কবিতাসমগ্র ২ – শামসুর রাহমান

স্বপ্নেরা ডুকরে ওঠে বারবার
ঘুমোতে যারার আগে
দূর থেকে তোমার নিকট
স্বপ্নেরা ডুকরে ওঠে বারবার
কালবেলায় ক্রুশকাঠে
একদা এক কবিতা
মায়াবিনী মূলে
পুতুল পূরাণ
প্রামাণ্য চিত্রের অংশ
শহুরে বাগানে
যখন অনেকে সগৌরবে
প্রেতের নিকট থেকে
কেউ তা জানে না
এমন দিনে
তোমার চলে যাবার পর
আছে একজন
ক’দিন পরেই
ভূপ্রদক্ষিণ
প্রতীকী চিত্রের মতো
উৎসব-রাতে হঠাৎ
প্রতিবাদী কবিতার সংকলন
আমার দুচোখে বেঁধে
ডাক
প্রবাদকে মিথ্যে করে দিয়ে
এমন ঠেলতে ঠেলতে
এসেছি দাফন করে
মানুষকে নিয়ে
আজও তিনি
চারু ভিক্ষা
কক্ষণো ছাড়ব না
পাঁঠা সংকীর্তন
চিরিত্রলিপি
মাতাল ঋত্বিক
সে কবে আমার ঘরে
ঝুলন্ত রেস্তেতারাঁ
খরার দুপুরে
যে এলো তোমার কাছে
কর্ণমূল থেকে খুলে
তোমার কি মনে পড়ে
শহরে নেমেছে সন্ধ্যা
আমি কি পারবো?
যদি কাসান্দ্রার মতো কেউ
কোথায় শিউলিতলা
তোমার পুরোনো ছবি দেখে
অসুস্থ ঈগল নীলিমায়
সপ্তাহ
কুয়াশায় নিমীলিত
যখন আমার কাছ থেকে
যে-তুমি আমার স্বপ্ন
অসামান্য তিথি
বিদায় গান
সে কবে সোনালি দিন
দিন রাত্রি
মাম
প্রকৃতির কাছে
আবার এসেছো তুমি
রঙিন নিশ্বাসের জন্যে
তোমাকে ভাবছি
ফিনিক্সের গান
তোমার সান্নিধ্যে
তিরিশ বছর
তোমাকে দিইনি আংটি
মৃত্যুদন্ড
শ্রাবণের বিদ্যুতের মতো
যে-কথা বলেনি কেউ
নীরবই থাকবো আজ
রক্ষাকবচ
তুমি তো এসেই বললে
এমন উল্লেখযোগ্যভাবে
মূর্তি
টেলিফোন
ভিক্ষা নয়
আমার তৃষ্ণার জল
দ্বীপ
আমার ক্ষুধার্ত চক্ষুদ্বয়
শুধু দেখি
পুলিশও প্রত্যক্ষ করে
অথচ তোমার মধ্যে
যাত্রা
প্রেমিকের গুণ
দ্বিতীয় যৌবন
কত পদচ্ছাপ
একটি অনুপস্থিতি
1 of 3
হৃদয়ে আমার পৃথিবীর আলো
সৌন্দর্যের গহনে ডুবুরী
আরো কিছু সময়
তাদের কথা
আমার স্বস্তিতে ধরায় ফাটল
নাম ধরে ডেকে যাবো
দেখা যায় কিনা
মর্মমূল ছিঁড়ে যেতে চায়
একটি মুক্তো
তোমার চিঠির একটি বাক্য
দ্রুত মুছে দেবো
সমারেশদার জন্যে শোকগাথা
হাসপাতালের বেড থেকে
কেবল মৃত্যুই পারে
কাউকে দেখতে পেলাম না
কেন তোমাকে ভালোবাসি?
