• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Jokes । বাংলা কৌতুক

BD Jokes, বাংলা জোকস, বাংলা হাসির গল্প

  • লাইব্রেরি
  • প্রেমিক-প্রেমিকা
  • স্বামী-স্ত্রী
  • চোর-পুলিশ
  • শুধু ১৮+
  • বিষয় / ট্যাগস

বিষয়বস্তু অনুসারে

  • লাইব্রেরি
  • প্রেমিক-প্রেমিকা
  • স্বামী-স্ত্রী
  • চোর-পুলিশ
  • শুধু ১৮+
  • বিষয় / ট্যাগস

অন্যান্য সেকশন

  • বাংলা লাইব্রেরি
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা লিরিক
  • বাংলা রেসিপি
  • বাংলা হেলথ টিপস
  • বাংলা পিডিএফ ডাউনলোড

বাংলা লাইব্রেরি

Read Bangla Books (বাংলা বই) online FREE. No PDF download required for Bengali Books. Bangla Book Library is a Unicode based mobile friendly website.

Bangla Library

রস+আলোর রবীন্দ্রগবেষণা

লাইব্রেরি » কৌতুক » রম্য রচনা » রস+আলোর রবীন্দ্রগবেষণা

রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে তো গবেষণা কম হলো না। অনেকেই গবেষণা করেছেন তাঁর সৃষ্টি নিয়ে। তাহলে ‘রস+আলো’ বাদ যাবে কেন? তাই ‘রস আলো’র পক্ষ থেকে এবার রবীন্দ্রগবেষণায় নেমেছেন আলিম আল রাজি।

‘কূলের কাছাকাছি আমি ডুবতে রাজি আছি’
এই অংশ পাঠের পর আমাদের মনে স্বভাবতই প্রশ্ন জাগতে পারে, কেন? রবীন্দ্রনাথ কূলের কাছাকাছি ডুবতে রাজি আছেন, কেন তিনি মাঝনদীতে ডুবতে চাইছেন না? তবে কি তিনি সাঁতার জানেন না? সাঁতার না জানার ভয়েই কি মাঝনদীকে ভয় পাচ্ছেন? বিশ্বকবি সাঁতার জানতেন না, এটা খুবই দুঃখজনক ব্যাপার। মেনে নেওয়া যায় না।

‘আমার এ দেহখানি তুলে ধরো’
এই অংশটা রবীন্দ্রপ্রতিভার একটি অসাধারণ উদাহরণ। বিশ্বকবি আগেই জানতেন, বাংলাদেশ নামের দেশটা দুর্নীতিবাজে ভরে যাবে। অতঃপর সেই দুর্নীতিবাজদের কয়েকজনকে পুলিশ ধরে নিয়ে ব্যাপক প্যাঁদানি দেবে। প্যাঁদানির চোটে বেচারারা হয়ে পড়বে কাহিল। এ কারণে ঠিকমতো হাঁটতেও পারবে না। আদালতভবনে আসার আগে পুলিশের কাঁধে ভর দিয়ে আসতে হবে তাদের। এসব দুর্নীতিবাজের পুলিশের কাঁধে ভর দিয়ে হাঁটার দৃশ্যটি মনে করে কবি লিখেছেন, ‘আমার এ দেহখানি তুলে ধরো’।’

‘মাঝে মাঝে তব দেখা পাই চিরদিন কেন পাই না?’
দূরদর্শী রবীন্দ্রনাথ এ গানটি লিখেছেন আমাদের বিদ্যুৎ-ব্যবস্থা নিয়ে। কবি জানতেন, এমন এক সময় আসবে যখন বিদ্যুতের দেখা পাওয়াই হয়ে উঠবে বিরাট মুশকিলের ব্যাপার। ২৪ ঘণ্টায় মাত্র কয়েক ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাবে মানুষ। এই পরিস্থিতির কথা চিন্তা করেই কবির সপ্রশ্ন জিজ্ঞাসা, ‘মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না ?’

‘আমারে তুমি অশেষ করেছ, এমনি লীলা তব—ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ, জীবন নব নব \’
এই দেশের রাজনীতিবিদদের কথা মনে করে লেখা হয়েছে এই লাইন দুটো। দেশের কাঁধে ভর করে ক্ষমতায় এসে রাজনীতিবিদেরা দুহাতে টাকা কামানো শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁদের টাকার ভান্ডার হয়ে যায় অশেষ। অবশ্য বিরোধী দলে চলে গেলে তাঁদের টাকা আবার কিছুটা ফুরিয়ে যায়। তবে সেটা বেশি দিনের জন্য না। পাঁচ বছর পর আবার যখন তাঁরা ক্ষমতায় আসেন, তখন আবার তাঁরা হয়ে ওঠেন টাকার কুমির। জীবন হয় নব নব।

‘নাই রস নাই, দারুণ দাহনবেলা’
রবীন্দ্রনাথ অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে অনুভব করেছিলেন, একদা এই দেশে রস+আলো নামে একটা ম্যাগাজিন বের হবে। সঙ্গে এ কথাও তিনি জেনেছিলেন, ওই ম্যাগাজিনে তাঁর গান আর লেখা নিয়ে গবেষণা হবে, যেখানে সূক্ষ্মভাবে তাঁর সৃষ্টিকর্মের বারোটা বাজানোর চেষ্টা করা হবে। তাই আগেভাগেই তিনি ‘নাই রস নাই, দারুণ দাহনবেলা’—এ কথা বলে সবাইকে রস+আলো পড়তে বারণ করে দিয়ে গেছেন। এ কথাও জানিয়ে গেছেন, রস+আলোতে রস নাই।

সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, অক্টোবর ১০, ২০১১

পূর্ববর্তী:
« রস+আলোতে প্রকাশিত কিছু উল্লেখযোগ্য বাণী
পরবর্তী:
রসফল ২০১০ »
Category: রম্য রচনাTag: আলিম আল রাজি, কবি, টাকা, পুলিশ, মানুষ, রাজনীতি, রাজনীতিবিদ

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

লাইব্রেরি – লেখক – অনুবাদ – সেবা – লিরিক – রেসিপি – ডিকশনারি

Return to top