বাংলাদেশের ছাত্রেরা

বাংলাদেশের ছাত্রেরা

বাংলাদেশের ছাত্রেরা প্রবল হুজ্জতি শুরু করে সিটিজেন রাইট নিয়ে পথ দুর্ঘটনার পরে প্রচুর মৃত্যুঘটনা ও মৃত নাগরিক-স্কুল বালক অনাবিষ্কৃত ফ্রি-ডাইমেনশনে বার্তা পাঠায়। তাদের হিয়ার মাঝে ঘন ঘন বাজে সে বারতা। গজেনের গান-কবিতায় খেঁচা-ছেঁড়া জাগে নিশীথরাতে তরুণ স্বপনে। গজেনের মতো তারাও দেখতে পায় কদম কদম বাড়িয়ে চলেছে জঙ্গলের পথে..দেখা হয় বেগুনি হাতির সাথে।

সে বলে স্বপনে মেতে উঠতে। বলে পার্লামেন্টের সামনের মাটিতে ভেজা বীর্যরসের সিক্তধারায় এঁকে দিতে বর্ডারহীন পৃথিবীর মানচিত্র। জাতীয় পতাকার সাথে উড়িয়ে দিতে ছেঁড়াবাল আর ছিন্নপত্র গীতবিতান। হাল-ভাঙা পাল-ছেঁড়া বাল-ছেঁড়া ব্যথা চলতে থাকে নিরুদ্দেশে। তুমুল বিদ্রোহে সরকারের নামে সারাদিন বাল ছেঁড়ে গজেনের চ্যালা চেলিরা পথে ঘাটে গাড়ির ভীড়ে। সরকারী সকল বিল্ডিং এর সামনে ছেঁড়াবাল ওড়ে। ওড়ে বসন্তের ফাগুনের আগুন-পরশমণি মেখে। ছাত্রদলের ছিন্নবালে আবালবৃদ্ধ প্রেমে মেতে ওঠে বনিতা, রণিতা ও নাহাসির হায়না-হাসির উগ্রফাঁসির ফাঁসে। একচোখেতে মিটমিটিয়ে রাম-হনু ছানারা তাকায় আশে পাশে।

খেঁদি ওপার থেকে শিশুদের লাল জুতোয় লেগে থাকা ছেঁড়া বালের পানে উঁকি মেরে চেয়েও খুশি থাকতে পারেন না। ফেসবুকে ভবানীর গুণ্ডাদল গজেনের ফ্যান ক্লাবের আশপাশের ভীড়ে খঁজতে থাকে বাললিপি ও বালমন্ত্র। বালপন্থী সকলের প্রবল করতালির মাঝে তুমুল ছেঁড়া-খেঁচার মহলের উপর আক্রমণ শানায় নাহাসির ফাঁসুড়ে বাহিনী। দুই বাংলায় ঢিঢি পড়ে যায়।

খেঁদি নাহাসির দশায় শঙ্কিত হয়ে রাত্রে তক্ষকের ডাক শুনতে পান কাকবাংলোর ডাকে বা ডাকবাংলোর কাকের উচ্চ-আলো ময়ূরপুচ্ছ কবিতাগুচ্ছ ভোরে। বিড়েমাথা উদ্যান সন্নিকট হতে কৃষ্ণচূড়া-করবী বৃক্ষমাঝে মদির-রক্তিম রাগাশ্রয়ী আঁখি-উন্মীলনে খেঁদির উন্মাদস্রোতস্বিনী-নিন্দিত নিম্নগামী ক্ষমতালোভী নিতম্ব কিঞ্চিৎ অবলোকন করতঃ বলদজলদগম্ভীরশব্দে হে বিরূপাচারী নীলশুভ্রঝাঁটি বিমনা-বিকৃত-বিলক্ষিত বিম্বোষ্ঠ প্রকোষ্ঠময়ী শ্বাপদদন্তী। দয়াপূর্বক দাক্ষিণ্যময়ী উল্লাসে প্রবল খিস্তি-খিল্লিরবে র’িতরাগে বিস্তৃবাসে বিকট-বিভঙ্গ-নেতৃত্ব-নিনাদে বেদমবিলাসে বিমূর্ত বিভ্রাটে ভয়ানকচকিতে চোদনাস্যচাতুর্যে চিলচিৎকারিরবে বারিসিঞ্চিত তরবারিধার ধাষ্টামোমননে বিবৃতিপ্রদানে কর্ণক্লিষ্টবর্ণবিষাদে দংশনমর্দনমন্থনে আপনানন্দনাব্যতায় আপননৌবিহারক্লিষ্টধর্ষণে হৃষ্টতাহীনহরষ-উল্লাসে উন্নাসিক-সিক্তরোষে ছেনালি-ছ্যাবলা-ছন্দে বিকশিত হউন হে ভম-হুতাশন ভদ্রে! …বিড়ে বেশি ক্যালাস না বলে দিচ্ছি-বালপন্থীরা অদৃশ্য বাল ছিঁড়তে শুরু করিলেন বিড়েমাথা সনে…।

