কালানুক্রমিক ঘটনাপঞ্জী
তাম্ৰাশ্ম যুগ (?)—মহাভারতে উল্লিখিত পুন্ড্ররাজ বাসুদেব, বঙ্গরাজ সমুদ্রসেন ও এক অজ্ঞাতনামা সুহ্মরাজ।
বৈদিক যুগ —বৈদিক আর্যগণের ও পুন্ড্রজাতির সহিত পরিচয়। বৃঙ্গদজাতির উল্লেখ। (তুলনীয় গঙ্গারিড)।
প্রাক্বৌদ্ধযুগ —শিবিরাজ্য ও চেতরাজ্য। শিবিরাজ বেসন্তর কর্তৃক শিবিধর্মের প্রতিষ্ঠা।
১২০০-১০০০ খ্রিস্টপূর্ব — পাণ্ডুরাজার ঢিবি।
৫৬৬–৪৮৬ খ্রিস্টপূর্ব–শিবিধর্ম শিক্ষার জন্য গৌতম বুদ্ধের বঙ্কগিরি বা শুশুনিয়া পাহাড়ে অবস্থান।
৩২৭-৩২৫ খ্রিস্টপূর্ব —গঙ্গারিড রাজ্যের (গঙ্গারাঢ) দেশবাসীর শৌর্যবীর্যের কথা শুনে আলেকজাণ্ডারের স্বদেশে প্রত্যাগমন।
৩২২-২৯৮ খ্রিস্টপূর্ব-–চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকাল। চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য পৌণ্ড্রনগরে এক কর্মচারী অধিষ্ঠিত করেন।
৩২০-৪৬৭ খ্রিস্টপূর্ব–প্রথম চন্দ্রগুপ্ত কর্তৃক গুপ্তসাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা থেকে স্কন্দগুপ্তের আমল পর্যন্ত বাঙলা গুপ্তসাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
৫৪০-৫৮০ —গৌড়রাজ গোপচন্দ্রের রাজত্ব।
৫৪৩ —বিষ্ণুগুপ্ত কর্তৃক দামোদরপুর তাম্রশাসন দান।
৫৮০-৬০০ —গৌড়রাজ সমাচারদেবের রাজত্ব।
৬০৬-৬২৫ –বাঙলার স্বাধীন রাজা শশাঙ্ক। কর্ণসুবর্ণে রাজধানী প্রতিষ্ঠা। দক্ষিণে গঞ্জাম ও উত্তরে কান্যকুব্জ পর্যন্ত অধিকার।
৬২৫–কর্ণসুবর্ণে জয়নাগের রাজত্ব।
৬২৫-৭০৫ -খড়্গাবংশের রাজত্ব।
৬৪০-৬৬০—রাতবংশের রাজত্ব।
৬৪০-৬৬০ —পালরাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল। মগধ পর্যন্ত রাজ্যবিস্তার।
৭৭০-৮০৭ —ধর্মপাল। সমুদ্র পর্যন্ত রাজ্য বিস্তার।
৮০৭-৮৪২ —দেবপাল। গান্ধার পর্যন্ত জয়।
৮৪২-৮৫০ —মহেন্দ্রপাল।
৮৫০-৮৬২ —প্রথম শূরপাল। বারাণসীর শৈবাচার্যদের গ্রামদান।
৮৬২-৮৬৩ —প্রথম বিগ্রহপাল।
৮৮৫ —গুর্জার-প্রতিহার প্রথম মহেন্দ্রপাল কর্তৃক উত্তরবঙ্গ অধিকার।
৮৮৫-৯০৫ —পূর্ণচন্দ্র-পুত্র সুবর্ণচন্দ্রের রাজ্যারম্ভ।
৯০৫-২৫ —সুবর্ণচন্দ্ৰ-পুত্র ত্রৈলোক্যচন্দ্রের রাজ্যলাড।
৮৬৮-৯১৭ —নারায়ণ পাল। বিহারের অনেকাংশে স্বাধিকার প্রতিষ্ঠা।
