• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

সীরাতে ইবনে হিশাম

লাইব্রেরি » সীরাতে ইবনে হিশাম

সীরাতে ইবনে হিশাম

ভূমিকা

রাসূলুল্লাহ (সা) এর মৃত্যুর প্রায় ১৩০ বছর পর ইবনে ইসহাক লিখেছিলেন সবচেয়ে বিশাল এবং অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সিরাত। (যদিও সিরাত শব্দের অর্থ যাত্রা or Journey, কিন্তু আরবীতে সিরাত বলতে রাসূলুল্লাহ(সা) এর জীবনীকেই বোঝানো হয়)। ইবনে ইসহাক রচিত সীরাতটি সুবিশাল হওয়ায় তা যদিও গবেষকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন কিন্তু সাধারণ পাঠকের জন্য তা পাঠ করা দুরূহ। আরেক ইসলামী পন্ডিত ইবনে হিশাম, ইবনে ইসহাক রচিত সীরাত-এ কোন কিছুই সংযোজন না করে, বরং অনেক ঘটনাই বাদ দিয়ে সাধারণ পাঠকের জন্য অপেক্ষাকৃত সহজে পাঠযোগ্য এই সংস্করণটির সংকলন করেন। সীরাতে ইবনে ইসহাক লেখা হয়েছিল বুখারী শরীফেরও আগে। আর, সিরাতে ইবনে হিশামকেও ইসলামী সাহিত্যের অন্যতম সহীহ তথা নির্ভুল গ্রন্থ হিসাবে ধরা হয়। (সামু ব্লগ থেকে)

ইতিহাস ও সীরাত

জাহিলিয়াত যুগে আরবরা ইতিহাস কি জিনিস, তা জানতো না। ইতিহাস বলতে তাদের কাছে ছিল উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জনশ্রুতি। আরব জীবনের স্বভাব +প্রকৃতির বর্ণনাই ছিল সেকালের প্রচলিত ইতিহাসের একমাত্র উপাদান। বাপদাদার বীরত্বগাথা এবং তাদের বদান্যতা, স্বগোত্রের প্রতি আনুগত্য ও প্রতিশ্রুতি পরায়ণতার গৌরবময় কাহিনীতে তা ছিল ভরপুর। বংশ পরম্পরা ও শত্রু মিত্রের পরিচয়মূলক বিবরণে সমৃদ্ধ ছিল সে ইতিহাস। পবিত্র কা’বাঘর ও তার রক্ষকদের, ইতিবৃত্ত, যমযম কূপের উদ্ভব-বৃত্তান্ত, জুরহুম ও কুরাইশ নেতৃবৃন্দের জীবন কথা, মাআরিবের বাঁধভাঙা প্লাবন ও তার পরিণতিতে সেখানকার অধিবাসীদের শতধাবিচ্ছিন্ন হযে দিকবিদিক ছড়িয়ে পড়ার কাহিনী, গণক ও যাজকদের ভবিষ্যদ্বানী ও তাদের ছন্দবদ্ধ গদ্য-কবিতা ইত্যাদি-যার দ্বারা তৎকালীন আরবদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় জীবনের স্বরূপ জানা যায়- এসবই ছিল আরব জাতির ইতিকথার প্রধান উপজীব্য। যখন হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাধ্যমে ইসলামের পুনরাবির্ভাব ঘটলো, তখনো ঐসব জনশ্রুতিমুলক ইতিকাহিনী মানুষের মুখে মুখে বিবৃত হওয়া অব্যাহত থাকলো। অধিকন্তু ইসলামের প্রতি আহ্বান ও তার পূর্বে পরিলক্ষিত নবুওয়াতে পূর্বাভাস, তাঁর ক্রমবিকাশ ও বয়োপ্রাপ্তি, নবুওয়াতোত্তর জীবন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীদের জীবনের ঘটনাবলী এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার আদর্শ জীবনের প্রতি বৈরীভাবাপন্ন নামধারী মুসলিম, খৃস্টান, ইহুদী ও মুশরিকদের কাহিনী- এসবের মধ্যে আরব কথক ও কহিনীকাররা এক ব্যাপক ও সুদূর প্রসারী উপকরণ পেয়ে গেল। ফলে এসব নতুন কহিনীও একইভাবে মৌখিক বর্ননার মাধ্যমে তাদের মধ্যে প্রচলিত ছিল।পবিত্র কুরআন, মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস ও সাহাবাদের কথাবার্তা ঐ নতুন জীবনের এক সুপরিসর দলীল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলো।

