রসিকের ভঙ্গিতে যায় চেনা

রসুলকে চিনিলে খোদা চেনা যায়

রসুলের সব খলিফা কয় বিদায় কালে

রসের রসিক না হলে কে গো জানতে পায়

রাখলে সাঁই কূপজল করে

রাত পোহালে পাখটে বলে দেরে তাই

রাত্রি শেষে ভোরে এমন কে গাহিল গান

রাধার গুণ কত, নন্দলাল তা জানে না

রাধার তুলনা পীরিতি সামান্য কেহ যদি করে

রাধারাণী ঋণের দায়, গৌর এসেছে নদীয়ায়

রূপের ঘরে অটল রূপ বিহারে

রূপের তুলনা রূপে

লাগল ধুম প্রেমের থানাতে মনচোরা পড়েছে ধরা

লীলা দেখে লাগে ভয়

লোকে বলে বলেরে

লয়ে গুরুর মন্ত্র ছাড় ও যন্ত্র

শহরে ষোল জনা বোম্বেটে

শুদ্ধ প্রেম না দিলে ভবে কে তারে পায়

শুদ্ধ প্রেম রসিক বিনে কে তারে পায়

শুদ্ধ প্রেম রাগে সদায় থাক রে আমার মন

শুদ্ধ প্রেম সাধলে যারা কাম-রতিকে রাখলে কোথা

শুদ্ধ প্রেমের প্রেমী যে জন হয়

শুদ্ধ প্রেমের রসিক মোর সাঁই

শুধু কালির লেখায় আলীম হয় না

শুনে অজানা এক মানুষের কথা

শোন ওরে পাগল মন

শোনরে মন রসনা যদি কর প্রেমের বাসনা

শ্যাম কালিয়া সোনা বন্ধু রে

শ্যামল বরণ রূপে মন নিল হরিয়া

শ্রীরূপের সাধন আমার কৈ হল

সই আমার কখন খেলে কোন খেলা

সকলি কপালে করে

সখি কুঞ্জ সাজাও গো

সজনী জলে গিয়াছিলাম একেলা

সদা মন থেকো রে হুঁস

সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে

সবায় কি তার মর্ম জানতে পায়

সবে বলে লালন ফকির হিন্দু কি যবন

সমঝে কর ফকিরি মন রে

সময় গেলে রে, ও মন সাধন হবে না

সময় বুঝে বাঁধাল বাধলে না

সমাজি সব কয় আপোষে জানেল কোন তরিকে রয়

সমুদ্রের কিনারে থেকে জল বিনে চাতকী ম’ল

সরোবরে আসন করে রয়েছেন আনন্দময়

সহজ প্রেমে ডোব নারে মন কেনে

সহজে অধর মানুষ না যায় ধরা

সাঁই আজব লীলা আনকা ফল

সাঁই আমার দিন কি যাবে এই বলে

সাঁই দরবেশ যারা, আপনারে ফানা করে

সাঁই দরবেশ যারা, আপনারে ফানা করে

সাঁইর লীলা দেখে লাগে চমৎকার

সাধন বিফল বরজখ বিনে

সাধু গো আমায় উপায় বলনা

সাধুর সঙ্গে সাধুর সঙ্গ সর্ব শাস্ত্রে কয়

সাধ্য কি রে আমার সে রূপ চিনিতে

সামান্য কি অধর চাঁদ পাবে

সামান্য জ্ঞানে কি মন তুই পাইবি রে

সামান্যে কি তার মর্ম জানা যায়

সামান্যে কি তার মর্ম জানা যায়

সামান্যে কি সে ধন পাবে