• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

বুখারী শরীফ ৩য় খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (১৩১৩-১৯১৮)

লাইব্রেরি » বুখারী শরীফ ৩য় খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (১৩১৩-১৯১৮)
বুখারী শরীফ ৩

বুখারী শরীফ ৩য় খণ্ড (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) (১৩১৩-১৯১৮)

Book Content

যাকাত অধ্যায় (১৩১৩-১৪২৪) 112 Topics
Lesson Content
0% Complete 0/112 Steps
বুখারি হাদিস নং ১৩১৩ – যাকাত ওয়াজিব হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৩১৪
বুখারি হাদিস নং ১৩১৫
বুখারি হাদিস নং ১৩১৬
বুখারি হাদিস নং ১৩১৭
বুখারি হাদিস নং ১৩১৮
বুখারি হাদিস নং ১৩১৯
বুখারি হাদিস নং ১৩২০ – যাকাত প্রদানে অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারীর গুনাহ।
বুখারি হাদিস নং ১৩২১
বুখারি হাদিস নং ১৩২২ – যে সম্পদের যাকাত আদায় করা হয় তা কানয (জমাকৃত সম্পদ)-এর অন্তর্ভূক্ত নয়, পাঁচ উকিয়া-এর কম পরিমাণ সম্পদের উপর যাকাত নেই।
বুখারি হাদিস নং ১৩২৩
বুখারি হাদিস নং ১৩২৪
বুখারি হাদিস নং ১৩২৫
বুখারি হাদিস নং ১৩২৬ – সম্পদ যথাস্থানে ব্যয় করা।
বুখারি হাদিস নং ১৩২৭ – হালাল উপার্জন থেকে সাদকা করা।
বুখারি হাদিস নং ১৩২৮ – ফেরত দেওয়ার পূর্বেই সাদকা করা।
বুখারি হাদিস নং ১৩২৯
বুখারি হাদিস নং ১৩৩০
বুখারি হাদিস নং ১৩৩১
বুখারি হাদিস নং ১৩৩২ – জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষা কর, এক টুকরা খেজুর অথবা সামান্য কিছু সাদকা করে হলেও।
বুখারি হাদিস নং ১৩৩৩
বুখারি হাদিস নং ১৩৩৪
বুখারি হাদিস নং ১৩৩৫
বুখারি হাদিস নং ১৩৩৬ – সুস্থ কৃপণের সাদকা দেওয়ার ফজিলত।
বুখারি হাদিস নং ১৩৩৭ – পরিচ্ছেদ ৮৯৩
বুখারি হাদিস নং ১৩৩৮ – সাদকাদাতা অজান্তে (ফকীর মনে করে) কোন ধনী ব্যক্তিকে সাদকা দিলে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৩৯ – অজান্তে কেউ তার পুত্রকে সাদকা দিলে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৪০ – সাদকা ডান হাতে প্রদান করা।
বুখারি হাদিস নং ১৩৪১
বুখারি হাদিস নং ১৩৪২ – যে ব্যক্তি নিজ হাতে সাদকা না দিয়ে খাদেমকে তা দিয়ে দেওয়ার আদেশ করে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৪৩ – প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ থাকা ব্যতীত সাদকা না করা।
বুখারি হাদিস নং ১৩৪৪
বুখারি হাদিস নং ১৩৪৫
বুখারি হাদিস নং ১৩৪৬ – যে ব্যক্তি যথাশীঘ্র সাদকা দেওয়া পছন্দ করে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৪৭ – সাদকা দেওয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান ও সুপারিশ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৩৪৮
বুখারি হাদিস নং ১৩৪৯
বুখারি হাদিস নং ১৩৫০
বুখারি হাদিস নং ১৩৫১ – সাধ্যানুসারে সাদকা করা।
বুখারি হাদিস নং ১৩৫২ – সাদকা গুনাহ মিটিয়ে দেয়।
বুখারি হাদিস নং ১৩৫৩ – মুশরিক থাকাকালে সাদকা করার পর যে ইসলাম গ্রহণ করে (তার সাদকা কবুল হবে কি না )।
বুখারি হাদিস নং ১৩৫৪ – মালিকের আদেশে ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত খাদিমের সাদকা করার সওয়াব।
বুখারি হাদিস নং ১৩৫৫
বুখারি হাদিস নং ১৩৫৬ – ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত স্ত্রী তার স্বামীর ঘর থেকে কিছু সাদকা করলে বা কাউকে আহার করালে স্ত্রী এর সওয়াব পাবে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৫৭
