• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়

লাইব্রেরি » বাংলা ডিকশনারি » চরিতাভিধান » কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়

কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় (১৮৬১/৬২ – ৩.১০.১৯২৩)। পৈতৃক নিবাস চাঁদসী–বরিশাল। পিতা ব্ৰাহ্মধর্মাবলম্বী ব্রজকিশোর বসু ছিলেন ভাগলপুর স্কুলের হেডমাস্টার। তার এবং অভয়চরণ মল্লিকের নেতৃত্বে ভাগলপুরে নারীমুক্তি আন্দোলনের সূচনা এবং ১৮৬৩ খ্রী. ভারতের প্রথম মহিলা সমিতি স্থাপিত হয়। স্বামী-স্বদেশসেবী ও স্ত্রী-শিক্ষায় আগ্রহী দ্বারকানাথ। ভাগলপুরে জন্ম। স্কুলের পাঠ শুরু বালিগঞ্জের হিন্দু মহিলা বিদ্যালয়ে (পরবর্তী বঙ্গ মহিলা বিদ্যালয়)। ১৮৭৮ খ্রী. বেথুন স্কুল থেকে এস্ট্রান্স পাশ করেন। তিনিই কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্ৰথম ভারতীয় মহিলা। তার জন্যই বেথুন স্কুলে এফ.এ. ক্লাশ ও পরে বি.এ. ক্লাশ খোলা হয়। ১৮৮৩ খ্রী. বেথুন কলেজ থেকে তিনি ও চন্দ্ৰমুখী বসু প্ৰথম ভারতীয় পরীক্ষার্থিনী হিসাবে বি.এ. পাশ করেন। ব্রিটিশ অধিকৃত দেশসমূহের মধ্যে এই দুজনই প্রথম মহিলা গ্র্যাজুয়েট। ১৮৮৩ খ্রী. বিবাহ হয়। কলিকাতা মেডিক্যাল কলেজেরও তিনি প্ৰথম ছাত্রী। ১৮৮৪ খ্রী. ভর্তি হলেন বটে, তবে অধ্যাপকদের অনেকেই অসন্তোষ প্ৰকাশ করেন এবং তারই জের হিসাবে ১৮৮৮ খ্রী. মেডিক্যাল কলেজের শেষ পরীক্ষায় অন্য-সব বিষয়ে কৃতকার্য হলেও মেডিসিন-এ। উত্তীর্ণ হতে পারলেন না। ফলে এম.বি. ডিগ্রি না পেলেও অধ্যক্ষ প্রদত্ত জি.বি.এম.সি. (গ্র্যাজুয়েট অব বেঙ্গল মেডিক্যাল কলেজ) উপাধি লাভ করেন। ১৮৯২ খ্রী. ইংল্যাণ্ড যান। পরের বছর এল.আর.সি.পি (এডিনবরা), এল.আর.সি.এস. (গ্লাসগো) এবং ডি-এফপিএস (ডাবলিন) উপাধি নিয়ে দেশে ফেরেন। কিছুদিন লেডি ডাফরিন হাসপাতালে চাকরি করার পর স্বাধীনভাবে চিকিৎসা-ব্যবসায় শুরু করেন। বোম্বাই কংগ্রেসে (১৮৮৯) নারী প্ৰতিনিধি দলের অন্যতমা ছিলেন। কংগ্রেসের কলিকাতা অধিবেশনে (১৮৯০) ইংরেজীতে বক্তৃতা করেন। তিনিই কংগ্রেসের প্রথম নারী’ বক্তা। গান্ধীজীর সহকর্মী হেনরি পোলক প্রতিষ্ঠিত ট্রান্সভাল ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম সভাপতি, কলিকাতায় অনুষ্ঠিত মহিলা সম্মেলনের (১৯০৭) উৎসাহী সদস্যা কর্মী এবং বিহার ও উড়িষ্যার নারী শ্রমিকদের অবস্থা তদন্ত কমিশনের (১৯২২) অন্যতম সদস্যা ছিলেন। সুবক্তা হিসাবেও খ্যাতিলাভ করেছিলেন। আটটি সন্তানের জননী হিসাবে সাংসারিক কাজকর্ম তো করতেনই, নানারকম সূচীশিল্পেও তার দক্ষতা ছিল। স্বাধীনতাসংগ্ৰামী জ্যোতির্ময়ী ও সাংবাদিক প্ৰভাতচন্দ্র তার দুই সন্তান।

Category: চরিতাভিধান
Previous Post:বলবো না গো আর কোনোদিন
Next Post:কানাই দত্ত

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