• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার – ২য় খণ্ড – সুপ্রতিম সরকার

লাইব্রেরি » সুপ্রতিম সরকার » গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার – ২য় খণ্ড – সুপ্রতিম সরকার
গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার - ২য় খণ্ড - সুপ্রতিম সরকার

গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার – ২য় খণ্ড
স্টোনম্যানসহ এগারোটি রোমহর্ষক মামলার শেষকথা
সুপ্রতিম সরকার

.

কুট্টি আর কোকো-কে

.

মুখবন্ধ

প্রথম দুটি বই বেস্টসেলার হওয়ার পর নিজের তৃতীয় বইটি লেখার সময় সুপ্রতিম কতটা চাপে ছিল সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত নই, তবে এই বইটির মুখবন্ধে কী লেখা উচিত সেটা ভাবতে গিয়ে যেন হঠাৎই বেশি সচেতন হয়ে পড়েছি। যদিও খুব বেশিসংখ্যক মনোযোগী পাঠক মুখবন্ধ পড়েন না বলেই আমার দৃঢ় ধারণা, তবু, কোন মুখবন্ধ-লেখকই বা চান হংসমধ্যে বকযথা হয়ে থাকতে? তা ছাড়া, যে বইয়ের প্রভাব যতটা বিস্তৃত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তার মুখবন্ধটি পাঠকের চোখে পড়ার সম্ভাবনাও থাকে তুলনামূলক ভাবে বেশি। সে কারণেই এই লেখাটি লিখতে বসে বাড়তি সচেতনতা, সংগত উদ্বেগ।

সুপ্রতিমের লিখনশৈলী অবশ্য এতটাই সহজাত, আগের দুটি বইয়ের সাফল্য এবং পরবর্তীর প্রত্যাশা পূরণের কোনও চাপ এই বইটির লেখাগুলোয় চোখে পড়েনি আমার।

‘গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার’-এর প্রথম খণ্ডের সার্থক উত্তরসূরি এই দ্বিতীয়টি, যাতে ধরা আছে কলকাতা পুলিশের মহাফেজখানা থেকে বেছে নেওয়া এগারোটি চাঞ্চল্যকর মামলার রহস্যকথা। প্রথম খণ্ডের তুলনায় এবারের কাহিনিগুলি তুলনায় বেশি সাম্প্রতিক। পাঠক নিশ্চিত লক্ষ করবেন, এই খণ্ডে স্থান পাওয়া মামলাগুলির তদন্তপ্রক্রিয়ায় কীভাবে ধরা পড়েছে বদলে-যাওয়া সময়ের ছাপ, ধরা পড়েছে প্রযুক্তির প্রভাব।

প্রযুক্তির প্রসার আজকের দুনিয়ায় একদিকে যেমন প্ররোচনা দেয় দুঃসাহসিক অপরাধে, আবার রহস্যভেদে তদন্তকারীর হাতিয়ারও হয়ে ওঠে সেই প্রযুক্তিই, যার সৌজন্যে ন্যায়বিচারের পথটিও প্রশস্ত হয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি তদন্তপ্রক্রিয়ায় কতটা নির্ণায়ক ভূমিকা নিতে পারে, তার সেরা উদাহরণ রয়েছে হাতের সামনেই। এ বছরেই ঘটে যাওয়া একটি নৃশংস খুন, যা সাড়া ফেলে দিয়েছিল গোটা বিশ্বে। খুনটি একটি গোয়েন্দা সংস্থা করিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল।

সৌদি আরবের সাংবাদিক জামাল খাসোগির হত্যার কথা বলছি, যিনি নিয়মিত লিখতেন ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’ পত্রিকায়। খাসোগিকে শেষবার জীবিত দেখা গিয়েছিল তুরস্কে, সৌদি আরবের দূতাবাসে ঢোকার সময়। বাইরে অপেক্ষা করছিলেন তাঁর প্রেমিকা হ্যাটিস সেনগিজ। তুরস্কের নাগরিক হ্যাটিসের কাছে গচ্ছিত ছিল খাসোগির আই ফোন এবং অন্যান্য জিনিসপত্র।

