সংযোজন
আমার সর্পিল আলোচনা থেকে তুলে উত্তরসত্যের প্রধান লক্ষণগুলি তালিকার মতো সাজিয়ে দিলাম: মিলিয়ে দেখতে সুবিধা হবে। এ সব কথাই পূর্বে বিস্তারে আলোচনা হয়েছে, কখনও কখনও সেই ভাষাই নীচে ব্যবহার করেছি।
• উত্তরসত্য অবশ্যই মিথ্যা, কিন্তু সব মিথ্যা উত্তরসত্য নয়। উত্তরসত্যের লক্ষ্য কেবল ঠকানো নয়, অসত্য প্রতিষ্ঠার জন্য একটা অসার চিন্তাপ্রণালী লোকমানসে প্রতিষ্ঠা করা, এবং তার দ্বারা রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক জীবনকে প্রভাবিত করা।
• উত্তরসত্য বাস্তবের উপাদান শুষে নেয়, কিন্তু তা দিয়ে তৈরি করে একটা স্বকীয় বিচ্ছিন্ন নির্মাণ। তার আপাত বাস্তবের সঙ্গে প্রকৃত বাস্তবের যোগ নেই।
• এই কৃত্রিম জগৎ আত্মলিপ্ত ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। তার একটা উপাদান আর একটাকে নির্দেশ ও সমর্থন করে, বাস্তবকে নয়। একটা কথা প্রত্যয়িত হয় তথ্যপ্রমাণ দিয়ে নয়, আর একটা কথা দিয়ে। ‘কী আছে’ বা ‘কী করছি’ তা নয়, ‘কী বলছি’ সেটাই আসল, অর্থাৎ মনগড়াটাই আসল।
• উত্তরসত্যে নিজের ইচ্ছা বা অভিপ্রায়মতো কোনও কিছু সত্য বলে মানা হয়, যদিও তা বাস্তবসম্মত নয়। অতএব উত্তরসত্যের বিষয়বস্তু বিশ্বাসের শ্রেণিভুক্ত, যদিও তা যুক্তিগ্রাহ্য তথ্যের ভেক ধরে আসে।
• যাঁরা উত্তরসত্য প্রচার করেন, তাঁরা প্রায়ই তা বিশ্বাস করেন। যাঁরা প্রচারের লক্ষ্য, তাঁরাও সচরাচর তা বিশ্বাস করতে উৎসুক। এই বিশ্বাসের মাধ্যমে প্রচারক ও গ্রাহকের মধ্যে একটা বন্ধন স্থাপিত হয়। উত্তরসত্য কেবল জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয় না, লোকে স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে তা গ্রহণ করে, ফলে বিরুদ্ধমত শুনতে চায় না।
• ব্যাপক সমর্থনের ফলে মিথ্যা ধারণাটা কাজে বাস্তবায়িত হয়, অতএব শেষ অবধি ‘সত্য’ হয়ে ওঠে।
• উত্তরসত্যকে কার্যকর করতে হলে তার প্রতিপাদ্যকে বারবার, নিরন্তর লোকের কানে বলে যেতে হয়। বৈচিত্র্য ও বিশ্বাসযোগ্যতার স্বার্থে একই বার্তা বিভিন্ন রূপে ও সূত্রে প্রচারিত হতে পারে।
• আধুনিক বৈদ্যুতিন প্রযুক্তির ফলে বার্তা প্রচারের গতি ও ব্যাপ্তি অকল্পনীয় হারে বেড়ে গেছে; ফলে এই নিরন্তর প্রচার একটা নতুন মাত্রা পেয়েছে। তার প্রধান বাহন কতগুলি জনপ্রিয় সমাজমাধ্যম। এই প্রযুক্তিগত বিপ্লবের ফলেই সাবেক প্রোপাগান্ডা আজ পল্লবিত উত্তরসত্য হয়ে উঠেছে।
• সমাজমাধ্যমে প্রচারের ফলে উত্তরসত্য হয়ে ওঠে আপামর মানুষের ‘আমাদের’ বার্তা: তার পিছনে যে অদৃশ্য শক্তি তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করছে, সেটা তাঁরা ভেবে দেখেন না।
• ফলে খোলামেলা ব্যক্তিতান্ত্রিক সমাজেও এমন ছাঁচে-ঢালা অভিসন্ধিমূলক প্রচার ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্বের অগ্রগণ্য গণতন্ত্র বলে খ্যাত, এমন সব দেশেও উত্তরসত্যের রমরমা।
• উত্তরসত্যের সঙ্গে অতিকথার ঘনিষ্ঠ যোগ, বিশেষত রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক অতিকথার। উত্তরসত্যের একটা বড় অংশ হল রাষ্ট্রীয় অতিকথার বিশদ স্পষ্টীকৃত রূপ।
• অর্থাৎ উত্তরসত্য নৈর্ব্যক্তিক নিরপেক্ষ নয়। একে নিয়ন্ত্রণ করে বৃহৎ রাষ্ট্রীয় শক্তি ও অতিবৃহৎ বিশ্বায়িত পুঁজি। বৈদ্যুতিন মাধ্যমের, বিশেষ করে সমাজমাধ্যমের, যে খোলামেলা গণতান্ত্রিক চেহারা, শেষ বিচারে সেটা কত সীমিত তা উত্তরসত্যের জয়যাত্রা থেকে বোঝা যায়।
• এই শেষ প্রশ্ন আর এক কারণেও ওঠে। যে রাষ্ট্র তার ভাবমূর্তির জন্য উত্তরসত্যের উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল, সেখানে নিছক সত্য তুলে ধরলে শুধু ধিক্কৃত হতে হয় না, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধী বলে গণ্য হতে হয়। তুলনায়, যাদের কীর্তিতে সত্যিই রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়, তাদের প্রতি রাষ্ট্রের অবস্থান হয় সদয় ও সহিষ্ণু।
সূত্র নির্দেশ
১ Plato, Republic, ১ম অধ্যায় (৩৪৫); Aristotle, Politics ১:৯ (১২৫৭)।
২ টাকা আর ভাষার তুলনা নিয়ে চিন্তার ইতিহাসের জন্য দ্র Nigel Dodd, The Social Life of Money, প্রিন্সটন: Princeton University Press, ২০১৪/২০১৬, পৃ: ৩৪-৪২।
৩ Jonathan Swift, Gulliver’s Travels, ৩য় ভাগ ৫ম অধ্যায়।
৪ Aristotle, Politics ১:২ (১২৫৩); Giorgio Agamben, The Open: Man and Animal, Kevin Attell অনূদিত, স্ট্যানফোর্ড: Stanford University Press, ২০০৯, ৯ম অধ্যায়: ‘Anthropological Machine’.