৯১৭-৯৫২ —রাজ্যপাল। উত্তরবঙ্গ পুনরাধিকার।
৯৫২-৯৭২ —দ্বিতীয় গোপাল। নালন্দাতে মূর্তি প্রতিষ্ঠা; কুমিল্লা পর্যন্ত রাজ্যবিস্তার। উত্তরবঙ্গে ভূমিদান।
৯৭২-৯৭৭ —দ্বিতীয় বিগ্রহপাল। কল্যাণচন্দ্র কর্তৃক পরাজিত ও কামরূপের সঙ্গে যুদ্ধ।
৯৭৭-১০২৭ —প্রথম মহীপাল। কুমিল্লা অঞ্চল অধিকার। তীরভুক্তি ও বারাণসী অধিকার; দক্ষিণবঙ্গে চোল আক্ৰমণ।
৯৮০ —মেদিনীপুর অঞ্চলে কম্বোজ রাজ্যপালের (৯৮০-১০০৫) রাজ্যারম্ভ।
১০০০-–কল্যাণচন্দ্র পুত্র লড়হচন্দ্রের রাজ্যলাভ।
১০০৫ -কম্বোজ রাজ্যপালের মৃত্যু ও তৎপুত্র নারায়পালের (১০০৫-৩০) সিংহাসন লাভ।
১০১৯ —তীরভুক্তিতে কলচুরি গাঙ্গেয়ের অধিকার।
১০২০ —লড়হচন্দ্র-পুত্র গোবিন্দচন্দ্রের রাজ্যলাভ।
১০২৭-৪৩ —নয়পাল। কলচুরিরাজ কর্ণের আক্রমণ প্রতিরোধ।
১০৪২ —অতীশ দীপঙ্করের তিব্বত গমন।
১০৪৩-৭০ —তৃতীয় বিগ্রহপাল। কলচুরিরাজ কর্ণের সঙ্গে যুদ্ধ ও তার কন্যা যৌবনশ্রীকে বিবাহ।
১০৬০ -রাঢ়ে সামন্তসেনের সামন্ততন্ত্রের সূচনা।
১০৭০-৭১ —দ্বিতীয় মহীপাল; প্রজা বিদ্রোহ; কৈবর্তরাজ্য দিব্যোক ও রুদোক কর্তৃক অধিকারচ্যুত। বরেন্দ্রে কৈবর্তরাজ প্রতিষ্ঠা।
১০৭১-৭২ —দ্বিতীয় শূরপাল।
১০৮০-৯০ —দিব্যোকের মৃত্যু ও তার ভ্রাতা রুদোকের রাজ্যলাভ।
১০৯০ —রুদোকের মৃত্যু ও তৎপুত্র ভীমের রাজ্যলাভ।
১০৭২-১১২৬ -রামপাল। ভীমকে নিহত করে বরেন্দ্র পুনরধিকার; সন্ধ্যাকার নন্দী কর্তৃক ‘রামচরিত’ রচনা আরম্ভ।
১০৯৬ —হেমন্তসেনের পুত্র বিজয়সেনের রাজ্যারম্ভ।
১১২৬-২৮ —কুমারপাল।
১১২৮-৪৩ —তৃতীয় গোপাল।
১১৪৩-৬১—মদনপাল। পাটনা-মুঙ্গের অঞ্চল অধিকার। গাহড়বাল গোবিন্দচন্দ্রের মুঙ্গের আক্রমণ। উত্তরবঙ্গে ভূমিদান।
১১৬১-৬৫ —গোবিন্দপাল।
১১৬৫-১২০০ —পলপাল।
১০৯৬-১১৫৯ —বিজয়সেন। বর্মণ রাজবংশের উচ্ছেদ। বিক্রমপুরে রাজধানী স্থাপন।
১১৫৯-১১৭৯ —বল্লালসেন। পূর্ববিহারে ভাগলপুর অঞ্চল অধিকার। ‘দান সাগর’ ও ‘অদ্ভুত সাগর’ রচনা।
১১৭৯-১২০৬ —লক্ষ্মণসেন। ওড়িশার গঙ্গরাজ্যে ও বারাণসী ও প্রয়াগে গাহড়বাল রাজ্যে জয়স্তম্ভ স্থাপনের দাবী। বখতিয়ার খিলজী কর্তৃক নদীয়া অধিকার।
১২০৬-১২২৫—বিশ্বরূপসেন।
১২০৪-১২০৬ —বখতিয়ার খিলজী। নদীয়া ও লখনৌতি জয়। তিব্বত অভিযান।