খাসোগি সৌদি দূতাবাস থেকে আর বেরিয়ে আসেননি। সৌদি আধিকারিকরা দাবি করেছিলেন, খাসোগি অন্য কোনও গেট দিয়ে দূতাবাসের বাইরে বেরিয়ে গিয়েছেন।

খাসোগির মতো দেখতে একজন ইস্তাম্বুলের রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন, এমন সিসি টিভি ফুটেজও ঘটনার কয়েকদিন পর বাজারে ছেড়েছিলেন সৌদি অফিসাররা, কিন্তু তাতে এতটুকু চিঁড়ে ভেজেনি। সারা দুনিয়া অচিরেই জেনে গিয়েছিল খাসোগি-হত্যার চিত্রনাট্য। ঘটনার একদিন আগে রিয়াধ থেকে একটি বিশেষ বিমানে সৌদি সরকারের ‘সিক্রেট সার্ভিস’-এর পনেরো সদস্যের একটি দল যে তুরস্কে এসেছিল, এবং খাসোগির দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে দেহাংশ পুড়িয়ে ফেলেছিল অ্যাসিড দিয়ে, সবই প্রকাশ্যে এসেছিল।

সত্যিটা প্রকাশ্যে আসত না প্রযুক্তি সহায় না হলে, চাপা পড়ে যেত সৌদি আরব আর তুরস্কের পারস্পরিক চাপান-উতোরে। খাসোগির অন্তর্ধানের রহস্যভেদ করেছিল তাঁরই ঘড়ি, তাঁরই ফোন। ‘অ্যাপল’-এর ঘড়ি পরতেন খাসোগি। ব্যবহার করতেন আই ফোন। দূতাবাসে ঢোকার আগে খাসোগি ঘড়ির সঙ্গে নিজের ফোনকে ‘কানেক্ট’ করে নেন, প্রযুক্তি-সংযোগে যা এক সেকেন্ডের ব্যাপার। তারপর হাতের ঘড়িকে ‘রেকর্ডিং মোড’-এ রেখে ঢোকেন দূতাবাসের ভিতরে। ফোন রেখে যান বাইরে অপেক্ষমাণ প্রেমিকার কাছে। যিনি ফোনটি তুরস্কের আধিকারিকদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন খাসোগি নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার দিনকয়েক পরে।

বলা বাহুল্য, খাসোগির সঙ্গে দূতাবাসের ভিতরে যা যা ঘটছিল, যা যা কথোপকথন হচ্ছিল, সবই রেকর্ড হয়ে যাচ্ছিল ফোনেও। খাসোগির মৃত্যুর বেশ কিছুক্ষণ পরও সক্রিয় ছিল ঘড়িটি। খাসোগির জামাকাপড় সহ ঘড়িটিও অ্যাসিডে পুড়িয়ে ফেলার পরই তা নিষ্ক্রিয় হয়। খাসোগি-হত্যার অকাট্য প্রমাণ যখন প্রকাশ্যে আসে ফোনের রেকর্ডিং-এর মাধ্যমে, সৌদি আরব হত্যার দায় স্বীকার করতে বাধ্য হয়। এবং দাবি করে, খাসোগিকে খুনের সিদ্ধান্ত ‘জুনিয়র লেভেল’-এর আধিকারিকরা নিয়েছিলেন।

কল্পনার ক্রাইম থ্রিলারে ব্যর্থতার স্থান নেই। সব মামলারই সমাধান হয়ে যায় সেখানে। বাস্তব আলাদা। সেখানে সাফল্যের গা ঘেঁষেই থাকে ব্যর্থতাও। এই বইয়ে আমাদের ব্যর্থতার কাহিনিও ঠাঁই পেয়েছে। সুপ্রতিম এই খণ্ডে ‘স্টোনম্যান’ মামলার কথা লেখায় খুশি হয়েছি। এই সূত্রেই পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করতে চাই আর একটি ‘সিরিয়াল-কিলিং’ মামলার প্রতি, যা ঘটেছিল ক্যালিফোর্নিয়ার সানফ্রানসিসকো বে-তে।

