• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

কথা অমৃতসমান – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

লাইব্রেরি » নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী » কথা অমৃতসমান – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী
কথা অমৃতসমান - নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

কথা অমৃতসমান / ১ম খণ্ড ও ২য় খণ্ড / অখণ্ড / দুই খণ্ড একত্রে/- নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

কথা অমৃতসমান – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী (১ম খণ্ড)
প্রথম প্রকাশ : নভেম্বর ২০১৩, অগ্রহায়ণ ১৪২০  

ধর্মে চার্থে চ কামে চ মোক্ষে চ ভরতষভ।
যদিহাস্তি তদন্যত্র যন্নেহাস্তি ন কুচিৎ।
—ধর্মশাস্ত্র বলুন কিংবা অর্থশাস্ত্রই বলুন, কামশাস্ত্রই বলুন অথবা মুক্তির শাস্ত্রই বলুন–যা এই মহাভারতে আছে, তা অন্যত্রও আছে; আর যা এখানে নেই, তা অন্য কোথাও নেই।

মহাভারত মানে মহা-ভারত। যা এখানে নেই, তা অন্য কোথাও নেই। আর আর এখানে যা আছে, তা অন্য কোথাও নিশ্চয়ই আছে। আমরা এই নিরিখেই গ্রন্থটাকে দেখতে চেয়েছি–তারা সবাই অন্য নামে আছেন মর্ত্যলোকে। আজকের এই সর্ব-সমালোচনামুখর, ঈর্ষাসূয়ায় হন্যমান শতাব্দীর মধ্যে দাঁড়িয়ে শত শত শতাব্দী-প্রাচীন আরো এক সাসূয় সমাজের কথা বলতে লেগেছি, যদিও সেখানে প্রাতিপদিক বিচলনের সঙ্গে সঙ্গে একটা শব্দ বার বার নিনাদিত হয় এবং সেটা ধর্ম–সে ধর্ম একদিকে নীতি এবং নৈতিকতা, অন্যদিকে সেটা ‘জাস্টিস’, শৃঙ্খলা, ‘অরডিন্যান্স’ এমন কী আইনও। মহাভারত অন্যায় এবং অধর্মকে সামাজিক সত্যের মতো ধ্রুব বলে মনে করে, কিন্তু সেটা যাতে না ঘটে তার জন্য অহরহ সচেতন করতে থাকে প্রিয়া রমণীর মতো। আমরা সেই মহা-ভারতকথা বলেছি এখানে, যা শতাব্দীর প্রাচীনতম আধুনিক উপন্যাস।

.

লেখক পরিচিতি

এখনকার বাংলাদেশের পূর্ব-প্রারন্ধের মতো পাক-চক্র ছিল এক। লেখকের জন্ম সেখানে পাবনা জেলার গোপালপুর গ্রামে, ১৯৫০ সালে। কলকাতায় প্রবেশ ৫৭ সালে। শিক্ষাগত উপাধিগুলি ব্যাধির মতো সামনে-পিছনে আসতে চাইলেও বর্তমান লেখক সেগুলিকে মহাভারত-পাঠের সোপান হিসেবে গ্রহণ করেছেন। যে আস্বাদন মহাভারতের স্বাধ্যায়-অধ্যয়নের মধ্যে আছে, তার প্রতিপদ-পাঠ বুঝতে গেলে অন্যান্য জাগতিক বিদ্যার প্রয়োজন হয়। লেখকের জীবন চলে শুধু মাধুকরী বিদ্যায়, সাংগ্ৰাহিক আস্বাদনে। লেখালেখির জীবনে এসে পড়াটা একেবারেই আকস্মিক ছিল। প্রবীণ সাহিত্যিক রমাপদ চৌধুরী তার লেখক জীবনের পরিণতি ঘটিয়েছেন বাঁচিক তিরস্কারে এবং বাঁচিক পুরস্কারে। আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রথম লেখা এবং আনন্দ থেকে তাঁর প্রথম বই এককালে শিহরণ জাগাত লেখকের মনে। এখন। শিহরণের বিষয়–মহাভারত-পুরাণের অজ্ঞান তমোভেদী এক-একটি বিচিত্র শব্দ। গুরুদাস কলেজে অধ্যাপনা-কাল শেষ করে এখন। মহাভারত-পুরাণের বিশাল বিশ্বকোষ রচনায় ব্যস্ত আছেন লেখক।

.