পবিত্র কুরআন তো প্রথম থেকেই লিখিত ছিল। কিন্তু মহানবীর (সা) হাদীস দীর্ঘকাল ব্যাপী অলিখিত থাকে তবে লোকেরা এগুলোকে বিশ্বস্ত ও প্রামাণ্য বর্ণনা বলে জানতো। হাদীসকে ব্যাপকভাবে লিখে রাখতে কেউ সাহসই করেনি। হযরত আবু সাঈদ (রা) বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের “কুরআন ছাড়া আমার কোন কথা লিখো না, যদি লিখে থাক হবে তা নিশ্চিহ্ন করে দাও ”- এই উক্তির কারণেই কেউ লিপিবদ্ধ করতে সাহস পায়নি।

এই নিষেধাজ্ঞার তাৎপর্য খুবই স্পষ্ট। কুরআন নাযিল হবার কালে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উক্তি লিখে রাখলে কুরআনের সাথে তা মিলেমিশে একাকার হয়ে যেতে পারে-এরূপ আশংকা ছিল। শুধুমাত্র এই মিশ্রণ এড়ানোর মহান লক্ষ্য সামনে রেখেই যে এই নিষেধাজ্ঞা উচ্চারিত হয়েছিল এবং তা যে কুরআন নাযিলকালের জন্যই সীমাবদ্ধ ছিল, সে কথা না বললেও চলে।

তথাপি উমার ইবনে আবদুল আযীযের শাসনকালের প্রারম্ভ পর্যন্ত ব্যপকভাবে হাদীস প্রনয়নের কাজে হাত দেয়া হয়নি। ৯৯ হিজরী সন থেকে ১০১ হিজরী সন পর্যন্ত তিনি খিলাফতের আসনে অধিষ্ঠিত থাকেন। কথিত আছে যে, তিনি হাদীস প্রণয়নের কাজে হাত দেবেন কিনা তা নিয়ে চল্লিশ দিন পর্যন্ত ইস্তিখারা করেন। শেষ পর্যন্ত আল্লাহর তরফ থেকে হাত দেয়া কর্তব্য বলে আভাস পান। ফলে তিনি আবু বাকর ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে উমার ইবনে হাযামকে হাদীস সংকলনের কাজে নিয়োজিত করেন। আবু বাকর ছিলেন মদীনার গভর্নর ও বিচারক। তিনি ১২০ হি: সন পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন। যেসব হাদীস তাঁর মুখস্থ ছিল, তা তিনি একটি পুস্তকের আকারে লিপিবদ্ধ করে পর্যালোচনার জন্য বিভিন্ন শহরে পাঠান। উমার ইবনে আবদুল আযীয মুহাম্মদ ইবনে মুসলিম ইবনে শিহাব আযযুহরীকেও হাদীস সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত করেন। তিনি একখানা হাদীস গ্রন্থ প্রণয়ন করেন।

