বুখারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (১৯১৯-২৫১০)

ক্রয়-বিক্রয় অধ্যায় (১৯১৯-২০৯৬)
বুখারি হাদিস নং ১৯৬৯ – অতি পিপাসাকাতর অথবা চর্মরোগে আক্রান্ত উট ক্রয় করা। হায়িম অর্থ সকল বিষয়ে মধ্যপন্থা বিরোধী।
বুখারি হাদিস নং ১৯৭০ – ফিতনার সময় বা অন্য সময়ে অস্ত্র বিক্রয় করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯৭১ – আতর বিক্রেতা ও মিসক বিক্রি করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯৭২ – শিংগা লাগানো।
বুখারি হাদিস নং ১৯৭৩
বুখারি হাদিস নং ১৯৭৪ – পুরুষ এবং মহিলার জন্য যা পরিধান করা নিষিদ্ধ তার ব্যবসা করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯৭৫ – মহিলা এবং পুরুষের জন্য যা পরিধান করা নিষিদ্ধ তার ব্যবসা করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯৭৬ – পণ্যের মালিক মূল্য বলার অধিক হকদার।
বুখারি হাদিস নং ১৯৭৭ – (ক্রেতা-বিক্রেতার) খিয়ার কতক্ষণ পর্যন্ত থাকবে?
বুখারি হাদিস নং ১৯৭৮
বুখারি হাদিস নং ১৯৭৯ – খিয়ারের সময়-সীমা নির্ধারণ না করলে ক্রয়-বিক্রয় বৈধ হবে কি?
বুখারি হাদিস নং ১৯৮০ – ক্রেতা-বিক্রেতা বিচ্ছিন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাদের উভয়ের ইখতিয়ার থাকবে।
বুখারি হাদিস নং ১৯৮১
বুখারি হাদিস নং ১৯৮২ – ক্রয়-বিক্রয় শেষে একে অপরকে ইখতিয়ার প্রদান করলে ক্রয়-বিক্রয় সাব্যস্ত হয়ে যাবে।
বুখারি হাদিস নং ১৯৮৩ – বিক্রেতার ইখতিয়ার থাকলে ক্রয়-বিক্রয় বৈধ হবে কি?
বুখারি হাদিস নং ১৯৮৪
বুখারি হাদিস নং ১৯৮৫ – ক্রয়-বিক্রয়ে প্রতারণা করা দোষণীয়।
বুখারি হাদিস নং ১৯৮৬ – বাজার সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়েছে।
বুখারি হাদিস নং ১৯৮৭
বুখারি হাদিস নং ১৯৮৮
বুখারি হাদিস নং ১৯৮৯
বুখারি হাদিস নং ১৯৯০
বুখারি হাদিস নং ১৯৯১
বুখারি হাদিস নং ১৯৯২ – বাজারে চীৎকার করা অপছন্দনীয়।
বুখারি হাদিস নং ১৯৯৩ – মেপে দেওয়ার দায়িত্ব বিক্রেতা ও দাতার উপর।
বুখারি হাদিস নং ১৯৯৪
বুখারি হাদিস নং ১৯৯৫ – মেপে দেওয়া মুস্তাহাব।
বুখারি হাদিস নং ১৯৯৬ – রাসুলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সা’ ও মুদ এর বরকত।
বুখারি হাদিস নং ১৯৯৭
বুখারি হাদিস নং ১৯৯৮ – খাদ্য বিক্রয় ও মজুতদারী সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়।
বুখারি হাদিস নং ১৯৯৯
বুখারি হাদিস নং ২০০০
বুখারি হাদিস নং ২০০১
বুখারি হাদিস নং ২০০২ – অধিকার আনার পূর্বে খাদ্য বিক্রি করা এবং যে পণ্য নিজের নিকট নেই তা বিক্রি করা।
বুখারি হাদিস নং ২০০৩
বুখারি হাদিস নং ২০০৪ – ধারণা করে পরিমাণ ঠিক করে খাদ্যদ্রব্য খরিদ করে নিজের ঘরে না এনে তা বিক্রয় করা যিনি বৈধ মনে করেন না এবং এরূপ করা শাস্তিযোগ্য।
বুখারি হাদিস নং ২০০৫ – যদি কোন ব্যক্তি দ্রব্য সামগ্রী বা জানোয়ার খরিদ করে হস্তগত করার পূর্বে তা বিক্রেতার নিকটেই রেখে দেয়, এরপর বিক্রেতা সে পণ্য বিক্রি করে দেয় বা বিক্রেতা মারা যায়।
বুখারি হাদিস নং ২০০৬ – কেন যেন তার ভাইয়ের ক্রয়-বিক্রয়ের উপর ক্রয়-বিক্রয় না করে, দর-দাম করার উপর দর-দাম না করে যতক্ষণ সে তাকে অনুমতি না দেয় বা ত্যাগ না করে।
বুখারি হাদিস নং ২০০৭
বুখারি হাদিস নং ২০০৮ – নিলামের মাধ্যমে বিক্রি।
বুখারি হাদিস নং ২০০৯ – প্রতারণামূলক দালালী এবং ক্রয়-বিক্রয় জায়িয নয় বলে যিনি অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
বুখারি হাদিস নং ২০১০ – প্রতারণামূলক বিক্রি এবং গর্ভস্থিত বাচ্চা গর্ভ থেকে খালাস হওয়ার পর তা গর্ভবতী হয়ে বাচ্চা প্রসব করা পর্যন্ত মেয়াদে বিক্রি।
বুখারি হাদিস নং ২০১১ – স্পর্শ করার মাধ্যমে ক্রয়-বিক্রয়।
বুখারি হাদিস নং ২০১২
বুখারি হাদিস নং ২০১৩ – পারস্পারিক নিক্ষেপের মাধ্যমে ক্রয়-বিক্রয় করা।
বুখারি হাদিস নং ২০১৪
বুখারি হাদিস নং ২০১৫ – বিক্রেতার প্রতি নিষেধ যে, উটণী, গাভী ও বকরী এবং প্রত্যেক দুগ্ধবতী জন্তুর দুধ সে যেন জমা করে না রাখে।
বুখারি হাদিস নং ২০১৬
বুখারি হাদিস নং ২০১৭