৫ Ferdinand de Saussure, Course in General Linguistics, Wade Baskin অনূদিত, ১৯৫৯; পরিমার্জিত সংস্করণ, [স্থান অনুল্লেখিত]: Fontana, ১৯৭৫, ১ম ভাগ ১:১ম অধ্যায়, পৃ: ৫৫।
৬ দ্র Anne Robert Jacques Turgot, Reflections on the Formation and the Distribution of Riches [1770], William J. Ashley অনূদিত, ১৮৯৮; নিউ ইয়র্ক: Augustus M. Kelley, ১৯৭১, ৩৬শ অধ্যায়, পৃ: ৩৩-৪।
৭ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বলাকা ২৮: রবীন্দ্র-রচনাবলী, ১২শ খণ্ড, কলকাতা: বিশ্বভারতী, ১৩৪৯/১৯৪২, পৃ: ৪৯।
৮ Jacques Derrida, Of Grammatology, Gayatri Chakravorty Spivak অনূদিত, পরিমার্জিত সংস্করণ, বল্টিমোর: Johns Hopkins University Press, ২০১৬, পৃ: ৭।
৯ দ্র Marc Shell, The Economy of Literature, বল্টিমোর: Johns Hopkins University Press, ১৯৭৮, পৃ: ৩১-২।
১০ ঝাঁ-ঝোসেফ গ্যু দেখিয়েছেন, আদিম সমাজের চোখে একটা দৈব স্বর্গলব্ধ পদার্থ থেকে সোনা কেমন ধাপে ধাপে বিমূর্ত সাংকেতিক রূপ নিয়েছে: ‘the historical process of descent from an ideal sky where gold played the role of sacred measure of values; then its reign as commodity-money in circulation here on earth … and a gradual movement toward abstraction, which removes all but the nominal dignity of gold as a standard of value for fiduciary currency, through the time when the “controlled currency” of purely conventional signs makes it possible to dispense completely with any reference or recourse to this “barbarian relic” ’: Jean-Joseph Goux, Symbolic Economies, ইথাকা: Cornell University Press, ১৯৯০, পৃ: ১১৪।
১১ Saussure, Course in General Linguitics, ১ম ভাগ ১:১ম অধ্যায়, পৃ: ৬৬-৭।
১২ C.K. Ogden ও I.A. Richards, The Meaning of Meaning, লন্ডন: Kegan Paul, ১৯২৩, পৃ: ১০।
১৩ Aristotle, Organon: On Interpretation ১ (১৬)।
১৪ Charles Sanders Peirce, Collected Papers, স: Charles Hartshorne ও Paul Weiss, কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেট্স: Harvard University Press, ১৯৩১-৫, ১ম খণ্ড, অনুচ্ছেদ ৩৩৯।
১৫ W.B. Yeats, ‘The Statues’, Last Poems: Collected Poems, লন্ডন: Macmillan, ২য় সংস্করণ, ১৯৫২ (১৯৫০), পৃ: ৩৭৫।
১৬ ‘Language disguises thought’: Ludwig Wittgenstein, Tractatus Logico-Philosophicus, ৪.০০২, D.F. Pears ও B.F. McGuinness অনূদিত, লন্ডন: Routledge, ১৯৬১, পৃ: ১৯।
১৭ Sukanta Chaudhuri, The Metaphysics of Text, কেমব্রিজ: Cambridge University Press, ২০১০, পৃ: ৪-৫।
১৮ Aristotle, Politics ১:১০ (১২৫৮)।
১৯ ‘[I]s your gold and silver ewes and rams?’ William Shakespeare, The Merchant of Venice, ১:৩:৯০: The Norton Shakespeare, ৩য় সংস্করণ, নিউ ইয়র্ক: W.W. Norton, ২০১৬।
২০ ‘Commodity circulation is the prerequisite of money circulation’: Karl Marx, ‘The Circulation of Money’ 2:2:b, Critique of Political Economy, S.W. Ryazanskaya অনূদিত, মস্কো: Progress Publishers, অনলাইন সংস্করণ, ১৯৯১, পৃ: ৫৬; url https://www.marxists.org/archive/marx/works/download/Marx_Contribution_to_the_Critique_of_Political_Economy.pdf, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা। পুরো আলোচনার জন্য দ্র ‘The Circulation of Money’ অধ্যায়ের 2:2:a থেকে 2:2:c অংশ; এবং আরও বিস্তারে মার্ক্সের পুরো অর্থচিন্তার প্রেক্ষিতে, Karl Marx, Capital, ১ম খণ্ড, ১ম ভাগ, ৪র্থ অধ্যায়।
