• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

প্রবাদের উৎসসন্ধান – সমর পাল

লাইব্রেরি » সমর পাল » প্রবাদের উৎসসন্ধান – সমর পাল
প্রবাদের উৎসসন্ধান

প্রবাদের উৎসসন্ধান – সমর পাল

শোভা প্রকাশ ॥ ঢাকা
প্রথম প্রকাশ : ফেব্রুয়ারি ২০১১
প্রকাশক – মোহাম্মদ মিজানুর রহমান
প্রচ্ছদ – ধ্রুব এষ

উৎ‍সর্গ

আমার মাতামহ
ডা. তারকনাথ পালের
স্মৃতির উদ্দেশে

.

ভূমিকা

বুৎপত্তিগত দিক থেকে প্রবাদ হলো প্রকৃষ্টো বাদঃ (উৎকৃষ্ট, শ্রেষ্ঠ বা প্রশস্ত উক্তি, কথা, বাক্য বা ভাষণ)। পরম্পরাগত অর্থাৎ পূর্বকাল থেকে ধারাবাহিকভাবে চলে আসা বাক্য, জনশ্রুতি কিংবা লোক-সমাজের যুগসঞ্চিত অভিজ্ঞতালব্ধ বোধের সংক্ষিপ্ততম প্রকাশ হলো প্রবাদ। প্রবাদ অবশ্যই প্রয়োগযোগ্য উক্তি। এ উক্তি সাধারণ যে কোনো উক্তির চাইতে অধিক জোরালো এবং ব্যঙ্গার্থক দ্যোতনা সৃষ্টিকারী।

Oxford Advanced Learner’s Dictionary Proverb হচ্ছে-

‘Short well-known saying that states a general truth or gives advice.’

Chamber’s Dictionary মতে প্রবাদ হলো—

‘A short familiar sentence expressing a supposed truth or moral lesson : a byword: a saying that requires explanation.’

লোকসাহিত্য-বিশেষজ্ঞ আশুতোষ ভট্টাচার্য (১৯০৯-১৯৮৪ খ্রি.) বলেছেন, ‘প্রবাদ বা প্রবচন জাতির সুদীর্ঘ ব্যবহারিক অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ততম রসাভিব্যক্তি; ইহা এক দিক দিয়া যেমন প্রাচীন, আবার তেমনই অন্য দিক দিয়া আধুনিক– ইহা পূর্ব হইতে প্রচলিত হইয়া আসিতেছে বলিয়া প্রাচীন, আবার প্রচলিত মনোভাব প্রকাশ করিতেও সহায়তা করিতেছে বলিয়া আধুনিক। বিভিন্নমুখী ব্যক্তি ও সমাজ- জীবনের বহু পরীক্ষিত উপদেশ ও নীতি প্রচার করাই ইহার লক্ষ্য-রূপক ও বক্রোক্তি প্রধানত ইহার অবলম্বন। ইহা যেমন ব্যক্তি ও সমাজ-জীবনের কর্তব্য নির্দেশক, তেমনই সম্পাদিত কার্যাবলিরও রূঢ় সমালোচক।’

প্রবাদের সংক্ষিপ্ততম সংজ্ঞা হিসেবে আশুতোষ ভট্টাচার্য স্পেনদেশীয় উক্তির ইংরেজি ও বাংলা ভাষান্তর করেছেন এভাবে—’A Proverb is a short sentence based on long experience. অর্থাৎ- প্রবাদ হলো দীর্ঘ অভিজ্ঞতার একটি সংক্ষিপ্ত অভিব্যক্তি।

মনের ভাব অর্থবহ ও যথাযথভাবে যৌক্তিক অর্থে উপস্থাপনাই প্রবাদ-প্রবচনের মূলকথা। অভিজ্ঞতা, নীতিকথা, সমাজতত্ত্ব, ধর্মীয় প্রণোদনা, আদর্শিক চেতনা, ব্যক্তিচরিত্র, দেশ-কাল-পাত্র প্রবাদ-প্রবচনের উপজীব্য। এখানে রূপকের ব্যবহার প্রধান। কারো কারো মতে প্রবাদ বা প্রবচন হলো একটি সংক্ষিপ্ত সংহত পূর্ণবাক্য। আবার কেউ কেউ মনে করেন যে, বিশেষ অর্থবাহী তির্যক বাক্যাংশও প্রবাদের আওতায় পড়ে। বাংলা বাগধারা, প্রবাদ ও প্রবচনের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ করা কিংবা এদের শ্রেণীবিন্যাস ও ব্যাপক তাত্ত্বিক আলোচনা আমার আলোচনার বিষয় নয়।