আমি কি বলেছি
অপ্রেমের কবিতা
তাঁর পেছনে
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মাথা
তোমার জন্মদিন
কালেভদ্রে একটুখানি
আলো অন্ধকার
নিভিয়ে এক ফুঁয়ে
গৃহযুদ্ধের আগে
তাবু ছেড়ে ছুটে আসে
প্রেমপত্র
গর্জে ওঠো স্বাধীনতা
বন্যাবিলাপ
মৃত্যুহীন তালে তালে
কীভাবে ছিলাম বেঁচে
শাদা-লাঠি
শপথ ভঙ্গ
আজই কেন
দাঁড়ালাম এখানে
রেস্তোরাঁয় এক সন্ধ্যেবেলা
নিভৃতে আমার অগোচরে
ঘুরপাক খাই
একবিংশ শতাব্দীর দোরগোড়ায়
প্রিয়জমের মতো
নৌকা
একজন প্রবীণ বিপ্লবী
নিভিয়ে এক ফুঁয়ে
অন্বেষা
নীরবতা
যদি না লিখি প্রেমের পদাবলী
তৃষ্ণার্ত পাখির মতো
চিরকাল শুধু
ঝরা পাতা
যখন ওরা
একজন হরিণীর গল্প
ক্ষমা নেই
এই চমৎকার গোধূলিতে
গৃহযুদ্ধের আগে
মতিচ্ছন্নতায়
মঞ্চের মাঝখানে
বাড়িটা
সাক্ষাৎকার, মধ্যরাতে
অথচ নিজেই আমি
মঞ্চের মাঝখানে
বন্ধু তুমি অকম্পিত হাতে
তিনটি স্তবক
গুন খুন
কখনো কখনো
হৃদয় তোমার অপরাধ
ঘরের মাঝখানে
কারো একলার নয়
ছিলেন এক কবি
পথে যেতে যেতে
বুকের অসুখ
এখনো নিজেকে
গাঁও গেরামের কথা
একটি কাব্যগ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব
শুচি হয়
চলেও আসতে পারে
কোমল গান্ধার
যার যার কাজ
সারাবেলা
দেখব কুড়ানো
কিংবদন্তি হয়ে
কতকাল পরে
বেশি বাকি নেই
বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়
বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়
একজন শহীদের মা বলছেন
টেন্ডার
সদ্যলেখা এই পদ্য
সাপ্তাহিক ‘দেশবন্ধু’ নিষিদ্ধ হবার পরে
লড়ছি সবাই
উজানে
কবিস্মৃতি
কেশো রোগীর ভাবনা
কবন্ধের এলোমেলো পোঁচে
কী জানতে চাও?
কিচ্ছু বুঝি না, কিচ্ছু বলি না
ওদের ঘুমোতে দাও
তোমরা শাসন করো
মদ্যপদের মধ্যে
একটি এলিজি, কাদেরের জন্য
শীতদুপুরে প্রথম দেখা
তবুও লোকটা
পোড়া দাগ
পরিবর্তন
আমরা দু’জন দু’দিকে
আমাকে দাও
প্রথম উপহার
কী এমন ক্ষতি হতো?
সংশয়
তার কথা
যতই ভাবি
অমাবস্যার চাঁদ
অবশেষে আসে ওরা
একেই কি বলবো?
বকুলের মালা
ছড়ার আদলে
আত্মা ছুঁড়ে দিই
যেখান থেকে সরে এসেছি
তবুও হলো না
নিজেকে বন্ধক তুমি রেখেছো
টেবিলে আপেলগুলো হেসে ওঠে
প্রকৃত কে আমি
টেবিলের আপেলগুলো হেসে ওঠে
বিবাহিত
কথায় কথায়
কিংবদন্তী
জুডাস কি ছিল কোনো নারী?
