বুখারি হাদিস নং ১৩৬৭ – দুই অংশীদার (এর একজনের নিকট থেকে সমুদয় মালের যাকাত উসুল করা হলে) একজন অপরজন থেকে তার প্রাপ্য অংশ আদায় করে নিবে।
বুখারি হাদিস নং ১৩৭১ – অধিক বয়েসে দাঁত পড়া বৃদ্ধ ও ত্রুটিপূর্ণ বকরী এবং পাঠা যাকাত হিসেবে গ্রহণ করা হবে না, তবে উসূলকারী যা ইচ্ছা করেন।
বুখারি হাদিস নং ১৩৮৩ – আল্লাহর বাণী : দাসমুক্তির জন্য, ঋণ ভারাক্রান্তদের জন্য ও আল্লাহর পথে (৯ : ৬০)।
বুখারি হাদিস নং ১৩৯৮ – খেজুর সংগ্রহের সময় যাকাত দিতে হবে এবং শিশুকে যাকাতের খেজুর নেওয়ার অনুমতি দেওয়া যাবে কি ?
বুখারি হাদিস নং ১৩৯৯ – এমন ফল বা খেজুর গাছ অথবা (ফসল) সহ জমি কিংবা শুধু ফসল বিক্রয় করা যেগুলোর উপর যাকাত বা উশর ফরয হয়েছে আর ঐ যাকাত বা উশর অন্য ফল বা ফসল দ্বারা আদায় করা বা এমন ফল বিক্রয় করা যেগুলোর উপর সাদকা ফরয হয়নি।
বুখারি হাদিস নং ১৪০২ – নিজের সাদকাকৃত বস্তু কেন যায় কি ? অন্যের সাদকাকৃত বস্তু ক্রয় করতে কোন দোষ নেই।
বুখারি হাদিস নং ১৪০৪ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর বংশধরদের সাদকা দেওয়া সম্পর্কে আলোচনা।
বুখারি হাদিস নং ১৪০৫ – নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহধর্মিণীদের আযাদকৃত দাস-দাসীদেরকে সাদকা দেওয়া ।
বুখারি হাদিস নং ১৪১২ – মহান আল্লাহর বাণী : “এবং যে সব কর্মচারী যাকাত উসুল করে” এবং যাকাত উসুলকারীর ইমামের নিকট হিসাব প্রদান।
বুখারি হাদিস নং ১৪২৬ – মহান আল্লাহর বাণী : তারা তোমার নিকট আসবে পায়ে হেটে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উটগুলোর পিঠে, তারা আসবে দূর-দূরান্তর পথ অতিক্রম করে যাতে তারা তাদের কল্যাণময় উপস্থিত হতে পারে।