বুখারি হাদিস নং ১৩৫৮ – মহান আল্লাহর বাণী : যে ব্যক্তি দান করে এবং তাকওয়া অবলম্বন করে এবং যা উত্তম তা গ্রহণ করে আমি তার জন্য সহজ পথ সুগম করে দেব। আর যে ব্যক্তি কার্পণ্য করে ও নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করে……….(৯২ : ৫-৮)। হে আল্লাহ ! তার দানে উত্তম প্রতিদান দিন।
বুখারি হাদিস নং ১৩৫৯ – সাদকা দানকারী ও কৃপণের দৃষ্টান্ত।
বুখারি হাদিস নং ১৩৬০ – প্রত্যেক মুসলিমের সাদকা করা উত্তম। কারো নিকট সাদকা দেওয়ার মত কিছু না থাকলে সে যেন সৎকাজ করে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৬১ – যাকাত ও সাদকা কি পরিমান দিতে হবে এবং যে বকরী সাদকা করে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৬২ – রূপার যাকাত।
1 of 3
হজ্জ অধ্যায় (১৪২৫-১৭৪৫) 320 Topics
Lesson Content
0% Complete 0/320 Steps
বুখারি হাদিস নং ১৪২৬ – মহান আল্লাহর বাণী : তারা তোমার নিকট আসবে পায়ে হেটে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উটগুলোর পিঠে, তারা আসবে দূর-দূরান্তর পথ অতিক্রম করে যাতে তারা তাদের কল্যাণময় উপস্থিত হতে পারে।
বুখারি হাদিস নং ১৪২৭
বুখারি হাদিস নং ১৪২৮ – উটের হাওদায় আরোহণ করে হজ্জে গমন।
বুখারি হাদিস নং ১৪২৯ – হজ্জে মাবরূর -এর ফজিলত।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩০ – হজ্জে মাবরূর -এর ফজিলত।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩১
বুখারি হাদিস নং ১৪৩২ – হজ্জ ও উমরার মীকাত নির্ধারণ।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩৩ – মহান আল্লাহর বাণী : তোমরা পাথেয়র ব্যবস্থা কর। আত্মসংযম ই শ্রেষ্ঠ পাথেয়।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩৪ – মক্কাবাসীদের জন্য হজ্জ ও উমরার ইহরাম বাঁধার স্থান।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩৫ – মদীনাবাসীদের মীকাত ও তারা যুল-হুলায়ফা পৌছার পূর্বে ইহরাম বাঁধবে না।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩৬
বুখারি হাদিস নং ১৪৩৭ – নজদবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩৮ – মীকাতের ভিতরের অধিবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
বুখারি হাদিস নং ১৪৩৯ – ইয়ামানবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪০ – যাতু’ইরক ইরাকবাসীদের মীকাত।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪১ – যুল-হুলাইফায় সালাত।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪২ – “শাজারা”-এর রাস্তা দিয়ে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর গমন।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪৩ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণী : আকীক বরকতময় উপত্যকা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪৪
বুখারি হাদিস নং ১৪৪৫ – কাপড়ে খালুক লেগে থাকলে তিনবার ধোয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪৬ – ইহরাম বাঁধাকালে সুগন্ধি ব্যবহার ও কি প্রকার কাপড় পরে ইহরাম বাঁধবে এবং চুল দাঁড়ি আচঁড়াবে ও তেল লাগাবে।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪৭
বুখারি হাদিস নং ১৪৪৮ – যে চুলে আঠালো দ্রব্য লাগিয়ে ইহরাম বাঁধে।
বুখারি হাদিস নং ১৪৪৯ – যুল-হুলাইফার মসজিদের নিকট থেকে ইহরাম বাঁধা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৫০ – মুহরিম ব্যক্তি যে প্রকার কাপড় পরবে না।
বুখারি হাদিস নং ১৪৫১ – হজ্জের সফরে বাহনে একাকী আরোহণ করা ও অপরের সাথে আরোহণ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৫২ – মুহরিম ব্যক্তি কি প্রকার কাপড়, চাদর ও লুঙ্গি পরবে।
বুখারি হাদিস নং ১৪৫৩ – ভোর পর্যন্ত যুল-হুলাইফায় রাত যাপন করা
বুখারি হাদিস নং ১৪৫৪
