রক্তমাংসের পুতুল – হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত
প্রথম প্রকাশ জানুয়ারি ২০২৪
পত্রভারতী বুকস প্রাইভেট লিমিটেড
অলংকরণ আশিস ভট্টাচার্য
.
আলি ইফতিকার-উদ্-দৌলাহ, তৌসিফ খান তন্ময়, তুষারকান্তি দাস, দীপরাজ দাশগুপ্ত সহ
আমার পদ্মাপাড়ের বন্ধুদের।
.
জ্যোৎস্নারাতে বনবাংলোতে বসে কখনও গাছের মাথার কোটর থেকে ভেসে আসা তক্ষকের ডাক শুনেছেন? ছোট্ট একটা প্রাণী, কিন্তু তার সেই তীক্ষ্ণ ডাক ফালা ফালা করে দেয় অরণ্যের নিস্তব্ধতাকে। কেউ কেউ বলে তক্ষকের ডাক আসলে নাকি মৃত আত্মার কণ্ঠস্বর!
পাহাড়ের বুক থেকে নেমে আসা হাতির দল, যারা জঙ্গলের বুকে চন্দ্রিমায় জলকেলি করে, তারপর ফিরে যায় তাদের অচেনা ঠিকানায়। সবাই কি তাদের দেখতে পায়? ক্যামেরাতে কি ধরা যায় তাদের ছবি?
ছোট্ট নীল রঙের মাছি। তাদের ঝাঁক ভন ভন করে ঘুরে বেড়ায় সমুদ্রতটে। কিছুতেই তাদের তাড়ানো যায় না। সামান্য ছিদ্র পেলেই তারা ঢুকে পড়ে সমুদ্রতটে দাঁড়িয়ে থাকা বাড়িটার ভিতর। কীসের আকর্ষণে বারবার তারা ফিরে আসে বাড়িটাতে?
হঠাৎ যদি কোনও কাঠের মূর্তি রূপান্তরিত হয় রক্তমাংসের নারীতে? শুষ্ক কাঠের অভ্যন্তরে কি জেগে উঠতে পারে হৃদস্পন্দন? বাদুড় নাকি বড় রহস্যময় প্রাণী! তারা নাকি মৃত্যুর প্রতীক অথবা তার উপস্থিতি জানান দেয়! কার মৃত্যু? কোন মৃত্যু?
মৃত্যু মানেই তো শীতলতা। শীতের রাতে যারা দল বেঁধে হেঁটে চলে বরফাচ্ছাদিত পাহাড়শীর্ষে পৌঁছবার জন্য তারা কি সবাই দিনের আলোতে ফিরে আসতে পারে অতলান্ত খাদের হাতছানি, দুর্গম পথ অতিক্রম করে?
এ বইতে রয়েছে প্রাপ্তমনস্ক পাঠক-পাঠিকাদের জন্য পাঁচটি ছোট-বড় অলৌকিক বা অতিপ্রাকৃত কাহিনি। মানুষের নানান রিপুকে কেন্দ্র করে এ কাহিনিগুলোতে যেমন রয়েছে শিহরনজাগানো ভয়, তেমন আছে অপার্থিব ভালোবাসার কথাও। বইটি আপনাদের ভালো লাগলে লেখক ও প্রকাশকের উদ্যোগ সার্থক হবে। আশা রাখি, পাঠক-পাঠিকাদের ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হব না।
হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত
১ ডিসেম্বর, ২০২৩
সায়ন্তনী পূততুন্ডের কালরাত্রি বইটা দিবেন প্লিজ
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাটক ও চিত্রনাট্য সমগ্র বইটা দেবেন প্লিজ
I cannot access the contents. please give me the access.