• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

ছেলে বয়সে – শিবরাম চক্রবর্তী

লাইব্রেরি » শিবরাম চক্রবর্তী » ছেলে বয়সে – শিবরাম চক্রবর্তী
ছেলে বয়সে শিবরাম চক্রবর্তী

সূচিপত্র

  1. শিবরাম প্রসঙ্গে শরৎচন্দ্র
  2. ভূমিকা
  3. পরিচয়

ছেলে বয়সে – শিবরাম চক্রবর্তী

.

শিবরাম প্রসঙ্গে শরৎচন্দ্র

এই বইখানির একটি ভূমিকা লিখিয়া দিতে গ্রন্থকার আমাকে অনুরোধ করেন। কিন্তু ভূমিকা লিখিতে পারি না বলিয়াই তাঁহার এই অনুরোধ আমি রক্ষা করিতে পারি নাই।

শ্রীমান শিবরামের বাংলা লেখার সহিত আমার পরিচয় ঘটে বছর দুই পূর্ব্বে। বোধ হয় ‘যুগান্তর’ বা ‘আত্মশক্তি’ এমনি কোন একটা সাপ্তাহিক পত্রের স্তম্ভে। তখন হইতে যখনই এই ছেলেটির রচনার সাক্ষাৎ পাই, আমি যত্নের সহিত পড়ি।

ছেলেবয়সে গ্রন্থখানির সবটুকু পড়িবার এখনও সময় পাই নাই, মাঝে মাঝে পড়িয়াছি মাত্র। আমার আন্তরিক বিশ্বাস শিবরামের যে কোন রচনা পড়িয়াই কাহাকেও হতাশ হইতে হইবে না। আমার আরও একটা বিশ্বাস এই যে এই নবীন গ্রন্থকারের সাহিত্য সেবা উত্তর কালে সফল ও সার্থক হইবেই।

শ্রীশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৯ই চৈত্র ১৩৩২।
23 March 1926

.

ভূমিকা

বইখানি ভালো কি মন্দ, উপন্যাস এবং art হিসাবে ইহার স্থান কত উচ্চে বা কত নিম্নে এসকল সম্বন্ধে আমি কিছুই এখানে বলিব না। তাহার বিচার সমালোচকেরা করিবেন, ভূমিকা সমালোচনা নহে। কিন্তু এই পুস্তকে এমন কতকগুলি কথা আছে—ছেলেদের কৈশোর-জীবনের কথা, তাহাদের নির্মূল এবং অনাবিল ভালবাসার কথা এবং তাহাদের নানারূপ কদর্য্য অভ্যাসের কথা—যাহা সকলের, বিশেষতঃ ছেলেদের অভিভাবকগণের জানা এবং আলোচনা করা বিশেষ আবশ্যক। অভিভাবক, শিক্ষক এবং গুরুস্থানীয়গণ যে ইহা জানেন না তাহা নহে; কিন্তু কেহই মুখ ফুটিয়া এবিষয়ে কিছু বলিতে চাহে না; শুধু বলিতে চাহেন না এমন নহে এ বিষয়ে ভাবিতে বা ইহার কোনও প্রতিবিধানের উপায় উদ্ভাবন করিতেও চাহেন না। চোখের সামনে অহরহ যেটা ঘটিয়া যাইতেছে শিক্ষক ও অভিভাবকগণ দেখিয়াও তাহা দেখিতেছেন না, তাহার দিকে সকলে চোখ বুজিয়া আছেন, যেন জিনিষটা নাই। ফলে পাপ দিন দিন বৃদ্ধি পাইয়া জটিল সমস্যার আকার ধারণ করিতেছে। ছাত্রগণের স্বাস্থ্য, শক্তি, মেধা ও অন্তরের তেজ দিন দিন ক্ষীণ হইয়া যাইতেছে; এবং আজ ইহার সম্যক আলোচনা না করিলে ভবিষ্যতে বিপদের কথা।