আমরা বর্তমান গ্রন্থে প্রবাদ-প্রবচন, বাগধারা, প্রবাদমূলক বাক্যাংশ- এমনকি ভাব ও অর্থের দ্যোতনা বহনকারী বিশিষ্টার্থক শব্দের উৎস সন্ধানের চেষ্টা করেছি। সে সন্ধান-প্রয়াসে গরুগম্ভীর তত্ত্বকথা যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা হয়েছে। এ কারণে ভুলভ্রান্তি ও বিচ্যুতি থাকা স্বাভাবিক। অনেক প্রবাদ এসেছে কাহিনী থেকে। আবার অনেক প্রবাদ থেকে সৃষ্টি হয়েছে কাহিনী। অসংখ্য প্রবাদ-কাহিনী হারিয়ে গেছে। আবার নবতরভাবে তৈরি হয়েছে অসংখ্য প্রবাদ। সব কাহিনী যেমন আমাদের কাছে নেই, আবার অনেক প্রবাদের শাব্দিক অর্থ আমাদের জানা নেই। সংখ্যাহীন প্রবাদের মধ্যে অল্প কিছু সংগ্রহের উৎস অনুসন্ধানের প্রচেষ্টাই এই গ্রন্থ। এজন্য সীমাবদ্ধতা থাকবেই।

লোকসাহিত্যের অঙ্গ হিসেবে বিবেচিত অসংখ্য কাহিনী সবার কাছে সুস্পষ্ট নয়। কিছু কিছু কিংবদন্তি, শাস্ত্রকথা, ধর্মীয় কাহিনী, সামাজিক ও লোক-সংস্কারের পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যাবে যা আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীর জন্য উপযোগী হতে পারে। সেই বিশ্বাসে আমার এই চেষ্টা। বইটি কারো ভালো লাগলে ভবিষ্যতে আরো উপযোগী করার জন্য সচেষ্ট হবো। ভুল শোধরানোর জন্যও আমার বিনীত আবেদন থাকছে সহৃদয় পাঠকের কাছে।

আগেই বলেছি যে, অসংখ্য প্রবাদের উৎস অনুসন্ধান এ গ্রন্থের মধ্যে বিধৃত হয়নি। আশা করবো তরুণ প্রজন্ম এ বিষয়ে কাজ করে আমাদের জন্য আরো কথা বলবে। তাদের কাছেই আমাদের আশা।

সরল বাঙ্গালা অভিধানে সুবলচন্দ্র মিত্র (১৮৭২-১৯১৩ খ্রি.) বলেছেন- ‘যে জাতির পুরাতত্ত্ব নাই, সে জাতি জাতিই নহে; আর যে ভাষায় প্রবাদ ও প্রবচন নাই, সে ভাষা ভাষামধ্যে পরিগণিত হয় না; উভয়েই আধুনিক। প্রবাদ-প্রবচন বহুকালাগত জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত বাক্য। পুরাতন বলিয়া বা পুনঃপুন ব্যবহৃত হইলেও ইহার রসহানি ঘটে না; এইটিই ইহার বিশেষত্ব।

প্রবাদ ও প্রবচন জাতীয় অভিজ্ঞতার অভিব্যক্তি। ইহার রচনাকাল বা রচয়িতার নাম নির্দেশ করা সহজ নহে। তবে ইহা কোন্ শ্রেণী কর্তৃক বা কোন্ কার্য পরিদর্শনে রচিত, তাহা বেশ বুঝা যায়। হালে পানি পায় না-এটি নৌকার মাঝির উক্তি; তার পোয়া বার—এটি পাশাখেলা হইতে গৃহীত; হাতের পাঁচ—এটি তাসখেলা হইতে উৎপন্ন।

প্রবাদ জনসাধারণের উক্তি, এইজন্য ইহার ভাষা সরল; ইহার উদ্দেশ্য স্থায়িভাবে সাধারণ হৃদয়ে অবস্থান করিবে, এইজন্য ইহার রচনা সরল; ইহা সহজেই স্মৃতিপটে অঙ্কিত হইয়া যাইবে, এইজন্য ইহার ভাষা সংক্ষিপ্ত। তোমার প্রতিবেশী তোমার প্রতি যেরূপ ব্যবহার করিবে, তুমিও তাহার প্রতি তদ্রূপ করিবে- এই সুদীর্ঘ উপদেশটি আরশিতে মুখ দেখা—এই সংক্ষিপ্ত বাক্যে নিহিত আছে। মোটকথা, প্রবাদ হলো সংক্ষিপ্ত, সরল, সরস, অভিজ্ঞতা-প্রসূত উপদেশ বাক্য।

