কিন্তু ব্যাপারটা হচ্ছে, তুমি আমার সামনে দাড়ালেই আমি
তোমার ভিতরে একটা বুনো ঝোপ দেখতে পাই।
ওই ঝোপে একটা মৃতদেহ ঢাকা দেওয়া আছে।
অনেকদিন ধ’রে আছে। কিন্তু আশ্চর্য যে
এই মৃতদেহ জল, বাতাস, রৌদ্র ও সকলপ্রকার
কীট-বীজাণুকে প্রতিরোধ করতে পারে। এর পচন নেই।
বন্য প্রাণীরাও এর কাছে ঘেঁষে না।
রাতে আলো বেরোয় এর গা থেকে।
আমি জানি, মৃতদেহটা আমার।
কিন্তু ব্যাপারটা হচ্ছে, এই জারিজুরি এবার ফাঁস হওয়া প্রয়োজন।
আর তা হবেও, যেদিন চার পায়ে গুঁড়ি মেরে গিয়ে
পা কামড়ে ধ’রে, ওটাকে, ঝোপ থেকে
টেনে বার করব আমি।
এত দিন জানতাম যে, সুরা ফাতিহার প্রথম আয়াত ”আলহমদু লিল্লাহির রাহমানির রাহিম”। ”বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”-সূরা নামলের ৩০ নম্বর আয়াত কিন্তু সকল কাজের পূর্বে ”বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” পাঠ করতে হয় তাই সব সুরার শুরুতে ”বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” লেখা হয়ে থাকে কিন্তু এখানে দেখছি ”বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”- কে সুরা ফাতিহার এক নম্বর আয়াত হিসেবে লেখা হয়েছে এটা কি কোরআনের বিকৃতি নয়? এছাড়া আরও জানতাম যে, ” صِرَاطَ الَّذِينَ أَنعَمتَ عَلَيهِمْ ” – একটা আয়াত অর্থাত আয়াত নং- ৬ আর ” غَيرِ المَغضُوبِ عَلَيهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ”- একটা আলাদা আয়াত অর্থাত আয়াত নং- ৭। কিন্তু এখানে দেখছি এ দুটোকে এক আয়াতে লেখা হয়েছে। এটাও কি কোরআনের বিকৃতি নয়? এটা কি ইচ্ছাকৃত ভূল না অনিচ্ছাকৃত প্রিন্টিং মিসটেক? যদি অনিচ্ছাকৃত প্রিন্টিং মিসটেক হয় তাহলে সংশোধন করে দেওয়ার অনুরোধ রইল আর যদি ইচ্ছাকৃত বা স্বজ্ঞানে হয়ে থাকে তাহলে তার হেতু বা ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
আগে আয়াত আরবীতে। যেহেতু আরবীতে ডান দিক থেকে শুরু হয়, তাই ইংরেজী নাম্বারিংটা এখানে ডানের বদলে নতুন লাইনে চলে গেছে। তারপর বাংলা অর্থ এসেছে।
আপনার বাকি কথাগুলো আরেকবার কোরআন খুলে মিলিয়ে দেখুন তো এখানে ভুল আছে কিনা।
এই লিঙ্কেও দেখতে পারেন-http://www.ourholyquran.com/index.php?option=com_content&view=article&id=54&Itemid=83
মারিলে দণ্ডের বাড়ি পড়িব ভূমিতে।
পিপীলিকা দণ্ডের বাড়ি পড়িব ভূমিতে।।