কবিতা-সন্ধ্যা
সেই অঘ্রানের রাতে
আমাকে প্রতীক্ষা করে যেতে হবে
এখন ডাকছো কাকে
যোদ্ধা বিষয়ে
তবু আসতেই হলো
দরজায় দাঁড়ানো কেউ
হাসির কবিতা
অমল, তোমার জন্যে
রাস্তার ধারে
দ্বিচারী
শ্রুতলিপি
অপরাহ্নে বসে ছিলে তুমি
যদি কোনোদিন
দিই না দুয়ো
রাত দেরটায়
এবং এ জন্যেই
ফেরা না-ফেরা
পেঁয়াজ রসুন
এখন বাজার
মাছি
চরম সমন
পূর্বসূরীদের উদ্দেশে
এই এক সময়
দিতে পারে নয়া সাজ
নির্ধারিত কোনো তারিখ নেই
বন্ধু তোমাকে
সৌন্দর্য আমার ঘরে
জ্বরের ঘোরে
মার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে
আমার আপন টেলিফোন সেট
সৌন্দর্য আমার ঘরে
এক পালকের পাখি
একজন যুবকের কথা
কবিতার প্রতি
একটু আরো কষ্ট স’য়ে
তোমার না-আসাগুলো
বহুজন
আমার একটি দুঃস্বপ্ন
কবি ব’লে বড়ই বিরক্ত
আমার মানস-সরোবর
বস্তুত এ নির্বাসন
সর্বত্র সে আগন্তুক
এই সড়কে অনেক হাত
সে এক বাঁশিঅলা
অ্যালেনের জন্যে এলিজি
পুতুল
ক্রিসমাস ট্রি
একটি কবিতাসন্ধ্যা এবং তুমি
যেমন সালিম আলি
ব্যর্থতায় খেদোক্তি
বহু প্রতীক্ষার পর
আষাঢ়ের প্রথম দিনে
দরজায় কে যেন
চক্ষুবিশেষজ্ঞ ব’লে দেননি
অথচ রবীন্দ্রনাথ
মানুষের এই মেলায়
শাদা শূন্য পাতা
তিনি বলবেন
নীলুফারের গান
আলোকপুরী
ভিক্ষা
সে
চিৎকার
পাগলা বাবুলের গান
তবুও মানব
যিনি শয্যাগত
শিকার
ভূতলবাসীর কথা
তার খাতা
ঘর ছেড়ে
ছায়া
ভোরবেলা এবং একজন মৃতা
নাক্ষত্রিক আড্ডা
টেলিফোনে তুমি
অতিথি
আমার আঁজলা পূর্ণ হোক
প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে
তবু হয়, এরকমই হয়
নিজের নিকট থেকে
তোমার ঔদাস্য
তোর কাছ থেকে দূরে
ইদানীং সন্ধ্যেবেলা
দেবার মতোন কিছু নেই
শব্দের সংস্রবে কতকাল
সে একলা হাঁটে
বেহালাবাদকের জন্যে পঙ্‌ক্তিমালা
দূরের একটা বাড়ি আমাকে
সময়ের লালা
ভায়োলেন্স
তোমার নিদ্রার দিকে
ভ্রান্তিবিলাসে
পিছুটান
কোথাও সোনালি ঘণ্টা
পাখির ভূমিকা
কবির ডায়েরী
কোনো ইন্দ্রনীল অভিমান নেই
লোকটার কাহিনী
ঈদকার্ড, ১৯৭৭
টেবিলে জমাট মেঘ
স্বপ্নের ভিতরে বাল্যশিক্ষা ওড়ে
তোমার চোখ
হৃদয়ের চোখে জলধারা দেখে
রৌদ্রলোকে, নক্ষত্রের বিপুল জোয়ারে
সোনালি পাখি, নীলিমা এবং একজন
আমার প্রেমের মধ্যদিনে
কী করে যে বেঁচে ছিল
কেউ কি এখন
মেধার কিরণে স্নান করে
এবং প্রকৃত বিল্পবীর মতো
উল্টো দিকে ছুটে যাচ্ছে ট্রেন
শহুরে জ্যোৎস্নায়
শিরোনামহীন
রেনেসাঁস
জুনের দুপুর
চায়ের দোকানে বসে
কী ভাবছো তুমি?
