• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

জ্যোতি বসু : অনুমোদিত জীবনী – সুরভি বন্দ্যোপাধ্যায়

লাইব্রেরি » জ্যোতি বসু : অনুমোদিত জীবনী – সুরভি বন্দ্যোপাধ্যায়
জ্যোতি বসু : অনুমোদিত জীবনী সুরভি বন্দ্যোপাধ্যায়

জ্যোতি বসু : অনুমোদিত জীবনী – সুরভি বন্দ্যোপাধ্যায়

হারপারকলিন্‌স পাব্লিশার্স ইন্ডিয়া
প্ৰথম প্ৰকাশ : ৮ই জুলাই ১৯৯৭
প্রকাশক – হার্পারকলিন্স পাবলিশার্স ইন্ডিয়া
প্রথম প্রচ্ছদ : শৈবাল দাস, ইণ্ডিয়া টুডে-এর সৌজন্যে
শেষ প্ৰচ্ছদ : মুকুল গুহ-র সৌজন্যে
প্রচ্ছদ এবং : আর্ট ক্রিয়েশন্‌স

.

শ্রীমতী কমল বসুকে

.

মাটির পৃথিবী-পানে আঁখি মেলি যবে
দেখি সেথা কলকলরবে
বিপুল জনতা চলে
নানা পথে নানা দলে দলে
যুগ যুগান্তর হতে মানুষের নিত্য প্রয়োজনে
জীবনে মরণে।
ওরা চিরকাল
টানে দাঁড়, ধরে থাকে হাল;
ওরা মাঠে মাঠে
বীজ বোনে, পাকা ধান কাটে।
ওরা কাজ করে
নগরে প্রান্তরে।

[ জ্যোতি বসুর প্রিয় কবিতার একটি স্তবক ]

.

মুখবন্ধ

অধ্যাপিকা সুরভি বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা বইটি আমার জীবনের চড়াই উৎরাই-এর এক সম্পূর্ণ কাহিনী। নিছক ঘটনার সালতামামি নয়, এই জীবনী আমার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, ব্যক্তিজীবন এবং আমার সময়কার বিশ্বস্ত ও অন্তরঙ্গ ছবি। আমার ভাল লেগেছে, তবে পাঠকই এর প্রকৃত মূল্যায়ন করবেন। বইটি পড়ার পর আমি অধ্যাপিকা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যে কথা বলেছিলাম, তা আমি এখানে আবার বলছি : “আমি আমার সব উদ্ধৃতির জন্য দায়ী, কিন্তু বইটি আমার লেখা ‘আত্মজীবনী’ নয়, তাঁর লেখা আমার ‘জীবনী’, অতএব বই-এর বাকী অংশের দায়িত্ব তাঁর।”

জোতি বসু
কলকাতা
৮ই জুলাই ১৯৯৭

.

ভূমিকা

জীবনীগ্রন্থের বিষয় হিসেবে জ্যোতি বসুকে বেছে নিলাম কেন? প্রথম কারণ, বিষয়ের অফুরান সম্ভাবনা। জ্যোতি বসুর রহস্যময়, জটিল ও বহুব্যাপ্ত ব্যক্তিত্বের পরত উন্মোচন করা যে কোনও জীবনীকারের কাছে একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। দ্বিতীয় কারণ, তাঁর চরিত্রে কয়েকটি আপাতবিরোধী বৈশিষ্ট্যের অদ্ভুত সমন্বয়ে আমার ব্যক্তিগত আগ্রহ। মিথ্-এর আলোকচ্ছটা ভেদ করে ভেতরের মানুষটিকে আবিষ্কার করার তাগিদ। আরও একটা কারণ অবশ্যই তাঁর বিপুল ঘটনাঋদ্ধ রাজনৈতিক জীবন। ষাট বছরের পুরোনো ক্যালাইডোস্কোপে দেখা কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসুর বিবর্তনের ছবি, বিশেষ করে তাঁর শিখরে উত্তরণের কাহিনী কম উদ্দীপক নয়।

