নীচুর কাছে নীচু হতে শিখলি না রে মন

পতিতপাবনী তারা

পরের শিকল ভাঙিস পরে

পাগলা মনটারে তুই বাঁধ

প্রবল ঘন মেঘ আজি

প্রভাতে যাঁরে নন্দে পাখি

বঁধূয়া নিদ নাহি আঁখিপাতে

বধূ এমন বাদলে তুমি কোথা

বল বল বল সবে

বাদল ঝুম ঝুম বোলে

বিঘ্নহরণ সুখবিধায়ক নায়ক একছত্র বিশ্বেশ্বর

বিধি, আর তো তোমারে নাহি ডরি

বিফল সুখ-আশে জীবন কি যাবে

ভক্তিগীতি – মোঃ নাঈম মিয়া

ভারত-লক্ষ্মী

মন কেন মায়ের চরণছাড়া

মন তোর এত ভাবনা কেনে

মনরে কৃষিকাজ জান না

মনোপথে এল বনহরিণী

মম অন্তর মন্দিরে জাগো

মলেম ভুতের বেগার খেটে

মা আমার খেলান হলো

মা আমার বড় ভয় হয়েছে

মাছি করে রাখলি শ্যামা

মায়ের এম্নি বিচার বটে

মায়ের মূর্তি গড়াতে চাই

মিছে তুই ভাবিস মন

মিনতি করি তব পায়

মিলন সভা মাতাও আনন্দ গানে

মুরলী কাঁদে ‘রাধে রাধে’ বলে

মেঘের দল বেঁধে যায় কোন দেশে

মোদের গরব মোদের আশা আ মরি বাংলা ভাষা

মোর আজি গাঁথা হল না মালা

মোরা নাচি ফুলে ফুলে দুলে দুলে

যখন তুমি গাওয়াও গান তখন আমি গাই

যদি তোর হৃদ-যমুনা হ’লো রে উছল, রে ভোলা

যাও গো জননি জানি তোরে

যাও যাও গিরি আনিতে গৌরী

যাব না যাব না যাব না ঘরে

যারা তোরে বাসলো ভালো

রংগে নাচে রণ-মাঝে

রসনে, কালী নাম রটরে

শঙ্খ বাজিয়ে মাকে ঘরে এনেছি

শ্যামা যদি হের নয়নে গো

শ্রাবণ ঝুলাতে বাদল রাতে

শ্রী দুর্গা নাম ভুলো না

সংসারে যদি নাহি পাই সাড়া

সদানন্দময়ী কালী মহাকালের মনমোহিনী গো মা

সবারে বাস রে ভালো

সমর আলো করে কার কামিনী

সে ডাকে আমারে

হও ধরমেতে ধীর

হরি হে তুমি আমার সকল হবে কবে

হৃৎকমলমঞ্চে দোলে করালবদনী শ্যামা