১০. গ্রন্থপঞ্জী
কথামুখ:
প্রাচীন ভারতের অর্থনৈতিক ইতিহাসের চর্চা করতে গেলে প্রাচীন ভারতের সামগ্রিক পরিচয় লাভ করা প্রয়োজন। এ. এল. ব্যাশাম, দ্য ওয়াণ্ডার দ্যাট ওয়াজ ইণ্ডিয়া, লণ্ডন, ১৯৫৪ বিশেষ উপযোগী; এ ছাড়াও এ. এল. ব্যাশাম (সম্পা), এ কালচারাল হিস্ট্রী অভ ইণ্ডিয়া, অক্সফোর্ড, ১৯৭৫, দ্রষ্টব্য। খ্রীঃ পূঃ ২৫০০ থেকে খ্রীঃ ১২০০ পর্যন্ত ভারতে অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের বিবরণ পাওয়া যাবে রমেশচন্দ্র মজুমদার (সম্পা), হিস্ট্রী এণ্ড কালচার অভ দ্য ইণ্ডিয়ান পিপল, খণ্ড ১-৫, বম্বে, ১৯৫১-৬৬: প্রাসঙ্গিক অধ্যায়ে। প্রায় অনুরূপ বিবরণীর জন্য এ. কে. মজুমদার, এ কনসাইজ হিস্ট্রী অভ এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, ২য় খণ্ড, নতুন দিল্লী, ১৯৭৮ ব্যবহার করা যেতে পারে। এই গ্রন্থগুলিতে প্রধানত বর্ণনাত্মক আলোচনা আছে, কিন্তু বিভিন্ন অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের ভিতর পারস্পরিক সম্পর্ক বা কার্যকারণ বিষয়ে বিশদ আলোচনা নেই। এই বর্ণনাতে প্রাচীন ভারতের অর্থনৈতিক জীবনে পরিবর্তন বা ধারাবাহিকতার চরিত্র নিয়ে বিশেষ আলোচনা নেই, প্রাচীন ভারতের অর্থনৈতিক জীবন যে প্রায় অনড়, অটল ছিল এমত ধারণাই এই জাতীয় বর্ণনাপ্রধান আলোচনায় দেখা যায়। প্রাচীন ভারতের অর্থনৈতিক ইতিহাস চর্চার নানা লক্ষণ ও দিক নিয়ে আলোচনা আছে আর. এস. শর্মা ও ডি. এন. ঝা, ‘দ্য ইকনমিক হিস্ট্রী অভ ইণ্ডিয়া আপ টু এ. ডি. ১২০০: ট্রেণ্ডস এণ্ড প্রসপেক্টস’, জ. ই. সো: হি. ও, ১৭, ১৯৭৪: ৪৮-৮০। রাজনৈতিক যুগবিভাগের উপর নির্ভর না করেও যে প্রাচীন ভারতের অর্থনৈতিক ইতিহাসের বিভিন্ন পর্ব বা অধ্যায় নির্দেশ করা সম্ভব, তা দেখিয়েছেন আর. এস. শর্মা, পার্সপেক্টিভস: ১০৫-৫৭! অর্থনৈতিক তথা সামগ্রিক ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে উৎপাদন ব্যবস্থা ও উৎপাদন সম্পর্কে পরিবর্তনের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন ডি. ডি. কোসাম্বী অ্যান ইনট্রোডাকশন টু দ্য স্টাডি অভ ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী, বম্বে, ১৯৫৬ এবং দ্য কালচার এণ্ড সিভিলাইজেশন অভ এনশেন্ট