বুখারি হাদিস নং ১৯১৯ – আল্লাহ তা’আলার এ বাণী সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে : সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে এবং অনুগ্রহ সন্ধান করবে……….(৬ : ১০-১১)। আল্লাহ তা’আলার বাণী : তোমরা নিজেদের মধ্যে অন্যের অর্থ-সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো ন। কিন্তু তোমাদের পরস্পর রাযী হয়ে ব্যবসা করা বৈধ।
বুখারি হাদিস নং ১৯৩৪ – আল্লাহর বাণী: যখন তারা দেখল ব্যবসা ও কৌতুক তখন তারা আপনাকে দাঁড়ান অবস্থায় রেখে সেদিকে ছুটে গেল। এবং আল্লাহর বাণী : সে সব লোক, যাদেরকে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ক্রয়-বিক্রয় আল্লাহর যিকির থেকে গাফিল রাখে না।
বুখারি হাদিস নং ১৯৩৫ – মহান আল্লাহর বাণী : তোমরা যা উপার্জন কর, তন্মধ্যে উৎকৃষ্ট থেকে ব্যয় কর। (২ : ২৬৭)
বুখারি হাদিস নং ১৯৪৬ – ক্রয়-বিক্রয়ে নম্রতা ও সদ্ব্যবহার । আর যে ব্যক্তি তার পাওনার তাগাদা করে সে যেন অন্যায় বর্জন করে তাগাদা করে।
বুখারি হাদিস নং ১৯৪৯ – ক্রেতা-বিক্রেতা কর্তৃক কোন কিছু গোপন না করে পণ্যের পূর্ণ অবস্থা বর্ণনা করা এবং একে অন্যের কল্যাণ কামনা করা।
বুখারি হাদিস নং ১৯৫৩ – আল্লাহ তা’আলার বাণী : হে মু’মিনগণ ! তোমরা চক্র বৃদ্ধি হারে সূদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় কর যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার (৩ : ১৩০)।
বুখারি হাদিস নং ১৯৫৭ – (আল্লাহ তা’আলার বাণী) : আল্লাহ সূদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দানকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ কোন অকৃতজ্ঞ পাপীকে ভালবাসেন না।
বুখারি হাদিস নং ১৯৬৯ – অতি পিপাসাকাতর অথবা চর্মরোগে আক্রান্ত উট ক্রয় করা। হায়িম অর্থ সকল বিষয়ে মধ্যপন্থা বিরোধী।