বুখারি হাদিস নং ১৪৫৫ – উচ্চস্বরে তালবিয়া পাঠ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৫৬ – তালবিয়া-এর শব্দসমূহ।
বুখারি হাদিস নং ১৪৫৭ –
বুখারি হাদিস নং ১৪৫৮ – তালবিয়া পাঠ করার পূর্বে সাওয়ারীতে আরোহণকালে তাহমীদ, তাসবীহ ও তাকবীর পাঠ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৫৯ – সাওয়ারী আরোহীকে নিয়ে সোজা দাঁড়িয়ে গেলে তালবিয়া পাঠ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৬০ – কিবলামুখী হয়ে তালবিয়া পাঠ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৬১ – নীচু ভূমিতে অবতরণকালে তালবিয়া পাঠ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৪৬২ – হায়েয ও নিফাস অবস্থায় মহিলাগণ কিরূপে ইহরাম বাঁধবে ?
বুখারি হাদিস নং ১৪৬৩ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনকালে তাঁর ইহরামের অনুরূপ যিনি ইহরাম বেঁধেছেন।
বুখারি হাদিস নং ১৪৬৪
বুখারি হাদিস নং ১৪৬৫
বুখারি হাদিস নং ১৪৬৬ – মহান আল্লাহর বাণী : “হজ্জ হয় সুবিদিত মাসগুলোতে। তারপর যে কেউ এ মাসগুলোতে হজ্জ করা স্থির করে, তার জন্য হজ্জের সময়ে স্ত্রী সম্ভোগ, অন্যায় আচরণ ও কলহ বিবাদ বিধেয় নয়”। (২ : ১৯৭)এবং “নতুন চাঁদ সম্পর্কে লোকেরা আপনাকে প্রশ্ন করে, বলুন, তা মানুষ এবং হজ্জের জন্য সময় নির্দেশ”। (২ : ১৮৯)।
বুখারি হাদিস নং ১৪৬৭ – তামাত্তু, কিরান ও ইফরাদ হজ্জ করা এবং যার সাথে কুরবানীর পশু নেই তার জন্য হজ্জের ইহরাম ছেড়ে দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৪৬৮
বুখারি হাদিস নং ১৪৬৯
বুখারি হাদিস নং ১৪৭০
বুখারি হাদিস নং ১৪৭১
বুখারি হাদিস নং ১৪৭২
বুখারি হাদিস নং ১৪৭৩
বুখারি হাদিস নং ১৪৭৪
বুখারি হাদিস নং ১৪৭৫
1 of 7
মদীনার ফযীলত অধ্যায় (১৭৪৬-১৭৬৯) 24 Topics
Lesson Content
0% Complete 0/24 Steps
বুখারি হাদিস নং ১৭৪৬ – মদীনা হারম হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৭৪৭
বুখারি হাদিস নং ১৭৪৮
বুখারি হাদিস নং ১৭৪৯
বুখারি হাদিস নং ১৭৫০ – মদীনার ফজিলত। মদীনা লোকদের বহিষ্কার করে দেয়।
বুখারি হাদিস নং ১৭৫১ – মদীনার অপর নাম তাবা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৫২ – মদীনার কংকরময় দুটি এলাকা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৫৩ – যে ব্যক্তি মদীনা থেকে বিমুখ হয়।
বুখারি হাদিস নং ১৭৫৪
বুখারি হাদিস নং ১৭৫৫ – ঈমান মদীনার দিকে ফিরে আসবে।
বুখারি হাদিস নং ১৭৫৬ – মদীনাবাসীর সাথে প্রতারণাকারীর পাপ ।
বুখারি হাদিস নং ১৭৫৭ – মদীনার প্রস্তর নির্মিত দুর্গসমূহ।
বুখারি হাদিস নং ১৭৫৮
বুখারি হাদিস নং ১৭৫৯
বুখারি হাদিস নং ১৭৬০
বুখারি হাদিস নং ১৭৬১
বুখারি হাদিস নং ১৭৬২ – মদীনা অপবিত্র লোকদেরকে বহিষ্কার করে দেয়।
বুখারি হাদিস নং ১৭৬৩
বুখারি হাদিস নং ১৭৬৪ – পরিচ্ছেদ ১১৮০
বুখারি হাদিস নং ১৭৬৫
বুখারি হাদিস নং ১৭৬৬ – মদীনার কোন এলাকা পরিত্যাগ করা বা জনশূন্য করা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অপছন্দ করতেন।
বুখারি হাদিস নং ১৭৬৭ – পরিচ্ছেদ ১১৮২
বুখারি হাদিস নং ১৭৬৮
বুখারি হাদিস নং ১৭৬৯
সাওম অধ্যায় (১৭৭০-১৮৮১) 112 Topics
Lesson Content
0% Complete 0/112 Steps
বুখারি হাদিস নং ১৭৭০ – রমযানের সাওম ওয়াজিব হওয়া প্রসঙ্গে।
বুখারি হাদিস নং ১৭৭১
বুখারি হাদিস নং ১৭৭২
বুখারি হাদিস নং ১৭৭৩ – সাওমের ফজিলত।
বুখারি হাদিস নং ১৭৭৪ – সাওম (গোনাহের কাফফারা)।
বুখারি হাদিস নং ১৭৭৫ – সাওম পালনকারীর জন্য রায়্যান।
বুখারি হাদিস নং ১৭৭৬
বুখারি হাদিস নং ১৭৭৭ – রমযান বলা হবে, না রমযান মাস বলা হবে ? আর যাদের মতে উভয়টি বলা যায়।
বুখারি হাদিস নং ১৭৭৮