ইণ্ডিয়া ইন হিস্টরিক্যাল আউটলাইন, পেপার-ব্যাক সংস্করণ, নূতন দিল্লী, ১৯৭০। পরিবর্তনশীল প্রাচীন ভারতীয় অর্থনৈতিক ইতিহাসের প্রাসঙ্গিক আলোচনা পাওয়া যাবে রোমিলা থাপার এ হিস্ট্রী অভ ইণ্ডিয়া, প্রথম খণ্ড, হার্মণ্ডসওয়ার্থ, ১৯৬৬, যদিও এই গ্রন্থে সবসময়ে তথ্যসূত্র নির্দেশ করে বক্তব্য পেশ করা হয়নি।
প্রথম অধ্যায়: প্রথম নগরায়ন
প্রাক-হরপ্পা পর্বের প্রত্নক্ষেত্র মেহেরগড়ের অর্থনৈতিক জীবনের খবর পাওয়া যাবে জে. এফ. ইয়ারিজ, ‘এক্সক্যাভেশনস অ্যাট মেহেরগড়: দেয়ার সিগনিফিকেন্স ফর আণ্ডারস্ট্যাণ্ডিং দ্য ব্যাকগ্রাউণ্ড অভ দ্য হরপ্পা সিভিলাইজেশন’, জি. এল. পোসেল (সম্পা), হরপ্পান সিভিলাইজেশন, নতুন দিল্লী, ১৯৮২: ৭৯-৮৪। নগরাশ্রয়ী হরপ্পা সভ্যতা বিষয়ে বহু গ্রন্থ ও প্রবন্ধ এতাবৎ প্রকাশিত। মহেঞ্জোদাড়োর পুরাতাত্ত্বিক পরিচয়ের জন্য দ্রষ্টব্য, জন মার্শাল, এক্সক্যাভেশনস অ্যাট মহেঞ্জোদাড়ো, তিন খণ্ডে, লণ্ডন, ১৯৩১ এবং ই. জে. এইচ. ম্যাকে, ফারদার এক্সক্যাভেশনস অ্যাট মহেঞ্জোদাড়ো, দিল্লী, ১৯৩৮। হরপ্পার উৎখননের, পরিচয় পাওয়া যাবে এম. এস. ভাটস, এক্সক্যাভেশনস অ্যাট হরপ্পা, দিল্লী, ১৯৪০। লোথালে উৎখনন করেছিলেন এস. আর. রাও, লোথাল এণ্ড দ্য ইণ্ডাস সিভিলাইজেশন, বম্বে, ১৯৭৩; কলিবঙ্গানের পুরাতাত্ত্বিক পরিচয় পাওয়া যাবে বি. কে. থাপার, ‘নিউ ট্রেটস অভ দ্য ইণ্ডাস সিভিলাইজেশন অ্যাট কলিবঙ্গান’, সাউথ এশিয়ান আর্কিওলজি, ১৯৭৩: ৮৫-১০৪। এ ছাড়াও দেখা যেতে পারে গ্রেগরী এল. পোসেল (সম্পা), এনশেন্ট সিটিজ অভ দ্য ইণ্ডাস, নতুন দিল্লী, ১৯৭৯; এই বইতে একটি দীর্ঘ গ্রন্থপঞ্জী আছে। হরপ্পা সভ্যতার গ্রন্থপঞ্জীর জন্য বি. এম. পাণ্ডে ও কে. এস. রামচন্দ্ৰন, বিবলিওগ্রাফী অভ দ্য হরপ্পান কালচার, কোকোনাট গ্রোভ, ১৯৭১ দ্রষ্টব্য। এই সভ্যতার অর্থনৈতিক ইতিহাস সহ সামগ্রিক জীবনযাত্রার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সাম্প্রতিক গ্রন্থ ব্রিজেৎ অলচিন এবং রেমণ্ড অলচিন, দ্য রাইজ অভ সিভিলাইজেশন ইন ইণ্ডিয়া এণ্ড পাকিস্তান, কেম্ব্রিজ, ১৯৮২-র প্রাসঙ্গিক অধ্যায় পঠিতব্য। অপর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ মর্টিমার হুইলার, দ্য ইণ্ডাস