ব্যাপারটা শুধু moral তাহা নহে, ইহা কতকটা physiological-ও বটে। ইহাকে শুধু দুর্নীতি বলিয়া তাড়না করিলে চলিবে না, রোগ বলিয়া চিকিৎসা করিতে হইবে। জাৰ্ম্মাণ পণ্ডিতগণ এ সম্বন্ধে অনেক চিন্তা ও আলোচনা করিয়াছেন; আমাদের শিক্ষক ও অভিভাবকগণের উচিত যে তাঁহারাও এই চিন্তারাশির সহিত নিজেদের পরিচিত করেন।

কথা উঠিতে পারে উপন্যাসের আকারে এরূপ প্রকাশ্যভাবে ইহা লইয়া ঘাঁটাঘাঁটি করা কি ইহার প্রতিবিধানের প্রকৃষ্ট উপায়, ইহাতে কি দুর্নীতি আরও বাড়িয়া যাইবে না? একপক্ষে এরূপ অভিযোগ সমস্ত উপন্যাসের বিরুদ্ধেই আনা যাইতে পারে, এবং ইহার সোজাসুজি কোনও জবাব নাই। সত্যকে গোপন না করিয়া তাহার যথাযথ প্রকাশে কুফল অপেক্ষা সুফলেরই বেশি সম্ভাবনা। গ্রন্থকার জানেন যে এরূপ বই লেখার জন্য তাঁহাকে যথেষ্ট গালাগালি খাইতে হইবে; কিন্তু ইহা সত্ত্বেও সত্য এবং কর্তব্যের অনুরোধে তিনি গ্রন্থখানি লিখিয়াছেন। আমি তাঁহার সাহস ও সত্যপ্রিয়তার প্রশংসা করি।

ছেলেদের মধ্যে ভালোবাসা হইলেই যে সেটা কদৰ্য্য হইবে এমন কোনও কথা নহে, তাহা পবিত্র, সুন্দর ও মনোরম হইতে পারে। লেখক অশান্ত ও মোহনের ভালোবাসায় ইহা দেখাইয়াছেন, এবং এই চিত্রটি আমার কাছে বড়ই সুন্দর লাগিয়াছে।

লেখক schoolএর boarding house-এর যে ছবি আঁকিয়াছেন তাহা কতকাংশে সত্য হইলেও উৎকট, ইহাতে prportion ঠিক রক্ষা হইয়াছে বলিয়া আমার মনে হয় না; কিন্তু তারেশের সংখ্যা যে কম ইহা যেন কেহ না মনে করেন।

কিরূপে ছেলেরা বিপ্লববাদীদের দলে মেশে লেখক তাহারও আলোচনা করিয়াছেন, কিন্তু boarding house এবং ছেলেদের ভালবাসার চিত্র যেমন উজ্জ্বল হইয়া ফুটিয়া উঠিয়াছে এ অংশ তেমন জমে নাই। বোধ হয় এখানে লেখকের so-called imagination. বাঙ্গালার ছেলেরা যাহাতে বিপ্লববাদীদের কবলে পড়িয়া ভুলপথে পরিচালিত না হয়, এবং নিজেদের জীবনে সৰ্ব্বনাশ না ডাকিয়া আনে ইহাই গ্রন্থকারের আন্তরিক উদ্দেশ্য।

কিন্তু বিপ্লব ও পল্লীসংগঠন বইখানির ভিতরের কথা নহে। ছেলেদের ভালবাসা এবং তাহার অমৃত ও বিষময় ফল ইহাই গ্রন্থকারের প্রধান আখ্যান বস্তু,—কল্পনা ও লিপিচাতুর্য্যের সাহায্যে তিনি ইহার উজ্জ্বল চিত্র আমাদের সামনে ধরিয়াছেন। আমি পুস্তকের সাফল্য কামনা করি।

শ্রীজিতেন্দ্রলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।

.