বুখারি হাদিস নং ২০১৮ – দুধ আটকিয়ে রাখা পশুর ক্রেতা ইচ্ছা করলে ফেরত দিতে পারে এবং দুহিত দুধের বিনিময়ে এক সা’ পরিমাণ খেজুর দিবে।
2 of 4
সলম অধ্যায় (২০৯৭-২১১৩)
বুখারি হাদিস নং ২০৯৭ – নির্দিষ্ট পরিমাপে সলম করা।
বুখারি হাদিস নং ২০৯৮
বুখারি হাদিস নং ২০৯৯ – নির্দিষ্ট ওযনে সলম করা।
বুখারি হাদিস নং ২১০০
বুখারি হাদিস নং ২১০১
বুখারি হাদিস নং ২১০২
বুখারি হাদিস নং ২১০৩ – যার কাছে মূল বস্তু নেই তার সঙ্গে সলম করা।
বুখারি হাদিস নং ২১০৪
বুখারি হাদিস নং ২১০৫
বুখারি হাদিস নং ২১০৬
বুখারি হাদিস নং ২১০৭ – খেজুর সলম করা।
বুখারি হাদিস নং ২১০৮
বুখারি হাদিস নং ২১০৯ – সলম ক্রয়-বিক্রয়ে যামিন নিযুক্ত করা।
বুখারি হাদিস নং ২১১০ – সলম ক্রয়-বিক্রয়ে বন্ধক রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২১১১ – নির্দিষ্ট মেয়াদে সলম (পদ্ধতিতে) ক্রয়-বিক্রয়।
বুখারি হাদিস নং ২১১২
বুখারি হাদিস নং ২১১৩ – উটনী বাচ্চা প্রসবের মেয়াদে সলম করা।
শুফআ অধ্যায় (২১১৪-২১১৬)
বুখারি হাদিস নং ২১১৪ – ভাগ-বাটোয়ারা হয়নি এমন যমীনে শুফআ-এর অধিকার। যখন সীমানা নির্ধারিত হয়ে যায়, তখন আর শুফআ-এর অধিকার থাকেনা।
বুখারি হাদিস নং ২১১৫ – বিক্রয়ের পূর্বে শুফআ এর অধিকারীর নিকট (বিক্রয়ের) প্রস্তাব করা।
বুখারি হাদিস নং ২১১৬ – কোন প্রতিবেশী অধিকতর নিকটবর্তী।
ইজারা অধ্যায় (২১১৭-২১৪১)
বুখারি হাদিস নং ২১১৭ – সৎ ব্যক্তিকে শ্রমিক নিয়োগ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১১৮
বুখারি হাদিস নং ২১১৯ – কয়েক কীরাতের বিনিময়ে বকরী চরানো।
বুখারি হাদিস নং ২১২০ – প্রয়োজনে অথবা কোন মুসলমান পাওয়া না গেলে মুশরিকদেরকে মজদুর নিয়োগ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১২১ – যদি কোন ব্যক্তি এ শর্তে কোন শ্রমিক নিয়োগ করে যে, সে তিন দিন অথবা এক মাস অথবা এক বছর পর কাজ করে দেবে, তা জায়িজ। যখন নির্দিষ্ট সময় এসে যাবে, তখন উভয়েই তাদের নির্ধারিত শর্তসমূহের উপর বহাল থাকবে।
বুখারি হাদিস নং ২১২২ – যুদ্ধে শ্রমিক নিয়োগ।
বুখারি হাদিস নং ২১২৩ – পতনোন্মুখ কোন দেয়াল খাড়া করে দেওয়ার জন্য মজদুর নিয়োগ করা বৈধ ।
বুখারি হাদিস নং ২১২৪ – দুপুর পর্যন্ত সময়ের জন্য শ্রমিক নিয়োগ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১২৫ – আসরের সালাত পর্যন্ত মজদুর নিয়োগ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১২৬ – মজদুরকে পারিশ্রমিক প্রদান না করার গুনাহ।
বুখারি হাদিস নং ২১২৭ – আসর থেকে রাত পর্যন্ত মজদুর নিয়োগ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১২৮ – কোন লোককে মজদুর নিয়োগ করার পর সে মজুরী না দিলে নিয়োগকর্তা সে ব্যক্তির মজুরীর টাকা কাজে খাটালো। ফলে তা বৃদ্ধি পেল এবং যে ব্যক্তি অন্যের সম্পদ কাজে লাগালো এতে তা বৃদ্ধি পেল।
বুখারি হাদিস নং ২১২৯ – নিজেকে পিঠে বোঝা বহনের কাজে নিয়োজিত করে প্রাপ্ত মজুরী থেকে সাদকা করা এবং বোঝা বহনকারীর মজুরী ।
বুখারি হাদিস নং ২১৩০ – দালালীর মজুরী ।
বুখারি হাদিস নং ২১৩১ – কোন (মুসলিম) ব্যক্তি নিজেকে দারুল হারবের কোন মুশরিকের মজদুর বানাতে পারবে কি ?
বুখারি হাদিস নং ২১৩২ – আরব কবীলায় সূরা ফাতিহা পড়ে ঝাড়-ফুক করার বিনিময়ে কিছু দেওয়া হলে।
বুখারি হাদিস নং ২১৩৩ – গোলামের উপর মাসুল নির্ধারণ এবং বাদীর মাসুলের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২১৩৪ – শিংগা প্রয়োগকারীর উপার্জন।
বুখারি হাদিস নং ২১৩৫ – যদি কোন ব্যক্তি মজদুর নিয়োগ করে সময়সীমা উল্লেখ করল, কিন্তু কাজের উল্লেখ করল না (তবে তা জায়িয)।
বুখারি হাদিস নং ২১৩৬
বুখারি হাদিস নং ২১৩৭
বুখারি হাদিস নং ২১৩৮ – পতিতা ও দাসীর উপার্জন ।
বুখারি হাদিস নং ২১৩৯
বুখারি হাদিস নং ২১৪০ – পশুকে পাল দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২১৪১ – যদি কেউ জমি ইজারা নেয় এবং তাদের দু’জনের কেউ মারা যায়।
হাওয়ালা অধ্যায় (২১৪২-২১৪৪)
বুখারি হাদিস নং ২১৪২ – হাওয়ালা করা। হাওয়ালা করার পর পুনরায় হাওয়াকারীর নিকট দাবী করা যায় কি ?