সিভিলাইজেশন, তৃতীয় সংস্করণ, কেম্ব্রিজ, ১৯৬৮। ভারতীয় ভূখণ্ডে অবস্থিত হরপ্পা সভ্যতার অবশেষ নিয়ে আলোচনা আছে বি. কে. থাপার, রিসেন্ট আর্কিওলজিক্যাল ডিসকভারিজ ইন ইন্ডিয়া, প্যারিস ও টোকিও, ১৯৮৫, পঞ্চম অধ্যায়। নগরাশ্রয়ী অর্থনীতির উপর কোনও আলাদা গ্রন্থ না থাকলেও আলোচ্য আমলের বাণিজ্যিক ক্রিয়াকলাপের পরিচয় দিয়েছেন শিরীন রত্নাগর, এনকাউন্টার্স: দ্য ওয়েস্টার্লি ট্রেড অভ দ্য হরপ্পান সিভিলাইজেশন, দিল্লী, ১৯৮১।
দ্বিতীয় অধ্যায়: পশুচারণের অর্থনীতি
এই অধ্যায়ের প্রধান তথ্যসূত্র ঋগ্বেদ। সায়নচার্যের ভাষ্য সহ ঋগ্বেদ, এফ ম্যাক্সমিলর (সম্পা.), ১৮৯০-৯২; আর. টি. এইচ. গ্রিফিথ (অনূ), বারাণসী, ১৯৮৬-৯৭; এইচ. এইচ. উইলসন, (অনূ), পুনর্মুদ্রণ, নতুন দিল্লী, ১৯৭৭ ব্যবহার করা যেতে পারে। ঋগ্বেদ মূল সহ বাংলা অনুবাদ পাওয়া যাবে হরফ প্রকাশনীর ঋগ্বেদ-এ, দুই খণ্ডে সমাপ্ত। আলোচ্য আমলের অর্থনৈতিক বিবরণের জন্য রমেশচন্দ্র মজুমদার (সম্পা), দ্য বেদিক এজ, বম্বে, ১৯৫১: ৩৯৮-৪০৩ ও নারায়ণ চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ইকনমিক লাইফ অ্যাণ্ড প্রগ্রেস ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, কলকাতা ১৯৪৫ দ্রষ্টব্য। এই আমলের অর্থনীতি যে প্রধানত পশুচারণের উপর নির্ভরশীল তার আলোচনা করেছেন আর. এস. শর্মা, মেটিরিয়াল কালচার অ্যাণ্ড সোশ্যাল ফর্মেশনস্ ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, নতুন দিল্লী, ১৯৮৩; ‘ফ্রম গোপতি টু ভূপতি’, ডি. পি. চট্টোপাধ্যায় (সম্পা), মার্ক্সইজম্ অ্যাণ্ড ইণ্ডোলজি, কলকাতা, ১৯৮১: ২৬৩-৭৩ এবং ‘মেটিরিয়াল ব্যাকগ্রাউণ্ড অভ বেদিক ওয়ারফেয়ার’, জ. ই. সো. হি. ও, ৯, ১৯৬৬: ৩০০-১৭। প্রাসঙ্গিক আলোচনা পাওয়া যাবে রণবীর চক্রবর্তী, ওয়ারফেয়ার ফর ওয়েলথ: আর্লি ইণ্ডিয়ান পার্সপেক্টিভ, কলকাতা, ১৯৮৬ ৭-২৫। সমকালীন জীবনযাত্রার স্বল্প কিন্তু চাক্ষুষ প্রমাণের জন্য এ. এইচ. দানি, ‘দ্য গন্ধার গ্রেভ কালচার অ্যাণ্ড দ্য এরিয়ান প্রবলেম’, জার্নাল অভ সেন্ট্রাল এশিয়া, ১.১: ৪২-৫৫ দেখা যেতে পারে।
তৃতীয় অধ্যায়: কৃষি অর্থনীতির প্রতিষ্ঠা
