তোমার আমার কারও মুখে কথা নেই – লিরিক্স – গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার

তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা

তোমার ঐ আমলকী বন একতারাতে আজ সারা বেলা

তোমার ঐ হাসিতে কী দারুন জ্বালা

তোমার নিশ্বাসে বিষ ছিলো আমি বিশ্বাস করিনি

তোমার পড়েছে মনে

তোমারই পথ পানে চাহি

তোমায় দেখেছি কত রূপে কতবার

দশ ফুট বাই দশ ফুট

দিনে কি রাতে থাকবো সাথে

দীপ ছিলো শিখা ছিলো

দীপ ছিলো শিখা ছিলো

দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা

দুচোখ বুজে যাও কিছু চেয়ে দেখোনা

দুটি মন আর নেই দুজনার

দুটো মানুষ

দুর হতে শুধু ছুঁয়ে যাও তুমি

দেখি যখনই তোমায় আমার এই চোখের আঙিনায়

দেহেরই পিঞ্জিরায় প্রাণ পাখি কাঁদে

দোলা হে দোলা হে দোলা

দয়ার সাগর বিদ্যাসাগর লোকে তোমায় বলে

ধিন কেটে ধিন ধিন কেটে ধিন বাজে ঝড়ের ঢাক

ধূসর গোধূলী এলো

নয়ন সরসী কেন ভরেছে জলে

না না যেওনা ও শেষ পাতাগো

না যেও না

না-না-না ফুটলনারে ফুল

নাই বা ঘুমালে প্রিয়, রজনী এখনো বাকী

নাই বা পরিলে আজ মালা চন্দন

নাম আমার কিশোরকুমার গাঙ্গুলী

নাম রেখেছি বনলতা যখন দেখেছি

নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক

নিদহারা আজ রাতে গায় পাপিয়া

নিন্দার কাঁটা যদি না বিঁধিল গাঁয়ে

নিরালা দুপুর

নিশিথে জাগিয়া আকুল হইলাম রাধে

নীলা তুমি আবার এসো ফিরে

নীলাঞ্জনা (দুলছে হাওয়ায়)

নীলাঞ্জনা – শেখ ইশতিয়াক

নেই সংশয় নেই বিস্ময় (কেউ হিন্দু কেউ মুসলমান)

নেশার লাটিম ঝিম ধরেছে

পথ ছাড় ওগো শ্যাম কথা রাখ মোর

পথ ছেড়ে দাও প্রিয়া সময় নাহি যে আর

পথে এবার নামো সাথী

পরদেশী কোথা যাও থাম গো হেথা পলাশবনের পাশে

পলাশ ফুটেছে শিমুল ফুটেছে

পাখিরে তুই দূরে থাকলে

পাখী আজ কোন সুরে গায় বকুলের ঘুম ভেঙে যায়

পাগল সাপ লুডো খেলছে বিধাতার সঙ্গে

পাথর কালো রাত

পাহাড়ের কান্না দেখে তোমরা তাকে ঝর্ণা বলো – লিরিক্স – মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান

পিয়াল শাখার ফাঁকে ওঠে একফালি চাঁদ বাঁকা ওই

পিয়াসী ভাঙিলে যে মোর ঘুমঘোর

পূর্ণিমা চাঁদ

পৃথিবী আমারে চায় রেখো না বেঁধে আমায়

পেটকাটি চাঁদিয়াল

পৌষের কাছাকছি রোদ মাখা সেই দিন

প্রখর দারুন অতি দীর্ঘ দগ্ধ দিন

প্রজাপতি মন আমার পাখায় পাখায় রং ছড়ায়

প্রতিটি চিঠিতে তুমি যে লিখিতে