কীভাবে আর কখন জ্যোতি বসুর জীবনী লিখব মনস্থ করলাম? নক্ষত্র তারকার সঙ্গে কার না পরোক্ষ পরিচয় থাকে? নক্ষত্রের অস্তিত্ব অবশ্য অধরাই থাকে কারণ অন্তরীক্ষেই তার অবস্থান। কিন্তু আমি সুদূর নীহারিকাবাসী কোন উজ্জ্বল নক্ষত্রের জীবনী লিখতে চাইনি। চেয়েছিলাম এমন একজনের জীবনী লিখতে যিনি তারকা হয়েও মাটি ছুঁয়ে থাকতে পারেন।

একটু পেছিয়ে যেতে হয়। সে অনেকদিন আগেকার কথা। তখন আমি স্কুলের ছাত্রী। স্কুলে যাওয়ার পথে চোখে পড়ত বাংলায় লাল কালো দেওয়াল লিখন—’রাজবন্দী জ্যোতি বসুর মুক্তি চাই’, ‘লং লিভ বিপ্লবী জ্যোতি বসু’, ‘জ্যোতিবাবু জিন্দাবাদ’ —ইত্যাদি। কে এই ‘জ্যোতি বসু?’ তিনি কোথায় আর কেনই বা বন্দী আছেন? আর ‘রাজবন্দী’ কথাটার মানেই বা কী? আমার এই সব প্রশ্নের উত্তর আমার বাবা দিয়েছিলেন। তখন যা বুঝেছিলাম তার সার কথা হল—এই জ্যোতি বসু নামের মানুষটিকে গরীবদের জন্য লড়াই করার অপরাধে জেলে বন্দী করে রাখা হয়েছে। তাঁকে চাক্ষুষ দেখেছিলাম বেশ কিছুদিন পর। প্রেসিডেন্সি কলেজে সবে ক্লাস শুরু হয়েছে। গ্রীষ্মের এক কাঠফাটা দুপুরে আমার এক বন্ধু, কমিউনিস্ট বলে তার বেশ গর্ব ছিল, এসে আমায় বলল : ‘দমদমে ক্লাইভ কলোনির মাঠে জ্যোতিবাবু বক্তৃতা দিতে আসছেন, যাবি নাকি?’–আমি রাজী হয়ে গেলাম। দেওয়ালে লেখা নামটা রক্তমাংসের শরীরে দেখার আমার প্রবল ইচ্ছা ছিল।

আমি খুব একটা হতাশ হইনি। মাঠ কানায় কানায় উপচে পড়ছে। সামনের সারিতেই ছিলাম। বেশ ভাল করেই সেই ‘রাজবন্দী’কে দেখলাম। নির্মেদ, ছিপ্‌ ছিপে, ফর্মারঙে তামাটে আভা, গগনে রোদে মুখে লালচেভাব, পরিপাটি চুল, পরনে দুধসাদা ধুতি পাঞ্জাবি। গলাটা বেশ গমগমে গম্ভীর, কথাগুলো যেন ছোট ছোট বাক্যের হাতুড়ি-পেটা। চোখ সার্থক হওয়ার মত কোনও অনুভূতি আমার সেদিন হয়নি তবে মনে হয়েছিল এই মানুষটি যেন ভিড়ের মধ্যে থেকেও কেমন আলাদা।

সময় বয়ে যায়। কলেজজীবনের আকাশে বাতাসে তখন নকশালবাদের স্ফুলিঙ্গ যত্রতত্র উড়ছে। পথে ঘাটে নকশাল-পন্থীদের মুখেই উচ্চারিত হয় ‘জ্যোতিবাবু’র নাম, কটু ভাষণে, ঝাঁঝালো আক্রমণে। কিঞ্চিৎ আগ্রহ আমার ছিল, তাই প্রায়ই কাগজে ছাপা তাঁর বক্তৃতা, তাঁর ওপর লেখা, তাঁকে নিয়ে খবর—এইসব টুকিটাকি সংগ্রহ করে রাখতে শুরু করি আর ক্রমশ তা একটা ছোটখাটো আরকাইভের আকার ধারণ করে।