১২২৫-১২২৮ —সূর্যসেন।
১২৪৩-১২৬০ —দেববংশীয় দশরথ (?) কর্তৃক সেনবংশের উৎসাদন।
১২৯১-১৩০১ —রুকনুদ্দিন কাইকাউস।
১৩০১-১৩২১ —শামসুদ্দিন ফিরোজশাহ।
১৩৩৮-১৩৪৯ -ফখরুদ্দিন।
১৩৪২-১৩৫৮ —ইলিয়াস শাহ।
১৩৫৮-১৩৯০ —সিকন্দর শাহ।
১৪১৫-১৪১৮ —আজম শাহ।
১৪১৮ —রাজা গণেশ (দনুজমর্দন দেব)।
১৪১৮-৩৩ —রাজা গণেশের পুত্র মহেন্দ্রদেব।
১৪৩৬-১৪৫৯ —যদু (জালালুদ্দিন মহম্মদ শাহ)।
১৪৫৫-১৪৭৬ —নাসিরুদ্দিন মাহমুদ শাহ।
১৩৯০-১৪১০ —বারবক শাহ।
১৪৮৫-১৫৩৩ —মহাপ্রভু চৈতন্যদেব।
১৪৮৭-১৪৯৩ —হাবসী সুলতান।
১৪৯৩-১৫১৯ —আলাউদ্দিন হুসেন শাহ।
১৫১৯-১৫৩২ —নাসিরুদ্দিন নসরৎ শাহ।
১৫৩২-১৫৩৩ —আলাউদ্দিন ফিরোজ শাহ।
১৫৩৩-৩৮ —গিয়াসুদ্দিন মামুদ শাহ।
১৫৩৮-৩৯ —হুমায়ুন কর্তৃক গৌড় দখল।
১৫৩৯-১৫৭৫ –শেরশাহ থেকে দাউদ কাররানী।
১৫৭৫ —আকবরের প্রতিনিধি মুনিম খান।
১৫৭৬-৭৮ —হোসেন কুলী বেগ।
১৫৭৮-৭৯ —ইসমাইল কুলী।
১৫৭৯-৮০ —মুজাফর খান তুরবর্তী।
১৫৮৩ -খান-ই-আজম মীর্জা কোকাহও ওয়াজীর খান।
১৫৮৩-৮৫ —শাহবাজ খান।
১৫৮৫-৮৬ —সাদিক খান।
১৫৮৬ -শাহবাজ খান (২য় বার)।
১৫৮৬-৮৭ –ওয়াজীর খান।
১৫৮৭-৯৪ —সৈয়দ খান।
১৫৯৪-১৬০৬ —মানসিংহ।
১৬০৬-০৭ —কুতুবুদ্দীন খান কোকাহ
১৬০৭-০৮ —জাহাঙ্গীর কুলী বেগ।
১৬০৯ —মানসিংহের বাঙলায় পুনরাগমন।
১৬০৯-১৬৩৯ —ইসলাম খান চিস্তী; শেষ হোসাঙ্গ; কাশিম খান চিস্তী; ফতেদ-ই-জঙ্গ ইব্রাহিম খান; দারাব খান; মহাবৎ খান মুকাবরম খান চিস্তী; ফিদাই খান; কাশিম খান জুয়িনী; আজম খান মীর মুহম্মদ বাকর ও ইসলাম খান মাশাদী।
১৬৩৯-১৬৬০ -শাহজাদা মুহম্মদ শুজা।
১৬৬০-৬৩–মীরজুমলা।
১৬৬৩ —দিলির খান।
১৬৬৩-৬৪ —দাউদ খান।
১৬৬৪-১৬৭৮ –শায়েস্তা খান।
১৬৭৮ —ফিদাই খান।
১৬৭৮-৭৯ —শাহজাদা মুহম্মদ আজম।
১৬৭৯-৮৮ —শায়েস্তা খান (২য় বার)।
১৬৮৮-৮৯ -খান-ই-জহান বাহাদুর।
১৬৮৯-৯৭ –ইব্রাহিম খান।
১৬৯০ –ইংরেজের শক্তিকেন্দ্র কলিকাতা স্থাপন।
১৬৯৮-১৭০৭ -শাহজাদা আজিম-উস্-সান।
১৬৯৮ —ইংরেজগণ কর্তৃক সুতানটি, গোবিন্দপুর ও কলিকাতার জমিদারী স্বত্ব ক্রয়।
১৭১৭-১৭২৭ —মুর্শিদকুলী খাঁ।
১৭৪০-১৭৫৬ —আলিবর্দী খাঁ।
১৭৫৬-১৭৫৭—সিরাজউদ্দৌলা।
১৭৫৭ —পলাশীর যুদ্ধ।
১৭৬০ —প্রথম চুয়াড় বিদ্রোহ।
১৭৬৫ -ইংরেজগণের দেওয়ানী প্রাপ্তি।