বুখারি হাদিস নং ২১৪৩ – যখন (ঋণ) কোন ধনী ব্যক্তির হাওয়ালা করা হয় তখন (তা মেনে নেওয়ার পর) তার পক্ষে প্রত্যাখ্যান করার ইখতিয়ার নেই।
বুখারি হাদিস নং ২১৪৪ – মৃত ব্যক্তির ঋণ কোন জীবিত ব্যক্তির হাওয়ালা করা হলে তা জায়িয।
যামিন অধ্যায়(২১৪৫-২১৫১)
বুখারি হাদিস নং ২১৪৫ – আল্লাহ তা’আলার বাণী : যাদের সঙ্গে অঙ্গীকারাবদ্ধ তাদের অংশ দিয়ে দিবে (৪: ৩৩)।
বুখারি হাদিস নং ২১৪৬
বুখারি হাদিস নং ২১৪৭
বুখারি হাদিস নং ২১৪৮ – যদি কোন ব্যক্তি মৃত ব্যক্তির ঋণের যামানত গ্রহণ করে, তবে তার এ দায়িত্ব প্রত্যাহারের ইখতিয়ার নেই।
বুখারি হাদিস নং ২১৪৯
বুখারি হাদিস নং ২১৫০ – হুজুরে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে আবু বকর সিদ্দীক রা. কর্তৃক (মুশরিকদের) নিরাপত্তা দান এবং তার চুক্তি সম্পাদন।
বুখারি হাদিস নং ২১৫১
ওয়াকালাত অধ্যায় (২১৫২-২১৬৮)
বুখারি হাদিস নং ২১৫২ – বন্টন ইত্যাদির ক্ষেত্রে এক শরীক অন্য শরীকের ওয়াকিল হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২১৫৩
বুখারি হাদিস নং ২১৫৪ – দারুল হারব বা দারুল ইসলামে কোন মুসলিম কর্তৃক দারুল হারবে বসবাসকারী অমুসলিমকে ওয়াকিল বানানো বৈধ।
বুখারি হাদিস নং ২১৫৫ – সোনা-রূপার ক্রয়-বিক্রয়ে ও ওযনে বিক্রয়যোগ্য বস্তুসমূহের ওয়াকিল নিয়োগ।
বুখারি হাদিস নং ২১৫৬ – যখন রাখাল অথবা ওয়াকিল দেখে যে, কোন বকরী মারা যাচ্ছে অথবা কোন জিনিস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তখন সে তা যবেহ করে দিবে এবং যে জিনিসটা নষ্ট হওয়ার আশংকা দেখা দেয়, সে জিনিসটাকে ঠিক করে দেবে।
বুখারি হাদিস নং ২১৫৭ – উপস্থিত ও অনুপস্থিত ব্যক্তিকে ওয়াকিল নিয়োগ করা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২১৫৮ – ঋণ পরিশোধ করার জন্য ওয়াকিল নিয়োগ।
বুখারি হাদিস নং ২১৫৯ – কোন ওয়াকিল কে অথবা কোন সম্প্রদায়ের সুপারিশকারী কে কোন বস্তু হেবা করা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২১৬০ – যদি কোন ব্যক্তি কোন লোককে কিছু প্রদানের জন্য ওয়াকিল নিয়োগ করে, কিন্তু কত দিবে তা উল্লেখ করেনি, তবে সে প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী দিবে।
বুখারি হাদিস নং ২১৬১ – মহিলা কর্তৃক বিয়ের ব্যাপারে ইমামকে ওয়াকিল নিয়োগ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১৬২ – যদি ওয়াকিল কোন দ্রব্য এভাবে বিক্রি করে যে, তা বিক্রি শরীআতের দৃষ্টিতে ফাসিদ, তবে তার বিক্রি গ্রহণযোগ্য নয়।
বুখারি হাদিস নং ২১৬৩ – ওয়াকফকৃত সম্পদে ওয়াকিল নিয়োগ ও তার ব্যয়ভার বহন এবং তার বন্ধু-বান্ধবকে খাওয়ানো আর নিজেও শরীআত সম্মতভাবে খাওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২১৬৪ – (শরীআত নির্ধারিত) দণ্ড প্রয়োগের জন্য ওয়াকিল নিয়োগ।
বুখারি হাদিস নং ২১৬৫
বুখারি হাদিস নং ২১৬৬ – কুরবানীর উট ও তার দেখাশোনার জন্য ওয়াকিল নিয়োগ।
বুখারি হাদিস নং ২১৬৭ – যখন কোন লোক তার ওয়াকিলকে বলল, এ মাল আপনি যেখানে ভাল মনে করেন খরচ করেন এবং ওয়াকিল বলল, আপনি যা বলেছেন, তা আমি শুনেছি।
বুখারি হাদিস নং ২১৬৮ – কোষাগার ইত্যাদিতে বিশ্বস্ত ওয়াকিল নিয়োগ করা।
বর্গাচাষ অধ্যায় (২১৬৯-২১৯৫)
বুখারি হাদিস নং ২১৬৯ – আহারের জন্য ফসল ফলানো এবং ফলবান বৃক্ষ রোপণের ফযীলত।
বুখারি হাদিস নং ২১৭০ – কৃষি যন্ত্রপাতি নিয়ে ব্যস্ত থাকার পরিণতি সম্পর্কে সতর্কীকরণ ও নির্দেশীত সীমা অতিক্রম করা প্রসঙ্গে।
বুখারি হাদিস নং ২১৭১ – খেত-খামার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কুকুর পোষা।
বুখারি হাদিস নং ২১৭২
বুখারি হাদিস নং ২১৭৩ – হাল-চাষের কাজে গরু ব্যবহার করা।
বুখারি হাদিস নং ২১৭৪ – যখন কোন ব্যক্তি বলে যে, তুমি খেজুর ইত্যাদির বাগানে কাজ কর, আর তুমি উৎপাদিত ফলে আমার অংশীদার হও।
বুখারি হাদিস নং ২১৭৫ – খেজুর গাছ ও অন্যান্য গাছ কেটে ফেলা।
বুখারি হাদিস নং ২১৭৬ – পরিচ্ছেদ ১৪৫১
বুখারি হাদিস নং ২১৭৭ – অর্ধেক বা এর কাছাকাছি পরিমাণ ফসলের শর্তে ভাগে চাষাবাদ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১৭৮ – বর্গাচাষে যদি বছর নির্দিষ্ট না করে।
বুখারি হাদিস নং ২১৭৯
বুখারি হাদিস নং ২১৮০ – ইয়াহুদীদেরকে জমি বর্গা দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২১৮১ – বর্গাচাষে যে সব শর্ত করা অপছন্দনীয়।
বুখারি হাদিস নং ২১৮২ – যদি কেউ অন্যদের মাল দিয়ে তাদের অনুমতি ছাড়া কৃষি কাজ করে এবং তাঁতে তাদের কল্যাণ নিহিত থাকে।
বুখারি হাদিস নং ২১৮৩ – মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীগণের ওয়াকফ ও খাজনার জমি এবং তাদের বর্গাচাষ ও চুক্তি ব্যবস্থা।
বুখারি হাদিস নং ২১৮৪ – অনাবাদী জমি আবাদ করা।
বুখারি হাদিস নং ২১৮৫ – পরিচ্ছেদ ১৪৬০
বুখারি হাদিস নং ২১৮৬
বুখারি হাদিস নং ২১৮৭ – যদি জমির মালিক বলে যে, আমি তোমাকে ততদিন থাকতে দিব যতদিন আল্লাহ তোমাকে রাখেন এবং কোন নির্দিষ্ট সময়ের উল্লেখ করল না। তখন তারা উভয়ে যতদিন রাযী থাকে, ততদিন এ চুক্তি কার্যকর থাকবে।
বুখারি হাদিস নং ২১৮৮ – মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীগণ রা. কৃষিকাজ ও ফল-ফসল উৎপাদনে একে অপরকে সহযোগিতা করতেন।
বুখারি হাদিস নং ২১৮৯
বুখারি হাদিস নং ২১৯০
বুখারি হাদিস নং ২১৯১
বুখারি হাদিস নং ২১৯২
বুখারি হাদিস নং ২১৯৩ – সোনা-রূপার বিনিময়ে জমি ইজারা দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২১৯৪ – পরিচ্ছেদ ১৪৬৪
বুখারি হাদিস নং ২১৯৫ – বৃক্ষ রোপণ প্রসঙ্গে।
বুখারি হাদিস নং ২১৯৬
পানি সিঞ্চন অধ্যায় (২১৯৭-২২২৬)
বুখারি হাদিস নং ২১৯৭ – পানি বন্টনের হুকুম।