ইতিমধ্যে জ্যোতি বসু নিজেই হয়ে উঠেছেন এক প্রতীক, প্রতিষ্ঠান এবং মাপকাঠি। আর্মার সঙ্গে প্রথম কথা হয় আশির দশকে। তখন শরৎকাল, চারিদিকে সোনা রোদ। আকাশে বাতাসে আসন্ন দুর্গাপূজোর সুগন্ধ। বসুর সঙ্গে কথা বলে আমার মনে হয়েছিল এ কোন্ জ্যোতি বসু? ক্লাইভ কলোনির মাঠে দেখা রোগা আর চটপটে সেই যুবকটি তো নন ইনি, আবার অপার দূরত্বে থাকা সেই দুর্ভেদ্য কঠিন মুখের তারকাও নন। বিস্মিত হয়েছিলাম। আর এই বিস্ময়বোধই শেষ পর্যন্ত আমাকে তাঁর জীবনীলেখায় প্রবৃত্ত করেছিল।

বাড়ি ফিরে হলদে মুচমুচে হয়ে যাওয়া কাটিংগুলো বার করি। বক্স ফাইলটা আবার নতুন উৎসাহে ভরতে শুরু করি…আট নয় মাস দেখতে দেখতে কেটে যায়। শুরু করি লাইব্রেরীর ডেস্কওয়ার্ক। চলে পাক্কা দু’বছর। এবার মনস্থ করি জীবনীলেখার কাজে হাত দেব। জীবনীগ্রন্থ পড়া আমার এক পুরোনো নেশা। বিদেশে গেলেই প্রথম খোঁজ করি নতুন কি জীবনীগ্রন্থ বেরোল, কিনে ফেলি, বেশ কয়েকজন ইংরেজ ও আমেরিকান জীবনীকারের সঙ্গে বহুবার চিন্তার আদানপ্রদানও করেছি। অধ্যাপনাজীবনে ক্লাসরুমেও জীবনী পড়াতে হয়েছে।

আমি মনে করি গবেষণাঋব্ধ জীবনীর আর এক নাম অনুসন্ধান। ব্যাপক অর্থে অনুসন্ধানের মনোভাব নিয়েই এই জীবনী লিখতে শুরু করি। আসলে আমি চেয়েছিলাম এমন একজন ব্যক্তির জীবনী লিখতে যাঁর বর্হিজীবন এক অজেয় সাফল্যের মডেল আর যাঁর অর্ন্তজীবন, মঙ্গলগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব সম্বন্ধে মানুষের যতটা জানা আছে, তার থেকেও অজানা। আমি আরও চেয়েছিলাম একজন জীবিত ব্যক্তির জীবনী লিখতে যাঁর জীবন ও কর্ম সম্বন্ধে এই বিংশ শতাব্দীর শেষে সারা ভারতের মানুষের অসীম আগ্রহ আছে। তাহলে জ্যোতি বসু ছাড়া আর কে হতে পারেন আমার জীবনীগ্রন্থের বিষয়?

তবে দূর থেকে, কেবলমাত্র বইপত্র আর কাগজ ঘেঁটে, গৌণ উৎসের ভিত্তিতে আমি জীবনী লিখতে চাইনি। চেয়েছিলাম প্রাথমিক উৎস অর্থাৎ বিষয়ের সরাসরি সহযোগিতা। কাজটা মোটেই সহজ ছিল না। নিজের জীবনী লেখায় বসুর ঘোর আপত্তি। “কে কাকে মনে রাখে, কি হবে জীবনী লিখে?” “সবাই ভুলে যায়, কেউই অমর নয়”, “ব্যক্তিগত কথা লিখে কি লাভ?” “তাছাড়া কোনও ব্যক্তিকে তুলে ধরা উচিত নয়”—ইত্যাদি নানা কথায় বসু জানিয়ে দিলেন তাঁর অনিচ্ছার কথা। শেষ পর্যন্ত আমার অধ্যবসায়ের জয় হল। বসু সম্মত হলেন। আর সম্মতি দেওয়ার পরে তিনি অন্য মানুষ। তাঁর কঠিন শৃঙ্খলা, অনুপুঙ্খ পর্যালোচনা, কাঠোর সময়ানুবর্তিতা,—এক কথায় তাঁর সার্বিক সহযোগিতা না পেলে এই বই লেখা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না।