শিল্পের অপচয়
তিন যুগ পর
অভিমানী বাংলাভাষা
সেই কবেকার ঋণ
শোনো হে
জ্যোৎস্নায় ভাসছে ঢাকা
কে আসে এমন ধু ধু অবেলায়
কখনো কখনো স্মৃতি
আমি আর করবো কত শোক
দুপুর প্রবেশ করে
যখন শুধাও তুমি
1 of 2
সে এক পরবাসে
শুধু একা একা
পুরুষানুক্রমে
রেললাইনের কাছে
দেয়ালে আমার পিঠ
ঘড়ি
বিচ্ছেদের ভার
চলো ফিরে যাই
যখন তোমার সঙ্গে
ভূমিকম্প
মর্গে আছে
পুরানো কবরস্তান
শুরু
মৃত্যু উৎসবে
হঠাৎ পাওয়া
ভালোবাসা ছাড়া
তোমার কবিতা
ভুল হতে পারে
বিকেল তোমার ভালো লাগে
কী করে অন্য কোথাও
অসুস্থ কবিকে নিয়ে
চলে যাওয়া যার রীতি
বর্ণমালা দিয়ে গাঁথা
অগ্নিবলয়ের পাখি
কথা ছিল না
একই রাগিণীর বিভিন্ন আলাপ
জন্মদিন হাসে
আলো-ঝরানো ডানা
সে এক পরবাসে
দুর্ভোগ
চুপ
দীর্ঘ ভ্রমণের পর
রুক্ষ বৃক্ষ
সে আসুক
নিশ্চুপ শাদায়
ঝরনা আমার আঙুলে
ঝর্না আমার আঙুলে
দৃশ্য
রূপালি জাল
রাত তিনটের
শ্বেতপদ্ম
দ্বিতীয় দৃষ্টির জাগরণ
এখন কেবল
একজন রোগী
কোনো গায়িকার জন্যে
সময় না শীত না গ্রীষ্ম
হে নির্বোধ
পরে কোনোদিন
মাঝখানে
চার কন্যার কাহিনী
পুনরাবিষ্কার
আমার আয়েশা ফুফু
তিন যুবার গল্প
এ কোথায় এসে
বেহালা
এ দূয়ের মধ্যে
ভাস্কর্যই বলা যায়
খায় ফল মূল
মাঘের দুপুরে
কালি
বন্ধু সঙ্গে কথা বার্তা
একজন মৃতের একটি বই
অধিক একাকী
বাড়ি নিয়ে ঘরে ফেরা
প্রতিটি মুহূর্ত যদি
আমার পিতার গ্রামে
তার আগেই যদি
এখন কোথায় আমি
যে অন্ধ সুন্দরী কাঁদে
যে অন্ধ সুন্দরী কাঁদে
তুমি কি করেছো শুরু?
শামসুর রাহমানের শার্ট অনুসন্ধান
চতুর্থ ভাষা
তৃতীয় চোখ
আমার মননে
খাঁ খাঁ দীপাধার
কিছু সামাজিক কিছু বিদগ্ধ
সমুদ্রযাত্রা
দিগ্‌নির্দেশ
ভাবীকথকের প্রতি
শহীদ মিনারে কবিতাপাঠ
জয়দেবপুরের মুক্তিযোদ্ধা
দশ টাকার নোট এবং শৈশব
চিড়িয়াখানা থেকে ফিরে এসে
চন্দ্রগ্রহণ
তোমার মেরুন কার্ডিগান
মৌল বিষণ্নতা
জন্মভূমিকেই
এই আশ্বিনে
মানুষ অধিককাল
আসা যাওয়া
বাঁশি
চড়ুইভাতির পাখি
গ্রিক ট্যাজডির নায়কের মতো
মিছিল থেকে খাঁচায়
রেখেছো শব্দের রৌদ্রছায়া জালে
চকিতে সুন্দর জাগে
মাটির দিকেই
মৃত্যুর পরেও
সব্যসাচী
একটি কফিন ছুয়ে
মুখোশ
শেষ অঙ্ক
খণ্ডিত গৌরব
ভয় হয়
পাখি
দাবানল
এ কাকে দেখতে গিয়ে
ওরা চায়
আসলে তা’ নয়
তবু তাকেই
যেখানেই হাত রাখি
থমকে থেকো না
স্বপ্নচারিতায়
কবি এবং ঘোড়া
আমি কি এমনই নষ্ট
হরিণী-কবিতা
নিয়ন্ত্রণ
শ্বাস-প্রশ্বাস
নিয়ত স্পন্দিত
কৃষ্ণপক্ষে
কাঁহাতক
সত্যি-বলতে
দুঃখভোগ
আগুনে রেখেছো হাত
খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে
নিশিডাক
অভিশপ্ত নগরের ঠোঁট
সৌন্দর্যের স্পর্ধা নিয়ে
ঘুরে দাঁড়াও
অলীক আশার বাণী
হতাশার ঘরে