আজ থেকে ঠিক পঞ্চাশ বছর আগের ঘটনা। ১৯৬৮ সালের ২০ ডিসেম্বর দু’জন স্কুলপড়ুয়া ছাত্রছাত্রী গুলিতে খুন হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লেক হেরম্যান রোডে। এরপর কিছুদিনের মধ্যে আরও অন্তত তিনটি খুন হয় একই কায়দায়। সিরিয়াল-হত্যার এই মামলাগুলির নেপথ্যঘাতককে ‘Zodiac Killer’ নাম দিয়েছিলেন তদন্তকারীরা। তামাম আমেরিকায় সাড়া ফেলে দিয়েছিল খুনগুলি। ‘Zodiac Killer’-কে নিয়ে বহু বই লেখা হয়েছে। সাধারণ মানুষের কৌতূহলকে উস্কে দিতে তৈরি হয়েছে হলিউড ছবি, টিভি সিরিজ।

‘Zodiac’ সাংকেতিক ভাষায় পুলিশকে এবং সংবাদপত্রে চিঠিও পাঠাত। প্রথম চিঠিটির অর্থ বোঝা গেলেও দ্বিতীয়টির মর্মার্থ উদ্ধার করা যায়নি।

পুলিশ একটা পর্যায়ের পর মামলার তদন্ত থামিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু কিছু নতুন তথ্য পাওয়ার পর, তদন্তপদ্ধতির প্রযুক্তিগত প্রসারের পর, মামলাটির তদন্ত নতুন করে শুরু হয় ২০০৪ সালে। ‘Zodiac’-এর আসল পরিচয় অবশ্য এখনও অজ্ঞাত, এখনও তদন্তকারীরা চেষ্টা চালিয়ে যান সংকেত-সমাধানের। একটি চিঠিতে ‘Zodiac’ তার নিজের নামও সাংকেতিক ভাষায় জানিয়েছিল বলে দাবি করেছিল। পাঠকের হাতে তুলে দিলাম সেই বহুচর্চিত ‘কোড’, যার রহস্যভেদ আজও অধরা।

কলকাতা পুলিশও সিদ্ধান্ত নিয়েছে নতুন করে ‘স্টোনম্যান’ মামলা নিয়ে ভাবনাচিন্তার, নতুন ভাবে তথ্যানুসন্ধানের। আশা করি, মামলাগুলির যৌক্তিক নিষ্পত্তির পথে এগোতে পারব আমরা।

এই বই পাঠকের মনে রোমাঞ্চ জাগাক।

রাজীব কুমার, আই. পি. এস
নগরপাল, কলকাতা
২০ ডিসেম্বর, ২০১৮

.

লেখকের কথা

একের পরে দুই। প্রথম খণ্ডের পর দ্বিতীয়। ‘গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার’, আবার।

লেখকের দৃষ্টিকোণে ভাবলে, এ ধরনের সিরিজ লেখার ভাল-খারাপ দুইই আছে। ভাল এই, প্রথমটা পাঠকদের সমর্থন পেলে দ্বিতীয়তে হাত দেওয়ার ভরসা জোটে কিছুটা। উৎসাহ মাথাচাড়া দেয়, তা হলে দেখাই যাক লিখে। আর খারাপটা হল, আশঙ্কা। দ্বিতীয়টা যদি পাঠক-প্রশ্রয় না পায় প্রথমের মতো, অবচেতনে এই উদ্বেগ।

দ্বিধাদ্বন্দ্ব ঝেড়ে ফেলে শেষমেশ লিখে ফেলা গেল, দুই মলাটে বাঁধা পড়ল এগারোটি মামলার নেপথ্যকথা।

এই খণ্ডের মামলাগুলির সময়কাল বিস্তৃত ১৯৪৮ থেকে হালের ২০১০ পর্যন্ত। খুব পুরনো মামলা বলতে একটিই, ওই স্বাধীনোত্তর ’৪৮-এর। বাকিগুলি গত তিন দশকের সময়সীমায়।