সকল দেশেই প্রবাদ ও প্রবচনের প্রচলন আছে, আর সেই প্রবাদ-প্রবচন তত্তদ্দেশীয় উপকরণেই গঠিত। সভ্য ও অভিজ্ঞ জাতিদিগের মধ্যে ধর্মনীতি ও বিষয়কার্যনীতি প্রায়ই সমভাবাপন্ন, তবে অভিব্যক্তির আকার জাতীয় ভাবের অনুরূপ। তিলক কাটলেই বৈষ্ণব হয় না—এইটি হিন্দু জাতির উক্তি; Cowls do not make monks— এইটি রোমান ক্যাথলিক খ্রীষ্টানের উক্তি। উভয়েরই ভাবার্থ- বাহ্য আড়ম্বরে ধার্মিক হওয়া যায় না, আন্তরিক ভক্তি ও নিষ্ঠা আবশ্যক।

কোনো প্রবচনের আক্ষরিক অনুবাদ করিলে অনূদিত বাক্যটি বাস্তবপক্ষে প্রবচন বলিয়া পরিগণিত হয় না। To kill two birds with one stone–এক ঢিলে দুইটি পাখি মারা–বস্তুত এই বাক্যটি উপরিউক্ত ইংরেজি প্রবাদের ভাষান্তর মাত্র; রথ দেখা ও কলা বেচা—এইটিই উহার অনুরূপ বাঙ্গালা প্রবাদ। বামুন গেল ঘর ত লাঙ্গল তুলে ধর—এই প্রবাদটি ইংরেজিতে অনুবাদ করিলে The Brahmin has gone home, now hold up the plough—এইরূপ হইয়া দাঁড়ায়, কিন্তু এটি প্রবচন হইল না; ইংরাজেরা ইহার ভাবার্থ গ্রহণ করিতে সমর্থ হইবে না। When the cat is away, the mice are at play-এইটি বলিলে উহারা উপরিউক্ত বাঙ্গালা প্রবচনের অর্থ সহজেই অবগত হইবে।

উচ্চাঙ্গ সাহিত্যে প্রবচনের স্থান অল্প। তবে পাঠকের বা শ্রোতার মনে ভাববিশেষ দৃঢ় করিয়া দিবার অভিপ্রায়ে উপযোগী প্রবচনের ব্যবহার দোষাই নহে। সামাজিক বা পারিবারিক কথোপকথনে প্রবচন বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়, অথচ অনেকেই উহার মূল এবং কেহ কেহ উহার ভাবার্থও অবগত নহেন।’

যৌথ পারিবারিক বন্ধন আজ যেমন আমাদের জীবন থেকে অনেকখানি বিদায় নিয়েছে তেমনি সমষ্টিগত সামাজিক বন্ধনসূত্রও অনেকটা আলগা হয়ে গেছে এদেশে। সে ঐক্যবদ্ধ জীবনযাপনের শোক-সুখ-বিষাদ-মাধুর্য পরবর্তী প্রজন্মের কাছে অনেকাংশে অপরিচিত হতে হতে কালের অতল তলে হারিয়ে যাচ্ছে। অতীতে একই গ্রামে সমাজের সকল স্তরের পেশাজীবীর (কামার, কুমার, তাঁতি, মালাকার, নাপিত, ধোপা, মাঝি, মুদি, কলু, পুরোহিত, জেলে, ময়রা, গোয়ালা, ইমাম, শিক্ষক, চাষি, চর্মকার, ঝি-চাকর ইত্যাদি) বাস ছিল বলে প্রত্যেক গ্রামই ছিল প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। সামাজিক সকল অনুষ্ঠানে ছিল প্রায় সকলের সমবেত অংশগ্রহণ। সে অংশগ্রহণের চিত্র আমাদের দেশে আজ তেমনভাবে আর নেই বলে সমাজ-জীবনের বোধে অনেক ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। সুতরাং পর্যবেক্ষণ, অভিজ্ঞতা, ভাব বিনিময়, আলোচনা-সমালোচনা-পর্যালোচনা ও অভিমত গঠনের ক্ষেত্রে পাল্টে গেছে দৃশ্যপট।

