• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

প্রাচীন ভারত : সমাজ ও সাহিত্য – সুকুমারী ভট্টাচার্য

লাইব্রেরি » সুকুমারী ভট্টাচার্য » প্রাচীন ভারত : সমাজ ও সাহিত্য – সুকুমারী ভট্টাচার্য
প্রাচীন ভারত : সমাজ ও সাহিত্য – সুকুমারী ভট্টাচার্য

প্রাচীন ভারত : সমাজ ও সাহিত্য – সুকুমারী ভট্টাচার্য

প্রাচীন ভারত : সমাজ ও সাহিত্য – সুকুমারী ভট্টাচার্য
প্রথম সংস্করণ – আষাঢ় ১৩৯৪
প্রচ্ছদ – কৃষ্ণেন্দু চাকী

উৎসর্গ
মায়ের স্মৃতির উদ্দেশে

প্রথম সংস্করণে গ্রন্থকারের নিবেদন

এ গ্রন্থে যে ক’টি প্রবন্ধ সংকলিত হয়েছে তাদের যোগসূত্র হল প্রাচীন ভারতের সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে বোঝাবার জন্যে গ্রন্থকর্ত্রীর প্রয়াস। প্রশ্ন ওঠে নিজের মনে: আলোড়িত করে বুদ্ধি ও মননকে; প্রশ্নের উত্তর সন্ধানের আকুতিতে, সপক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তির টানাপোড়েনে গড়ে ওঠে চিন্তার একটি কাঠামো— তারই প্রকাশ এ প্রবন্ধগুলিতে। এগুলিতে কোনও বিষয় সম্পর্কেই শেষ কথা বলার ধৃষ্টতা নেই; চিন্তার একটি স্তরই মাত্র বিধৃত আছে; চিন্তা চলছে এখনও।

‘ঋগ্বেদ-এর যুগের মানুষ’ ও ‘ঋগ্বেদ-এর সৌরসূক্তে কাব্য’ প্রবন্ধ দুটিতে ওই দুটি প্রসঙ্গে পাঠক সাধারণকে সহজ কথায় একটু আভাস দেওয়ার চেষ্টা আছে। ‘বৈদিক সাহিত্যে নারী’ স্বভাবতই ঋগ্বেদের কালকে ছাড়িয়ে অনেক পরের যুগ পর্যন্ত— বেদাঙ্গ সাহিত্যের শ্রৌত ও ধর্মসূত্র পর্যন্ত পৌঁছেছে; অর্থাৎ খ্রিস্ট পূর্ব দ্বাদশ শতক থেকে খ্রিস্টিয় পঞ্চম শতক পর্যন্ত কালে তা ব্যাপ্ত। বলা বাহুল্য, এই দেড় হাজার বছরের মধ্যে সমাজে নানা কারণে নানা বিবর্তন এসেছে যার পূর্ণাঙ্গ আলোচনা ক্ষুদ্র পরিসরের একটি প্রবন্ধে করা কঠিন; তাই এই রচনাটিতে মোটামুটি একটা দিগ্‌দর্শনের চেষ্টাই করা হয়েছে। ‘যাজ্ঞবল্ক্য ও উপনিষদের যুগ’ প্রবন্ধে প্রধানত শংকরাচার্যের ভাষ্যের আবরণ থেকে মুক্ত করে উপনিষদকে দেখবার চেষ্টা আছে এবং মনীষী হিসেবে যাজ্ঞবল্ক্যের একটি দিক দেখবার প্রয়াস এতে আছে। যে-যাজ্ঞবল্ক্য জন্মান্তরবাদের প্রবক্তা, তিনি অবশ্যই ক্ষমতায় আসীন সমকালীন শ্রেণিস্বার্থের মুখ্য মুখপাত্র এ শ্রেণির মধ্যে ধনিক, ঋত্বিক, দার্শনিক তিনটি সম্প্রদায়ই আছে। জন্মান্তর ও কর্মবাদ পরবর্তী সমাজে আড়াই হাজার বছর ধরে কায়েমি স্বার্থকে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত রাখবার একটি কুটিল কৌশলরূপে নিপুণ ও সার্থক ভাবে ব্যবহৃত হয়েছে, এ সম্বন্ধে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। এবং এই দুটি তত্ত্বের প্রধান উদ্ভাবক যাজ্ঞবল্ক্য। অপর পক্ষে এই যাজ্ঞবল্ক্যেরই অন্য দুয়েকটি দিকও ছিল, যেখানে তিনি স্বতন্ত্র ব্যক্তি এবং যেখানে তাঁর বাণী হয়তো ততটা ক্ষতিকর হয়ে ওঠেনি তখনও। সেই দিকগুলি উদ্‌ঘাটন করার জন্যে এই প্রবন্ধ।