২১ Marx, Capital, ১ম খণ্ড, Samuel Moore ও Edward Aveling অনূদিত, ১৮৮৭; মস্কো: Progress Publishers, অনলাইন সংস্করণ, ২০১৫, ১ম ভাগ ৪র্থ অধ্যায় (৪র্থ নোট সহ), পৃ: ১০৮-৯; url https://www.marxists.org/archive/marx/works/download/pdf/Capital-Volume-I.pdf, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা।
২২ ‘The circulation of money as capital is … an end in itself’: ঐ, ১ম ভাগ ৪র্থ অধ্যায়, পৃ: ১০৪।
২৩ ‘a commodity sui generis … [where] capital as capital becomes a commodity’: ঐ, ৩য় খণ্ড, ইংরেজি অনুবাদ, নিউ ইয়র্ক: International Publishers, অনলাইন সংস্করণ, [সাল অনুল্লেখিত], ৫ম খণ্ড ২১শ অধ্যায়, পৃ: ২৩০; url https://www.marxists.org/archive/marx/works/download/pdf/Capital-Volume-III.pdf, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা।
২৪ ‘stock-exchange gambling and the modern bankocracy’: ঐ, ১ম খণ্ড ৮ম ভাগ ৩১শ অধ্যায়, পৃ: ৫৩৬।
২৫ এই ধারণাটি ধরিয়ে দেবার জন্য আমি অচিন চক্রবর্তীর কাছে কৃতজ্ঞ।
২৬ Jean Baudrillard, The Transparency of Evil, James Benedict অনূদিত, লন্ডন: Verso, ১৯৯৩, পৃ: ২৭-৮।
২৭ ‘The economic turn of this deferral of attributing absolute meaning or value is particularly evident in a neoliberal era, when institutions of state sovereignty, with their impetus toward development and their promise of progress, are being turned into financial products by financial actors and sold off to other financial bidders whose interests lie elsewhere.’ Robin Truth Goodman, Promissory Notes: On the Literary Conditions of Debt, অ্যামহার্স্ট, ম্যাসাচুসেটস: Lever Press, ২০১৮, পৃ: ১৪।
২৮ Arjun Appadurai, Banking on Words, শিকাগো: University of Chicago Press, ২০১৬।
২৯ Gilles Deleuze, ‘Postscript on the Societies of Control’, October, ৫৯শ খণ্ড, ১৯৯২, পৃ: ৩-৭। সেই সঙ্গে দ্র Appadurai, Banking on Words, ৭ম অধ্যায়, ‘The Wealth of Dividuals’.
৩০ দ্র Lucas Chancel ও Thomas Piketty, ‘Indian Income Inequality, 1922-2015’, World Inequality Database, Working Paper series no. 2017/11, জুলাই ২০১৭, পৃ: ২১; এবং কোভিডের পরের পরিস্থিতির জন্য ‘Covid-19 widens inequality in India’: Deccan Herald, ২২ জুলাই ২০২০।
৩১ St Augustine, শিক্ষক (De magistro): The Greatness of Soul and The Teacher, Joseph M. Colleran অনূদিত, ওয়েস্টমিনস্টার, মেরিল্যান্ড: Newman Press, 1949, পৃ: ১৪৩।
৩২ ভর্তৃহরি, বাক্যপদীয় ৩:৩। দ্র Bimal Matilal, The Word and the World, দিল্লী: Oxford University Press, ১৯৯০, পৃ: ১২৯।
৩৩ Wittgenstein, Tractatus ৪.০০২।
৩৪ দ্র J.R. Searle, ‘What is a Speech Act?’, The Philosophy of Language, স: J.R. Searle, লন্ডন: Oxford University Press, ১৯৭১, পৃ: ৩৯-৫৩।
৩৫ দ্র Peter L. Shillingsburg, From Gutenberg to Google, কেমব্রিজ: Cambridge University Press, ২০০৬, ৩য় অধ্যায়: ‘Script Act Theory’.