বালে বালে বেলা বয়ে যায়। সকলি উল্লাসে উল্লম্ফ ফাঁসে। ইছামতী ইলিবিলি কেটে চলে বাংলার বাখে-খালে মরাগাঙে খেঁচাছেঁড়া মাল-বাল বয়ে চলে। ক্যালেণ্ডারের পাতা ওড়ে বোকাচোদা উত্তরীয় সম। ফ্রি-ডাইমেনশনের গবেষণায় হ্যাশের দাম কমানোর প্রবল বন্দোবস্ত চলে। রবীনের মেসেজে অ্যাসিডিশ মোক্সা-হ্যাশ ও মো’া-অ্যাসিড ডাইমেনশন ডিগ্রিতে ডিলিং শুরু করেন ডেটাবেসের বেসিক সট্রাকচারে। চোদনাসংস্কৃতির তিরতিরে চোরা টানে অনেক নব-মেম্বার যুক্ত হয় গজেনের অলিখিত নজেন-শিল্পের তারে বেজে ওঠে অরুণেশ্বরের বীণা। খেঁচার অতীত খেঁচা দেখতে থাকে খেঁচা-প্রেমিকের চোখ। রবীন আবহমান কাল কোপাই-পাড়ে হাঁটেন কোন সূদূরের পানে….গজেনের প্রাণে-ধনে কোন সূদূরের পার হতে ভেসে আসে সোনার বালতরী। সকল খেঁচাছেঁড়া বালরাশিতে ভরে ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই ক্ষুদ্র সে তরী। গজেন গানের ভারে যায় ভরি।

বাহুডোরে করুণ-মিনতি মেখে কাণ্ডারী হঁশিয়ার হয়ে কেকা-সম করে এপার ওপার হতে কুহুরে হুহু-ডাকাডাকি। ডাক দিয়েছে সকলেরে কোন সকালে গজেন-রবীন সন্মেলন-সংসার। শ্যামা মেয়ে বারে বারে ত্রস্ত-ব্যাকুলপথে আকাশ পানে গুগুলসম যুগলভুরু হাবল টেলিস্কোপে দেখতে পায় খেঁচা ধনরাশি উড়িছে গো আজি বকপাতিসম। দাদুনাতি সম, রবীনগজেন সম। দেশ-বিদেশি মিডিয়ার প্রাণে বাজে রম্যবীণা-অঙ্গে অঙ্গে রঙ্গভরা বাঁশি। অতল-জলের আহ্বানে ছাত্রের বিপ্লবে ঝরে যায় রাষ্ট্রের নবপুরাতন বাল বারে বারে। নজরুলের গুলমোহরে ঝরাফুলে ঢলে পড়েন গিরি। লাল-প্যাকেট মোক্সামারিজয়ানা গাঁজা ফঁকে বেলিড্যান্সের চান্স উপেক্ষা করতে পারেনা বিনুদিনী। অমিত ওয়াইন গিলে দুখুরুলের বাড়ি আসেন কখনো। সন্ধ্যায় গান ধরেন দুখুরুল

কে যে ক্যাওড়া বালিকা…..কে তুমি খেঁচা বালক-পেঁচা রুমঝুম নূপুর বাজে….বোকাচোদা ঘরে আসিল রে! ইত্যাদি…।।

1 Comment

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *