গ্লোবাল গজেনের বাল
খেঁদি, হনু-পার্টি, ডিজোরিও, গন্ধক গাঁড়গুপ্ত সকলে গজেনকে নিয়ে প্রবল প্রোপাগাণ্ডার পচা-আণ্ডাময় ক্যাওড়া শুরু করায় নিবু-ম্যাডিউ-অঁরিয়েত মিটিং করেন সিরিমা-অ্যারিবিনের সাথে। গিরি-দুখুরুল-বিনুদিনী আপন খেয়ালে শৈল্পিক টাচে গজেনের খেঁচা শিল্পের শ্রীবৃদ্ধি কামনায় গোপন বৈঠক ও বিকেল-চায়ের আসরের আকুলতায় আকুপ্রেশার স্যাণ্ডেল পায়ে হ্যাণ্ডেলের জয় ঘোষণা করেন। সুকুরে ও নির্জনানন্দ গোপনে সাথে থাকেন দুখুরুলের। অ্যাসিডিশ তাঁর ভারচুয়াল ফ্রি-ডাইমেনশনের কাজে হ্যাশ-অ্যাসিড-টিম গঠন করেন প্রেসিডেন্সী কলেজের গোপন ল্যাবে। ভারচুয়াল নেটোয়ার্কে সুবার্স্ট-বর্ণেশ্বর-নরেন গজেনের অরাজনৈতিক নব-সংস্কৃতির পক্ষে চিন্তা-তরঙ্গ বিনিময় করেন বার কয়েক।
গন্ধক গাঁড়গুপ্ত লণ্ডন ভার্সিটিতে গজেন ও উত্তর-ঔপনিবেশিক বাংলা তথা ভারত নিয়ে প্রচণ্ড মহান-মনোজ্ঞ লেকচার দেবার কালে ছদ্ম-উত্তেজনার কলোনিয়াল কাউন্টার কালচার-চোদন নাটকে চেল্লাবার কালে পড়ে গিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক টিভি ক্যামেরা সিম্বলিক-সংকেতে ভেঙে ফেলেন। ক্যামেরা ভাঙার কালে তার পোষা কালো বিড়াল সাদা চামড়ার চতুর-হারামী ব্যাগ হতে বেরিয়ে প্রবল ম্যাও ম্যাও ডাকে হল মুখরিত করে তোলে। এই ম্যাও ডাককে মাওবাদী আখ্যায়িত করে ভাট-ভারতীয় রক্ত-রাজনীতি। বিবিসি এই ঘটনার বিষ-তাড়িত অ্যাসিড-খেঁচা কভারেজ দিলে সি-এন-এন উপরি-খুন্দাসে বিকিনি-কভারেজ দিতে শুরু করে। কলকাতার গবেষক সমাজ নতুন টপিকের অমোঘ-ঘ্যামা আকর্ষণে প্রবল-বাল টাল খায়।
অনলাইন কলকাতা-লণ্ডনের প্লেন-টিকিটের দাম বেড়ে যায়। প্লেনে গন্ধক-রিজার্ভ সিট তৈরি হয়। টেক অফের পরে এয়ার হোস্টেস বেল্ট-বাঁধা ও নিরাপত্তা দরজার ডিরেকশনের পরে খেঁচা-ছেঁড়ার ডেমো হালকা ভাবে দিতে থাকেন। খেঁদি আবার আশ্বাস দেন প্লেন-টিকিটের দাম নিয়ে শঙ্কিত না হতে। তিনি বিবিসি-সিএনএন কে লেকটাউনের বিগ ব্যাং এর নীচে সেমিনার করতে অনুরোধ করেন। আমেরিকার ডি-ট্রাম্পের কাছে খবর দেয় কোনো সাংবাদিক বা ফড়ে। ডি-পুত্র লেকটাউনে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার খোঁজখবর নিতে থাকে। খেঁদির দল বিদেশি লগির বুক-ফোলা কৃতিত্বে সারাদিন বিছানা ছেড়ে উঠতে পারে না। চোদনা-মদনা সকলে শুয়ে শুয়ে নারদার টাকা নিতে নিতে বলে… ডলার আসছে বাঁড়া, এর পর ডলার….।