পরবর্তী বৈদিক সাহিত্যে উল্লিখিত তথ্যই প্রধান অবলম্বন। পরবর্তী বৈদিক সাহিত্য ব্যবহার করতে গেলে নিম্মোক্ত গ্রন্থাদি দ্রষ্টব্য। আর. রথ এবং ডব্লিউ. ডি হুইটনি (সম্পা.), অথর্ববেদ, বার্লিন, ১৮৫৬; ডব্লিউ ব্লুমফিল্ড (অনূ), অথর্ববেদ, সে. বু. ই, খণ্ড ৪২, ১৮৯৭; বঙ্গানুবাদের জন্য হরফ প্রকাশনীর অনুবাদটি ব্যবহার করা চলে। এ. বি. কীথ (অনূ), ঐতরেয় ব্রাহ্মণ, হাভার্ড ওরিয়েন্টাল সিরিজ, ১৮ ও ১৯, ১৯২০; যজুর্বেদের বঙ্গানুবাদ হরফ প্রকাশনীর সংস্করণে পাওয়া যায়। জে, এগ্গেলিং (অনূ), শতপথ ব্রাহ্মণ, সে.বু. ই, ১২, ২৬, ৪১, ৪৩ ও ৪৪ খণ্ড। এই সময়ই গাঙ্গেয় উপত্যকায় চিত্রিত ধূসর মৃৎপাত্র ও লোহার যে ব্যবহার শুরু হল তার জন্য বিশেষভাবে উপযোগী ব্রিজেৎ অলচিন ও রেমণ্ড অলচিন, দ্য রাইজ অভ সিভিলাইজেশন: প্রাসঙ্গিক অংশ; বিভা ত্রিপাঠী দ্য পেন্টেড গ্রে ওয়্যার, অ্যান আয়রন এজ কালচার অভ নদার্ন ইণ্ডিয়া, দিল্লী, ১৯৭৬; মাখনলাল, সেট্লমেন্ট হিস্ট্রী এণ্ড দ্য রাইজ অভ সিভিলাইজেশন ইন দ্য গঙ্গা-যমুনা দোয়াব ১৫০০ খ্রীঃ পূঃ-৩০০ খ্রীঃ, দিল্লী, ১৯৮৪; এন আর ব্যানার্জী, দ্য আয়রন এজ ইন ইণ্ডিয়া, দিল্লী। লৌহ উপকরণ ও চিত্রিত ধূসর মৃৎপাত্রের সন্ধান নানা জায়গায় পাওয়া গিয়েছে ও যাচ্ছে। তার জন্য ইণ্ডিয়ান আর্কিওলজি: এ রিভিয়্যু শীর্ষক বার্ষিক পত্রিকা বিশেষ প্রয়োজনীয়। এই সময়কার অর্থনৈতিক জীবনে কৃষি কিভাবে পশুপালনের তুলনায় বেশী গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দেখা দিল তার বিশ্লেষণাত্মক আলোচনা আছে আর. এস. শর্মা, মেটিরিয়াল কালচার; অর্থনৈতিক জীবনের সামগ্রিক পরিচয়ের জন্য নারায়ণচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, ইকনমিক লাইফ, দেখা যেতে পারে। আলোচ্য পর্বে কর ব্যবস্থার পরিচয় দিয়েছেন উপেন্দ্রনাথ ঘোষাল, হিন্দু পাবলিক লাইফ, প্রথম খণ্ড, কলকাতা, ১৯৪৫। বৈদিক সাহিত্যের অন্তর্ভুক্ত নানা প্রাসঙ্গিক নাম ও বিষয়ের আলোচনার জন্য এ. এ. ম্যাকডোনেল ও এ. বি. কীথ, দ্য বেদিক ইনডেক্স অভ নেমস এণ্ড সাবজেক্টস, লণ্ডন, ১৯১২ বিশেষ প্রয়োজনীয়।
চতুর্থ অধ্যায়: মধ্যগাঙ্গেয় উপত্যকায় কৃষি অর্থনীতির বিকাশ ও নগরজীবনের পুনরাবির্ভাব
এই অধ্যায়ে ব্যবহৃত পালি গ্রন্থগুলির তালিকা নিম্নরূপ:
এফ. এল. উডওয়ার্ড (খণ্ড ১, ২ ও ৫) ও ই. এম. হেয়ার (খণ্ড ৩-৪), অনূ: অঙ্গুত্তরনিকায়, লণ্ডন, ১৯৩২-৩৬; আর চামার্স (অনূ), মজ্ঝিমনিকায়, লণ্ডন, ১৯২৬-২৭; টি. ডব্লিউ. রিস ডেভিডস, (অনূ); দীঘনিকায় তিন খণ্ডে, লণ্ডন, ১৮৯৯, ১৯০০, ১৯২১; শ্রীমতী টি. ডব্লিউ. রিস ডেভিডস এবং এফ. এল. উডওয়ার্ড (অনূ), সংযুক্তনিকায়, লণ্ডন ১৯১৭, ১৯৩০; ভি. ফাউসবল (সম্পা.), সুত্তনিপাত, দুই খণ্ড, লণ্ডন, ১৮৮৫-৯৪। পাণিনির অষ্টাধ্যায়ীতে অর্থনৈতিক জীবনের যে কথা জানা যায়, তার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য গ্রন্থ ভি. এস. আগরওয়াল, ইণ্ডিয়া এ্যাজ নোন টু পাণিনি, লক্ষ্ণৌ, ১৯৫৩; আলোচ্য পর্বের অন্যতম প্রধান পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন উজ্জ্বল কৃষ্ণবর্ণ মৃৎপাত্রের জন্য দ্রষ্টব্য, ব্রিজেৎ অলচিন ও রেমণ্ড অলচিন দ্য রাইজ অভ সিভিলাইজেশন; বি. পি. সিনহা (সম্পা.), পটারিজ অভ এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, পাটনা, ১৯৭০; মটিমার হুইলার, দ্য সিভিলাইজেশন অভ দ্য ইণ্ডাস ভ্যালী অ্যাণ্ড বিয়ণ্ড, লণ্ডন, ১৯৬৬। লোহার ব্যবহারের আলোচনা বিশদভাবে করেছেন এন. আর. ব্যানার্জী, দ্য আয়রন এজ; ডি. কে. চক্রবর্তী, ‘ডিস্ট্রিবিউশন অভ আয়রণ ওরস্ অ্যাণ্ড দ্য আর্কিওলজিক্যাল এভিডেন্স অভ আয়রণ ইন ইণ্ডিয়া’, জ. ই. সো. হি. ও, ২০.২, ১৯৭৭: ১৬৬-৮৪; ডি. কে. চক্রবর্তী, ‘অ্যান্টিকুইটি অভ আয়রণ’, জ. র. এ. সো, ১৯৭৯: ১৬-২৮। এই বিষয়ে আলোচনা ব্রিজেৎ অলচিন ও রেমণ্ড অলচিন, দ্য রাইজ অভ সিভিলাইশেজন, করেছেন।
আলোচ্য পর্বের প্রাচীন নগরের ধ্বংসাবশেষ সম্বন্ধে নিম্নোক্ত তথ্যসূত্র বিশেষ উপযোগী: ওয়াই. ডি. শর্মা, ‘এক্সপ্লোরেশনস অভ হিস্টরিক্যাল সাইটস’, এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, ৯, ১৯৫৩: ১১৬-৭০ জি. আর শর্মা, এক্সক্যাভেশনস অ্যাট কৌশাম্বী ১৯৪৯-৫০, এলাহাবাদ, ১৯৫৬; ঐ, এক্সক্যাভেশনস অ্যাট কৌশাম্বী, ১৯৫৭-৫৯, এলাহবাদ, ১৯৬০; কে. কে. সিনহা, এক্সক্যভেশনস অ্যাট শ্রাবস্তী, ১৯৫৯, বারাণসী, ১৯৬৭; এ. কে. নারায়ণ এবং টি. এন. রয়, দ্য এক্সক্যাভেশনস অ্যাট প্রহ্লাদপুর, বারাণসী ১৯৬৮; ঐ, দ্য এক্সক্যাভেশনস অ্যাট