• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে

লাইব্রেরি » বাংলা লিরিক্স » বাউল গান » সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে

সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে।
লালন বলে জাতের কি রূপ
           দেখলাম না এই নজরে।।
কেউ মালায় কেউ তসবি গলায়,
তাইতে যে জাত ভিন্ন বলায়।
যাওয়া কিম্বা আসার বেলায়,
           জাতের চিহ্ন রয় কার রে।।
যদি ছুন্নত দিলে হয় মুসলমান,
নারীর তবে কি হয় বিধান?
বামন চিনি পৈতা প্রমাণ,
           বামনী চিনি কিসে রে।।
জগত্‌ বেড়ে জেতের কথা,
লোকে গৌরব করে যথা তথা।
লালন সে জেতের ফাতা
            ঘুচিয়াছে সাধ বাজারে।।

—————————————
‘মহাত্মা লালন ফকির’, হিতকরী, ১৫ই কার্তিক ১২৯৭ (৩১শে অক্টোবর ১৮৯০)।

১৮৯০ সালের ১৭ই অক্টোবর লালন শাহ মৃত্যুবরণ করেন। এর ১৪ দিন পরে হিতকরী’ পত্রিকায় লালন সম্পর্কিত এই লেখাটি প্রকাশিত হয়। লালনের জীবনীসহ এই গানটি প্রকাশিত হয়। এজন্য এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। প্রকাশের দিক থেকে এটি দ্বিতীয় গান। লালনের গান (“কে বোঝে সাঁইয়ের লীলাখেলা”) প্রথম প্রকাশ করেন কাঙাল হরিনাথ মজুমদার কাঙ্গালের ব্রহ্মাণ্ডবেদ’ (১ম ভাগ, ১ম সংখ্যা, ১২৯২) গ্রন্থে।

হিতকরী পত্রিকার প্রবন্ধকারের নাম নেই, তবে সহকারী সম্পাদক হিসাবে পত্রিকার সাথে জড়িত কুমারখালীনিবাসী রাইচরণ দাস তা রচনা করেন বলে অনুমান করা হয়। ভারতী’র ১৩০২ সনের ভাদ্র সংখ্যায় পত্রিকার সম্পাদক সরলাদেবী ফকির লালন ও গগন শিরোনামে একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করেন। ঐ প্রবন্ধের সঙ্গে অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় রচিত লালনের জীবনীও প্রকাশিত হয়। তাঁরা উভয়ে লালনের এই গানের উদ্ধৃত করেন। অক্ষয়কুমার কুমারখালীর অধিবাসী লালনের সাক্ষাৎ শিষ্যের নিকট থেকে গানটি সংগ্রহ করেন বলে জানান। হিতকরীতে প্রকাশিত এই গানের সাথে অক্ষয়কুমার সংগৃহীত গানের কোন পাঠভেদ নেই। তবে সরলাদেবীর সংগ্রহে ৩য় স্তবকটি নেই। সম্ভবত নারী : প্রসঙ্গের ঐ অংশটি তিনি স্বেচ্ছায় বাদ দিয়েছেন। ভনিতাযুক্ত শেষ চরণটি এভাবে মুদ্রিত হয়েছে : “লালন সে জেতের ফাতায় ডুবেছে সাত বাজারে।” ‘ফাতা’ শব্দের অর্থ ঝগড়া, গোঁড়ামি। ফাতা আরবি ‘ফতুয়া’ শব্দজাত। সাত বাজারে অপেক্ষা সাধ বাজারে পাঠটি অধিক সঙ্গত ও অর্থপূর্ণ। লালন জাতিভেদ মানতেন না, তার উজ্জ্বল স্বাক্ষর আছে এই গানে। বসন্তকুমার পাল প্রবাসী’র শ্রাবণ ১৩৩২ সংখ্যায় প্রকাশিত ফকির লালন সাহ’ প্রবন্ধে গানটির অন্তরা-সঞ্চারী স্তবক-বিন্যাসে ওলট পালট করেছেন। তাঁর সংগৃহীত গানের ভনিতার চরণটি এরূপ : “লালন সে জেতের ফাতা বিকিয়েছে সাধ বাজারে”। আমাদের মনে হয়, ঘুচিয়াছে, ডুবেছে ও বিকিয়েছে– এই তিনটি ক্রিয়াপদের মধ্যে ‘বিকিয়েছে’ অধিক সংগত, বাজার শব্দ থাকায় এরূপ পাঠ সঠিক বলে ধরা যায়। সাধ ও সাত– এর মধ্যে কোনটি মৌলিক পাঠ? সাধ বাজারে ও সাত বাজারে উভয়ই অর্থবাচক; তবে সাধ বাজারে শব্দবন্ধের ভাবাত্মক ও সাঙ্গীতিক গুণ বেশি। উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য বাংলার বাউল ও বাউল গান’ (১৯৫৭) গ্রন্থে গানটি সংকলিত করেন। এতে নিম্নরূপ একটি অতিরিক্ত স্তবক আছে :

গর্তে গেলে কূপজল হয়
গঙ্গায় গেলে গঙ্গাজল হয়
মূলে এক জল, সে যে ভিন্ন নয়
ভিন্ন জানায় পাত্র অনুসারে– পৃ. ১২৩

এটি সঞ্চারী ও আভোগের মাঝে বিন্যস্ত হয়েছে। এতে নতুন উপমা দ্বারা মূল ভাবের বিস্তার ঘটলেও আমাদের মনে হয়, এটি প্রক্ষিপ্ত। কূপজল-গঙ্গাজলের উপমাটি একাধিক গানে আছে।

Category: বাউল গান, লালনগীতিTag: লালন ফকির
Previous Post:আজ আমায় কৌপীন দে গো ভারতী গোঁসাই
Next Post:এমন মানব জনম আর কি হবে

Reader Interactions

Comments

  1. manik

    October 29, 2007 at 7:51 am

    amar mone hoi prithibite laloner ganer upore kono gan hoi na.

    Reply
  2. Noyan kumar

    June 27, 2010 at 6:59 pm

    i thing lalon is right we should be follow the sketch of lalon
    lalon is great.he is a valuable for all the poelpe he is a real Human.

    Reply
  3. m.m. sany ahmmad

    December 15, 2010 at 12:04 am

    ” Ami mokkor korne owala, ar amar che mokkor baj ar ke ache” Al Quran

    Reply
  4. mohitunnese

    December 15, 2010 at 12:07 am

    ” Ami mokkor korne owala, ar amar che mokkor baj ar ke ache” Al Quran

    Reply
  5. সাগর

    September 30, 2012 at 9:42 pm

    উনি সেই সময়ে যে গান লিখে গেলেন তা এখনো আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় আমরা কতটা অযথা অগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এখনো সময় নষ্ট করি।

    Reply

Leave a Reply to m.m. sany ahmmad Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