সিন্ধু-বিন্দু

২০১০ সালে পুজোর পর প্রখ্যাত পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে আড্ডা দিতে বসেছি। সে আড্ডায় অবধারিতভাবে মহাভারতের প্রসঙ্গ চলে আসে। নানা কথার মধ্যে হঠাৎই ঋতু বলে –তুমি আমাদের জন্য লিখতে আরম্ভ করো ‘রোববার’-এ। আমি এই কাগজের সম্পাদনার দায়িত্বে আছি। তুমি নিশ্চিন্তে লেখো। মহাভারত বুঝিয়ে দাও আমাদের। আমি বলেছিলাম, মহাভারত কখনো নিশ্চিন্তে লেখা যায় না। এই মহাকাব্যের বিশালতা এবং গভীরতা দুটোই এত বেশী যে, আমি যেভাবে মহাভারত বোঝাতে চাই, সেটা বোঝাতে গেলে জীবন কেটে যাবে। ঋতু বলল– লেখার মতো করে লেখো, ভেবে নাও তোমার চোখের বাইরে বসে-থাকা শত শত পাঠকের আকুল জিজ্ঞাসা। তাদের ছোট করে দেখো না। তাদের প্রশ্ন তুমি তৈরী করবে, তুমিই উত্তর দেবে।

ঋতুর কথা আমি মেনেছি। রোববারে আমার ‘কথা অমৃতসমান’ চলছে, কিন্তু এরই মধ্যে আমার সবচেয়ে প্রিয় পাঠক আমাদের ছেড়ে চলে গেছে বিশ্বময় নিজেকে ছাড়িয়ে দিয়ে। ঋতুকে বলেছিলাম আমি আগেও মহাভারত-কথা লিখতে আরম্ভ করেছিলাম তৎকালীন বর্তমান পত্রিকার সম্পাদক বরুশ সেনগুপ্ত-মশায়ের অনুরোধে। সাড়ে তিন বছর ফি-হপ্তায় লিখে আমি পাণ্ডবদের জতুগৃহ-দাহ পর্যন্ত এগোতে পেরেছিলাম। তদবধি ভেবেছি–আমাকে তিনি অশেষ করেননি, এমন লীলা আমার ক্ষেত্রে হবেও না। কাজেই আবার নতুন করে মহাভারতকে পাকড়ে ধরা কী ঠিক হবে? ঋতু বলেছিল-তোমরাই কীসব বলল না–যারা বিদ্যে লাভ কস্তুতে চায়, যারা খুব টাকা-পয়সা পেতে চায়, তারা নিজেদের অজর, অমর মনে করে। তুমি তাই ভেবে লেখা আরম্ভ করো।

ঋতুকে আমি ফেলতে পারিনি। ‘কথা অমৃতসমান’ আরম্ভ করেছিলাম ‘রোববার’-এ। এখনও চলছে, আমিও চলেছি। এরই মধ্যে একটা নতুন প্রয়োজন দেখা দিল। একদিন ‘দেজ পাবলিশিং’-এর নব্যযুবক অপু সুধাংশুদের যোগ্য উত্তরাধিকারী, আমার কাছে এসে কথা অমৃতসমান’ছাপতে চাইল বই আকারে। আমি বললাম–শর্ত আছে। এখন ‘রোববারে’ যে লেখা চলছে, সেটা আমার আগের লেখার ‘কনটিনিউয়েশন’। কাজেই মহাভারত নিয়ে যদি এই বই ছাপতে চাও, তবে আগে বরুণদার দপ্তরী লেখাটা ছাপতে হবে। অপু বলল–তাই দিন-আমরা তিন-চার খণ্ডে ‘কথা অমৃতসমান’ বার করবো। ওর এই সাহসটা আমার ভাল লেগেছিল। এখন লেখকদের ওপর হুলিয়া আছে–লেখা পুরো শেষ করুন, তবে ছাপাবো। এটা কী সমরেশদার ‘দেখি নাই ফিরে’-র ফলশ্রুতি কীনা কে জানে! লেখকের বুঝি মরেও শান্তি নেই। তবে কিনা মহাভারত তো সত্যিই আয়ু-শেষ-করা মহাকাব্য। ধন-জন, মান-যশ, আশা-আকাঙ্ক্ষার আকস্মিক ছেদে যে শান্তরসের বৈরাগ্য তৈরী হয়, সেই তো মহাভারতের চরম প্রতিপাদ্য তত্ত্ব। কাজেই মহাভারতের কথা শেষ না হতেই আমিও যে ঋতুর মতো কোথাও চলে যাবো না, এ-কথা জোর দিয়ে কে বলতে পারে? এখানে অপু সাহস দেখিয়েছে প্রকাশক হিসেবে।