প্রবাদ-প্রবচনের সৃষ্টি অধিকাংশই গ্রামীণ সংঘবদ্ধ জীবন থেকে। সে কারণে আমদের দেশের নানা অঞ্চলে প্রচলিত প্রবাদ-প্রবচন আমাদের সংস্কৃতিকে পুষ্ট করে রেখেছে। কিছু কিছু প্রবাদ নানা অঞ্চলে সমভাবে প্রচলিত ঐ সমস্ত এলাকার আঞ্চলিক ভাষায়। কোনো কোনো প্রবাদের শব্দে কিছু পরিবর্তনও লক্ষ করা যায়। অঞ্চলভেদে আবার কিছু প্রবাদ নিতান্তই নির্দিষ্ট অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ। এ কারণে আঞ্চলিক প্রবাদ-প্রবচন কার্যকরভাবে সংগৃহীত হওয়া জরুরি। সংস্কৃতি যেমন একটি বিশেষ জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সামাজিক আমিত্বের প্রকাশ, তেমনি সংস্কৃতি তথা লোক- সংস্কৃতির অংশ হিসেবে প্রবাদও অঞ্চল থেকে বিকশিত হয়ে পরিপুষ্ট অবস্থায় ছড়িয়ে গড়ে বৃহত্তর জনসমাজে।

পরিবর্তিত জীবন-সংস্কারে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা আমাদের সমাজ পূর্বতন ঐশ্বর্যের সাথে নবনব ধারণার যৌক্তিক বন্ধন সৃজন করে লোক-জ্ঞানের প্রসারে প্রাগ্রসর হলে বাংলাদেশের কৃতিত্ব আরো বাড়তে পারে বলে বিশ্বাস করি।

এই গ্রন্থে প্রবাদের উৎস হিসেবে যা বলা হয়েছে সবই যে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পেরেছি তা মনে করার কারণ নেই। এটি একটি প্রচেষ্টা মাত্র। লাখ লাখ প্রবাদ সৃষ্টি হয়েছে এদেশে। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রবাদ তৈরি হচ্ছে। হারিয়েও গেছে অনেক। অস্পষ্ট হয়ে বিলুপ্তও হয়ে যাচ্ছে শত শত প্রবাদ-প্রবচন-বাগধারা।

নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও প্রবাদের উৎস সন্ধান বইটিকে প্রাথমিক প্রচেষ্টা হিসেবে গণ্য করার জন্য পাঠকগণকে অনুরোধ জানাই। সাহিত্য-সংস্কৃতির কর্ণধার পণ্ডিতকুলের অনুকম্পা আশা না করে ভুলভ্রান্তি ও কাঁচা ব্যাখ্যাসহ বইটি প্রকাশ লাভ করছে বলে সাধারণ পাঠকের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। কারো ভালো লাগলে সেটি তার উদারতা অবশ্যই।

আমার কাজে অনুপ্রেরণা যারা দিয়েছেন তাদের মধ্যে বগুড়ার আমানউল্লাহ খান, রবিউল করিম হেলাল, যাহেদুর রহমান যাদু, রংপুরের মুকুল মোস্তাফিজ, ডা. অশোক ভদ্র, নাটোরের অনাদি বসাক, খগেন রায়, রঞ্জন কুণ্ডু, কুমকুম কুণ্ডু, ময়মনসিংহের বন্ধু দুধনাথ প্রসাদ, প্রিয় গবেষক ড. তপন কুমার বাগচী, জাতীয় জাদুঘরের সহকর্মী ড. রেজাউল করিম, মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম, কঙ্কন কান্তি বড়ুয়া, মো. আব্দুল কুদ্দুস, মো. জামাল উদ্দীন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দীন চৌধুরী, ড. মকসুদুর রহমান, ড. মাহবুবর রহমান, এস এম আবদুল লতিফ উল্লেখযোগ্য। আমার স্ত্রী দেবী পালের প্রভূত সহায়তা নিতে হয়েছে নানা প্রসঙ্গের ব্যাখ্যা বিষয়ে।

এ বইয়ের প্রায় ৩২টি প্রবাদের উৎস গত শতকের আশি দশক থেকে প্রকাশিত হয়েছে বগুড়া, রংপুর, গাইবান্ধা, ময়মনসিংহ, ঢাকা, কিশোরগঞ্জ ইত্যাদি স্থানের পত্রপত্রিকায়। ঐ পত্রিকাগুলোর সম্পাদকগণের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

বইটি প্রকাশের দায় বহন করায় আমি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি শোভা প্রকাশের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ মিজানুর রহমানকে। প্রকাশনাকর্মে জড়িত সবাইকে আমার শুভকামনা। প্রচ্ছদশিল্পীর জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

সবার আগ্রহ অনুভব করলে ভবিষ্যতে আরো প্রবাদ অন্তর্ভুক্ত করে পাঠকের দরবারে উপস্থাপনের চেষ্টা থাকবে। ত্রুটি মার্জনা করে প্রবাদের উৎসসন্ধান কারো ভালো লাগলে আমার শ্রম সার্থক হবে।

সমর পাল
ঢাকা।

.

