রঙ্গিনী কত মন মন দিতে চায়

রঞ্জনা

রিনিক ঝিনি ঝিনি চিনি তারে চিনি – লিরিক্স – গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার

রূপের ওই প্রদীপ জ্বেলে কী হবে – লিরিক্স – গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার

ললিতা গো ওকে আজ চলে যেতে বল না – লিরিক্স – পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়

লিখে দেবো লিখে দেবো লিখে দেবো

শত বরষার জল, চোখে ছিলো টলমল – লিরিক্স – গাজী মাজহারুল আনোয়ার

শরৎ বাবু

শরৎবাবু খোলা চিঠি দিলাম তোমার কাছে

শিয়রের দীপ যদি শেষে নিভে যায়

শুধু একদিন ভালোবাসা (চাইনা বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর)

শুধু ক্ষমা চাওয়া ছিল বাকি যারে ভাবি আলো

শুধু তোমায় ভেবে ভেবে (তুমি এসেই চলে গেছো)

শুধু দুটি ফোঁটা আঁখি জলে একটি ভুলের মধুর কাহিনী

শুনতে কি চাও

শেষ কোরো না শুরুতে খেলা না ভেঙ্গ না

শেষ প্রহরের ভীরু নয়ন ব্যথায় ছল ছল

শেষ বলে কিছু নেই

শেষে ট্রামে দুজনাতে

শোন শোন শোন সবাই সাতের পাঁচালী

শোনো ও বকুল

শোনো ঠিক শুরুর আগে (ভূমিকা)

শোনো হে শোনো, শোনো হে শোনো (চাপান উতোর)

শ্রাবণরাতি বাদল নামে, কোথা তুমি এসো ফিরে – লিরিক্স – গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার

সইরে চোখ দুটো তোর চৌকাঠে রাখ চৌকিদারীতে

সন্ধ্যার ছায়া নামে

সব লাল পাথরই তো চুনি হতে পারে না – লিরিক্স – পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়

সবাই তো সুখী হতে চায়

সবাই তো সুখী হতে চায়

সবাই বলে ভুইলা যা

সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ চেতনাতে নজরুল

সরকারি কর্মচারী

সরস্বতি বিদ্যেবতী তোমায় দিলাম খোলা চিঠি

সহেলী গো কী নামে তোমায় বলো ডাকি

সাঁঝের তারকা আমি পথ হারায়ে এসেছি ভুলে

সাগর সঙ্গমে সাঁতার কেটেছি কত কখন তো হই নাই ক্লান্ত

সাতটি তারা এই তিমির

সামনে পিছে ডাইনে বামে চলতি বাসে কিংবা ট্রামে

সামনে সামনে এগিয়ে যা খুশিতে গান গেয়ে যা

সারাবেলা আজি কে ডাকে

সারারাত জ্বলেছে নিবিড়

সারে যাঁহা সে আচ্ছা

সীতা ওউর গীতা

সুখে থাকো ও আমার নন্দিনী

সুখেও কেদে ওঠে মন

সুন্দরী গো দোহাই দোহাই মান করো না

সে আমার ছোট বোন

সে তো এলো না

সে প্রথম প্রেম আমার নীলাঞ্জনা

সেই তো আবার কাছে এলে – লিরিক্স – পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়

সেই দুটি চোখ তোমায় তোমার

সেই বৃষ্টি রাতের কথা

সেই মধুরাতে আধখানি ছিল জাগিয়া

সেই রাতে রাত ছিল পূর্ণিমা

সেদিন আর কতদুরে

সেদিন যখন প্রথম বৃষ্টি এলো

সেদিনও আকাশে ছিল কত তারা

সোনালী রং মেখে পাখীরা যায় নীড়ে

স্বপন যদি মধুর এমন

স্বপ্ন দেখবো বলে