আমি যে সেই বরুণদার সময় থেকে মহাভারতের বারুণী নিয়ে বসে আছি, তার একটা কারণ আছে। আমার মনে হয়েছে–মহাভারতকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে এবং তা এমন করেই যাতে মানুষ এই একবিংশ শতাব্দীতে বসে বুঝতে পারে যে, মহাভারত এক চলমান জীবনের কথা বলে। এটা ইলিয়াড-ওডিসির মতো সামান্য মহাকাব্য নয়। মহাভারতীয় ঘৃণা, মান, অপমান, ভালবাসা, লজ্জা, ভয় এখনও এই একবিংশ শতাব্দীতেও সমানভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। এটা তো ঠিকই যে, মহাভারতের মূল কাহিনীটাই যদি ধরি শুধু, তাহলেও সেখানে বৈচিত্র্য কিছু কম নেই। অথচ সে বৈচিত্র্য কল্পনার মতো বায়ুভূত নিরালম্ব নয়। গ্রামে-গঞ্জে তিন পুরুষ আগে জমির উত্তরাধিকার নিয়ে শরিকি বিবাদ যারা দেখেছেন, তারা বুঝবেন-মহাভারতের কাহিনী কোনো অমূলক অবাস্তব থেকে উঠে আসেনি। ভারতবর্ষের আইনে সম্পত্তির উত্তরাধিকারী যারা হতেন, সেখানে কাকা, ভাই কিন্তু জম্মজাত শত্রু হিসেবে চিহ্নিত। এই বাস্তব থেকে মহাভারতের কাহিনী আরম্ভ হয়। অথচ উপপাদ্য জায়গাগুলিতে এমন সব কাহিনী একের পর এক আসতে থাকে, যা আজিও হইলেই হইতে পারিত। অর্থাৎ সেখানেও বাস্তব। মহাভারত কখনোই শুধু কাহিনী বলে না, সে তার সমসাময়িকতার সঙ্গে প্রাচীন পরম্পরাও উল্লেখ করে বলে কথা প্রসঙ্গে রাজনীতি, অর্থনীতি, জাতিতত্ত্ব, বর্ণব্যবস্থা, স্ত্রীলোকের। সামাজিক অবস্থান, নীতি-অনীতি এমনকি যৌনতার কথাও পরিষ্কারভাবে জানায়। ফলত মহাভারতের কাহিনী একসময় এক বিরাট ইতিহাস হয়ে ওঠে।

 একবিংশ শতাব্দীর দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে এই গ্রন্থের মধ্যে যে নীরসিংহী কথাকথা আরম্ভ হয়েছে, তার প্রয়োজন শুধু এইটুকুই যে, আমরা মহাভারতের নায়ক-প্রতিনায়কদের তাদের গ্রাহ্য-বর্জ্য বৃহত্তর সমাজ এবং রাজনৈতিক, পরিমণ্ডলের মধ্য দিয়ে পরিভ্রমণ করিয়ে নিতে চাই। এটা করতে গিয়ে আমি কখনো ‘দিলোত’-দের (dilettante) পথে চলিনি, অবশ্য এমনও মহান ভ্রান্তিতেও আমি বিশ্বাস করিনা যে, একবিংশ শতাব্দীর পরিখালিত সংস্কারে আমার সাংস্কৃতিক মানস দিয়ে তৎকালীন ‘বিরাট’ এবং ‘বিশাল’-এর সমালোচনা করবো। বরঞ্চ মহাভারতের অন্তর্গত প্রমাণ দিয়েই আমি সেই সমাজের অন্তর্বেদনা, সুখ এবং আধুনিকতার কথা আমি ধরতে চেয়েছি কখনো মহাভারতীয় মূলকে অতিক্রম না করে।

