ক্ষ্যাপা তুই না জেনে তোর আপন খবর যাবি কোথায়

ক্ষ্যাপারে পাগলরে তোর আপন ঘরে বেঁধেছে গোলমাল

ক্ষ্যাপারে পাগলরে ভাব না জেনে পীরিত করো না

কয় দমেতে বাজে ঘড়ি করবে ঠিকানা

খাঁচার ভিতর অচিন পাখী কেমনে আসে যায়

খাকি আদমের ভেদ

খাকি আদমের ভেদ, সে ভেদ পশু কি বোঝে

খাকে গড়লো পিঞ্জিরে

খাতুনে জান্নাত মাতা ফাতেমা আমার

খুঁজে ধন পাই কি মতে

খুল নে কেনে সে ধন

খেঁজুর গাছে হাঁড়ি বাঁধো মন

খেলছে মানুষ নীরে ক্ষীরে

খোদা নাইক কোনখানে

গাড়ি চলে না চলে না

গুরু গো সাঁই, হক নাম বল রসনা

গুরু দেখায় গৌর, তাই দেখি কি গুরু দেখি

গুরু দোহাই তোমার, মনকে আমার লও গো সুপথে

গুরু বল নৌকা খোল

গুরু বলে ধর পাড়ি মন হুঁস থেকে

গুরু বিনে কি ধন আছে

গুরু যার কাণ্ডারী ভবে

গুরু রূপের পুলক ঝলক দিচ্ছে যার অন্তরে

গুরু, সু-ভাব দেও আমার মনে

গুরু-বস্তু চিনলে না

গুরু-শিষ্য এক আত্মা যদি হওয়া যায়

গুরুপদে ডুবে থাক রে আমার মন

গুরুপদে নিষ্ঠা মন যার হবে

গুরুপদে মতি আমার হল কই

গুরুর দয়া যারে হয় সেই জানে

গুরুর নাম লইয়া তুই বস না ধ্যানে

গুরুর ভাব রাখা হইল রে আমার বিষয় দায়

গেড়ে গাঙ্গেরে ক্ষেপা হাপুর হুপুর ডুব পাড়িলে

গোপালকে আজ মারলি গো মা কেমন পরানে

গোরা কি আইন আনিল নদীয়ায়

গোল কর না ও নাগরী, গোল কর না গো

গোসাঁই আমার দিন কি যাবে এই হালে

গোসাঁইর ভাব যেহি ধারা

গৌর এলো ছেঁউড়িয়াতে লালন-অবতার

গৌর কি আইন আনিলেন নদীয়ায়

গৌর প্রেম অথাই, আমি ঝাঁপ দিয়ে চিতায়

ঘরে বাস করি সে ঘরের খবর নাই

ঘরের মধ্যে ঘর বেঁধেছেন

ঘুরে ভুবন পায়না সে ধন, জ্ঞান নয়ন না ফুটিলে

চল দেখি মন কোন দেশে যাবি

চল মিনি আসাম যাবো

চাঁদ আছে চাঁদে ঘেরা

চাঁদ আছে চান্দে ঘেরা

চাঁদ ধরা ফাঁদ জান না মন

চাঁদ বদনে বল গোসাঁই।

চাঁদ বলে চাঁদ কান্দে কেনে

চাঁদ-বদনে বল গো সাঁই

চাঁদে চাঁদে চন্দ্রগ্রহণ হয়

চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে

চাতক বাঁচে কেমনে মেঘের বরিষণ বিনে

চাতক-স্বভাব না হলে

চারটি চন্দ্র ভাবের ভুবনে

চিনবে তারে এমন আছে কোন ধনি

চিরকাল জল ছেঁচে আমার জল

চিরদিন দুখের অনলে প্রাণ জ্বলছে আমার