ম্যাগাজিনে আমার স্ত্রীর সাক্ষাৎকার প’ড়ে
যুদ্ধ সংবাদ
নখ
নেকড়ের পালে একজন
কী ক’রে আমরা
কোকিল
স্বাতন্ত্র্য
দণ্ড
তোমার নির্মিত নক্ষত্রেরা
কী-যে হয়
স্বপ্নজীবী
শাশ্বতীর আঁচল
কিছু না কিছু নিয়ে
আড়িপাতা নয়
বড়দিনের গাছ
ডালকুত্তা
লোকগুলোর কী হয়েছে
কবিতাকে কেউ
ঝুঁটি দোলানো নাচ
বুদোয়ারে
গুঢ় সহবতে
জানা নেই
1 of 2
ধ্বংসের কিনারে বসে
চুল টুল ঠিকই থাকে
সিতমের ঘরে
জিন
দুপুরে ব’সে
খাকের পুত্তলি
সারমেয় সমাচার
হয়তো
কাল এবং আগামীকাল
আদাব আরজ
কাঠগড়ায়
লাল স্কার্ফ
শেষ হবার নয়
জাহাজডুবির পর
তার আসতে-থাকা
কেমন বেঘোরে নিমজ্জিত
সুধাংশু যাবে না
জন্তু
কালবেলার সংলাপ
সতীদাহ
বাংলা শব্দতত্ত্ব
ভাস্বর পুরুষ
প্রত্যাখ্যাত
অলৌকিক সেতু
শিল্পের হরিণ
কথা ছিলো
জবাবদিহি
বড় বেশি বাইরে ছিলে
দ্রাক্ষাবন
হঠাৎ কখন
লড়াই
গায়ে হলুদ
আজ থাক
শামসুর রাহমানের সঙ্গে
যে-ঘরে আমার বসবাস
অনুশোচনার গান
শুদ্ধতার জন্য
করোটির অন্তর্গত
না স্বর্গ না নরক
যুবক যুবতী
একটি মানুষ কেন
তা হ’লে নির্ঘাত বজ্রপাত
সেদিন তোমাকে
সংখ্যালঘু
পুরানো শহর
কবিতার জ্বর
কার্যকারণ
দুই বুড়ো
একটি কবিতা লিখত গিয়ে
অসমাপ্ত কবিতা
মৃতেরা কি করবে ক্ষমা
1 of 2
হরিণের হাড়
তোমারই পদধ্বনি
মানুষ
কোনো তরুণকে
সামান্যই পুঁজি
খনন
ব্যবধান
জমে দীর্ঘশ্বাস
শব্দ
আমরা ক’জন শুধু
মাতৃডাক
দাঁড়াও
মরমী পুস্তক
মুদ্রিত করেছি ভালবাসা
বরকতের ফটোগ্রাফ
শ্রোতা
ডালিমগাছ
যায়নি কোথাও
মধ্যরাতে ঝুঁকে থাকে
আশংকা
কবিতা লিখতে গিয়ে
রক্ত খেকোদের সামনে
পুরাণের পাখি
স্বপ্ন গুঁজে দেয়
আমার এ শহরের চোখ
এখানে রেখেছি লিখে
হরিণের হাড়
অদৃশ্য ছোরা
একজন
মাঝি
আগন্তুক
তিনজন
হৃদয়
গোলাপ বাগানে
অলৌকিক আলোর ভ্রমর
প্রেমের পদাবলী
আকাশ আসবে নেমে
ধোঁয়াশায়
ঝড়
যে অদৃশ্য চাঁদ
একটি দুপুর
দোদুল্যমান
বাগান
কবন্ধের যুগ
এ পথে আমার পর্যটন
শব্দচেতনা
হেঁটে যাই
চিরকেলে প্রশ্ন
কবির কণ্ঠস্বর
উইলিয়াম কেরীর স্মৃতি
একটি তালিকা
তাচ্ছিল্য উজিয়ে
নাবিক
রবীন্দ্রনাথের জন্যে
মিনতি
2 of 2
egb-logo
Previous Topic
Next Topic

আকাশ আসবে নেমে

কবিতাসমগ্র ২ – শামসুর রাহমান আকাশ আসবে নেমে
Lesson Content
0% Complete 0/68 Steps
ধোঁয়াশায়
ঝড়
যে অদৃশ্য চাঁদ
একটি দুপুর
দোদুল্যমান
বাগান
কবন্ধের যুগ
এ পথে আমার পর্যটন
শব্দচেতনা
হেঁটে যাই
চিরকেলে প্রশ্ন
কবির কণ্ঠস্বর
উইলিয়াম কেরীর স্মৃতি
একটি তালিকা
তাচ্ছিল্য উজিয়ে
নাবিক
রবীন্দ্রনাথের জন্যে
মিনতি
2 of 2
Previous Topic
Back to Book
Next Topic

Leave a Comment Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.