৩৬ Searle, ‘What is a Speech Act?’, পৃ: ৪২।
৩৭ এই ‘ফাঁপা উক্তির’ মনোগ্রাহী আলোচনার জন্য দ্র Jim Sleeper, ‘How Hollow Speech Enables Hostile Speech’, Los Angeles Review of Books, ২৫ অক্টোবর ২০১৮।
৩৮ ‘asignifying semiotics [which] function whether or not they signify something for someone’: Maurizio Lazzarato, Governing by Debt, Joshua David Jordan অনূদিত, লস আঞ্জেলেস: Semiotext(e), ২০১৩, পৃ: ২৪; উল্লেখিত Goodman, Promissory Notes, পৃ: ১৪।
৩৯ ‘In capitalism, sign flows … act directly on material flows, bypassing signification, reference, and denotation’: Lazzarato, ঐ।
৪০ Maurizio Lazzarato, Signs and Machines, Joshua David Jordan অনূদিত, লস আঞ্জেলেস: Semiotext(e), ২০১৪, পৃ: ৮০।
৪১ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ‘বন্দী বীর’, কথা, রবীন্দ্র-রচনাবলী, ৭ম খণ্ড, ১৩৪৮/১৯৪১, পৃ: ৫৬।
৪২ ‘temporary assemblages of sociality, identity, and affect’: Appadurai, Banking on Words, পৃ: ১১২।
৪৩ Franco “Bifo” Berardi, The Uprising: On Poetry and Finance, লস আঞ্জেলেস: Semiotext(e), ২০১৩, পৃ: ১৯; উল্লেখিত Goodman, Promissory Notes, পৃ: ৭০।
৪৪ ‘a state of permanent electrocution’: Baudrillard, Transparency of Evil, পৃ: ৩২।
৪৫ George Orwell, Nineteen Eighty-Four, ১৯৪৯; পরিমার্জিত সংস্করণ, লন্ডন: Penguin, ১৯৯০ (১৯৮৯), পৃ: ৩১৩।
৪৬ ঐ, পৃ: ৫৪।
৪৭ Baudrillard, Transparency of Evil, পৃ: ৩৪।
৪৮ ‘From this point of view, myth, art, language and science appear as symbols; not in the sense of mere figures which refer to some given reality …, but in the sense of forces each of which produces and posits a world of its own. … Thus the special symbolic forms are not imitations, but organs of reality, since it is solely by their agency that anything real becomes an object for intellectual apprehension, and as such is made visible to us.’ Ernst Cassirer, Language and Myth, Susanne K. Langer অনূদিত, ১৯৪৬; নিউ ইয়র্ক: Dover, ১৯৫৩, পৃ: ৮।
৪৯ এ বিষয়ে সম্যক আলোচনার জন্য দেখুন Thomas Docherty, Political English: Language and the Decay of Politics, লন্ডন: Bloomsbury, ২০১৯, পৃ: ১০৯-১২।
৫০ Roland Barthes, Mythologies, Annette Lavers অনূদিত, ১৯৭২; লন্ডন: Granada, ১৯৭৯ (১৯৭৩), পৃ: ১৩০।
৫১ Docherty, Political English, পৃ: ১০৮।
৫২ Hannah Arendt, ‘Lying in Politics’, Crises of the Republic, সান দিয়েগো: Harcourt Brace, ১৯৭২, পৃ: ৫।
৫৩ দিল্লির সেন্টার ফর মিডিয়া স্টাডিজের অনুমান: দ্র Archana Chaudhary ও Jeanette Rodrigues, ‘Why India’s election is among the world’s most expensive’, Economic Times, ১২ মার্চ ২০১৯।
৫৪ ‘When populists win elections, they often assault democratic institutions.’ Steven Levitsky ও Daniel Ziblatt, How Democracies Die, Penguin, কিন্ডল সংস্করণ, ২০১৮, পৃ: ২২। ইংরেজি ভাষার বিবর্তনমূলক অনলাইন অভিধান Oxford English Dictionaryতে শব্দটির এই অর্থে প্রথম এবং একমাত্র উদাহরণ ১৯৯৩ সালের।
৫৫ Hannah Arendt, The Origins of Totalitarianism, ২য় পরিবর্ধিত সংস্করণ, ক্লীভল্যান্ড: Meridian Books, ১৯৬২ (১৯৫৮), পৃ: ৩০৬।
৫৬ নিক্কোলো মাকিয়াভেল্লি, রাজপুরুষ (Il principe), ১৭শ অধ্যায়।
৫৭ ‘[T]he law of killing by which totalitarian movements seize and exercise power would remain a law of the movement even if they ever succeeded in making all of humanity subject to their rule.’ Arendt, Origins of Totalitarianism, পৃ: ৪৬৪।
৫৮ ঐ, পৃ: ৪৬২।
৫৯ William Shakespeare, Macbeth ৫:৫:১৮ (Norton Shakespeare)।
৬০ যোহনের সুসমাচার, ২০:২৪-৯।
৬১ দ্র Thomas Piketty, Capital in the Twenty-First Century, Arthur Goldhammer অনূদিত, কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেট্স: Belknap Press, ২০১৪, ৭ম ও ৮ম অধ্যায়; Chancel ও Piketty, Indian Income Inequality.