১৭৬৯ —সন্দ্বীপের বিদ্রোহ।
১৭৬৯-৭০ —সন্ন্যাসী বিদ্রোহের সূচনা।
১৭৬৯-৭০ -ছিয়াত্তরের মন্বন্তর।
১৭৭০ —ত্রিপুরার বিদ্রোহ।
১৭৭৩ —ঘরুই বিদ্রোহ।
১৭৭৬ —চাকমা বিদ্ৰোহ।
১৭৭৩ —রেগুলেটিং অ্যাক্ট। বাঙলার গভর্নর ওয়ারেন হেষ্টিংস; গভর্নর-জেনারেল নিযুক্ত।
১৭৭৮ (?) —তন্তুবায় আন্দোলন।
১৭৭৮ —মুদ্রণের জন্য বাংলা অক্ষর নির্মাণ।
১৭৭২-১৮৩৩ —রাজা রামমোহন রায়।
১৭৮৩-৮৫ —চাকমা বিদ্ৰোহ।
১৭৯২ —বোলাকি শাহের বিদ্রোহ।
১৭৯৩ -চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত।
১৭৯৮-৯৯—দ্বিতীয় চুয়াড় বিদ্রোহ।
১৮০০ —ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপন।
১৮০২ —গারো হাঙ্গামা।
১৮১৭ —হিন্দু কলেজ স্থাপন
১৮২০-৯১ —ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
১৮২৪ —সংস্কৃত কলেজ স্থাপন।
১৮২৯ —সতীদাহ প্রথা বিলোপ।
১৮২৭-৩২ —সেরপুরের বিদ্রোহ।
১৮৩০-৩১ —তিতুমীরের ভূমিজ বিদ্ৰোহ।
১৮৩৬ —মেডিকেল কলেজ স্থাপন।
১৮৫৪ –রেলপথ নির্মাণ।
১৮৫৬ —বিধবা বিবাহ সম্বন্ধে আইন প্রণয়ন।
১৮৫৭ —সিপাহী-বিদ্রোহ।
১৮৫৮ —ভিক্টোরিয়ার ঘোষণা।
১৮৫৮ —কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
১৮৭২ –হাইকোর্ট স্থাপন।
১৮৭৬ —ড. মহেন্দ্রলাল সরকার কর্তৃক ‘ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর্ দি কালটিভেশন অভ্ সায়েন্স’ স্থাপন।
১৮৮২ —বঙ্কিমের ‘আনন্দমঠ’ রচনা ও ‘বন্দেমাতরম্’ মন্ত্র প্রচার।
১৯০৫ —বঙ্গভঙ্গ।
১৯০৫ —বঙ্গভঙ্গ-আন্দোলন।
১৯১১ —বঙ্গভঙ্গ রদ।
১৯১১ —ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত।
১৯১৩ —রবীন্দ্রনাথের (১৮৬১-১৯৪১) নোবেল পুরস্কার লাভ।
১৯১৪-১৮ -প্রথম মহাযুদ্ধ।
১৯২১ —গান্ধীজীর অসহযোগ আন্দোলন।
১৯২৩ —চিত্তরঞ্জন দাশ কর্তৃক স্বরাজ্য দল গঠন।
১৯৩১ —আইন অমান্য আন্দোলন।
১৯৩৯-৪৫ —দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ।
১৯৪১ —নেতাজী সুভাষের অন্তর্ধান; আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন।
১৯৪২ —আগস্ট বিপ্লব। মেদিনীপুরে বিকল্প সরকার।
১৯৪৭ —ভারতের স্বাধীনতা লাভ। বঙ্গবিভাগ। পশ্চিমবঙ্গ সৃষ্টি।
১৯৪৮-৬২ —ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের শাসন।
