয়া মধুর স্বরে

প্ৰাণ পাখীরে–আমারে ছাড়িয়া যাইও না

প্ৰাণ যায় যায় গো কালিয়ার বিচ্ছেদ জ্বালায়

প্ৰাণ সই রজনী পুষাইয়া গেল প্ৰাণবন্ধু কই

প্ৰাণ সখী গো–অভিমকালের উপায় দেখিনা

প্ৰাণ সজনী আইজ কি শুনি মধুর ধ্বনি কানন বনে