৬২ ‘It is not so much a question of primitive versus civilized mentality as the relation of two types of thought to each other in any society, whether primitive or civilized, a problem of levels of thought and experience. … [N]ot what are the differences between civilized and primitive modes of thought, but what are the functions of the two kinds of thought in any society, or in human society in general.’ E.E. Evans-Pritchard, Theories of Primitive Religion, অক্সফোর্ড: Clarendon Press, ১৯৭৭ (১৯৬৩), পৃ: ৯১-২।
৬৩ ‘[I]ndeed, all the rules of normal action, normal reasoning and normal relationships may be suspended or distorted.’ G.S. Kirk, Myth: Its Meaning and Functions in Ancient and Other Cultures, কেমব্রিজ: Cambridge University Press, ১৯৭০, পৃ: ২৬৯ (বক্রাক্ষর মূল পাঠে); দ্র পৃ: ২৬৮-৭৪।
৬৪ ‘[T]he manner in which primitive peoples conceptualize their world is not merely coherent but the very one demanded in the case of an object whose elementary structure presents the picture of a discontinuous complexity.’ Claude Lévi-Strauss, The Savage Mind, ইংরেজি অনুবাদ, লন্ডন: Weidenfeld and Nicolson, ১৯৭৪ (১৯৬৬), পৃ: ২৬৭-৮। ‘[T]he usages of our own society … are in a dissociated form among ourselves, while in these exotic societies they appear in an associated one which makes them unrecognizable to us’: ঐ, পৃ: ২৬৫।
৬৫ এই ধারণাটির জন্য আমি সুপ্রিয়া চৌধুরীর কাছে কৃতজ্ঞ।
৬৬ দ্র Kirk, Myth, পৃ: ২৬৩-৮।
৬৭ দ্র Cassirer, Language and Myth, পৃ: ৫৬। অন্যত্র কাস্সিরের বলছেন তাঁর সমকালীন নাৎসি শাসনেও তিনি যাদু বা মন্ত্রের মতো ভাষার অনুরূপ ব্যবহার দেখে বিস্মিত হয়েছেন: দ্র Ernst Cassirer, The Myth of the State, নিউ হেভন: Yale University Press, ১৯৪৬, পৃ: ২৮৩।
৬৮ ‘a sort of conceptual apparatus which filters unity through multiplicity, multiplicity through unity, diversity through identity, and identity through diversity’: Lévi-Strauss, The Savage Mind, পৃ: ১৫৩।
৬৯ ঐ, পৃ: ১৮।
৭০ ‘All other things are lost to a mind thus enthralled.’ Cassirer, Language and Myth, পৃ: ৫৮।
৭১ লক্ষণগুলির এই দুটি তালিকার জন্য দ্র Cassirer, Myth of the State, পৃ: ২৮০-৯। বিশদ পৃষ্ঠাসংখ্যা নীচে উপযুক্তভাবে দেওয়া আছে।
৭২ ‘The former social bonds— law, justice, and constitutions— are declared to be without any value. What alone remains is the mystical power and authority of the leader and the leader’s will is supreme law.’ ঐ, পৃ: ২৮০।
৭৩ Arendt, Origins of Totalitarianism, পৃ: ৩৪৮-৯।
৭৪ People’s Liberation Army Daily, বেজিং, ১৩ অগস্ট ১৯৬৬; উল্লেখিত Ramchandra Guha, ‘The Miracles of Mao’, The Telegraph Online, ৪ অগস্ট ২০২০; url: https://www.telegraphindia.com/opinion/the-miracles-of-mao-a-bizarre-anthology-of-devotional-literature/cid/1599399, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা।
রামচন্দ্র গুহের এই প্রবন্ধে আলোচিত G.R. Urban সম্পাদিত The Miracles of Mao বইয়ে মাও জে-দংকে ঘিরে অতিকথার একটি কৌতূহলকর বিবরণ আছে।
৭৫ ‘And since, in the totalitarian state, there is no private sphere, independent of political life, the whole life of man is suddenly inundated by a high tide of new rituals. … And just as in primitive societies, the neglect of one of the prescribed rites has meant misery and death.’ Cassirer, Myth of the State, পৃ: ২৮৪।
৭৬ ‘very skilful and cunning artisans’: ঐ, পৃ: ২৮২।
৭৭ ‘[T]he millenium is predicted over and over again.’ ঐ, পৃ: ২৮৯।
৭৮ ঐ, পৃ: ২৩২।
৭৯ ‘an optimally free multiplicity of truths’: Bradford Vivian, ‘On the Erosion of Democracy by Truth’, Philosophy and Rhetoric, ৫১শ খণ্ড, ২০১৮, পৃ: ৪১৮।
৮০ ‘magic words that are destined to produce certain effects and to stir up certain emotions’: Cassirer, Myth of the State, পৃ: ২৮৩।
৮১ ঐ, পৃ: ২৮১।
৮২ Barthes, Mythologies, পৃ: ১৩০-১।
৮৩ ‘A myth cannot be refuted, since it is, at bottom, identical with the convictions of a group, being the expression of these convictions in the language of movement; and it is, in consequence, unanalysable into parts which could be placed on the plane of historical descriptions.’ Georges Sorel, Reflections on Violence, T.E. Hulme অনূদিত, ৩য় সংস্করণ, নিউ ইয়র্ক: B.W. Huebsch, ১৯১২, পৃ: ৩৩।