বুখারি হাদিস নং ১৭৭৯ – চাঁদ দেখা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৮০ – যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় নিয়তসহ সিয়াম পালন করবে।
বুখারি হাদিস নং ১৭৮১ – রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানে সর্বাধিক দান করতেন।
বুখারি হাদিস নং ১৭৮২ – সাওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন না করা।সাওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন না করা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৩ – কাউকে গালি দেওয়া হলে সে কি বলবে, আমি তো সাওম পালনকারী ?
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৪ – অবিবাহিত ব্যক্তি যে নিজের উপর আশংকা করে, তার জন্য সাওম।
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৫ – হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী : যখন তোমরা চাঁদ দেখবে তখন সাওম শুরু করবে আবার যখন চাঁদ দেখবে তখন ইফতার করবে।
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৬
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৭
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৮
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৯
বুখারি হাদিস নং ১৭৯০
বুখারি হাদিস নং ১৭৯১ – ঈদের দুই মাস কম হয় না।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯২ – হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: আমরা লিখি না এবং হিসাবও করিনা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৩ – রমযানের একদিন বা দুদিন আগে সাওম শুরু করবে না।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৪ – আল্লাহর বাণী : সিয়ামের রাতে তোমাদের স্ত্রী সম্ভোগ বৈধ করা হয়েছে……..(২ : ১৮৭)
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৫ – আল্লাহর বাণী : তোমরা পানাহার কর যতক্ষণ কাল রেখা থেকে ভোরের সাদা রেখা স্পষ্টরূপে তোমাদের নিকট প্রতিভাত না হয়। তারপর রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর (২ : ১৮৭)।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৬
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৭ – মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: বিলালের আযান যেন তোমাদের সাহরী থেকে বিরত না রাখে।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৮ – সাহরী খাওয়ায় তাড়া তাড়ি করা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৯ – সাহরী ও ফজরের সালাতের মাঝে ব্যবধানের পরিমাণ।
বুখারি হাদিস নং ১৮০০ – সাহরীতে রয়েছে বরকত কিন্তু তা ওয়াজিব নয়।
বুখারি হাদিস নং ১৮০১ – সাহরীতে রয়েছে বরকত কিন্তু তা ওয়াজিব নয়।
বুখারি হাদিস নং ১৮০২ – যদি কেউ দিনের বেলা সাওমের নিয়ত করে।
বুখারি হাদিস নং ১৮০৩ – জুনুবী অবস্থায় সাওম পালনকারীর ভোর হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৮০৪ – সায়িম কর্তৃক স্ত্রী স্পর্শ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৮০৫ – সায়িমের চুমু খাওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৮০৬
বুখারি হাদিস নং ১৮০৭ – সাওম পালনকারীর গোসল করা।
বুখারি হাদিস নং ১৮০৮
বুখারি হাদিস নং ১৮০৯ – সাওম পালনকারী যদি ভুলবশত আহার করে বা পান করে ফেলে
বুখারি হাদিস নং ১৮১০ – সায়িমের জন্য কাঁচা বা শুকনো মিসওয়াক ব্যবহার করা।
বুখারি হাদিস নং ১৮১১ – রমযানে সহবাস করা।
বুখারি হাদিস নং ১৮১২ – যদি রমযানে স্ত্রী সংগম করে এবং তার নিকট কিছু না থাকে এবং তাকে সাদকা দেওয়া হয়, তাহলে সে যেন তা কাফফারা স্বরূপ দিয়ে দেয়।