ভবানী পাঠক গজেনের ফ্যান ক্লাবে লাইভ হয়ে রোজ মুগুর ভাঁজেন রাত আড়াইটে নাগাদ। বিড়েমাথা গোপনে দুখুরুলকে ফোনে তাঁর দুরাশাভিসনের কথা জানাতে যোগাযোগ করলে দুখুরুলের বাড়িতে ফোন ধরেন বিনুদিনী। বিড়েমাথা বিনুদিনীকে হে মাতঃ ত্বং হি ফোনাঃ ত্বং হি ডার্লি মোনাঃ বলে গঞ্জিকাসেবনার্থ শরণৈঃ জাতীয় কিছু বলাতে বিনুদিনী ফোন দেন গিরিকে। গিরি… বাঁকাচাঁদে মেঘের গাঁড়ে আলতো হাসি নয়নজলে… তাৎক্ষণিক গান শুরু করেন। বিড়েমাথা ওপাশ হতে আনন্দমঠ মাড়িয়ে দেশাত্মবোধে নিরোধ বা কণ্ডোমের ভূমিকা নিয়ে কিছু বলতে থাকেন। দুখুরুল দে বিড়ের মাথা ধুইয়ে বলে অ-হাস্য করে ফোন সুইচ-অফ করে দেন। বিড়েমাথা খিঁচাখিঁচিবৎ বিরূপে রবিনের ছবির দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলেন….এ মাল-প্রদেশ বিচি-বিচিত্র….।।
গজেন আপন খেঁচাছেঁড়া চালিয়ে যায় ফেসবুক-ইউটিউবের লাইভ-আপলোডে। কেরে-কবিতা ভাইরাল হয়ে যায় বারে বারে। ছাত্রযুব হুজ্জতি বাড়তে থাকে। কেউ কেউ বিশ্বাস করে গজেন খেঁদির সাথে কাজ করছে গোপনে।
বিদেশে চলে গেছে গজেন এমন গুজব ব্লো-জবের ফেনার মত গড়িয়ে ও ছড়িয়ে পড়ে খেঁচাঙ্গের-ডিজিট্যাল ছবি হতে।
অ্যাসিডিশ ফ্রি-ডাইমেনশনে বাংলার শিল্পের এ হেন বিশ্বজয় স্টাইলের বার্তা প্রচার করেন টাইম-স্পেস পেরিয়ে। সিগ-বিগ-মুণ্ড ফ্রয়েড গজেন-নজেন-ফ্যালাস নিয়ে নতুন গবেষণার ডাক দেন ফ্রি-মিডিয়ামে। গন্ধক গাঁড়গুপ্ত বিড়ালের সাথে মাঝরাতে ফেবু-লাইভ দেখতে দেখতে অ্যাসিড-কোকেন নিতে থাকেন নিও ফ্রয়েড-গজেন থিয়োরি বোঝা-বেচার অনন্ত আশায়। তিনি আবার লেকচার-টক দেবেন ঘোষণা করায় লণ্ডনে টিভি-ক্যামেরার ইনসিওরেন্সের দাম হুহু-হাহু রবে বেড়ে যায়। গন্ধকের উৎসাহে গজেন হাহারবে রবীনের গানের র্যাপে অনলাইন খেঁচাছেঁড়ায় মন-ধন-প্রাণ সঁপে নাচতে থাকে। রবীনের বোকাচোদা উত্তরীয় উড়তে থাকে সে র্যাপে…কোপাই খোয়াই পেরিয়ে কোন সুদূরের দেশ হতে আনে কোন সে বালের ধন। ভেবে মরে শ্যামা-মেয়ের মন। রবীন আপন মনে মাধবীবনে শান্ত-হিসি করেন।
লাল মোক্সা-মারিজয়ানার প্যাকেট আলতো-ছেঁড়েন আনমনে। উদাস-তীক্ষ্ন-আঁখি মেলে বাংলা-পৃথিবীর দিগন্ত দেখেন রবীন। উড়ে যায় নব-বলাকার সারি। উড়ে যায় তাঁর লেজেণ্ডারি দাড়ি। আজি হাওয়ায় হাওয়ায় কোন সে মাতাল দিয়েছে বালের দোল…..আজি হাওয়ায় হাওয়ায় ভাসে কোন সে খেঁচা বাল। বল তোরা আজ বল ওরে বল তোরা আজ বল মোরে সখী…..ফাগুন রাতের তারার পানে তোমার আমার গাণ্ডু-গানে কোন সে কুরু-পাণ্ডু নাচে বুক করে দুরু দুরু….কেটেছে একেলা খেঁচাছেঁড়াবেলা বিকাশ বালের উন্নয়নে…..সব বাল এসে মিশে গেলো শেষে গজেন-বালের উড়নে…..।
হাঁস ভেসে যায় কোপাই নদীর হালকা স্রোতে। অদূরে গাছতলায় কেউ কি খেঁচে কেউ কি মোতে?…..আপন মনে বলে ওঠেন রবীন….যে খেঁচে সে ভুল করে খেঁচে……যা ছেঁড়ে তা চায় না……পৃথিবীর খেঁচাছেঁড়া রূপের অতীত রূপ কি আর সয়না….?
ফ্রি-ডাইমেনশনে মেসেজ পান অ্যাসিডিশ। রবীন কলিং ফ্রম রাঙামাটি……।।