৮৪ দ্র Jeff Charlett, ‘He’s the Chosen One to Run America’, Vanity Fair, ১৮ জুন ২০২০, পৃ: ৩।
৮৫ Plato, Republic, ২য় অধ্যায় (৩৭৭-৮)।
৮৬ Levitsky ও Ziblatt, How Democracies Die, পৃ: ৭৭-৮৭।
৮৭ ‘employ law to defeat the rule of law’: John Keane, The New Despotism, কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেট্স: Harvard University Press, ২০২০, পৃ: ১৫।
৮৮ Levitsky ও Ziblatt, How Democracies Die, পৃ: ২২-২৩, ৬৫।
৮৯ Cassirer, Myth of the State, পৃ: ২৮৬।
৯০ ঐ, পৃ: ৩৮৬; Arendt, Origins of Totalitarianism, পৃ: ৪৫৫।
৯১ Keane, The New Despotism, পৃ: ১৭।
৯২ মাকিয়াভেল্লি, রাজপুরুষ (Il principe), ১৮শ অধ্যায়।
৯৩ ঐ, ২৫শ অধ্যায়।
৯৪ ঐ, ১৮শ অধ্যায়; দয়িতা মজুমদার অনূদিত, কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা, ২০১২, পৃ: ১১০।
৯৫ ‘It is faith that moves mountains, because it gives the illusion that mountains move. Illusion is perhaps the only reality in life.’ Mussolini, ‘Da Guicciardini a Sorel’; উল্লেখিত Simonetta Falasca-Zamponi, Fascist Spectacle, বের্কলে: University of California Press, পৃ: ৪৩।
৯৬ মথির সুসমাচার, ১৭:২০।
৯৭ দ্র Umberto Eco, ‘Ur-Fascism’, New York Review of Books, ২২ জুন ১৯৯৫।
৯৮ দ্র Giovanni Giorgini, ‘Five Hundred Years of Italian Scholarship on Machiavelli’s “Prince” ’, Review of Politics, ৭৫ম খণ্ড, ২০১৩, পৃ: ৬৩৭।
৯৯ ‘Mussolini did not have any philosophy: he had only rhetoric.’ Eco, ‘Ur-Fascism’.
১০০ H.G. Wells, ‘The Remarkable Case of Davidson’s Eyes’, Tales of the Unexpected, লন্ডন: Collins, [১৯২৪], পৃ: ৭-১৯।
১০১ এ বিষয়ে খবর দেবার জন্য আমি অমিতা চট্টোপাধ্যায়ের কাছে কৃতজ্ঞ।
১০২ ‘Junk science props up totalitarian regimes. And totalitarian regimes produce junk science.’ Siddhartha Mukherjee, The Gene: An Intimate History, নিউ ইয়র্ক: Scribner, কিন্ডল সংস্করণ, location ২২৪৮। বইটির এই অধ্যায়ে (‘Lives Unworthy of Living’) প্রজনন নিয়ে নাৎসিদের চিন্তা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার বিশদ বিবরণ আছে।
১০৩ উদাহরণস্বরূপ দ্র T.N. Ray, ‘Hindu Eugenics’, Journal of Heredity, ১৮শ খণ্ড, ১৯২৭, পৃ: ৬৭-৭২।
১০৪ যথা: ‘To keep up the purity of the Race and its culture, Germany shocked the world by her purging the country of the Semitic Races— the Jews. Race pride at its highest has been manifested here. Germany has also shown how well-nigh impossible it is for Races and cultures, having differences going to the root, to be assimilated into one united whole, a good lesson for us in Hindusthan to learn and profit by.’ M.S. Golwalkar, We or Our Nationhood Defined, ১৯৩৯; ই-বুক, url http://hinduebooks.blogspot.com, ২৩-০৭-২০২০তে দেখা, পৃ: ৮৭-৮ (বক্রাক্ষর আমার যোগ)।
১০৫ Thomas Kuhn, The Structure of Scientific Revolutions, ১৯৬২; ৩য় সংস্করণ, শিকাগো: University of Chicago Press, ১৯৯৬।
১০৬ ‘If Hindu refugees come from Pakistan should we push them into wells? Should we not keep them here and look after them?’ গান্ধী, প্রার্থনাসভা, ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭; Mohandas Karamchand Gandhi, Collected Works, বৈদ্যুতীন সংস্করণ, নয়া দিল্লী: প্রকাশন বিভাগ, ভারত সরকার, ১৯৯৯, ৯৬ম খণ্ড, পৃ: ৩৭১; url: https://www.gandhiashramsevagram.org/gandhi-literature/collected-works-of-mahatma-gandhi-volume-1-to-98.php, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা।
১০৭ ‘It cannot be that no one but Hindus should live in India and if the Muslims want to live here they can do so only as slaves.’ গান্ধী, প্রার্থনাসভা, ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭; Collected Works, ৯৬:৩৮৭।
১০৮ গান্ধী, প্রার্থনাসভা, ৫ জুলাই ১৯৪৭; Collected Works, ৯৫:৪০৪।
১০৯ Jonathan Swift, Gulliver’s Travels, ৪র্থ ভাগ ৩য় অধ্যায়।
১১০ Michel de Montaigne, ‘মিথ্যাবাদীদের সম্বন্ধে’ (‘Des menteurs’): Essais ১:৯।