বুখারি হাদিস নং ২১৯৮
বুখারি হাদিস নং ২১৯৯ – যিনি বলেন পানির মালিক পানি ব্যবহারের বেশী হকদার তার জমি পানি সিঞ্চিত না হওয়া পর্যন্ত।
বুখারি হাদিস নং ২২০০
বুখারি হাদিস নং ২২০১ – কেউ যদি নিজের জায়গায় কূপ খনন করে তাহলে মালিক তার জন্য দায়ী নয়।
বুখারি হাদিস নং ২২০২ – কূপ নিয়ে বিবাদ এবং এ ব্যাপারে ফায়সালা।
বুখারি হাদিস নং ২২০৩ – যে ব্যক্তি মুসাফিরকে পানি দিতে অস্বীকার করে, তার পাপ।
বুখারি হাদিস নং ২২০৪ – নদী-নালায় বাঁধ দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২২০৫ – নীচু জমির আগে উচু জমিতে সিঞ্চন।
বুখারি হাদিস নং ২২০৬ – উচু জমির মালিক পায়ে টাখনু পর্যন্ত পানি ভরে নিবে।
বুখারি হাদিস নং ২২০৭ – পানি পান করানোর ফযীলত।
বুখারি হাদিস নং ২২০৮
বুখারি হাদিস নং ২২০৯
বুখারি হাদিস নং ২২১০ – যাদের মতে হাউজ ও মশকের মালিক, সে পানির অধিক হকদার।
বুখারি হাদিস নং ২২১১
বুখারি হাদিস নং ২২১২
বুখারি হাদিস নং ২২১৩
বুখারি হাদিস নং ২২১৪ – সংরক্ষিত চারণভূমি রাখা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছাড়া আর কারো অধিকার নেই।
বুখারি হাদিস নং ২২১৫ – নহর থেকে মানুষ ও চতুষ্পদ জন্তুর পানি পান করা।
বুখারি হাদিস নং ২২১৬
বুখারি হাদিস নং ২২১৭ – শুকনো লাকড়ী ও ঘাস বিক্রি করা।
বুখারি হাদিস নং ২২১৮
বুখারি হাদিস নং ২২১৯
বুখারি হাদিস নং ২২২০ – জায়গীর।
বুখারি হাদিস নং ২২২১ – পানির কাছের উটের দুধ দোহন করা।
বুখারি হাদিস নং ২২২২ – খেজুরের বা অন্য কিছুর বাগানে কোন লোকের চলার পথ কিংবা পানির কূপ থাকা।
বুখারি হাদিস নং ২২২৩
বুখারি হাদিস নং ২২২৪
বুখারি হাদিস নং ২২২৫
বুখারি হাদিস নং ২২২৬
ঋণ গ্রহণ অধ্যায় (২২২৭-২২৪৯)
বুখারি হাদিস নং ২২২৮
বুখারি হাদিস নং ২২২৯ – যে ব্যক্তি মানুষের সম্পদ গ্রহণ করে পরিশোধ করার উদ্দেশ্যে অথবা বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যে।
বুখারি হাদিস নং ২২৩০ – ঋণ পরিশোধ করা।
বুখারি হাদিস নং ২২৩১
বুখারি হাদিস নং ২২৩২ – উট ধার নেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২২৩৩ – সুন্দরভাবে তাগাদা করা।
বুখারি হাদিস নং ২২৩৪ – কম বয়সের উটের বদলে বেশী বয়সের উট দেয়া যায় কি?
বুখারি হাদিস নং ২২৩৫
বুখারি হাদিস নং ২২৩৬
বুখারি হাদিস নং ২২৩৭ – ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি যদি পাওনাদাদের প্রাপ্য থেকে কম পরিশোধ করে অথবা পাওনাদার তার প্রাপ্য মাফ করে দেয় তবে তা বৈধ।
বুখারি হাদিস নং ২২৩৮ – ঋণদাতার সঙ্গে কথা বলা এবং ঋণ খেজুর অথবা অন্য কিছুর বিনিময়ে অনুমান করে আদায় করা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২২৩৯ – ঋণ থেকে পানাহ চাওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২২৪০ – ঋণগ্রস্ত মৃত ব্যক্তির উপর সালাতে জানাযা।
বুখারি হাদিস নং ২২৪১
বুখারি হাদিস নং ২২৪২ – ধনী ব্যক্তির (ঋণ আদায়ে) টালবাহানা করা জুলুম।
বুখারি হাদিস নং ২২৪৩ – হকদারের বলার অধিকার রয়েছে।
বুখারি হাদিস নং ২২৪৪ – ক্রয়-বিক্রয়, ঋণ ও আমানত এর ব্যাপারে কেউ যদি তার মাল নিঃসম্বলের নিকট পায়, তবে সে-ই হকদার।
বুখারি হাদিস নং ২২৪৫ – যে ব্যক্তি পাওনাদারকে আগামীকাল বা দু’তিন দিনের জন্য সময় পিছিয়ে দেয় আর একে টালবাহানা মনে করে না।
বুখারি হাদিস নং ২২৪৬ – ঋণ থেকে কমিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে সুপারিশ।
বুখারি হাদিস নং ২২৪৭ – ধন-সম্পত্তি বিনষ্ট করা নিষিদ্ধ।
বুখারি হাদিস নং ২২৪৮
বুখারি হাদিস নং ২২৪৯ – গোলাম তার মালিকের সম্পদের রক্ষক। সে তার মালিকের অনুমতি ব্যতীত তা ব্যয় করবে না।
কলহ-বিবাদ অধ্যায় (২২৫০-২২৬৪)
বুখারি হাদিস নং ২২৫০ – ঋণগ্রস্তকে স্থানান্তরিত করা এবং মুসলিম ও ইয়াহুদীর মধ্যে কলহ-বিবাদ।
বুখারি হাদিস নং ২২৫১
বুখারি হাদিস নং ২২৫২
বুখারি হাদিস নং ২২৫৩
বুখারি হাদিস নং ২২৫৪ – যিনি বোকা ও নির্বোধ ব্যক্তির লেন-দেন করা প্রত্যাখান করেছেন।
বুখারি হাদিস নং ২২৫৫
বুখারি হাদিস নং ২২৫৬ – বিবাদমানদের পরস্পরের কথাবার্তা।
বুখারি হাদিস নং ২২৫৭
বুখারি হাদিস নং ২২৫৮
বুখারি হাদিস নং ২২৫৯ – গুনাহ ও বিবাদে লিপ্ত লোকদের অবস্থা জানার পর ঘর থেকে বের করে দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২২৬০ – মৃত ব্যক্তির ওসী হওয়ার দাবী।
বুখারি হাদিস নং ২২৬১ – কারো দ্বারা অনিষ্ট হওয়ার আশংকা থাকলে তাকে বন্দী করা।
বুখারি হাদিস নং ২২৬২ – হারাম শরীফে (কাউকে) বেঁধে রাখা এবং বন্দী করা।
বুখারি হাদিস নং ২২৬৩ – (ঋণদাতা ঋণী ব্যক্তির) পিছনে লেগে থাকা।
বুখারি হাদিস নং ২২৬৪ – ঋণের তাগাদা করা।
পড়ে থাকা বস্তু উঠান (কুড়ানো বস্তু) অধ্যায় (২২৬৫-২২৭৭)
বুখারি হাদিস নং ২২৬৫ – কুড়ানো বস্তুর মালিক আলামতের বিবরণ দিলে মালিককে ফিরিয়ে দিবে।
বুখারি হাদিস নং ২২৬৬ – হারিয়ে যাওযা উট।
বুখারি হাদিস নং ২২৬৭ – হারিয়ে যাওয়া বকরী ।
বুখারি হাদিস নং ২২৬৮ – এক বছরের পরেও যদি পড়ে থাকা বস্তুর মালিক পাওয়া না যায় তাহলে সেটা যে পেয়েছে তারই হবে।
বুখারি হাদিস নং ২২৬৯ – পথে খেজুর পাওয়া গেলে ।
বুখারি হাদিস নং ২২৭০
বুখারি হাদিস নং ২২৭১ – মক্কাবাসীদের পড়ে থাকা জিনিসের কিভাবে ঘোষণা দেওয়া হবে।
বুখারি হাদিস নং ২২৭২ – অনুমতি ব্যতীত কারো পশু দোহন করা যাবে না।
বুখারি হাদিস নং ২২৭৩ – কুড়ানো বস্তুর মালিক এক বছর পরে আসলে তার জিনিস তাকে ফিরিয়ে দিবে। কারণ সেটা ছিল তার কাছে আমানত স্বরূপ।
বুখারি হাদিস নং ২২৭৪ – পড়ে থাকা বস্তু যাতে নষ্ট না হয় এবং কোন অনুপযুক্ত ব্যক্তি যাতে তুলে না নেয় সে জন্য তা তুলে নিবে কি ?
