তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি।
”Nor will you worship that which I worship.
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ
Wala antum AAabidoona ma aAAbudu
YUSUFALI: Nor will ye worship that which I worship.
PICKTHAL: Nor will ye worship that which I worship.
SHAKIR: Nor are you going to serve Him Whom I serve:
KHALIFA: “Nor will you ever worship what I worship.
৪। আর তোমরা যার পূঁজা করে আসছো, আমি কখনও তার পূঁজা করবো না।
৫। তোমরাও তাঁর এবাদতকারী হবে না যার এবাদত আমি করি।
৬। তোমাদের দ্বীন তোমাদের, আমার দ্বীন আমার ৬২৯১।
৬২৯১। সূরাটির প্রথমে শুরু করা হয়েছে, “বল” শব্দটি দ্বারা যার দ্বারা রাসুলকে (সা) সম্বোধন করা হয়েছে। রাসুলকে বলতে বলা হয়েছে, ” আমাকে সত্য দান করা হয়েছে, আমি কখনও মিথ্যার উপাসনা করতে পারি না। তোমরা তোমাদের কায়েমী স্বার্থ রক্ষার জন্য মিথ্যার উপাসনা ত্যাগ করবে না। এ ক্ষেত্রে তোমাদের দায়িত্ব তোমাদের। আমি তোমাদের সত্য পথ প্রদর্শন করেছি। আমার দায়িত্ব আমার। তোমাদের কোনও অধিকার নাই আমাকে সত্য ত্যাগ করার অনুরোধ করার। তোমাদের অত্যাচার ও নির্যাতন সত্যের প্রচারের পথকে রুদ্ধ করতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত সত্য জয়ী হবেই।”
রাসুলের (সা ) প্রতি আদেশের মাধ্যমে আল্লাহ্ বিশ্ববাসীদের সম্মুখে প্রকৃত মোমেন বা বিশ্বাসীদের মানসিক অবস্থা ও কর্মপন্থাকে তুলে ধরেছেন। সকল যুগের সকল মোমেন বান্দাদের এই-ই হবে প্রকৃত ঈমানের ভিত্তি যে জীবনের কোন অবস্থাতেই সে সত্য ত্যাগ করবে না।