এটা ঠিক যে, ইনটারটেক্সচুয়ালিটি নিশ্চয়ই আমার কাছে খুব বড়ো একটা ব্যাপার, কেননা এটা মহাভারত, এবং এটাও আমার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ যে, মহাভারতের মধ্যে মাঝে-মাঝেই যে প্রক্ষেপগুলি ঘটেছে, সেটা আমাদের সামাজিক ইতিহাসের পরম্পরা বোঝার পক্ষে আরো বেশী সুবিধে দেয়, কাজেই মহাভারতকে যাঁরা কলোনিয়াল ‘হ্যাংইওভারে’ পরিশুদ্ধ করার দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তাদের চেষ্টা-পরিশ্রমের প্রতি আমার শ্রদ্ধা রইল, কিন্তু তাদের মানসিকতা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। প্রথমত প্রক্ষেপ যা কিছু এখানে ঘটেছে, তার প্রাচীনত্বের বিচার করাটা অতটা সহজ নয়, যতটা পূর্বাহ্নেই সংকল্পিত গবেষককুল মনে করেন। আর ওই যে এক প্রবাদ–তাতে মহাভারত কিছু অশুদ্ধ হয় না’–এই প্রবাদটা চিরকালীন মানুষের এই মানসটুকু বুঝিয়ে দেয় যে, প্রক্ষেপবাদিতার পঙ্কবাদী পণ্ডিতেরা ব্যবচ্ছিন্ন বুদ্ধিতে ভারতবর্ষের এক বিরাট সময়কে শুধু কাটাছেঁড়া করেই পণ্ডিতমানিতা প্রকাশ করেন, কিন্তু তাতে লেখনীর বামতা তৈরী হয়। কবিজনোচিত বেদনাবোধ সেখানে পদে-পদে নিগৃহীত হয়। আমরা এই নৌকায় সাগর পাড়ি দিতে চাই না।

মহাভারত যেহেতু একটা বৃহৎ সময় ধরে আমাদের প্রাচীনদের চলার ইতিহাস, তাই মহাভারত বুঝতে গেলে প্রাচীন ইতিহাসের সঙ্গে তার রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, জাতি-বর্ণ, ভোজনাভ্যাস এবং ভোজ্য সবই জানতে হয়। আমরা সেই সর্বত্রিক দিগন্দার্শনিকতার মধ্যে মহাভারতের কাহিনী প্রবেশ করিয়েছি মণিমালার মধ্যে সুতার মতো। অথবা কাহিনীর মধ্যে তার পারিপার্শ্বিক নিয়ে এসেছি ব্যক্তিচিত্রের পিছনে ক্যাম্পাসের মতো। তপোবনবাসিনী শকুন্তলার ছবি আঁকতে গেলে তার পূর্ণকুটীরে পাশ দিয়ে সৈকত-লীন-হংস-মিথুনা স্রোতোবহা মালিনী’ নদীকে আঁকতেই হবে। আঁকতে হবে কুটীরের পাশে বড়ো গাছের ডালে শুকোতে দেওয়া ঋষিদের বলবাস আর আঁকতে হবে। অদুরে অলসে দাঁড়িয়ে থাকা এক কৃষ্ণসার মৃগ, যার বাম চোখে হরিণী তার শি দিয়ে চুলকে দিচ্ছে সান্নিধ্যের প্রশ্রয়ে-শৃঙ্গে কৃষ্ণমৃগস্য বামনয়নং কয়মানাং মৃগী। এমন লিখেছেন কবি কালিদাস।

তার মানে, আমাদের বিশ্বাস-মহাভারতে কৌরব-পাণ্ডবদের জীবন-চর‍্যা দেখাতে গেলে মথুরা-মগধ থেকে আরম্ভ করে পঞ্চাল-কেকয়দের কথাও বলতে হবে। বলতে হবে অনন্ত প্রান্তিক জীবনের কথাও। আমরা সেইভাবেই কথা আরম্ভ করেছি। এর শেষ কোথায় জানি না। তবে আমার মাথার ওপর সেই ত্রিভঙ্গিম প্রাণারাম মানুষটি আছেন, আমার আয়ু এবং আমার অক্ষয়-গতি সবটাই নির্ভর করছে সেই অক্ষর-পুরুষের ওপর। তার বাঁশীর সুর যতদিন শুনতে পাবো, ততদিনই হয়তো চলবে এই মহাভারতী লেখনী।