বুখারি হাদিস নং ২২৭৫
বুখারি হাদিস নং ২২৭৬ – যে ব্যক্তি পড়ে থাকা জিনিসের ঘোষণা দিয়েছে, কিন্তু তা সরকারের কাছে জমা দেয়নি।
বুখারি হাদিস নং ২২৭৭ – পরিচ্ছেদ ১৫২৩
জুলুম ও কিসাস অধ্যায় (২২৭৮-২৩২০)
বুখারি হাদিস নং ২২৭৮ – অপরাধের দণ্ড।
বুখারি হাদিস নং ২২৭৯ – আল্লাহ তা’আলার বাণী : সাবধান! জালিমদের উপর আল্লাহর লা’নত (১১:১৮)।
বুখারি হাদিস নং ২২৮০ – মুসলমান মুসলমানের প্রতি জুলুম করবে না এবং তাকে অপমানিতও করবে না।
বুখারি হাদিস নং ২২৮১ – তোমার ভাইকে সাহায্য কর, সে জালিম হোক বা মাজলুম।
বুখারি হাদিস নং ২২৮২
বুখারি হাদিস নং ২২৮৩ – মাজলুমকে সাহায্য করা।
বুখারি হাদিস নং ২২৮৪
বুখারি হাদিস নং ২২৮৫ – জুলুম কিয়ামতের দিন অনেক অন্ধকারের রূপ ধারণ করবে।
বুখারি হাদিস নং ২২৮৬ – মাজলুমের ফরিয়াদকে ভয় করা এবং তা থেকে বেচে থাকা।
বুখারি হাদিস নং ২২৮৭ – মাজলুম জালিমকে মাফ করে দিল ; এমতাবস্থায় সে জালিমের জুলুমের কথা প্রকাশ করতে পারবে কি?
বুখারি হাদিস নং ২২৮৮ – যদি কেউ জুলুম মাফ করে দেয়, তবে সে জুলুমের জন্য পুনরায় তাকে দায়ী করা চলবে না।
বুখারি হাদিস নং ২২৮৯ – যদি কোন ব্যক্তি কাউকে কোন বিষয়ে অনুমতি প্রদান করে তাকে মাফ করে, কিন্তু কি পরিমাণ মাফ করল তা ব্যক্ত করেনি।
বুখারি হাদিস নং ২২৯০ – যে ব্যক্তি কারো জমির কিছু অংশ জুলুম করে নিয়ে নেয় তার গুনাহ।
বুখারি হাদিস নং ২২৯১
বুখারি হাদিস নং ২২৯২
বুখারি হাদিস নং ২২৯৩ – কোন ব্যক্তি যদি কাউকে কোন বিষয়ে অনুমতি প্রদান করে তবে তা তা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২২৯৪
বুখারি হাদিস নং ২২৯৫ – আল্লাহর তা’আলার বাণী : প্রকৃতপক্ষে সে কিন্তু অতি ঝগড়াটে (২ : ২০৪)
বুখারি হাদিস নং ২২৯৬ – যে ব্যক্তি জেনে শুনে না হক বিষয়ে ঝগড়া করে, তার অপরাধ।
বুখারি হাদিস নং ২২৯৭ – ঝগড়া করার সময় অশ্লীল ভাষা ব্যবহার।
বুখারি হাদিস নং ২২৯৮ – অত্যাচারীর মাল যদি মাজলুমের হস্তগত হয়, তবে তা থেকে সে নিজের প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারে।
বুখারি হাদিস নং ২২৯৯
বুখারি হাদিস নং ২৩০০ – ছায়া-ছাউনী প্রসঙ্গে।
বুখারি হাদিস নং ২৩০১ – কোন প্রতিবেশী যেন তার প্রতিবেশীকে তার দেয়ালে খুটি পুঁততে বাঁধা না দেয়।
বুখারি হাদিস নং ২৩০২ – রাস্তায় মদ ঢেলে দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৩০৩ – ঘরের আঙিনা ও তাঁতে বসা এবং রাস্তার উপর বসা।
বুখারি হাদিস নং ২৩০৪ – রাস্তায় কূপ খনন করা, যদি তাঁতে কারো কষ্ট না হয়।
বুখারি হাদিস নং ২৩০৫ – ছাদ ইত্যাদির উপর উচু বা নীচু চিলেকোঠা ও কক্ষ নির্মাণ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩০৬
বুখারি হাদিস নং ২৩০৭
বুখারি হাদিস নং ২৩০৮ – যে তার উট মসজিদের আঙিনায় কিংবা মসজিদের দরজায় বেঁধে রাখে।
বুখারি হাদিস নং ২৩০৯ – লোকজনের ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থানে দাঁড়ানো ও পেশাব করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩১০ – যে ব্যক্তি ডালপালা এবং মানুষকে কষ্ট দেয় এমন বস্তু রাস্তা থেকে তুলে তা অন্যত্র ফেলে দেয়।
বুখারি হাদিস নং ২৩১১ – লোকজনের চলাচলের প্রশস্ত রাস্তায় মালিকরা কোন কিছু নির্মাণ করতে চাইলে, এবং এতে মতানৈক্য করলে রাস্তার জন্য সাত হাত জায়গা ছেড়ে দিবে।
বুখারি হাদিস নং ২৩১২ – মালিকের অনুমতি ছাড়া ছিনিয়ে নেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৩১৩
বুখারি হাদিস নং ২৩১৪ – ক্রুশ ভেঙ্গে ফেলা ও শূকর হত্যা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩১৫ – যে মটকায় মদ রয়েছে তা কি ভেঙ্গে ফেলা হবে অথবা মশকে ছিদ্র করা হবে কি?……..