আমি প্রাণপণ চেষ্টা করেছি আস্তরণের ভেতরে, আবরণের নীচে—জীবন্ত মুখ, সত্যিকারের মানুষ, জটিল সত্তা, তা সে যাই বলি না কেন, খুঁজতে। তাঁর সেই রহস্যময় দুর্ভেদ্য ব্যক্তিত্বই আমার কাছে অনুসন্ধানের খনি হয়ে ওঠে। এ যাবৎ তাঁর কোনও পূর্ণাঙ্গ জীবনীগ্রন্থ লেখা হয়নি। বসুর অনুমোদন ও সহযোগিতা তো দূরের কথা। প্রথম পথ কাটার কাজটা আমাকেই করতে হয়েছে। আমি স্টুডিও প্রতিকৃতি নির্মাণ করতে চাইনি, আঁকতে চাইনি স্লাইডের ভাসমান ভাসা ভাসা ছবি। চেয়েছি জন্মকাল ১৯১৪ সালে থেকে ১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত তাঁর ৮৩ বছরের বিচিত্র জীবনকালের অনুপুঙ্খ বিশ্বস্ত বিবরণ দিতে।

বলা বাহুল্য কাজটা খুবই দুরূহ, আর ঝুঁকিও অনেক। ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসের সুদীর্ঘকালব্যাপী অজস্র ঘটনাবহুল জীবন। প্রতি মুহূর্তে সতর্ক থাকতে হয়েছে অগণ্য তথ্যের ভিড়ে আর ঘটনার সালতামামিতে জননেতার বিবর্তনের কাহিনী না তলিয়ে যায়। জীবদ্দশায় কোনও রাষ্ট্রনায়কের জীবনী লেখার আর একটা সমস্যা হল সময়কালের যথেষ্ট ব্যবধান ও দূরায়নের অভাব। বিষয়ের সঙ্গে সরাসরি আদানপ্রদানের বিরাট সুবিধা অবশ্য এই অভাব প্রয়োজনের বেশিই পূরণ করে দিয়েছে। বিশুদ্ধ রাজনৈতিক জীবনী এবং ব্যক্তিগত অন্তরঙ্গ জীবনকথার মাঝামাঝি এই জীবনীগ্রন্থের অবস্থান। কয়েকটা চাবি-প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছি—কি করে একজন কমিউনিস্ট পার্টিকর্মী ধীরে ধীরে জননেতায় পরিণত হলেন? কি করেই বা পৌঁছলেন এই সাফল্যের চূড়ায়? এক কমিউনিস্ট নেতা সর্বজনগ্রাহ্য জীবন-থেকে-বড় মিথের রহস্যই বা কি? তাঁর রাজনৈতিক জীবন থেকে কি শেখা যায়?—যদি এই জীবনীগ্রন্থে এই ধরনের কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় তাহলেই বলব আমার উদ্দেশ্য সার্থক হয়েছে।

আর একটা জরুরি কথা। অনেকেরই প্রশ্ন—আমি ইংরেজিতে বসুর জীবনী লিখেছি। এই বাংলা জীবনী কি তার তর্জমা? না, এটি ইংরেজি জীবনীর অনুবাদ নয়। এটি সম্পূর্ণ নতুন একটি বই। ইংরেজি জীবনীগ্রন্থের অসামান্য সাফল্যের পর কলকাতা শহর, শহরের বাইরে, এমনকি রাজ্যের বাইরে অনেক বাঙালী পাঠকের কাছ থেকে অসংখ্য আন্তরিক অনুরোধ পাই বাংলায় জ্যোতি বসুর অনুমোদিত জীবনী লেখার জন্য। ইতিমধ্যে ভারতীয় রাজনীতি ছুটন্ত ঘোড়ার বেগে এগিয়ে চলেছে, জাতীয় স্তরে বসুর ভূমিকাও অন্য মাত্রা পেতে শুরু করেছে এবং বসুর বয়সও দু’একবছর এগিয়ে গেছে। তাঁর জীবনদর্শনেও খানিকটা পরিবর্তন এসেছে। অর্থাৎ আরও ঘটনা, আরও তথ্য, তাঁর চিন্তাভাবনার আরও বিকাশ। কাজেই নতুন অধ্যায়ে নতুন কথা এসেছে।