১১১ ‘[I]ts findings are not matching the narrative articulated by the government’: P.C. Mohanan, সাক্ষাৎকার, Scroll.in, ২ মে ২০২০; url: https://scroll.in/article/921925/interview-former-statistics-body-chief-on-government-interference-and-suppression-of-jobs-data, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা।
১১২ Arendt, ‘Lying in Politics’, Crises, পৃ: ৩৯। আরেন্ট শব্দটা এই প্রবন্ধে চারবার ব্যবহার করেছেন, তার মধ্যে এখানে তার বিস্তৃত আলোচনা আছে।
১১৩ মাকিয়াভেল্লি, রাজপুরুষ, ১৯শ অধ্যায়।
১১৪ Arendt, Origins of Totalitarianism, পৃ: ৩৫৩।
১১৫ ঐ, পৃ: ৪১২।
১১৬ ঐ, পৃ: ৩৫৩।
১১৭ আরেন্টের বক্তব্য প্রাথমিকভাবে অতীত ইতিহাসের পুনর্লিখন সম্পর্কে; কিন্তু তাঁর ভাষা থেকে স্পষ্ট, ভবিষ্যৎকে খুশিমতো নির্মাণ করার সম্ভাবনাও তাঁর মাথায় আছে: ‘Men who act … will hardly have the natural scientist’s patience to wait until theories and hypothetical explanations are verified or denied by facts. Instead, they will be tempted to fit their reality … into their theory, thus mentally getting rid of its disconcerting contingency.’ Arendt, ‘Lying in Politics’, Crises, পৃ: ১১-১২ (বক্রাক্ষর মূল পাঠে)।
১১৮ Keane, The New Despotism, পৃ: ১২৬।
১১৯ ‘War is peace. Freedom is slavery. Ignorance is strength.’ Orwell, Nineteen Eighty-Four, পৃ: ২৯।
১২০ ঐ, পৃ: ২২১।
১২১ দ্র Tiziana Andina, ‘Truth, Lies, and Post-Truth’, Post-Truth, Philosophy and Law, স: Angela Condello ও Tiziana Andina, অ্যাবিংডন: Routledge, ২০১৯, পৃ: ১-১৩।
১২২ Michel de Montaigne, ‘অনুশোচনা সম্বন্ধে’ (‘Du repentir’): Essais ৩:২।
১২৩ ‘Post-truth is the final misguided move away from objective truth to relativization of truth. …[I]n being subjective, it makes assertions or propositions true depending only on how individuals take things to be.’ C.G. Prado, ‘Introduction: The New Subjectivism’, America’s Post-Truth Phenomenon, স: C.G. Prado, সান্তা বারবারা: Praeger, ২০১৮, পৃ: ২ (বক্রাক্ষর মূল পাঠে)।
১২৪ সব ভাষ্যকার এটা মানেন না। দৃষ্টান্ত: Anna Elisabetta Galeotti, ‘Believing Fake News’, Post-Truth, Philosophy and Law, পৃ: ২২১।
১২৫ দ্র Sergio Sismondo, ‘Post-truth?’, Social Studies of Science, ৪৭শ খণ্ড, ২০১৭, পৃ: ৩।
১২৬ দ্র The Guardian, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৪; url: https://www.theguardian.com/uk/2004/sep/28/labourconference.labour1, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা।
১২৭ ইরাক সংক্রান্ত পাশ্চাত্য অতিকথা প্রচারের কৌতূহলপ্রদ বিবরণের জন্য দ্র Eliot Weinberger, ‘What I Heard about Iraq’, London Review of Books, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৫।
১২৮ ‘[W]hen we act, we create our own reality.’ New York Times, ১৪ অক্টোবর ২০০৪; উল্লেখিত Galeotti, ‘Believing Fake News’, পৃ: ২২১ (পাদটীকা)।
১২৯ Peace to Prosperity: A Vision to Improve the Lives of the Palestinian and Israeli People, [ওয়াশিংটন: White House], জানুয়ারি ২০২০।
১৩০ ‘Sovereignty is an amorphous concept that has evolved over time. … The notion that sovereignty is a static and consistently defined term has been an unncessary stumbling block in past negotiations. Pragmatic and operational concerns that effect security and prosperity are what is most important.’ ঐ, পৃ: ৯।
১৩১ ঐ, পৃ: ৬।
১৩২ ‘significant territorial expansion’ বনাম ‘territory reasonably comparable in size’: ঐ, পৃ: ১১-১২।
১৩৩ বিশ্ব জুড়ে এই প্রবণতার বিশদ আলোচনার জন্য দ্র Levitsky ও Ziblatt, How Democracies Die, এবং Keane, The New Despotism। আমেরিকার প্রেক্ষিতে বিশেষ আলোচনার জন্য দ্র Alan Waring, The New Authoritarianism, স্টুটগার্ট: Ibidem, ২০১৯, ১ম খণ্ড ১১শ অধ্যায়, এবং Levitsky ও Ziblatt, How Democracies Die.
১৩৪ Andina, ‘Truth, Lies, and Post-Truth’, পৃ:৩। আর দ্র Lee McIntyre, Post-Truth, কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেট্স: MIT Press, ২০১৮, ২য় অধ্যায়, ‘Science Denial as a Road Map for Understanding Post-Truth’; Sismondo, ‘Post-truth?’, পৃ: ৪-৫।
১৩৫ দ্র ‘How Covid numbers were hushed up’, The Telegraph, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০।
১৩৬ দ্র Tiziana Andina ও Angela Condello, Post-Truth, Philosophy and Law, Introduction, পৃ: xv.