পরিচয়

(১)

বাঙালীর তরুণ বয়সের রহস্যময় পৃষ্ঠাটি এই গ্রন্থে যথাযথ ও যথার্থ ভাবে আঁকতে চেষ্টা করেছি। আমাদের সাহিত্যে এর আগে এবিষয়ে হয়ত কেউ লেখেননি। সাধারণত নায়ক-নায়িকার যৌবন থেকে শুরু হয়ে বিয়ের পরই উপন্যাস জমে উঠে,—কিন্তু তার আগেও যে মানুষের জীবনে রহস্য-দেবতার দানের কার্পণ্য কিছুমাত্র নেই এইটেই আমি দেখাতে চেয়েছি। প্রত্যেক ঘরেই কিশোর ও তরুণ রয়েছেন, প্রত্যহ এক সঙ্গে বাস করেও আমরা তাদের বিচিত্র মনস্তত্ত্বের সন্ধান পাই না, তাদের ক্ষুদ্র অস্তিত্বের রহস্যলোকে যে পরিণত মানুষের পরিপূর্ণ চরিত্রখানি নিয়ত আকার পাবার চেষ্টা করচে, অনুক্ষণ রূপ ও রসে সঞ্জীবিত হতে চাচ্চে তা আমরা জানিনে। অনেক সময়েই হয়ত তাদের আমরা বুঝতে পারি না, এবং তার জন্য অনেক সময়েই তাদের বিকাশ ও প্রকাশ লাভের আবেদনকে ব্যর্থ করে দিই।

মানুষের জীবনে পরম সার্থকতা ও চরম ব্যর্থতার সূচনা হয় এই ছেলে বয়সেই। নানা ঘটনার মধ্যে নানাভাবে চালিত হয়ে ছেলেদের বিচিত্র চরিত্র গড়ে ওঠে—তারা ছেলেবয়সে যা ভাবে, যা পড়ে, যেমন জীবন যাপন করে, পরবর্তী জীবন যেন তারই ছায়া তারই অনুসরণ,—যেন ছেলেবেলার অগোচর অস্পষ্ট কামনাটিকেই তারা সারাজীবন রেখায় রেখায় রঙীন রূপ দিয়ে চলে। তরুণ জীবন দুহিসেবে দামী,—(এক) একবার গেলে আর পাওয়া যায় না, (দুই) তার বিনিময়েই আমরা ভাবী জীবনের ভালোমন্দ যা কিছু পাই। জাতির কৈশোরেই জাতির ভবিষ্যতের আভাস, জাতির অনাগত পরিচয়।

(২)

যেমন সব বয়সে, তেমনি ছেলেবয়সেও (মানুষ বড় বড় ভুল করে) যার জের তাকে মৃত্যু পর্যন্ত টেনে চলতে হয়। যে সব ছেলে নিতান্ত ভাগ্যবশে Heredity-র ফাঁড়া কাটিয়েও অক্ষুণ্ণ স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য নিয়ে পৃথিবীতে আসে, তাদের অনেকেই ছেলেবয়সের environment-এর চাপে পড়ে আর অক্ষত থাকেনা, জীবনের দুর্লভ সম্পদ জীবনের গোড়াতেই বিসর্জন দিতে বাধ্য হয়। ছাত্রাবাসের ছেলেদের যে ছবি এই বইয়ে এঁকেচি তা হয়ত অনেকেরই অস্বাভাবিক ও অতিরঞ্জিত মনে হবে, তার একমাত্র কারণ তাঁরা বর্তমান ছাত্রজীবনের সঙ্গে পরিচিত নন। কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে এই সর্বনাশের যতটুকু আভাস ইঙ্গিতে দেওয়া চলে তার বেশি কিছুই আমি প্রকাশ করিনি, করতে সাহস করিনি। আমার মনে হয় আমাদের দেশে দৈহিক মানসিক ও অন্যান্য দিক দিয়ে ছেলেদের জীবনের সমস্যাটা যত জটিল হয়ে পড়েচে এবং সকলের আন্তরিক সাহায্য দাবী করচে এমন আর কিছু নয়। এদিকে চিন্তাশীল, দেশকর্মী এবং সর্বসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করা আমি প্রয়োজন মনে করেছিলাম।