বুখারি হাদিস নং ২৩১৬
বুখারি হাদিস নং ২৩১৭
বুখারি হাদিস নং ২৩১৮ – মাল রক্ষা করতে গিয়ে যে ব্যক্তি নিহত হয়।
বুখারি হাদিস নং ২৩১৯ – যদি কেউ অন্য কারুর পিয়ালা বা কোন জিনিস ভেঙ্গে ফেলে।
বুখারি হাদিস নং ২৩২০ – যদি কেউ দেয়াল ভেঙ্গে ফেলে তাহলে সে অনুরূপ দেয়াল তৈরী করে দিবে।
অংশীদারিত্ব অধ্যায় (২৩২১-২৩৪২)
বুখারি হাদিস নং ২৩২২
বুখারি হাদিস নং ২৩২১ – আহার্য, পাথেয় এবং দ্রব্য সামগ্রীতে শরীক হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৩২৩
বুখারি হাদিস নং ২৩২৪
বুখারি হাদিস নং ২৩২৫ – যেখানে দু’জন অংশীদার থাকে যাকাতের ক্ষেত্রে তারা উভয়ে নিজ নিজ অংশ হিসাবে নিজেদের মধ্যে আদান-প্রদান করে নেবে।
বুখারি হাদিস নং ২৩২৬ – বকরী বন্টন।
বুখারি হাদিস নং ২৩২৭ – এক সঙ্গে খেতে বসলে সাথীদের অনুমতি ব্যতীত এক সঙ্গে দুটো করে খেজুর খাওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৩২৮
বুখারি হাদিস নং ২৩২৯ – কয়েক শরীকের ইজমালী বস্তুর ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩০
বুখারি হাদিস নং ২৩৩১ – কুরআর মাধ্যমে বন্টন ও অংশ নির্ধারণ যাবে কি?
বুখারি হাদিস নং ২৩৩২ – ইয়াতীম ও ওয়ারিসদের অংশদারিত্ব।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩৩ – জমি ইত্যাদিতে অংশীদারিত্ব।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩৪ – শরীকগণ বাড়িঘর বা অন্যান্য সম্পত্তি বন্টন করে নেওয়ার পর তাদের তা প্রত্যাহারের বা শুফআর অধিকার থাকে না।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩৫ – সোনা ও রূপা বিনিময় যোগ্য মুদ্রার অংশীদার হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩৬ – কৃষিকাজে যিম্মী ও মুশরিকদের অংশীদার করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩৭ – ছাগল বন্টন করা ও তাঁতে ইনসাফ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩৮ – খাদ্যদ্রব্য ইত্যাদিতে অংশীদারীত্ব।
বুখারি হাদিস নং ২৩৩৯ – গোলাম বাঁদীতে অংশীদারিত্ব।
বুখারি হাদিস নং ২৩৪০
বুখারি হাদিস নং ২৩৪১ – কুরবানীর পশু ও উট শরীক হওয়া এবং হাদী রওয়ানা করার পর কেউ কাউকে শরীক করলে তার বিধান।
বুখারি হাদিস নং ২৩৪২ – যে ব্যক্তি বন্টন কালে দশটি বকরীকে একটা উটের সমান মনে করে।
বন্ধক অধ্যায় (২৩৪৩-২৩৫০)
বুখারি হাদিস নং ২৩৪৩ – আবাসে থাকা অবস্থায় বন্ধক রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৪৪ – নিজ বর্ম বন্ধক রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৪৫ – অস্ত্র বন্ধক রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৪৬ – বন্ধক রাখা প্রাণীর উপর আরোহণ করা যায় এবং দুধ দোহন করা যায়।
বুখারি হাদিস নং ২৩৪৭
বুখারি হাদিস নং ২৩৪৮ – ইয়াহুদী ও অন্যান্যদের কাছে বন্ধক রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৪৯ – বন্ধকদাতা ও বন্ধক গ্রহীতার মধ্যে মতভেদ দেখা দিলে বা অনুরূপ কোন কিছু হলে বাদীর দায়িত্ব সাক্ষী পেশ করা আর বিবাদীর কসম করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৫০
গোলাম আযাদ করা অধ্যায় (২৩৫১-২৩৯০)
বুখারি হাদিস নং ২৩৫১ – গোলাম আযাদ করা ও তার ফযীলত এবং আল্লাহ তা’আলার এ বাণী : গোলাম আযাদ অথবা দুর্ভিক্ষের দিনে অন্নদান ইয়াতীম আত্মীয়কে।
বুখারি হাদিস নং ২৩৫২ – কোন ধরনের গোলাম আযাদ করা উত্তম ?
বুখারি হাদিস নং ২৩৫৩ – সূর্যগ্রহণ ও (আল্লাহর কুদরতের) বিভিন্ন নিদর্শন প্রকাশকালে গোলাম আযাদ করা মুস্তাহাব।
বুখারি হাদিস নং ২৩৫৪
বুখারি হাদিস নং ২৩৫৫ – দু’ব্যক্তির মালিকানাধীন গোলাম বা কয়েকজন অংশীদারের বাদী আযাদ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৫৬
বুখারি হাদিস নং ২৩৫৭
বুখারি হাদিস নং ২৩৫৮
বুখারি হাদিস নং ২৩৫৯
বুখারি হাদিস নং ২৩৬০
বুখারি হাদিস নং ২৩৬১ – ভুলবশত অথবা অনিচ্ছায় গোলাম আযাদ করা ও স্ত্রীকে তালাক দেওয়া ইত্যাদি।
বুখারি হাদিস নং ২৩৬২
বুখারি হাদিস নং ২৩৬৩ – আযাদ করার নিয়্যতে কোন ব্যক্তি নিজের গোলাম সম্পর্কে সে আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট বলা এবং আযাদ করার ক্ষেত্রে সাক্ষী রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৬৪
বুখারি হাদিস নং ২৩৬৫
বুখারি হাদিস নং ২৩৬৬ – উম্মু ওয়ালাদ প্রসংগে।
বুখারি হাদিস নং ২৩৬৭ – মুদাববার বিক্রি করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৬৮ – গোলামের অভিভাবকত্ব বিক্রি বা দান করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৬৯
বুখারি হাদিস নং ২৩৭০ – কারো মুশরিক ভাই বা চাচা বন্দী হলে কি তাদের পক্ষ থেকে মুক্তিপণ গ্রহণ করা হবে?
