কিছুটা জেনে কিছুটা না জেনে (ট্রেন)

কুমারী

কে আমাকে ভালবাসিবে

কে তুমি বলো কি কারণে মনটারে দিলে না

কে বলে আমি মাতাল

কে বাঁশী বাজায়রে মন কেন নাচায়রে

কেউ প্রেম করে

কেন এই নিঃসঙ্গতা

কেন খুলেছো তোমার জানালা

কেন সেই হৃদয়হীনা

কেন হঠাত তুমি এলে (বড় অবেলায় পেলাম তোমায়)

কেমন আছি আমি জানতে চেও না

কৈশোর

কোন অভিযোগ নেই যে আমার

কোন কারনেই ফেরানো গেলোনা তাকে

ক্রুসেড (মানুষের কজন ভগবান)

খুঁজে বেড়াও যারে তারে পাবে না রে

খুব সাধারণ জীবন আমার

খেয়ালি রাতের আড়ালে

খেয়ালি রাতের আড়ালে

গাড়ি চলে না চলে না

গীতি কবিতা ৪ (হে প্রবঞ্চনা)

গীতি ভাষণ (আমি কিছু বাঙালির মৃত্যুদণ্ডের দাবি তুলতে চাই)

গীতিকবিতা – ৫ (তুমি নেই অভিযোগ নেই)

গুরু

গোধূলী

ঘাসফুল কাশবনে একা আনমনে

ঘুমন্ত শহরে রূপালী রাতে

ঘুড়ি তুমি কার আকাশে উড়ো

চতুর্দিকে (চতুর্দিকে ভীষণ আঁধার)

চলে যাব একদিন দূর কোথাও দূরেই

চলো না ঘুরে আসি অজানাতে

চলো বদলে যাই (সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে)

চাঁদ তারা সূর্য নও তুমি

চাইতে পারো আবার সেই জোছনা

চার চার চৌকো

চিরদিনই ভাবতে পারো

চিলতে রোদে পাখনা ডোবায়

চিলেকোঠার সেপাই

চেনা অচেনা আলো আধারে

চোখ জলে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে (গীতিকবিতা ২)

চোখ বুজে পেরিয়ে গেছি (কিন্নরী)

চোখে জলে ভেজা স্যাতস্যাতে

চোখে সানগ্লাস ঠোঁটে হাসি

ছেঁড়া ঘুড়ি রঙ্গিন বল (বন্ধু তোমায়)

ছেলেবেলা (এই জল কতো)

ছেলেবেলায় (প্রান্তর)

জননী

জানালা ভরা আকাশ (এই শহরের কত শত অট্টালিকার ফাঁকে)

জানিনা কেনো অন্ধকারে তুমি একা

জানো কি

জিকির (প্রলয়ের শিঙায় ফুঁক দিয়ে)

জীবন চলার পথে ওগো বন্ধু

জীবন মাঝি বৈঠা হাতে যায় সে কূলের পানে

জীবনের আল্পনা মুছে যায় (দুঃখ কর অলংকার)

জেল থেকে আমি বলছি

জয় জগানন্দন ঘটিবাটি বন্ধন

ঝরাপাতার গান (ও ঝরা পাতা- ও ঝরা পাতাগো)

ঝিকঝিক ঝিকঝিক (রেলগাড়ি)

ট্রেন আসে চলে যায় ট্রেন (বড়বাবু মাস্টার )