বুখারি হাদিস নং ২৫৭০ – কেউ যদি তার আংশিক সম্পদ কিংবা কতিপয় গোলাম অথবা কিছু জন্তু-জানোয়ার সাদকা বা ওয়াকফ করে তবে তা জায়িয।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭১ – আল্লাহর তা’আলার বাণী: মীরাসের মাল ভাগাভাগির সময় যদি কোন আত্মীয়, ইয়াতীম ও মিসকীন উপস্থিত থাকে তবে তা থেকে তাদেরও কিছু দান করবে। (৪: ৮)
বুখারি হাদিস নং ২৫৭২ – হঠাৎ মারা গেলে তার পক্ষ থেকে সাদকা করা মুস্তাহাব আর মৃত ব্যক্তির তরফ থেকে তার মান্নত আদায় করা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৫ – আল্লাহ তা’আলার বাণী : ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দিবে এবং ভালোর সংগে মন্দ বদল করবে না………….যাকে তোমাদের ভালো লাগে (৪: ২-৩)।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৬ – আল্লাহ তা’আলার বাণী: তোমরা ইয়াতীমদের যাচাই করবে, যে পর্যন্ত না তারা বিবাহযোগ্য হয় এবং তাদের মধ্যে ভাল-মন্দ বিচারের জ্ঞান দেখলে তাদের সম্পদ তাদের ফিরিয়ে দেবে……………
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৮ – আল্লাহ তা’আলার বাণী: যারা ইয়াতীমদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করে, তারা তাদের উপর উদরে অগ্নি ভক্ষণ করে, তারা জ্বলন্ত আগুনে প্রবেশ করবে।
বুখারি হাদিস নং ২৫৭৯ – আবাসে কিংবা প্রবাসে ইয়াতীমদের থেকে খেদমত গ্রহণ করা, তা তাদের জন্য কল্যাণকর হয় এবং মা ও মায়ের স্বামী কর্তৃক ইয়াতীমের প্রতি স্নেহ দৃষ্টি রাখা।
বুখারি হাদিস নং ২৫৯৫ – মানুষের মধ্যে সে মুমিন মুজাহিদই উত্তম, যে স্বীয় জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করে।
বুখারি হাদিস নং ২৬০০ – আল্লাহর রাস্তায় সকাল ও সন্ধ্যা অতিবাহিত করা। জান্নাতে তোমাদের কারোর একটি ধনুক পরিমাণ স্থান।
বুখারি হাদিস নং ২৬০৬ – যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় সওয়ারী থেকে পড়ে মারা যায়, সে জিহাদকারীদের অন্তর্ভূক্ত।
বুখারি হাদিস নং ২৬১০ – আল্লাহর বাণী : হে নবী ! আপনি বলে দিন, তোমরা কি আমাদের ব্যাপারে দুটি কল্যাণের যে কোন একটির অপেক্ষা করছ? (৯:৫২) যুদ্ধ হচ্ছে বড় পানি পাত্রের ন্যায়।
বুখারি হাদিস নং ২৬১১ – আল্লাহর বাণী: মুমিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সঙ্গে তাদের কৃত অঙ্গীকার পূর্ণ করে দেখিয়েছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষায় রয়েছে। তারা তাদের অঙ্গীকারে কোন পরিবর্তন করেনি।
বুখারি হাদিস নং ২৬১৯ – আল্লাহর এ বাণী যাদের সম্পর্কে অবতীর্ণ হয়েছে, তাদের মর্যদা: যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়েছে……….(৩:১৬৯-১৭১)।
বুখারি হাদিস নং ২৬২৮ – যে ব্যক্তি যুদ্ধকালীন তার নিজের ঘটনাবলী বর্ণনা করে। আবু উসমান রহ. তা সাদ রা. থেকে বর্ণনা করেছেন।