মামলাগুলি বাছার কাজটা সহজসাধ্য ছিল না, স্বীকার্য অকপটে। লালবাজারের মহাফেজখানায় মামলার সংখ্যা তো নেহাত কম নয়। সমস্যা সংখ্যা নিয়ে নয়। সমস্যা শ’খানেক মামলার কেস ডায়েরি ঘেঁটে এমন ঘটনাগুলি বাছাই করা, যাতে বাস্তবের তদন্তপ্রক্রিয়ার অচেনা-অজানা দিকগুলোর সঙ্গে কিছুটা আলাপ করিয়ে দেওয়া যায় রহস্যপিপাসু পাঠকের। কল্পনার রহস্যগল্পের সংকলন যেহেতু নয়, যেহেতু আদতে মামলাগুলির আখ্যান ‘Police Procedural’ শ্রেণিভুক্ত, তাই আজ এবং আগামীর তদন্তশিক্ষার্থীদের ভাবনার রসদ জোগানোর একটা দায়ও ছিল বাছাইপর্বে।

দায় ছিল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের চরিত্রবদলের ছবিটাও তুলে ধরার। খুন-ডাকাতি-লুঠপাট বা পরিচিত ছকের চুরি-বাটপাড়িতে তো আর সীমায়িত নেই আজকের অপরাধের দুনিয়া। প্রযুক্তির প্রসারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চেহারা বদলেছে অপরাধের। বদলেছে প্রয়োগ-পদ্ধতি। বদলাচ্ছে রোজ।

সারা বিশ্বের পুলিশের কাছেই গত কয়েক দশকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে তর্কাতীতভাবে দেখা দিয়েছে ‘সাইবার ক্রাইম’। গুলি-বন্দুক-ছুরি নিয়ে ‘হা রে রে রে’ জাতীয় ডাকাতির প্রয়োজন পড়ে না আজকের ই-মেল-হোয়াটসঅ্যাপ-ফেসবুক শাসিত পৃথিবীতে, হাতের কাছে যদি থাকে একটা ডেস্কটপ-ল্যাপটপ বা নিদেনপক্ষে একটা মোবাইল ফোন। মাউসের একটা ক্লিকে, মোবাইলের কি-প্যাডের খুচরো খুটখাটে দূরতম মহাদেশ থেকে আমার-আপনার মেল ‘হ্যাক’ হয়ে যেতে পারে যখন-তখন। নিমেষে লোপাট হয়ে যেতে পারে আজীবনের সঞ্চয়, হাতবদল হয়ে যেতে পারে আপনার যাবতীয় প্রয়োজনীয় তথ্য। প্রতারণার ফাঁদ পাতা ইন্টারনেটের ভুবনে। যাতে পা দিয়ে বিশ্বজুড়ে রোজ বহু মানুষ অসাবধানতার মাশুল গুনছেন সর্বস্বান্ত হয়ে। পরিণতি, প্রযুক্তি-প্রহরা আজকের তদন্তকারীদের সিলেবাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চ্যাপ্টার।

প্রযুক্তির উন্নতির সুবিধে-অসুবিধে, দুইয়ের সঙ্গেই এখন সংসার করতে হচ্ছে বাস্তবের ফেলু-ব্যোমকেশদের। নয়ের দশকের মাঝামাঝি ভারতে মোবাইল ফোন এসে যাওয়ার পর ‘ইলেকট্রনিক সার্ভেল্যান্স’-এর মধ্যস্থতায় অনেক অপরাধের কিনারা যেমন সহজতর হয়েছে, মুদ্রার অন্য দিকটাও উপেক্ষার নয়। প্রযুক্তিপটু সাইবার-অপরাধীদের কথা ছেড়েই দিলাম, নেহাতই ছিঁচকে চোরের মনেও একটা ধারণা হয়ে গিয়েছে মোবাইল ফোনের ‘কল ডিটেলস রেকর্ডস’ বা ‘ টাওয়ার লোকেশন’-এর ব্যাপারে। প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে পুলিশ যাতে নাগাল না পায়, সেই ফন্দিফিকিরের খোঁজে নিত্যদিন ব্যস্ত থাকছে অপরাধ জগতের চুনোপুঁটি থেকে রাঘববোয়ালরা। ফল? টি-টুয়েন্টির আবির্ভাব যেমন অনেকটাই বদলে দিয়েছে প্রথাসিদ্ধ ক্রিকেটের ব্যাকরণ, তদন্তের সন্ধি-সমাসও তেমন অনেকাংশে পালটে দিয়েছে সাইবারস্পেস। দেশের ইতিহাসে অন্যতম চাঞ্চল্যকর সাইবার-অপরাধের একটি কাহিনির অন্তর্ভুক্তি তাই এই বইয়ে একরকম অনিবার্যই ছিল। যেমন অনিবার্য ছিল সূচিপত্রে স্টোনম্যান মামলার ঢুকে পড়া। বহু জটিল মামলার সমাধান যেমন কলকাতা পুলিশকে ‘স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড’ অভিধা দিয়েছে, পাশাপাশি কিছু কেস তো রয়েইছে, যার সমাধানে ব্যর্থ হয়েছি আমরা সর্বস্ব উজাড় করে ঝাঁপানো সত্ত্বেও। যে তালিকায় নিঃসংশয় শীর্ষবাছাই স্টোনম্যান মামলা। যা নিয়ে কৌতূহলের জোয়ারে এতটুকু ভাটা পড়েনি ঘটনার ত্রিশ বছর পরেও। যা ঘটেছিল, যেভাবে ঘটেছিল, প্রামাণ্য বিবরণ থাকল এই খণ্ডে।