এই কাজে বসুর পূর্ণ সহযোগিতা পেয়েছি। পেয়েছি বসুর স্ত্রী শ্রীমতী কমল বসুর অকুণ্ঠ সহায়তা। তাঁর সাহায্য ছাড়া এই বাংলা জীবনীগ্রন্থ বর্তমান রূপ নিত কিনা সে বিষয়ে আমার সংশয় আছে। আর চমৎকার সহযোগিতা করেছেন বসুর শ্যালিকা শ্ৰীমতী মঞ্জুলা রায়। সঠিক সময়ে সঠিক তথ্যের যাচাইয়ে তিনি অদ্বিতীয় ভূমিকা পালন করেছেন। বসুর পার্টি কমরেড ও সহকর্মীরা, বিশেষ করে শ্রী অনিল বিশ্বাস তথ্য সংগ্রহে যেভাবে সাহায্য করেছেন সেজন্য আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। আরও অনেকের কাছেই আমি বিভিন্নভাবে ঋণী। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা গ্রন্থাগার, জাতীয় গ্রন্থাগার, কমিউনিস্ট পার্টি-অফিস গ্রন্থাগার, ইন্ডিয়া অফিস লাইব্রেরী, মার্কস্ মেমোরিয়াল লাইব্রেরী, ইংল্যাণ্ড, সেন্ট্রাল লাইব্রেরী, ডাঃ প্রশান্ত রায় এবং আমার মস্কোর বান্ধবী ল্যারিসা অ্যানটোনভ বিশেষ উল্লেখের দাবী রাখে।

খ্যাতনামা সাহিত্যিক শ্রী চিত্তরঞ্জন মাইতিকে তাঁর অমূল্য মতামতের জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। কেবলমাত্র ইংরেজি বইয়ের প্রকাশক হার্পার কলিন্‌স ইন্ডিয়া আন্তর্জাতিক প্রকাশনায় এই প্রথম বাংলা গ্রন্থ প্রকাশ করলেন। এই অসমসাহসী পদক্ষেপের জন্য হার্পার কলিন্‌স ইন্ডিয়া-র শ্রী আর. কে. মেহ্ত্রাকে জানাই আমার সানন্দ অভিনন্দন ও সাধুবাদ।

লেখার প্রতিটি স্তরে আমাকে নানাভাবে সাহায্য করার জন্য আমার কন্যা নয়নকে বিশেষ ধন্যবাদ।

সুরভি বন্দ্যোপাধ্যায়
৮ই জুলাই ১৯৯৭

Book Content

১. ছেলেবেলা : ১
২. ছেলেবেলা : ২
৩. লণ্ডনের দিনগুলি
৪. দেশে ফেরার পর
৫. প্রতিবাদ, প্রতিরোধ, বিদ্রোহ
৬. বাস্তবের মুখোমুখি
৭. ধারালো ক্ষুরের ওপর দিয়ে
৮. পালা বদল: সাদায় কালোয়
৯. ভয়ংকর দুঃস্বপ্নের মধ্যে
১০. নতুন যুগের ভোর
১১. দ্বিতীয় বিজয়
১২. ঘরে বাইরে
১৩. অপরাজিত লাল দুর্গে
১৪. ভারতের ভাগ্য বিধাতা হলেন না কেন
১৫. পুনশ্চ
১৬. বন্ধু, বৈরী, কমরেড, পত্রকার
১৭. নেহরু, গান্ধী পরিবার ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে
১৮. নেপথ্য নারী
১৯. ভেতরকার মানুষটি
২০. পদ্মা মেঘনার দেশে
২১. এখন জ্যোতি বসু
২২. বৈরাগ্য?
বইয়ের ধরন: আত্মজীবনী ও স্মৃতিকথা

দি অ্যামফিবিয়ান ম্যান (উভচর মানব) – আলেকজান্ডার বেলায়েভ

মহাসংকটে শঙ্কু - সত্যজিৎ রায়

মহাসংকটে শঙ্কু – সত্যজিৎ রায়

টিনটোরেটোর যীশু - সত্যজিৎ রায়

টিনটোরেটোর যীশু – সত্যজিৎ রায়

রূপ-রূপালী – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.