আমার এই গ্রন্থের মধ্যে সহায়িকার গ্রন্থি আছে অনেক। কেউ সেইকালে আমার হিজিবিজি সাপ্তাহিকী লেখা পুনরায় কপি করে সাজিয়ে দিয়েছেন, যেমন তাপসী মুখোপাধ্যায়। তিনি আমার সহকর্মী ছিলেন, তবে শিষ্যাও। প্রাথমিক প্রুফ দেখে দিয়েছেন–আমার ছাত্রী সুচেতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অবশেষে সম্পূর্ণ গ্রন্থটির শব্দ এব শৈলী-পরিবর্তনের দায়িত্ব থেকে পূর্ণ গ্রন্থটির পরিকল্পনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন আমার স্ত্রী সুষমা। চাকরী ছাড়ার পর তিনি কাজ পাচ্ছিলেন না, কিন্তু এই গ্রন্থ ক্ষেত্রে তিনি আমার অকাজ পেয়েছেন প্রচুর–আমার নাতি ঋষভ ভাদুড়ীর প্রচুর লাফালাফি সেই অকাজ বাছাইতে সাহায্য করেছে বলে তার কাছে শুনতে পাই। প্রবীণ শ্রদ্ধেয় রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় এই গ্রন্থের প্রচ্ছদ সৃষ্টি করেছেন, তাকে আমার প্রণাম। অবশেষে সেই অপুদে’জ পাবলিশিং-এর নব্য যুবক-তাকে অশেষ স্নেহ জানাই ঘাট থেকে নৌকা ছাড়ার জন্য, ওপারে নিয়ে যাবার জন্য তার গতির ওপর আমার ঠাকুর কৃষ্ণের আশীর্বাদ থাকুক।

—নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

Book Content

০০১. নৈমিষারণ্য
০০৫. উগ্রশ্রবা সৌতির গল্প
০১০. সমুদ্র মন্থনের প্রস্তাব
০১৫. ভীষ্ম তখনও শরশয্যায়
০২০. একমাস পুরুষ আর একমাস স্ত্রী
০২৫. পুরূরবা-উর্বশীর পুত্র আয়ু
০৩০. ইন্দ্রকন্যা জয়ন্তী
০৩৫. দেবযানী-যযাতি-শর্মিষ্ঠা
০৪০. শুক্রাচার্যের অভিশাপ
০৪৫. রাজবধূ শকুন্তলা
০৫০. পাঞ্চালরাজ সোমক
০৫৫. বার্হদ্রথ জরাসন্ধ
০৬০. সৌভপতি শাল্ব
০৬৫. সত্য-প্রতিজ্ঞা
০৬৭. ধৃতরাষ্ট্র, পাণ্ডু এবং বিদুর
০৭০. আমি দুর্বাসা
০৭৫. চম্পা-নগরী
০৮০. শারদণ্ডায়নীর উপাখ্যান
০৮৫. কৃষ্ণের জন্ম
০৯০. ব্রজভূমি বৃন্দাবনে ইন্দ্ৰযজ্ঞের তোড়জোড়
০৯৫. প্রমাণকোটিতে গঙ্গার তীরে
১০০. অর্জুনের অস্ত্রশিক্ষার ক্ষমতা এবং কৌশল
১০৫. ভীম-দুর্যোধনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা
১১০. দ্রোণাচার্য আর দ্রুপদের হিংসা-প্রতিহিংসার কাহিনী
১১৫. পুরোচন অতিশয় বুদ্ধিমান লোক
১২০. যাঁরা প্রাচীন বিষয় নিয়ে গবেষণা করেন
লেখক: নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ীবইয়ের ধরন: প্রবন্ধ ও গবেষণা
পুরাণী

পুরাণী – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

মহাভারতের প্রতিনায়ক - নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

মহাভারতের প্রতিনায়ক – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

মহাভারতের ভারত যুদ্ধ এবং কৃষ্ণ - নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

মহাভারতের ভারতযুদ্ধ এবং কৃষ্ণ – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

মহাভারতের অষ্টাদশী – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

মহাভারতের অষ্টাদশী – নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.