‘প্রাচীন ভারতে গণিকা’ একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ। এখানে প্রাচীন ভারতকে ঋগ্বেদের যুগ থেকে খ্রিস্টিয় ষষ্ঠ শতক পর্যন্ত কালের পরিসরে গ্রহণ করা হয়েছে। ‘বৈদিক সাহিত্যে নারী’ প্রবন্ধটির পরিপূরক এই প্রবন্ধটি। প্রায়ই শোনা যায়, প্রাচীন ভারত নারীকে সম্মানের আসনে রেখেছিল। কৌমগত বা যৌথ উৎপাদন ব্যবস্থার বাইরে যার স্থান, আদি সামন্ততান্ত্রিক বা সেই গোত্রেরই এক সমাজ ব্যবস্থায় নারীর স্থান কেমন করে সম্মানের হতে পারে, এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে শাস্ত্র থেকে যে তথ্য চোখে পড়ল তা-ই উপস্থাপন করা গেছে এ প্রবন্ধে। বলা নিষ্প্রয়োজন, বহু অনুসন্ধানেও নারী-কে সেকালের সমাজে সম্মানের আসনে দেখতে পাইনি। অশিক্ষার অন্ধকারে নির্বাসিত, স্বাধীন অর্থকরী বৃত্তি থেকে বঞ্চিত নারী আপন রূপ-যৌবন ও শ্রমের বিনিময়ে যেখানে অধিষ্ঠিত ছিল তা আর যাই হোক, সম্মানের নয়। ঐ সমাজে একমাত্র স্বাধীন নারী ছিল গণিকা। সন্ন্যাসিনী, পরিব্রাজিকা ইত্যাদি যাঁরা শিক্ষিত ছিলেন তাঁরা সমাজের প্রত্যন্তদেশে বিচরণ করতেন, তাঁদের সংখ্যাও যেমন নগণ্য ভূমিকাও তেমনি গৌণ। মূল সমাজে শিক্ষায় অধিকার ছিল একমাত্র গণিকারই এবং রাষ্ট্রের ব্যয়ে তার শিক্ষা নির্বাহ হত। উপার্জিত অর্থ এবং নিজের দেহের উপরেও তার কতকটা অধিকার ছিল, যা কুলবধূর ক্ষেত্রে অনেক বেশি সীমিত ছিল, অথবা ছিল না। এ অবস্থা যে শোচনীয় তাতে কোনো সন্দেহ নেই। অন্যান্য দেশের প্রাচীন সমাজেও ঠিক এই রকমই ছিল সমাজ ব্যবস্থা, উৎপাদন ব্যবস্থা ও উৎপাদন সম্পর্কের দ্বারা সর্বাংশে না হলেও বহুলাংশে নিয়ন্ত্রিত সেখানে নারীর ভূমিকা, স্থান, অধিকার, দাবি ও দায়িত্ব মোটের ওপর একই রকম ছিল। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের প্রাচীন সমাজেও নারী নির্যাতিত ছিল; পার্থক্য একটাই সে সব দেশের পণ্ডিতেরা আজ দাবি করে না যে তারা নারীকে মাথায় করে রেখেছিল। বলে না ‘যত্র নার্যস্তু পুজ্যন্তে প্রীয়ন্তে তত্র দেবতাঃ’ বা নারীরা ‘পূজার্হা গৃহদীপ্তয়ঃ’। গণিকা প্রাচীন ভারতীয় সমাজে, অন্য সব সমাজের মতোই, একান্তরূপে ভোগ্যবস্তু ছিল, কিন্তু এ সমাজ তার সম্বন্ধে মন স্থির করতে পারেনি। তাকে প্রবঞ্চনা করে আত্মরক্ষা করতে শিখিয়েছে গ্রন্থের পর গ্রন্থে, আর গ্রন্থের পর গ্রন্থে তার প্রতি অপর্যাপ্ত কটুকাটব্য করেছে ঐসব নির্দেশ মেনে আচরণ করার জন্যে। এ প্রবন্ধে এই দ্বৈধতা ও গণিকার সামাজিক অবস্থিতিই আলোচ্য বিষয়।