১৯৫১ —ভারতের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সূচনা।
১৯৬২ —ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায়ের মৃত্যু।
১৯৬২-৬৭ —প্রফুল্লচন্দ্র সেনের মুখ্যমন্ত্রিত্ব।
১৯৬৭ —অজয় মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট সরকার।
১৯৬৯ —যুক্তফ্রন্ট সরকার গঠন।
১৯৭২-৭৭ —সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের সরকার।
১৯৭৭-৮২ —জ্যোতি বসুর নেতৃত্বে বামফ্রন্ট সরকার গঠন।
১৯৮২ —জ্যোতি বসুর নেতৃত্বে পুনরায় বামফ্রন্ট সরকার গঠন।
পরিশিষ্ট ক
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালগণ
১। চক্রবর্তী রাজাগোপালাচারী। (১৯৪৭-৪৮)।
২। বি.এল, মিত্র (অস্থায়ী) (১৯৪৭)
৩। কৈলাসনাথ কাটজু (১৯৪৮-৫১)
৪। ড. হরেন্দ্রকুমার মুখার্জী (১৯৫১-৫৬)।
৫। সুরজিৎ লাহিড়ী (অস্থায়ী) (১৯৫৬)।
৬। শ্রীমতী পদ্মজা নাইডু (১৯৫৬-৬৭)
৭। ধর্মবীর (১৯৬৭-৬৯)।
৮। দীপনারায়ণ সিংহ (অস্থায়ী) (১৯৬৯)।
৯। শান্তিস্বরূপ ধাওয়ান (১৯৬৯-৭১)।
১০। এ. এল. ডায়াস (১৯৭১-৭৭)।
১১। ত্রিভুবননারায়ণ সিংহ (১৯৭৭-৮১)।
১২। ভৈরবদত্ত পাণ্ডে (১৯৮১-৮৩)।
১৩। এ. পি. শৰ্মা (১৯৮৩-৮৪)।
১৪। উমাশঙ্কর দীক্ষিত (১৯৮৪-৮৬)।
১৫। সৈয়দ নুরুল হাসান (১৯৮৬-৮৯)।
১৬। থঙ্গ ভেল্লু রাজেশ্বর (১৯৮৯)।
১৭। সৈয়দ নুরুল হাসান (১৯৯০-১৯৯৩)।
১৮। কে. ভি. রঘুনাথ রেড্ডি (১৯৯৩-)।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রিগণ
১। ড. প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ (ছায়া মন্ত্রীপরিষদ) (১৯৪৭-৪৮)।
২। ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায় (কংগ্রেস) (১৯৪৮-৬২)।
৩। প্রফুল্লচন্দ্র সেন (কংগ্রেস) (১৯৬২-৬৭)।
৪। অজয়কুমার মুখার্জী (যুক্তফ্রন্ট) (১৯৬৭)।
৫। ড. প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ (পি. ডি. এ. ফ্রন্ট) (১৯৬৭-৬৮)।
৬। অজয়কুমার মুখার্জী (যুক্তফ্রন্ট) (১৯৬৯-৭১)।
৭। অজয়কুমার মুখার্জী (কংগ্রেস কোয়ালিশন) (১৯৭১)।
৮। সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় (কংগ্রেস) (১৯৭২-৭৭)
৯। জ্যোতি বসু (বামফ্রন্ট) (১৯৭৭-)।