তারেশের চরিত্র একটা আজগুবি কিছু নয়ত মনস্তত্ত্ব-বিজ্ঞান এই ধরনের চরিত্রের অস্তিত্ব স্বীকার করে বলেই নয়, বাস্তবিকই এটা সত্য—রক্তমাংসে সজীব। আমাদের সমাজ-জীবনের কোথায় গলদ রয়েচে যাতে করে তারেশের মত একটি দুটি নয়, অসংখ্য লোকে আমাদের সমাজ ছেয়ে গেচে, তা আমাদের অবিলম্বেই খুঁজে বের করতে হবে। এই বিষয়ের যদি উপযুক্ত অনুসন্ধান ও প্রতিকার না হয় তাহলে এই জীবনের-গোড়ায় ঘুণধরা জীর্ণ জাতি, তার অতীত গৌরবের সব স্মৃতি এবং ভবিষ্যতের মহিমার সব স্বপ্ন নিয়েই একদিন একান্ত ব্যর্থতায় মাটির সঙ্গে মিশিয়ে যাবে। দুর্নীতি বা অনুরূপ অন্য কিছুর অজুহাতে সমাজ-শরীরের মৃত্যু-ক্ষতকে আবরণ দিয়ে ঢেকে রাখার কোনোই সমর্থন নেই, বরং সময়ে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে সুচিকিৎসায় তাকে বাঁচাবার সমূহ প্রয়োজন আছে।

যা সত্যিসত্যিই সত্য তাকে নেই বল্লেই বা চোখকান বুজে থাকলেই তো তা আর মিথ্যা হয়ে যায় না। বরং এই অস্বীকারের ভাবী বিপদ কতখানি সেইটে উপলব্ধি করে এর সংস্কারে হাত দেওয়াই আমাদের উচিত নয় কি? হয়ত এই বাস্তবিক সত্য কথা বলার গুরু অপরাধে সাহিত্যের আদালতে আমাকে অভিযুক্ত হতে হবে এবং হয়ত গুরুতর শাস্তি ভোগ করতে হবে। তবু আমার এই অনুরোধ, ইব্‌সেনের Enemy of the people এর বাংলা অভিনয় করেই যেন সমালোচকদের দায়িত্ব শেষ না হয়, বরং আমার যথেষ্ট নিন্দা করেও এই বিষয়ে যা আমার অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য—সেই ছেলেদের যাতে সত্যিকার কল্যাণ হয়, ছাত্রাবাসগুলির প্রকৃত সংস্কার ঘটে, ছাত্রদের দৈহিক মানসিক পরিপূর্ণতা সাধিত হয় সেদিকে তাঁদের সহানুভূতি ও ব্যবস্থা দিয়ে যেন যথার্থ কর্তব্য পালন করেন এই আমি একান্ত মনে আকাঙ্ক্ষা করি।

(৩)

তারপরে সুধীরের জীবনের ট্র্যাজেডি। ছেলেদের জীবনের একদিকে যেমন আসক্তি ও লালসা, অন্যদিকে তেমনি মৈত্রী ও ভালোবাসা। একদিকে যেমন দেশভক্তি ও জনসেবার আকাঙ্ক্ষা, অন্যদিকে তেমনি দুঃসাহস ও বিপ্লবের দিকে ঝোঁক্‌,—সতীশ ও সুধীর দুজনে এই দুটি ধারার বিকাশ ও পরিণতি। সুধীর ছেলেবেলা থেকে বিপ্লবের ভ্রান্ত পথে চলে অবশেষে গুপ্ত হত্যার ফলে ফাঁসি কাঠে প্রাণ দিল,—কেবল বৃথা বীরত্বের মোহে মুগ্ধ না হয়ে তার তরুণ জীবনের করুণ ব্যর্থতার দিকে আমি বাঙলার ছেলেদের দৃষ্টি আকর্ষণ করি। অবশ্য আজকাল বাঙালী ছেলেদের মধ্যে বিপ্লবপ্রকৃতির বড় বেশি কেউ আছেন আমার মনে হয়না,—তবে যে সময়ের ঘটনা নিয়ে এটি লিখিত সে সময়ে এই ধরনের একটা মোহ ছেলেদের যেন ছিল। যদি সেই মোহ সম্পূর্ণ না গিয়ে থাকে তাহলে সুধীরের দৃষ্টান্তে কেটে যাক আমার এই আকাঙ্ক্ষা।