‘মহাকাব্য মহাভারত’ প্রবন্ধটি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত ‘নবীনচন্দ্র সেন স্মারক’ বক্তৃতা দুটির সংকলন। মহাভারতই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মহাকাব্য, এ মতের প্রতিপাদনে অন্যান্য প্রাচীন মহাকাব্যগুলির সঙ্গে তুলনায় মহাভারতের সাহিত্যিক উৎকর্ষ প্রতিপাদনের চেষ্টা এ প্রবন্ধে। এই সূত্রে স্বতন্ত্র ভাবে এ মহাকাব্যটির বৈশিষ্ট্য কোথায় তার কিছু অনুসন্ধান আছে এর কাব্যগত উৎকর্ষ ও জীবনবোধের আলোচনার মধ্যে। মহাভারত জীবনের মূল্যবোধগুলির যে ভাবে পুনর্মূল্যায়নের চেষ্টা করেছে, চরিত্রচিত্রণ ও চিত্রকল্পের মাধ্যমে তার বিশ্লেষণ করে এর কাব্যগত বৈশিষ্ট্যের উচ্চমানের প্রতি বাঙালি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করার প্রয়াস আছে এতে।

ক্ল্যাসিকাল সাহিত্যের পর্বে ‘দুঃখান্ত পরিণতি ও সংস্কৃত সাহিত্য’ প্রবন্ধটিতে সংস্কৃতে কেন দুঃখান্ত বা বিয়োগান্ত সাহিত্য নেই তার কারণের অনুসন্ধান করা হয়েছে। সংস্কৃত অলংকার গ্রন্থে সাহিত্যের যে সংজ্ঞা নিরূপণ করা হয়েছে, সেটিতে তৎকালীন সমাজের সাহিত্য সম্বন্ধে মনোভাবের প্রতিফলন আছে ধরে নিয়ে তার থেকে এবং যে মুখ্য দার্শনিক চিন্তার পটভূমিকায় সাহিত্য রচিত হয়েছে তার প্রভাবের মধ্যেই এই বৈশিষ্ট্যের উৎস সন্ধান করা হয়েছে। ‘কাব্যে অলংকারের সীমা’ প্রবন্ধে অলংকার প্রয়োগের সার্থকতা ও তার সীমা নির্ণয়ের চেষ্টা আছে। অর্থাৎ কাব্যে কেন ও কোথায় অলংকার প্রয়োগ সার্থক, কোথায় কাব্য অলংকার-নিরপেক্ষ হয়েই তার চূড়ান্ত সার্থকতা অর্জন করেছে সেই সীমারেখাটি নিরূপণের উদ্দেশ্যেই এই প্রবন্ধটি রচিত।

কালিদাস সম্পর্কে একটিই প্রবন্ধ, ‘কালিদাস কাব্যে কয়েকটি আদিকল্প’। এতে যে সব আদিকল্প (archetype) কালিদাসের অসামান্য চিত্রকল্প এবং কিছু উপাখ্যানের পশ্চাতে সক্রিয় ছিল সেগুলিকে কয়েকটি শ্রেণিতে বিভক্ত করে বিশ্লেষণ করার চেষ্টা রয়েছে। চিত্রকল্পগুলির উৎস সন্ধান করে দেখাতে চেয়েছি যে কোনও কোনওটি দীর্ঘযুগ ধরে গণ-মানসের গভীরে প্রোথিত থেকে ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে সাহিত্যে আত্মপ্রকাশ করেছে। কালিদাস তাঁর কাব্যে অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও নিপুণ প্রয়োগে এগুলিকে কী ভাবে ব্যবহার করেছেন গভীর ব্যঞ্জনার দ্যোতকরূপে— তাই দেখানো এ প্রবন্ধের উদ্দেশ্য।

