বুখারি হাদিস নং ১৮১৩ – রমযানে রোযাদার অবস্থায় যে ব্যক্তি স্ত্রী সহবাস করেছে সে ব্যক্তি কি কাফফারা থেকে তার অভাবগ্রস্ত পরিবারকে খাওয়াতে পারবে ?
বুখারি হাদিস নং ১৭৮২ – সাওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন না করা।সাওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন না করা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৮৫ – হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী : যখন তোমরা চাঁদ দেখবে তখন সাওম শুরু করবে আবার যখন চাঁদ দেখবে তখন ইফতার করবে।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯২ – হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: আমরা লিখি না এবং হিসাবও করিনা।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৫ – আল্লাহর বাণী : তোমরা পানাহার কর যতক্ষণ কাল রেখা থেকে ভোরের সাদা রেখা স্পষ্টরূপে তোমাদের নিকট প্রতিভাত না হয়। তারপর রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর (২ : ১৮৭)।
বুখারি হাদিস নং ১৭৯৭ – মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: বিলালের আযান যেন তোমাদের সাহরী থেকে বিরত না রাখে।
বুখারি হাদিস নং ১৮১২ – যদি রমযানে স্ত্রী সংগম করে এবং তার নিকট কিছু না থাকে এবং তাকে সাদকা দেওয়া হয়, তাহলে সে যেন তা কাফফারা স্বরূপ দিয়ে দেয়।
বুখারি হাদিস নং ১৮২২ – প্রচণ্ড গরমের কারণে যে ব্যক্তির উপর ছায়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে তাঁর সম্পর্কে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী : সফরে সাওম পালন করায় নেকী নেই।
বুখারি হাদিস নং ১৮২৩ – সিয়াম পালন করা ও না করার ব্যাপারে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবীগণ একে অন্যের প্রতি দোষারোপ করতেন না।
বুখারি হাদিস নং ১৮২৫ – এ (রোযা) যাদেরকে অতিশয় কষ্ট দেয় তাদের কর্তব্য এর পরিবর্তে ফিদয়া একজন মিসকীনকে খাদ্য দান করা।