এরপর থেকে মুসলমানগণ হাদীস সংগ্রহের কাজ অব্যাহত রাখেন। তবে সে কাজ কোন বিশেষ বিন্যাস পদ্ধতির অনুস্ারী ছিল না যিনি যেভাবে পরতেন সংগ্রহ করতেন। কেউ বা শরীয়াতের বিধানের কোন বিশেষ পরিচ্ছেদের অধীন একখানা পুস্তকের আকারে লিপিদ্ধ করতেন। এরপর এই পুস্তক প্রণয়নের ধারা এগিয়ে চলে। এই পর্যায়ে আমরা দেখতে পাই, অনেকে হাদীস গ্রস্থের পরিচ্ছেদ বিন্যাস করেছেন এবং সেইসব গ্রন্থ থেকে হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবন বৃত্তান্তকে আলাদা করেছেন। এই পর্যায়ে তাঁর জন্মবৃত্তান্ত, ধাত্রীগৃহে তাঁর লালন পালন এবং নবুওয়াতপূর্ব অন্যান্য ঘটনাবলী লিপিবদ্ধ করেছেন। অত:পর কৃরাইশদেরকে আল্লাহর দীনের দিকে আহ্বান জানানো এবং কুরাইশদের পক্ষ থেকে তাঁর ও তাঁর সহচরবৃন্দের ওপর পরিচালিত যুলুম নির্যাতনে ধৈর্য ধারণের ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। সেইসাথে যুদ্ধ বিগ্রহের ঘটনাবলী সংক্রান্ত হাদীসগুলোরও সন্নিবেশ ঘটিয়েছেন।

ঐতিহাসিকগণ অনুসরণ করেছেন ভিন্নতর পন্থা। তাঁরা ইতিহাস বিষয় নিয়ে ব্যাপক গ্রন্থরাজি রচনা করেছন। এর মাধ্যমে তাঁদের ইসলামী ভাবাবেগই প্রতিফলিত হয়েছে- যার কারণে তাঁরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ব্যক্তিত্বে মুসলমানদের জন্য সন্দেহাতীতভাবে অনুকরণীয় আদর্শ ও হিদায়াত প্রাপ্তির উৎসের সন্ধান পেয়েছেন।

সীরাতগ্রন্থ রচনায় অগ্রণী মুসলিম ঐতিহাসিকগণ

সীরাত গ্রন্থের প্রথম রচয়িতা ছিলেন উরওয়াহ ইবনুয্ যুবাইর ইবনুল ‘আওয়াম (৯২হি:), আব্বান ইবনে উস্মান (১০৫হি:), ওয়াহ্াব ইবনে মুনাববিহ (১১০ হি:), শুরাহবীল ইবনে সা’দ (১২৩হি:),ইবনে শিহাব আয্যুহরী (১২৪ হি:) এবং আবদুল্লাহ ইবনে আবু বাক্র ইবনে হাযাম (১৩৫ হি:)। এদের রচিত গ্রন্থাবলীর প্রায় সবই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। তবে কিছু কিছু অংশ বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন ইতিহাস গ্রন্থে স্থান লাভ করেছে। তাবাবীর ইতিহাসের কথা এ প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য। আর ওয়াহব ইবনে মুনাব্বিহর গ্রন্থের একটি অংশ বর্তমানে জার্মানীর হাইডেলবার্গ নগরীতে সংরক্ষিত আছে।

এঁদের পরে ইতিহাস ও সীরাত গ্রস্থের রচয়িতাদের আর একটি দল আবির্ভূত হন।তাঁদের মধ্যে প্রসিদ্ধ ব্যক্তিগণ হলেন মূসা ইবনে উকবাহ (১৪১ হি:), মুয়াম্মার ইবনে রাশেদ (১৫০ হি:) ও মুহাম্মাদ ইবনে ইসহাক (১৫২ হি:)। এদের পরবর্তী দলের প্রধানতম ব্যক্তিবর্গ হলেন, যিয়াদ আল বুকায়ী (১৮৩ হি:), ওয়াকেদী যিনি মাগাযী (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নেতৃত্বে পরিচালিত যুদ্ধের ইতিহাস) গ্রন্থের রচয়িতা (২০৭ হি:), ইবনে হিশাম (২১৮ হি:) এবং বিখ্যাত তাবাকাত প্রণেতা ইবনে সা’দ (২৩০ হি:)।