বিপ্লবের গুপ্ত পন্থায় আমাদের দেশের মুক্তি কিছুতেই হতে পারেনা, এ বিষয়ে সন্দেহের আর এতটুকু অবকাশ নেই। পাশাপাশি সুধীর ও সতীশের জীবনে এই সত্যের কিছু আভাস দিতে আমি চেষ্টা করেচি। বিপ্লবীদের যে যৎসামান্য কাহিনী এতে লিখিত হয়েছে তা রাউলাট কমিটির রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে অনেকটা কল্পনার সৃষ্টি। বাঙালীর ছেলেবয়সে এই বিপ্লবের মোহও একটুখানি স্থান অধিকার করে আছে, তাকে অস্বীকার করা চলে না, এবং তার কিছু উল্লেখ না করলে ছেলেবয়সের পরিচয় অসম্পূর্ণ থেকে যায় বলেই, সত্যের খাতিরে আমাকে সুধীরের চরিত্র সৃষ্টি করতে হয়েচে। ছেলেদের যাদের মনে সত্যিকার দেশসেবার প্রেরণা রয়েচে তারা যাতে সুধীরের মত ভুল পথে গিয়ে নিজের ও আরো দশজনের জীবন ব্যর্থ না করে, সতীশের আদর্শই অনুসরণ করেন এই আমার আন্তরিক উদ্দেশ্য।

(৪)

অশান্ত ও মোহন এই দুটি ছেলের সম্বন্ধে আমি বেশি কিছু বলতে চাই না। বার্ণাড্‌শ’ তাঁর Man and Superman নাটকে নর-নারীর ভালোবাসার আকর্ষণে মিলিত হবার কারণ বলেচেন Life force,—সেটা সৃষ্টির জন্যে দরকার। তরুণ বয়সে ছেলে ও মেয়েদের নিজেদের মধ্যেই যে অনুরূপ একটা প্রেমের আকর্ষণ দেখতে পাওয় যায় তাও আমার মনে হয় সেই Life force এরই আর একটা বিচিত্র বিকাশ,—সেটা স্রষ্টার জন্যই দরকার—অর্থাৎ সেই ভাবী সৃষ্টির স্রষ্টাদের অন্তরের পরিপূর্ণ জাগরণের জন্যই অনিবার্য আবশ্যক।

(৫)

সাহিত্যরথী শরৎচন্দ্র তাঁর অবসরের একান্ত অভাবহেতু এই বইটির ভূমিকা লিখতে পারেননি, তবে ভবিষ্যতে তাঁর অভিমত প্রকাশ করবেন ভরসা দিয়েচেন; শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক শ্রীযুক্ত জিতেন্দ্রলাল বন্দ্যোপাধ্যায় এম-এ, বি-এল-মহাশয় অনুগ্রহ করে একটি ভূমিকা লিখে দিয়েচেন। এজন্য তাঁদের কাছে আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞ। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ স্নেহবশে একদা যে চিঠিখানি আমাকে লিখেছিলেন, ব্যবসাদারি হিসেবে সেটি প্রকাশ করার জন্য তাঁর মার্জনা পাওয়ার সৌভাগ্য লাভ করব, আমি আশা করি। ইতি—

গ্রন্থকার

Book Content

ছেলে বয়সে – ১
ছেলে বয়সে – ৫
ছেলে বয়সে – ১০
ছেলে বয়সে – ১৫
ছেলে বয়সে – ২০
লেখক: শিবরাম চক্রবর্তীবইয়ের ধরন: আত্মজীবনী ও স্মৃতিকথা

ভালবাসার অনেক নাম – শিবরাম চক্রবর্তী

ছোটগল্প – শিবরাম চক্রবর্তী

৫০টি দমফাটা হাসির গল্প – শিবরাম চক্রবর্তী

৫০টি দমফাটা হাসির গল্প – শিবরাম চক্রবর্তী

শিবরাম রচনাসমগ্র (কিশোর) – শিবরাম চক্রবর্তী

শিবরাম রচনাসমগ্র (কিশোর) – শিবরাম চক্রবর্তী

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑

Login
Accessing this book requires a login. Please enter your credentials below!

Continue with Google
Lost Your Password?
egb-logo
Register
Don't have an account? Register one!
Register an Account

Continue with Google

Registration confirmation will be emailed to you.