সহায়ক সূত্র

১. শ্রীআশুতোষ ভট্টাচার্য : বাংলার লোকসাহিত্য

২. শ্ৰীনগেন্দ্রনাথ বসু : বিশ্বকোষ

৩. সুধীরচন্দ্র সরকার : পৌরাণিক অভিধান

৪. সুবলচন্দ্র মিত্র : সরল বাঙ্গালা অভিধান

৫. ড. অতুল সুর : শ্রেষ্ঠ প্ৰবন্ধ

৬. প্রমথ চৌধুরী : প্ৰবন্ধ-সংগ্রহ

৭. সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান (বাংলা একাডেমী)

৮. বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান (বাংলা একাডেমী)

৯. বাংলা ভাষায় আরবী ফারসী তুর্কী হিন্দী উর্দু শব্দের অভিধান (বাংলা একাডেমী)

১০. ড. দীনেশচন্দ্র সরকার : সাংস্কৃতিক ইতিহাসের প্রসঙ্গ

১১. ড. অতুল সুর : মহাভারত ও সিন্ধু-সভ্যতা

১২. আল-কাওসার (আধুনিক আরবী-বাংলা অভিধান)

১৩. ফার্সী-বাংলা-ইংরেজি অভিধান (ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সাংস্কৃতিক কেন্দ্ৰ, ঢাকা)

১৪. শ্রীসুখময় মুখোপাধ্যায় : বাংলার ইতিহাসের দুশো বছর

১৫. দীনেশচন্দ্র সেন : বৃহত্বঙ্গ

১৬. আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া : বাঙলাদেশের প্রত্নসম্পদ

১৭. অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি : শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত

১৮. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী রচনা-সংগ্রহ (তৃতীয় ও চতুর্থ খণ্ড)

১৯. সমর পাল : পদবির উৎস-সন্ধান

২০. সুকুমার সেন : বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস

২১. বিমলাকান্ত রায়চৌধুরী : ভারতীয় সঙ্গীতকোষ

২২. সংসদ বাঙ্গালা অভিধান

২৩. সমর পাল : প্রত্নকথা

২৪. Mazharul Huq : The East India Company’s Land Policy and Commerce in Bengal 1698-1784

২৫. সুধীরকুমার মিত্র : হুগলী জেলার ইতিহাস ও বঙ্গসমাজ

২৬. সমর পাল : তাহিরপুর রাজবংশ

২৭. ড. অতুল সুর : ৩০০ বছরের কলকাতা-পটভূমি ও ইতিকথা

২৮. তাহেরপুর (বাগমারা, রাজশাহী) কলেজ বার্ষিকী, ১৯৭৯-৮০ ২৯. সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান

৩০. পঞ্চানন ঘোষাল : পুলিশ কাহিনী

৩১. বিনয় ঘোষ : বাংলার নবজাগৃতি

৩২. সুবোধকুমার মুখোপাধ্যায় : প্রাক্-পলাশী বাংলা

৩৩. শ্রীভূদেব চৌধুরী : বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা

৩৪. শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় : বাংলা সাহিত্যের বিকাশের ধারা

৩৫. নীহাররঞ্জন রায় : বাঙ্গালীর ইতিহাস (আদিপর্ব)

৩৬. Montgomery Martin : Eastern India, Vol. V

৩৭. বঙ্কিম রচনাবলী : সাহিত্য সমগ্র

৩৮. খাঁ চৌধুরী আমানতউল্লা আহমদ : কোচবিহারের ইতিহাস- ১ম খণ্ড

৩৯. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর : সঞ্চয়িতা

৪০. নারায়ণ সান্যাল : রূপমঞ্জরী

৪১. কুমুদনাথ মল্লিক : নদীয়া কাহিনী

৪২. Loke Nath Ghose : The Modern History of the Indian Chiefs, Rajas, Zamindars & c.

৪৩. শ্রীজ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস : বাঙ্গালা ভাষার অভিধান- প্রথম ভাগ

৪৪. শ্রীসুখময় ভট্টাচার্য : মহাভারতের চরিতাবলী

৪৫. গৌরীশঙ্কর হীরাচাঁদ ওঝা : প্রাচীন ভারতীয় লিপিমালা (মণীন্দ্রনাথ সমাজদার অনূদিত)।

.

