গুরু উপায় বলো না
জনম দুখী কপাল পোড়া গুরু
আমি একজনা।।
গিয়েছিলাম ভবের বাজারে
ছয়জন চোরা করলো চুরি
গুরু বাঁধল আমারে।।
ছয় চোরা খালাস পাইলো রে
গুরু আমি রইলাম জেলখানায়।।
শিশুকালে মরে গেল মা
গর্ভে থাকতে মরলো পিতা গুরু
চোখে দেখলাম না।
কে করিবে লালন-পালন গুরু
কে দিবে মোরে সান্ত্বনা।।
গান-টি প্রচলিত। এর অন্য একটি রূপ ব্যবহৃত হয়েছিল ‘নিমন্ত্রন’ ছবিতে। নীচে সেটা দিলাম।
দুখে দুখে জনম গেল গো
সুখের দেখা পাইলাম না
জনম দুখী কপাল পোড়া গুরু
আমি একজনা।।
এসেছিলাম ভবের বাজারে
ছয় চোরাতে যুক্তি করে গুরু বাঁধল আমারে।
চোরায় চুরি করে খালাস পাইলো গো
আর আমায় দিল জেলখানায়।।
শিশুকালে মরে গেল মা
গর্ভে থাকতে মরলো পিতা গুরু
চোখে দেখলাম না।
আমায় কে করিবে লালন-পালন গো
কে দিবে আর সান্ত্বনা।।
এই ধরনের গানে সাধারনত অনেক রূপ থাকে। অনেকের কাছেই অন্যান্য-গুলি আছে। অনুগ্রহ করে তাঁরা আমার ধৃষ্টতা মার্জনা করবেন। site-টির admin team-এর কাছে-ও পান্ডিত্য দেখানোর জন্য আগাম ক্ষমা চেয়ে রাখলাম।
আপনার কথা ঠিক। এ ধরনের গানের অনেক রূপ পাওয়া যায়। লালনের আরো অনেক গানেও এরকম আছে। পাঠকদের জন্য আপনার ভার্সনটাও থাক। অনেকে উপকৃত হবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।