বুখারি হাদিস নং ১৮১৩ – রমযানে রোযাদার অবস্থায় যে ব্যক্তি স্ত্রী সহবাস করেছে সে ব্যক্তি কি কাফফারা থেকে তার অভাবগ্রস্ত পরিবারকে খাওয়াতে পারবে ?
বুখারি হাদিস নং ১৮১৪ – সাওম পালনকারীর শিংগা লাগানো বা বমি করা।
বুখারি হাদিস নং ১৮১৫
বুখারি হাদিস নং ১৮১৬
বুখারি হাদিস নং ১৮১৭ – সফরে সাওম পালন করা ও না করা।
বুখারি হাদিস নং ১৮১৮
বুখারি হাদিস নং ১৮১৯
1 of 3
তারাবীহর সালাত অধ্যায় (১৮৮২-১৮৯৭) 16 Topics
Lesson Content
0% Complete 0/16 Steps
বুখারি হাদিস নং ১৮৮২ – কিয়ামে রমযানের (রমযানে তারাবীহর সালতের) ফজিলত।
বুখারি হাদিস নং ১৮৮৩
বুখারি হাদিস নং ১৮৮৪
বুখারি হাদিস নং ১৮৮৫
বুখারি হাদিস নং ১৮৮৬
বুখারি হাদিস নং ১৮৮৭ – লাইলাতুল কাদর-এর ফজিলত।
বুখারি হাদিস নং ১৮৮৮ – (রমযানের) শেষের সাত রাতে লাইলাতুল কাদরের সন্ধান কর।
বুখারি হাদিস নং ১৮৮৯
বুখারি হাদিস নং ১৮৯০ – রমযানের শেষ বেজোড় রাতে লাইলাতুল কাদর সন্ধান করা।
বুখারি হাদিস নং ১৮৯১
বুখারি হাদিস নং ১৮৯২
বুখারি হাদিস নং ১৮৯৩
বুখারি হাদিস নং ১৮৯৪
বুখারি হাদিস নং ১৮৯৫
বুখারি হাদিস নং ১৮৯৬ – মানুষের পারস্পারিক ঝগড়া-বিবাদের কারণে লাইলাতুল কাদরের সুনির্দিষ্ট তারিখের জ্ঞান উঠিয়ে নেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৮৯৭ – রমযানের শেষ দশকের আমল।
ইতিকাফ অধ্যায় (১৮৯৮-১৯১৮) 21 Topics
Lesson Content
0% Complete 0/21 Steps
বুখারি হাদিস নং ১৮৯৮ – রমযানের শেষ দশকে ইতিকাফ এবং ইতিকাফ সব মসজিদেই হয়।
বুখারি হাদিস নং ১৮৯৯
বুখারি হাদিস নং ১৯০০
বুখারি হাদিস নং ১৯০১ – ঋতুবতী নারী কর্তৃক ইতিকাফকারীর চুল আঁচড়িয়ে দেওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৯০২ – প্রয়োজন ছাড়া ইতিকাফকারী ঘরে প্রবেশ করতে পারবে না।
বুখারি হাদিস নং ১৯০৩
বুখারি হাদিস নং ১৯০৪ – রাতে ইতিকাফ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯০৫ – নারীদের ইতিকাফ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯০৬ – মসজিদের অভ্যন্তরে তাবু খাটানো।
বুখারি হাদিস নং ১৯০৭ – কোন প্রয়োজনে ইতিকাফকারী কি মসজিদের দরজা পর্যন্ত বের হতে পারেন?
বুখারি হাদিস নং ১৯০৮ – ইতিকাফ এবং নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক বিশ তারিখ সকালে বেরিয়ে আসা।
বুখারি হাদিস নং ১৯০৯ – মুস্তাহাযা নারীর ইতিকাফ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯১০ – ইতিকাফ অবস্থায় স্বামীর সঙ্গে সাক্ষাত করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯১১ – ইতিকাফকারীর নিজের উপর সৃষ্ট সন্দেহ অপনোদন করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯১২ – ইতিকাফ হতে সকাল বেলা বের হওয়া।
বুখারি হাদিস নং ১৯১৩ – শাওয়াল মাসে ইতিকাফ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯১৪ – যিনি ইতিকাফকারীর জন্য সাওম পালন জরুরী মনে করেন না।
বুখারি হাদিস নং ১৯১৫ – জাহিলিয়্যাতের যুগে ইতিকাফ করার মানত করে পরে ইসলাম কবুল করা ।
বুখারি হাদিস নং ১৯১৬ – রমযানের মাঝের দশকে ইতিকাফ করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯১৭ – ইতিকাফ করার ইচ্ছা করে পরে কোন কারণে তা থেকে বেরিয়ে যাওয়া ভাল মনে করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯১৮ – ইতিকাফকারী মাথা ধোয়ার উদ্দেশ্যে তার মাথা ঘরে প্রবেশ করানো।
সিরিজ: বাংলা হাদিসবইয়ের ধরন: ধর্মীয় বই
উত্তরসাধক

উত্তরসাধক – বাণী বসু

৫৮. রত্ন দ্বীপ – সাইমুম সিরিজ #৫৮

Twelfth Night – William Shakespeare

স্বদেশ ও সাহিত্য – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.