• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

Bangla Library

Read Bengali Books Online (বাংলা বই পড়ুন)

  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • সব বই
  • লেখক
  • সিরিজ
  • বইয়ের ধরণ
  • Login/Register
  • My Account →
  • বাংলা ডিকশনারি
  • বাংলা কৌতুক
  • বাংলা লিরিক্স
  • বাংলা রেসিপি
  • হেলথ টিপস এন্ড নিউজ

বাংলা নতুন/পুরাতন বইয়ের পিডিএফ ডাউনলোড/সন্ধান করতে আমাদের বাংলা পিফিএফ সাইটে ক্লিক করুন।

Bangla PDF

অমৃতলাল বসু

লাইব্রেরি » বাংলা ডিকশনারি » চরিতাভিধান » অমৃতলাল বসু

অমৃতলাল বসু (১৮৩৯ – ২৭-৪-১৯১৩) কলিকাতার হাটখোলা। ছাত্রাবস্থায় ‘ব্রাহ্ম বিদ্যালয়’ ও ‘সঙ্গত সভা’র আলোচনায় যোগ দিয়ে ব্ৰাহ্মসমাজে প্রবেশ করেন। ১৮৬৪ খ্রী. প্রচারক-ব্ৰত নেন। ১৮৬৮-৬৯ খ্রী. ভারতবষীয় ব্রাহ্মমন্দির নির্মাণে আত্মনিয়োগ করেন। কেশবচন্দ্র সেনের সঙ্গে পাঞ্জাব, সিন্ধুদেশ, বোম্বাই, বিহার ও মাদ্রাজে ধর্মপ্রচারে যান। ১৮৩৭ খ্রী. কেশবচন্দ্ৰ ‘ব্রাহ্ম নিকেতন’ নামে ছাত্রাবাস গঠন করলে তার অধ্যক্ষ নিযুক্ত হন। ভক্তি সহকারে কীর্তন করতেন।

অমৃতলাল বসু, রসরাজ (১৭ই এপ্রিল, ১৮৫৩- ২রা জুলাই, ১৯২৯) দণ্ডিরহাট-বসিরহাট। কৈলাসচন্দ্ৰ। বঙ্গ রঙ্গালয়ের প্রথম যুগের প্রখ্যাত নাট্যকার, কৌতুকরসের স্ৰষ্টা ও অভিনেতা। ১৮৬৯ খ্রী. কলিকাতা জেনারেল অ্যাসেমব্লিজ ইনস্টিটিউশন থেকে এন্ট্রান্স পাশ করেন। মেডিক্যাল কলেজে দু’বছর ডাক্তারী পড়ার পর কাশীর। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক লোকনাথ মৈত্রের কাছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা করে কলিকাতায় তার চৰ্চা শুরু করেন। কিছুকাল শিক্ষকতাও করেন। পরে সরকারী চিকিৎসক হিসাবে পোর্টব্লেয়ার যান। কিছুদিন পুলিস বিভাগেও চাকরি করেছেন। ৭-১২-১৮৭২ খ্রী. জোড়াসাঁকোর মধুসূদন সান্যালের বাড়ির প্রাঙ্গণে ‘নীলদর্পণ নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে অভিনেতা-জীবন শুরু হয়। এরপর তিনি গিরিশচন্দ্র, অর্ধেন্দুশেখর প্ৰমুখের নির্দেশনায় ন্যাশনাল, গ্রেট ন্যাশনাল, গ্রেট ন্যাশনাল অপেরা কোম্পানী, বেঙ্গল, ষ্টার, মিনার্ভা, প্রভৃতি রঙ্গমঞ্চে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয়-প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। নাট্যকার এবং নাট্যশালার অধ্যক্ষ হিসাবেও কৃতিত্বের অধিকারী ছিলেন। রচিত চল্লিশটি গ্রন্থের মধ্যে নাটকের সংখ্যা চৌত্রিশ। ‘তিলতর্পণ’, ‘বিবাহ-বিভ্ৰাট’, ‘তরুবালা’, ‘খাসদখল’, ‘ব্যাপিয়া-বিদায়’ প্রভৃতি তাঁর উল্লেখযোগ্য নাটক। স্যার সুরেন্দ্রনাথের সহকর্মিরূপে, স্বদেশী যুগের কর্মী এবং বাক্ষ্মী হিসাবেও পরিচিত ছিলেন। শ্যামবাজার অ্যাংলো-ভার্নাকুলার স্কুলের সেক্রেটারী, সাহিত্য পরিষদের সহ-সভাপতি এবং এশিয়াটিক সোসাইটির সভ্য ছিলেন। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে জগত্তারিণী পদক প্ৰদান করেন। হাস্যরসাত্মক নাট্যরচনার জন্য তিনি স্বদেশবাসীর কাছ থেকে ‘রসরাজ’ উপাধি পেয়েছিলেন। ইংলেণ্ডের যুবরাজের আগমন উপলক্ষে উকিল জগদানন্দের বাড়িতে অনুষ্ঠিত ঘটনাকে ব্যঙ্গ করে রচিত নাটিকা পরিচালনার জন্য আদালতে দণ্ডিত হন। এই ব্যাপারে সরকার মঞ্চাভিনয়ের নিয়ন্ত্রণের জন্য ১৮৭৬ খ্রী. আইন রচনা করেন। ‘পুরাতন প্রসঙ্গী’, ‘পুরাতন পঞ্জিকা’, ‘ভুবনমোহন নিয়োগী’, তার আত্মস্মৃতিমূলক রচনা।

Category: চরিতাভিধান
Previous Post:অনিল চট্টোপাধ্যায়
Next Post:অরুন্ধতী দেবী

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডিকশনারি

কৌতু্ক / জোকস

লিরিক

রেসিপি

বিবিধ রচনা

হেলথ

Download PDF


My Account

Facebook

top↑