Book Content

০০৪. সীরাতে ইবনে ইসহাক
০০৫. সীরাতে ইবনে হিশাম
০০৬. সীরাতে ইবনে হিশামের মর্যাদা
০০৭. সীরাতে ইবনে হিশামের বক্ষ্যমাণ সংক্ষিপত রূপ
০০৮. মুহাম্মদ (সা) থেকে আদম (আ) পর্যন্ত উর্ধতন বংশ পরম্পরা
০০৯. ইসমাঈর (আ) এর অধস্তন পুরুষদের বংশ পরম্পরা
০১০. রাবিয়া ইবনে নসরের স্বপ্ন
০১১. আবু কারব হাসসান ইবনে তুব্বান আস’আদ কর্তৃক ইয়ামতান রাজ্য অধিকার এবং ইয়াসরিব আক্রমণ
০১২. হাবশীদের দখলে ইয়ামান
০১৩. আরিয়াত ও আবরাহা দ্বন্দ্ব
০১৪. আসহাবুল ফীলের ঘটনা
০১৫. নিযার ইবনে মা’আদের বংশধর
০১৬. আবদুল মুত্তালিব বিন হাশিমের সন্তান-সন্ততি
০১৭. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পিতামাতা
০১৮. যমযাম কূপ খনন ও সে বিষয়ে সৃষ্ট মতবিরোধ
০১৯. আবদুল মুত্তালিব কর্তৃক তার পুত্রকে কুরবানীর মানত
০২০. মহানবীর (সা) আমিনার গর্ভে থাকাকালের ঘটনাবলী
০২১. রাসূলুল্লাহর (সা) জন্ম
০২২. হালীমার কথা
০২৩. বক্ষ বিদারণের ঘটনা
০২৪. দাদার অভিভাবকত্বে
০২৫. চাচা আবু তালিবের অভিভাবকত্বে
০২৬. পাদ্রী বাহীরার ঘটনা
০২৭. ফিজারের যুদ্ধ
০২৮. খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহার সাথে বিয়ে
০২৯. ওয়ারাকা বিন নাওফেলের ভাষ্য
০৩০. পবিত্র কাবার পুনর্নির্মাণ
০৩১. আরব গণক, ইহুদী পুরেহিত ও খৃস্টান ধর্মযাজকদের ভবিষ্যদ্বাণী
০৩২. রাসূলুল্লাহর (সা) দৈহিক ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
০৩৩. ইনজীলে রাসূল্লাহর বিবরণ
০৩৪. নবুওয়াত লাভ
০৩৫. কুরআন নাযিলের সূচনা
০৩৬. খাদীজা বিনতে খুয়াইলিদের ইসলাম গ্রহণ
০৩৭. ওহীর বিরতি
০৩৮. প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী
০৩৯. প্রকাশ্য দাওয়াত
০৪০. কুরআন সম্পর্কে ওয়ালীদ ইবনে মুগীরার মন্তব্য
০৪১. রাসূলুল্লাহর (সা) ওপও উৎপীড়নের বিবরণ
০৪২. হামযার ইসলাম গ্রহণ
০৪৩. রাসূল্লাহর (সা) আন্দেলন প্রতিরোধে উতবার ফন্দি
০৪৪. কুরাইশ নেতাদের সাথে রাসূলুল্লাহর (সা) কথোপকথন
০৪৫. আবু জাহলের আচরণ
০৪৬. নাদার ইবনে হারেনের বিবরণ
০৪৭. দুর্বল মুসলমানদের ওপর মুশরিকদের অত্যাচার
০৪৮. আবিসিনিয়ায় মুসলমানদের প্রথম হিজরাত
০৪৯. মুহাজিরদের ফিরিয়ে আনার জন্য আবিসিনিয়ায় কুরাইশদের দূত প্রেরণ
০৫০. উমার ইবনুল খাত্তাবের ইসলাম গ্রহণ
০৫১. চুক্তিনামার বিবরণ
০৫২. রাসূলুল্লাহর (সা) ওপর কুরাইশদের নির্যাতন
০৫৩. আবিসিনিয়া থেকে মক্কার লোকদের ইসলাম গ্রহণের খবর শুনে মুহাজিরদের প্রত্যাবর্তন
1 of 3
নয়ন রহস্য - সত্যজিৎ রায়

নয়ন রহস্য – সত্যজিৎ রায়

একটুখানি বিজ্ঞান – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

একটুখানি বিজ্ঞান – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

তিন গোয়েন্দা ভলিউম ১১৪

হে আমার মেয়ে – ড. আলী তানতাবী

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.