১৩৭ এ বিষয়ে ডনাল্ড ট্রাম্পের টুইটের সম্ভার সম্বন্ধে দ্র Docherty, Political English, পৃ: ১৩৭-৮।
১৩৮ McIntyre, Post-Truth, পৃ: ১০।
১৩৯ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ‘ভাষা ও ছন্দ’, কাহিনী, রবীন্দ্র-রচনাবলী, ৫ম খণ্ড, ১৩৪৭/১৯৪০, পৃ: ৯৭।
১৪০ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ‘সাধারণ মেয়ে’, পুনশ্চ, রবীন্দ্র-রচনাবলী, ১৬শ খণ্ড, ১৩৫০/১৯৪৩, পৃ: ৭৩।
১৪১ দ্র ‘Who are members of “Tukde Tukde Gang”: RTI’, Economic Times, ১৫ জানুয়ারি ২০২০।
১৪২ দ্র Vesna Pešić ও Charles Simic, ‘The Age of Total Lies’, New York Review of Books, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
১৪৩ ইউরোপের ইতিহাস জুড়ে মিথ্যা গুজব, হুজুগ আর প্রতারণার বিবরণের জন্য দ্র Charles Mackay, Extraordinary Popular Delusions and the Madness of Crowds, লন্ডন: R. Bentley, ১৮৪১। ঊনিশ শতকের এই বইটি এখনও পুনর্মুদ্রিত হয়ে চলেছে।
১৪৪ বিশদ তথ্যের জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থা Access Now, url: https://www.accessnow.org/keepiton/ ও ভারতীয় সংস্থা Internet Shutdowns, url: https://internetshutdowns.in/ ওয়েবসাইট দেখুন। এই সংখ্যাগুলি পাওয়া গেছে ৯ অক্টোবর ২০২০তে দেখে।
১৪৫ ‘[W]hile the ban undoubtedly limits … militant groups, it has caused immense harm to people’s lives, industry, health, education and the media’: Jammu and Kashmir: The Impact of Lockdowns on Human Rights: August 2019 – July 2020: Report, Forum for Human Rights in Jammu and Kashmir, জুলাই ২০২০, পৃ: ১৬।
১৪৬ তার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টান্তের জন্য দ্র Keane, The New Despotism, পৃ: ১৪৪-৭।
১৪৭ দ্র Oliver Thomson, Mass Persuasion in History, এডিনবরা: Paul Harris, ১৯৭৭, পৃ: ১১১।
১৪৮ ‘The broad masses of a nation … in the primitive simplicity of their minds they more readily fall victims to the big lie than the small lie, since they themselves often tell small lies in little matters but would be ashamed to resort to large-scale falsehood. It would never come into their heads to fabricate colossal untruths, and they would not believe that others could have the impudence to distort the truth so infamously. … For the grossly impudent lie always leaves traces behind it, even after it has been nailed down, a fact which is known to all expert liars in this world and to all who conspire together in the art of lying.’ Adolf Hitler, Mein Kampf, James Murphy অনূদিত, লন্ডন: Hurst and Blackett, ১৯৩৯, পৃ: ১৯৬-৭।
১৪৯ দ্র Christopher Paul ও Miriam Matthews, ‘The Russian “Firehose of Falsehood” Propaganda Model’, Rand Corportion, ২০১৬; url: https://www.rand.org/pubs/perspectives/PE198.html, ১৫-০৮-২০২০তে দেখা।
১৫০ দ্র Waring, ২য় খণ্ড, পৃ: ২৬, ৮০-১।
১৫১ দ্র Peter Pomerantsev, This Is Not Propaganda, ই-বুক, লন্ডন: Faber, ২০১৯, ২য় ভাগ: ‘Democracy at Sea’.
১৫২ দ্র Keane, The New Despotism, পৃ: ১৪২-৮।
১৫৩ মেক্সিকোর জন্য দ্র Pomerantsev, This Is Not Propaganda, পৃ: ৫৭-৬৮; ফিলিপিন্সের জন্য ঐ, পৃ: ১৩-২৭।
১৫৪ দ্র Sophie Vaughan, ‘Political Organizing is Moving Online for the 2020 Campaign Cycle’, Teen Vogue, ২২ মে ২০২০।
১৫৫ ‘[P]ost-truth is a distinct regime of truth singularly suited to late neoliberal governance.’ Barbara A. Biesecker, ‘Guest Editor’s Introduction: Towards an Archaeogenealogy of Post-truth’, Philosophy and Rhetoric, ৫১শ খণ্ড, ২০১৮, পৃ: ৩৩০।
১৫৬ কিউএননের দুটি প্রাঞ্জল বিবরণের জন্য দেখুন Marc-André Argentino, ‘QAnon Conspiracy Followers Step Out’, The Conversation, ৯ জুলাই ২০২০, url: https://theconversation.com/qanon-conspiracy-theory-followers-step-out-of-the-shadows-and-may-be-headed-to-congress-141581, ৭ অক্টোবর ২০২০তে দেখা; এবং ‘Quite frankly terrifying’, The Guardian, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২০, url: https://www.theguardian.com/world/2020/sep/20/the-qanon-conspiracy, ৭ অক্টোবর ২০২০তে দেখা।
১৫৭ ‘In a world in which politicians can challenge the facts and pay no political price whatsoever, post-truth is bigger than any one person.’ McIntyre, Post-Truth, পৃ: ১৫ (বক্রাক্ষর মূল পাঠে)।
১৫৮ দ্র Roger Berkowitz, ‘Why Arendt Matters’, Los Angeles Review of Books, ১৮ মার্চ ২০১৭।