লেখকের অন্যান্য বই

নাটোরের ইতিহাস
লোকসাহিত্যে রৌমারী
হৃদয়ের কাছে দৈবের কাছে
তাহিরপুর রাজবংশ
পঞ্চদশ প্রসঙ্গ
শেখ শাহাদাৎউল্লাহ বসুনীয়ার কবিতা
বিষয় জল্পেশলিঙ্গ
ব্রিটিশ ভারতে সংবাদপত্র দলন
বরেন্দ্রভূমির সাহিত্য-প্রাচীন যুগ
সেইসব মানুষের কথা
উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্য
হিং টিং ছট
অনাদৃত অধ্যায়
উত্তর জনপদে লোকসংস্কৃতির আঙিনায়
পদবির উৎসসন্ধান
প্রসঙ্গ : গ্রন্থ ও গ্রন্থাগার
প্রত্নকথা
রঙ্গপুরের জাগের গান
শিল্পের জয়চিহ্ন-ঢাকার মসলিন
নাটোরের কবি রাধাচরণ চক্রবর্তী
স্মৃতি-বিস্মৃতি
কৈবর্ত
ধর্মকথা
বরেন্দ্র ভূমির ইতিহাস
কীর্তিমান লেখক: ছদ্মনাম-সুপ্তনাম-গুপ্তনাম-লুপ্তনাম
পৌণ্ড্রবর্দ্ধন ও করতোয়া

Book Content

অকাল কুষ্মাণ্ড
অগস্ত্যযাত্রা
অজার যুদ্ধে আঁটুনি সার
অতি দর্পে হত লঙ্কা
অতি দানে বলির পাতালে হলো ঠাঁই
অতি মন্থনে বিষ ওঠে
অতি লোভে তাঁতি নষ্ট
অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
অন্ধের হাতি দেখা
অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী
অশ্বত্থামা হত ইতি গজ
আগ নাংলা যে দিকে যায় পাছ নাংলা সে দিকে যায়
আষাঢ়ে গল্প
আসলে মুষল নাই ঢেঁকিঘরে চাঁদোয়া
ইল্লত যায় না ধুলে খাসলত যায় না মলে
ওঝার ব্যাটা বনগরু
কংসমামা
কাকতালীয় ব্যাপার
কালনেমির লঙ্কাভাগ
কুম্ভকর্ণের ঘুম
কুরুক্ষেত্র কাণ্ড
কড়ায় গণ্ডায়
খর দজ্জাল
খাঞ্জা খাঁ
খয়ের খাঁ
গজকচ্ছপের লড়াই
গজকপিত্থবৎ
গদাই লশকরি চাল
গন্ধমাদন বয়ে আনা
গোঁফ খেজুরে
গোকুলের ষাঁড়
গৌরচন্দ্রিকা
ঘরভেদী বিভীষণ
ঘুঁটে পোড়ে গোবর হাসে
ঘুঁটো জগন্নাথ
চিত্রগুপ্তের খাতা
চেনা বামুনের পৈতা লাগে না
চোরে চোরে মাসতুতো ভাই
ছকড়া নকড়া
জগা খিচুড়ি
জড়ভরত
ঢাক পেটানো
ঢাকের বাঁয়া
ঢাল নাই তলোয়ার নাই নিধিরাম সর্দার
ত্রিশঙ্কু অবস্থা
দক্ষযজ্ঞ ব্যাপার
দশচক্রে ভগবান ভূত
দেবতার বেলা লীলাখেলা পাপ লিখেছে মানুষের বেলা
দৈত্যকুলে প্ৰহ্লাদ
ধনুর্ভঙ্গ পণ
1 of 3
লেখক: সমর পালবইয়ের ধরন: সাহিত্য ও ভাষা

Reader Interactions

Comments

  1. স্বপন কুমার

    May 26, 2025 at 8:31 pm

    আপনারা যদি Schools,College এবং বিষয় (Subjects) এর যে সমস্ত বই আছে, সেগুলি আপলোড করলে খুব উপকৃত হতাম। যেমন- ইতিহাস, ভূগোল, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং অর্থনীতি ইত্যাদি।

    Reply

Leave a Reply to স্বপন কুমার Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.