মৃচ্ছকটিক সংস্কৃত সাহিত্যে একটি অনন্য সৃষ্টি; দেশে এবং বিদেশে এ নাটক বহুল পরিমাণে সমাদৃত। কী কী কারণে এ নাটক এমন বৈশিষ্ট্য ও সমাদর অর্জন করেছে তারই কিছু বিশ্লেষণ ‘মৃচ্ছকটিক’ প্রবন্ধে। এ নাটকে চরিত্রগুলির আলেখ্য, সমাজ ও মানুষ সম্বন্ধে নাট্যকারের বোধ, তাঁর কবিত্বের বিশেষ চরিত্র কী এবং নাটকের মধ্যে কয়েকটি প্রচলিত মূল্যবোধের পুনর্মূল্যায়নের দ্বারা তিনি তাঁর জীবন বোধকে কী ভাবে রূপায়িত করেছেন— এ সবই এ প্রবন্ধের আলোচ্য বস্তু। ‘সংস্কৃত সাহিত্যে অশ্লীলতা’ একটি বহু-আলোচিত বিষয়ের পুনরালোচনা। অশ্লীলতার সংজ্ঞা ও সীমা নিরূপণ এবং সাহিত্যে তার স্বরূপ কি সে সম্বন্ধে প্রচলিত ধারণার বাইরে কিছু চিন্তার অবকাশ রয়েছে এতে।

‘সংস্কৃত সাহিত্যে শূদ্র ও নারী: পঞ্চম থেকে একাদশ শতকে’ প্রবন্ধটি ‘রণজয় কার্লেকার স্মারক’ বার্ষিক বক্তৃতারূপে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত। প্রবন্ধটির কালসীমা নিরূপণের হেতু হল গুপ্তসাম্রাজ্যে ব্রাহ্মণ্য ধর্মের ও সংস্কৃতির পুনরভ্যুত্থান ঘটে; বৌদ্ধ, জৈন ও আজীবিক প্রভাব তখন একান্তই গৌণ হয়ে এসেছে এবং একাদশ শতকে মুসলমান আক্রমণ তখনও হয়নি। এ দুই যুগের অন্তর্বর্তী এই সাহিত্যযুগটিকে খাঁটি হিন্দু মূল্যবোধের পরিপ্রেক্ষিতে হিসেবে দেখা চলে। নারী ও শূদ্র শাস্ত্রের অনুশাসন অনুসারে সমাজের একেবারে নিচের তলার জীব; দ্বিজ ও পুরুষশাসিত সমাজে তাদের কোনও রকম কৌলীন্য ছিল না— এই অবস্থার প্রতিবিম্বন তৎকালীন সাহিত্যে কি ভাবে ঘটেছে, কিছু প্রখ্যাত সাহিত্যশিল্পীর রচনা থেকে বেছে নিয়ে তার থেকে অবস্থাটা বোঝবার চেষ্টা এ প্রবন্ধে অধিকাংশ কবি ও নাট্যকারই ধর্মশাস্ত্র-অনুমোদিত মনোবৃত্তির দ্বারা প্রণোদিত, তবু দু-চারজনের রচনায় নতুন, হয়তো-বা কতকটা যুগাতিবর্তী বোধের পরিচয় পাওয়া যায়, এঁরা বিশেষ এক অর্থেই তাই তাৎপর্যপূর্ণ।

সংস্কৃত সাহিত্যে ‘শতককাব্য’ একটি বিশেষ গোত্রের সাহিত্যের আলোচনা। যার উদ্ভব ও অবসান একটি অনতিবিস্তীর্ণ যুগের সীমাতে বিধৃত। মহাকাব্যের দৈর্ঘ্য, তার বিষয়বস্তুর গুরুত্ব এবং রচনাশৈলীর বৈশিষ্ট্য বর্জন করে অল্প কয়েকজন কবি খণ্ডকাব্য রচনায় প্রবৃত্ত হন। এই সাহিত্যপ্রস্থানটির সূত্রপাত কালিদাসের ঋতুসংহারও মেঘদূত-এ। দীর্ঘ বিবর্তনের পরে সূত্রগত ঐক্য এবং পারম্পর্য রক্ষার দায় এড়িয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণ কিছু শ্লোক বিষয়গত সূত্রে গ্রথিত হতে থাকে শতক কাব্যগুলিতে। এগুলির শ্লোকসংখ্যা ন্যূনাধিক একশত হত, তাই এই নামকরণ; যদিও সংখ্যাগত তারতম্য বিস্তর চোখে পড়ে। কয়েকটি প্রখ্যাত শতককাব্যের আলোচনা করে তাদের কাব্যগত মান নির্ণয় করার চেষ্টা ছাড়াও কোন্ বিশেষ সাহিত্যিক ও সামাজিক অবস্থায় শতককাব্য রচিত হয়েছিল, এ কাব্যের ইতিহাস পর্যালোচনার মধ্যে তারই বিশ্লেষণ আছে।