বুখারি হাদিস নং ২৩৭১ – মুশরিক কর্তৃক গোলাম আযাদ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৭২ – কোন ব্যক্তি আরবী গোলাম-বাদীর মালিক হয়ে তা দান করলে বা বিক্রি করলেন, বা বাদীর সাথে সহবাস করলে বা মুক্তিপণ হিসাবে দিলে এবং সন্তানদের বন্দী করলে (তার হুকুম কি হবে)।
বুখারি হাদিস নং ২৩৭৩
বুখারি হাদিস নং ২৩৭৪
বুখারি হাদিস নং ২৩৭৫
বুখারি হাদিস নং ২৩৭৬ – আপন বাদীকে জ্ঞান ও শিষ্টাচার শিখানোর ফজিলত।
বুখারি হাদিস নং ২৩৭৭ – হুজুরে আকরাম (সা.) এর ইরশাদ, তোমাদের গোলামেরা তোমাদেরই ভাই। কাজেই তোমরা যা খাবে তা থেকে তাদেরও খাওয়াবে।
বুখারি হাদিস নং ২৩৭৮ – গোলাম যদি উত্তমরূপে তার প্রতিপালকের ইবাদত করে আর তার মালিকের হিতাকাঙ্ক্ষী হয়।
বুখারি হাদিস নং ২৩৭৯
বুখারি হাদিস নং ২৩৮০
বুখারি হাদিস নং ২৩৮১
বুখারি হাদিস নং ২৩৮২ – গোলামের উপর নির্যাতন করা এবং আমার গোলাম ও আমার বাদী এরূপ বলা অপছন্দনীয়।
বুখারি হাদিস নং ২৩৮৩
বুখারি হাদিস নং ২৩৮৪
বুখারি হাদিস নং ২৩৮৫
বুখারি হাদিস নং ২৩৮৬
বুখারি হাদিস নং ২৩৮৭
বুখারি হাদিস নং ২৩৮৮ – খাদিম যখন খাবার পরিবেশন করে।
বুখারি হাদিস নং ২৩৮৯ – গোলাম আপন মনিবের সম্পদের রক্ষণাবেক্ষণকারী। নবী করীম (সা.) সম্পদকে মনিবের সাথে সম্পর্কিত করেছেন।
বুখারি হাদিস নং ২৩৯০ – গোলামের মুখমণ্ডলে আঘাত করবে না।
মুকাতাব অধ্যায় (২৩৯১-২৩৯৫)
বুখারি হাদিস নং ২৩৯১ – মুকাতাবের উপর যে সব শর্তারোপ করা জায়িয এবং আল্লাহর কিতাবে নেই এমন শর্তারোপ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৯২
বুখারি হাদিস নং ২৩৯৩ – মানুষের কাছে মুকাতাবের সাহায্য চাওয়া ও যাচনা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৯৪ – মুকাতাবের সম্মতি সাপেক্ষে তাকে বিক্রি করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৯৫ – মুকাতাবু যদি (কাউকে) বলে, আমকে ক্রয় করে আযাদ করে দিন, আর সে যদি ঐ উদ্দেশ্যে তাকে ক্রয় করে।
হিবা ও তার ফযীলত অধ্যায় (২৩৯৬-২৪৬০)
বুখারি হাদিস নং ২৩৯৬ – হেবা ও তার ফযীলত এবং এর প্রতি উৎসাহ প্রদান।
বুখারি হাদিস নং ২৩৯৭
বুখারি হাদিস নং ২৩৯৮ – সামান্য পরিমাণ হেবা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৩৯৯ – কেউ যদি তার সাথীদের কাছে কোন কিছু চায়।
বুখারি হাদিস নং ২৪০০ – কেউ যদি তার সাথীদের কাছে কোন কিছু চায়।
বুখারি হাদিস নং ২৪০১ – পানি চাওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৪০২ – শিকারের গোশত হাদিয়া স্বরূপ গ্রহণ কর।
বুখারি হাদিস নং ২৪০৩
বুখারি হাদিস নং ২৪০৪ – হাদিয়া গ্রহণ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪০৫
বুখারি হাদিস নং ২৪০৬
বুখারি হাদিস নং ২৪০৭
বুখারি হাদিস নং ২৪০৮
বুখারি হাদিস নং ২৪০৯
বুখারি হাদিস নং ২৪১০ – সঙ্গীকে হাদিয়া দিতে গিয়ে তার কোন স্ত্রীর জন্য নির্ধারিত দিনে অপেক্ষা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪১১
বুখারি হাদিস নং ২৪১২ – যে সব হাদিয়া ফিরিয়ে দিতে নেই ।
বুখারি হাদিস নং ২৪১৩ – যে বস্তু কাছে নেই তা হেবা করা যিনি জায়েয মনে করেন।
বুখারি হাদিস নং ২৪১৪ – হেবার প্রতিদান দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৪১৫ – সন্তানকে কোন কিছু দান করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪১৬ – হেবার ক্ষেত্রে সাক্ষী রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৪১৭ – স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে এবং স্ত্রী কর্তৃক স্বামীকে দান করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪১৮
বুখারি হাদিস নং ২৪১৯ – মহিলার জন্য স্বামী থাকা অবস্থায় স্বামী ছাড়া অন্য কাউকে দান করা বা গোলাম আযাদ করা; যদি সে নির্বোধ না হয় তবে জায়িয, আর নির্বোধ হলে জায়িয নয়।
বুখারি হাদিস নং ২৪২০
বুখারি হাদিস নং ২৪২১
বুখারি হাদিস নং ২৪২২
বুখারি হাদিস নং ২৪২৩ – হাদিয়া দানের ক্ষেত্রে কাকে প্রথমে দিবে?