যাঁর উৎসাহ ছাড়া এই বই পাঠকের কাছে পৌঁছনো অসম্ভব ছিল, তিনি কলকাতার নগরপাল শ্রীরাজীব কুমার। যাঁকে অনিঃশেষ কৃতজ্ঞতাই জানাতে পারি শুধু। পারিবারিক দায়িত্ব একপ্রকার বিসর্জন দিয়েই বিনিদ্র রাতের লেখায় শর্তহীন সমর্থন পেয়েছি স্ত্রী-পুত্র-কন্যার। ধন্যবাদ দেওয়ার সম্পর্ক নয়। দিলাম না।

এর বেশি আর কী লেখার? মৌলিকতার ন্যূনতম দাবি নেই এই বইয়ের। যা আছে, দ্বিমুখী উদ্দেশ্য। এক, গ্রন্থিত রাখা গোয়েন্দাপীঠ লালবাজারের রহস্যভেদের ঐতিহ্য। দুই, তদন্তপথের কিছু দিকনির্দেশ লিপিবদ্ধ রাখা ভাবীকালের স্বার্থে।

উদ্দেশ্য আদৌ কিছুমাত্র সাধিত হল কি না, বিচার পাঠকের। দিনের শেষে পাঠকই পরম।

১ জানুয়ারি, ২০১৯
কলকাতা

Book Content

২.০১ ডক্টর জেকিল, না মিস্টার হাইড?
২.০২ মেলাবেন তিনি মেলাবেন
২.০৩ ‘দরজা ভাঙলেই গুলি করব!’
২.০৪ শরীর, শুধু শরীর?
২.০৫ এ কাহিনির শিরোনাম হয় না
২.০৬ ফেলুদাং শরণং গচ্ছামি
২.০৭ বিপুলা এ পৃথিবীর যতটুকু জানি
২.০৮ আংটি, তবে বাদশাহি নয়
২.০৯ বিশ্বাসই বিশ্বাসঘাতক
২.১০ ত্রিনয়ন ও ত্রিনয়ন
২.১১ দ্য পারফেক্ট ক্রাইম
লেখক: সুপ্রতিম সরকারবইয়ের ধরন: গোয়েন্দা (ডিটেকটিভ)
আবার গোয়েন্দাপীঠ – সুপ্রতিম সরকার

আবার গোয়েন্দাপীঠ – সুপ্রতিম সরকার

গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার - ১ম খণ্ড - সুপ্রতিম সরকার

গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার – ১ম খণ্ড – সুপ্রতিম সরকার

স্বাধীনতা যুদ্ধে অচেনা লালবাজার

স্বাধীনতা যুদ্ধে অচেনা লালবাজার – সুপ্রতিম সরকার

Reader Interactions

Comments

  1. S S Ghöśh

    May 29, 2025 at 11:53 pm

    অসাধারণ

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.