এ গ্রন্থে বিষয়গত ঐক্য নিতান্তই ক্ষীণ: প্রাচীন ভারতে সাহিত্য ও সমাজ সম্বন্ধে কতকগুলি মাত্র চিন্তাই সেই অন্তর্লীন ঐক্যসূত্র। প্রবন্ধগুলি বিভিন্ন সময়ে ও বিভিন্ন উপলক্ষ্যে রচিত, সে জন্যে বেশ কিছু পুনরুক্তি অনিবার্য ভাবেই রয়ে গেল। পণ্ডিত বা গবেষক এ রচনার উদ্দিষ্ট পাঠক নয়; সংস্কৃত-অনভিজ্ঞ সাধারণ কৌতূহলী বাঙ্গালি পাঠক-পাঠিকা— ভাষার ব্যবধানে যাঁরা তাঁদের অতীত ঐতিহ্য থেকে বহুলাংশে বঞ্চিত— মুখ্যত তাঁদের উদ্দেশ্যেই এগুলি উপস্থাপিত করা গেল। প্রবন্ধগুলির দ্বারা কারও চিন্তা যদি সামান্য ভাবেও উদ্ৰিক্ত হয় বা কেউ যদি প্রাচীন ভারত ও সংস্কৃত সাহিত্য সম্বন্ধে নতুন করে ভাবতে উদ্বুদ্ধ হন তাহলেই শ্রম সার্থক জ্ঞান করব। এই আশাতেই জ্ঞান ও চিন্তার দৈন্য সম্বন্ধে সম্পূর্ণ অবহিত থেকেও এগুলি প্রকাশে সাহসী হয়েছি।

সুকুমারী ভট্টাচার্য

Book Content

০১. ঋগ্বেদ-এর দিনের মানুষ
০২. ঋগ্বেদে-এর সৌরসূক্তে কাব্য
০৩. বৈদিক সমাজে নারীর স্থান
০৪. যাজ্ঞবল্ক্য ও উপনিষদের যুগ
০৫. প্ৰাচীন ভারতে গণিকা
০৬. মহাকাব্য মহাভারত
০৭. নারীর স্থান: রামায়ণ ও মহাভারত-এ
০৮. কালিদাস-কাব্যে কয়েকটি আদিকল্প
০৯. মৃচ্ছকটিক
১০. শতক কাব্য
১১. কাব্যে অলংকারের সীমা
১২. সংস্কৃত সাহিত্যে অশ্লীলতা
১৩. দুঃখান্ত পরিণতি ও সংস্কৃত সাহিত্য
১৪. চৌরপঞ্চাশক
১৫. সংস্কৃত সাহিত্যে শূদ্র ও নারীর চিত্র: পঞ্চম থেকে একাদশ শতক
লেখক: সুকুমারী ভট্টাচার্যবইয়ের ধরন: প্রবন্ধ ও গবেষণা
পুনরাবলোকনে বাল্মীকির রাম - সুকুমারী ভট্টাচার্য

পুনরাবলোকনে বাল্মীকির রাম – সুকুমারী ভট্টাচার্য

নিয়তিবাদের স্বরূপ - সুকুমারী ভট্টাচার্য

নিয়তিবাদের স্বরূপ – সুকুমারী ভট্টাচার্য

আচার্য সুনীতিকুমার - সুকুমারী ভট্টাচার্য

আচার্য সুনীতিকুমার – সুকুমারী ভট্টাচার্য

Bibidha-Prabandha-Sukumari-Bhattacharjya

বিবিধ প্ৰবন্ধ – সুকুমারী ভট্টাচার্য

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.