বুখারি হাদিস নং ২৪২৪ – কোন কারণে হাদিয়া গ্রহণ না করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪২৫
বুখারি হাদিস নং ২৪২৬ – হাদিয়া পাঠিয়ে কিংবা পাঠানোর ওয়াদা করে তা পৌছানোর আগেই মারা গেলে।
বুখারি হাদিস নং ২৪২৭ – গোলাম বা অন্যান্য সামগ্রী কিভাবে আনা যায়।
বুখারি হাদিস নং ২৪২৮ – হাদিয়া পাঠালে অপরজন গ্রহণ করলাম (একথা) না বলেই যদি তা নিজ অধিকারে নিয়ে নেয়।
বুখারি হাদিস নং ২৪২৯ – এক ব্যক্তির কাছে প্রাপ্য ঋণ অন্যকে দান করে দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৪৩০ – একজন কর্তৃক এক দলকে দান করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪৩১ – দখলকৃত বা দখল করা হয়নি এবং বণ্টনকৃত বা বন্টন করা হয়নি এমন সম্পদ দান করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪৩২
বুখারি হাদিস নং ২৪৩৩
বুখারি হাদিস নং ২৪৩৪ – একদল অপর দলকে অথবা এক ব্যক্তি এক দলকে দান করলে তা জায়িয ।
বুখারি হাদিস নং ২৪৩৫ – সঙ্গীদের মাঝে কাউকে হাদিয়া করা হলে সেই এর হকদার।
বুখারি হাদিস নং ২৪৩৬
বুখারি হাদিস নং ২৪৩৭ – এমন কিছু হাদিয়া করা, যা পরিধান করা অপছন্দনীয়।
বুখারি হাদিস নং ২৪৩৮
বুখারি হাদিস নং ২৪৩৯
বুখারি হাদিস নং ২৪৪০ – মুশরিকদের হাদিয়া গ্রহণ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪৪১
বুখারি হাদিস নং ২৪৪২
বুখারি হাদিস নং ২৪৪৩ – মুশরিকদেরকে হাদিয়া দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ২৪৪৪
বুখারি হাদিস নং ২৪৪৫ – দান বা সাদকা করার পর তা ফিরিয়ে নেওয়া কারো জন্য বৈধ নয়।
1 of 2
শাহাদাত অধ্যায় (২৪৬১-২৫১০)
বুখারি হাদিস নং ২৪৬১ – কেউ যদি কারো সততা প্রমাণের উদ্দেশ্যে বলে, একে তো ভালো বলেই জানি অথবা বলে যে, এর সম্পর্কে তো ভালো ছাড়া কিছু জানি না।
বুখারি হাদিস নং ২৪৬২ – অন্তরালে অবস্থানকারী ব্যক্তির সাক্ষ্যদান।
বুখারি হাদিস নং ২৪৬৩
বুখারি হাদিস নং ২৪৬৪ – এক বা একাধিক ব্যক্তি কোন বিষয়ে সাক্ষ্য দিলে আর অন্যরা বলে যে, আমরা এ বিষয়ে জানি না সেক্ষেত্রে সাক্ষ্যদাতার বক্তব্য মুতাবিক ফায়সালা করা হবে।
বুখারি হাদিস নং ২৪৬৫ – ন্যায়পরায়ণ সাক্ষী প্রসঙ্গে।
বুখারি হাদিস নং ২৪৬৬ – কারো সততা প্রমাণের ক্ষেত্রে কজনের সাক্ষ্য প্রয়োজন।
বুখারি হাদিস নং ২৪৬৭
বুখারি হাদিস নং ২৪৬৮ – বংশধারা সর্ব অবহিত দুধপান ও পূর্বের মৃত্যু সম্পর্কে সাক্ষ্য দান।
বুখারি হাদিস নং ২৪৬৯
বুখারি হাদিস নং ২৪৭০
বুখারি হাদিস নং ২৪৭১
বুখারি হাদিস নং ২৪৭২ – ব্যভিচারের অপবাদ দাতা, চোর ও ব্যভিচারীর সাক্ষ্য।
বুখারি হাদিস নং ২৪৭৩
বুখারি হাদিস নং ২৪৭৪ – অন্যায়ের পক্ষে সাক্ষী করা হলেও সাক্ষ্য দিবে না।
বুখারি হাদিস নং ২৪৭৫
বুখারি হাদিস নং ২৪৭৬
বুখারি হাদিস নং ২৪৭৭ – মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া প্রসঙ্গে।
বুখারি হাদিস নং ২৪৭৮
বুখারি হাদিস নং ২৪৭৯ – অন্ধের সাক্ষ্যদান, কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত দান, নিজে বিয়ে করা, কাউকে বিয়ে দেওয়া, ক্রয়-বিক্রয় করা, আযান দেওয়া ইত্যাদি বিষয়ে তাকে গ্রহণ করা আওয়াজে পরিচয় করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮০
বুখারি হাদিস নং ২৪৮১
বুখারি হাদিস নং ২৪৮২ – মহিলাদের সাক্ষ্যদান।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮৩ – গোলাম ও বাদীর সাক্ষ্য।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮৪ – দুগ্ধদায়িনীর সাক্ষ্য।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮৫ – এক মহিলা অপর মহিলার সততা সম্পর্কে সাক্ষ্য দান।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮৬ – কারো নির্দোষ প্রমাণের জন্য একজনের সাক্ষীই যথেষ্ট।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮৭ – প্রশংসার ক্ষেত্রে অতিরঞ্জন অপছন্দনীয়। যা জনে সে যেন তাই বলে।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮৮ – বাচ্চাদের প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া এবং সাক্ষ্যদান।
বুখারি হাদিস নং ২৪৮৯
বুখারি হাদিস নং ২৪৯০ – শপথ করানোর পূর্বে বিচারক কর্তৃক বাদীকে জিজ্ঞাসা করা যে, তোমার কি কোন প্রমাণ আছে ?
বুখারি হাদিস নং ২৪৯১ – অর্থ-সম্পদ ও হদ্দের বেলায় বিবাদীর কসম করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪৯২ – পরিচ্ছেদ ১৬৬২
বুখারি হাদিস নং ২৪৯৩ – কেউ কোন দাবী করলে কিংবা (কারো প্রতি) কোন মিথ্যা আরোপ করলে তাকেই প্রমাণ করতে হবে এবং প্রমাণ সন্ধানের জন্য বের হতে হবে।
বুখারি হাদিস নং ২৪৯৪ – আসরের পর কসম করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪৯৫ – যে স্থানে বিবাদীর উপর হলফ ওয়াজিব সেখানেই তাকে হলফ করানো হবে । একস্থান থেকে অন্যস্থানে নেওয়া হবে না।
বুখারি হাদিস নং ২৪৯৬ – কতিপয় লোকজন কে কার আগে হলফ করবে তা নিয়ে প্রতিযোগিতা করা।
বুখারি হাদিস নং ২৪৯৭ – আল্লাহর বাণী : যারা আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা এবং নিজেদের শপথকে তুচ্ছ মূল্যে বিক্রয় করে (৩ : ৭৭)।
বুখারি হাদিস নং ২৪৯৮
বুখারি হাদিস নং ২৪৯৯ – কিভাবে হলফ নেওয়া হবে?
বুখারি হাদিস নং ২৫০০
বুখারি হাদিস নং ২৫০১ – হফল করার পর বাদী সাক্ষী উপস্থিত করলে।
বুখারি হাদিস নং ২৫০২ – ওয়াদা পূরণ করার নির্দেশ দান।
বুখারি হাদিস নং ২৫০৩
বুখারি হাদিস নং ২৫০৪
বুখারি হাদিস নং ২৫০৫
বুখারি হাদিস নং ২৫০৬ – সাক্ষী ইত্যাদির ক্ষেত্রে মুশরিকদের কিছু জিজ্ঞাসা করা হবে না।
বুখারি হাদিস নং ২৫০৭ – জটিল বিষয়ে কুরআর মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫০৮
বুখারি হাদিস নং ২৫০৯
বুখারি হাদিস নং ২৫১০
egb-logo
Previous Topic
Next Topic

শুফআ অধ্যায় (২১১৪-২১১৬)

বুখারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (১৯১৯-২৫১০) শুফআ অধ্যায় (২১১৪-২১১৬)
Lesson Content
0% Complete 0/3 Steps
বুখারি হাদিস নং ২১১৪ – ভাগ-বাটোয়ারা হয়নি এমন যমীনে শুফআ-এর অধিকার। যখন সীমানা নির্ধারিত হয়ে যায়, তখন আর শুফআ-এর অধিকার থাকেনা।
বুখারি হাদিস নং ২১১৫ – বিক্রয়ের পূর্বে শুফআ এর অধিকারীর নিকট (বিক্রয়ের) প্রস্তাব করা।
বুখারি হাদিস নং ২১১৬ – কোন প্রতিবেশী অধিকতর নিকটবর্তী।
Previous Topic
Back to Book
Next Topic

Leave a Comment Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.