রাজঘাট, বারাণসী, ১৯৭৬; বি. পি. সিনহা এবং সীতারাম রায়, বৈশালী এক্সক্যাভেশনস, ১৯৫৮-৬২, পাটনা, ১৯৬৭; অমলানন্দ ঘোষ ‘রাজগীর ১৯৫০’, এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, ৭, ১৯৫১; এ. এস. অলটেকর এবং ভি. মিশ্র কুমরাহার এক্সক্যাভেশনস, ১৯৫১-৫৫, পাটনা, ১৯৫৯; জন মার্শাল, ‘এক্সক্যাভেশন অ্যাট ভিটা’, অ্যানুয়াল রিপোর্ট অভ দ্য আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অভ ইণ্ডিয়া, ১৯১১-১২।
সমকালীন দক্ষিণ ভারতে যে বৃহদশ্মীয় সংস্কৃতির অস্তিত্ব ছিল তার জন্য ব্রিজেৎ অলচিন ও রেমণ্ড অলচিন, দ্য রাইজ অভ সিভিলাইজেশন; এ. কে. নারায়ণ (সম্পা.), সেমিনার অন দ্য প্রবলেম অভ মেগালিথস ইন ইণ্ডিয়া, বারাণসী, ১৯৬৯ ব্যবহার করা যেতে পারে।
আলোচ্য যুগের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী আর. এস. শর্মা, মেটিরিয়াল কালচার, নরেন্দ্র ওয়াগ্লে, সোসাইটি এট দ্য টাইম অভ দ্য বুদ্ধ, বম্বে, ১৯৬৬, ডি. ডি. কোসাম্বী, ‘এনশেন্ট কোশল এণ্ড মগধ’, জ. ব. ব্রা. র. এ. সো, ২৮, ১৯৫২: ১৮০-২১৩; উমা চক্রবর্তী, সোশ্যাল ডিমেনশন্স অভ আর্লি বুদ্ধিজম, নূতন দিল্লী ১৯৮৮। নগরায়নের জন্য সংক্ষিপ্ত অথচ নিপুণ আলোচনা পাওয়া যাবে অমলানন্দ ঘোষ, দ্য সিটি ইন আর্লি হিস্টরিক্যাল ইণ্ডিয়া, সিমলা, ১৯৭৩; অমলানন্দ ঘোষের বিরোধিতা করেছেন আর. এস. শর্মা, ‘আয়রণ এণ্ড আর্বানাইজেশন ইন দ্য গঙ্গা বেসিন’, ই. হি. রি., ১.১, ১৯৭৪: ৯৮-১০৩; নগরায়নের তাত্ত্বিক দিকের আলোচনার জন্য ডি. কে. চক্রবর্তী, কনসেপ্ট অভ আর্বাণ রেভল্যুশন অ্যান্ড ইন্ডিয়ান কন্টেক্সট, পুরাতত্ত্ব ৬ ১৯৭: ২৭-৩১ পঠিতব্য। জর্জ এরডসি, ‘দ্য ওরিজিন অভ সিটিজ ইন দ্য গ্যাঞ্জেস ভ্যালী’, জ. ই. সো. হি. ও, ২৭.১, ১৯৮৫: ৮১-১০৯-তে বিশ্লেষণাত্মক আলোচনা আছে। গাঙ্গেয় উপত্যকায় কৃষি অর্থনীতির প্রসার ও বিশেষ ধান চাষের অর্থনৈতিক তাৎপর্য সম্বন্ধে ট্রেভর লিং, দ্য বুদ্ধ, লণ্ডন, ১৯৭৩ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। মুদ্রা ব্যবহার ও অঙ্ক চিহ্নিত মুদ্রা সম্বন্ধে আলোচনা পাওয়া যাবে এ. কে. নারায়ণ এবং লালনজী গোপাল (সম্পা.), সেমিনার পেপার্স অন দ্য ক্রনোলজি অভ পাঞ্চ-মার্কড কয়েনস, বারাণসী, ১৯৬৬, এবং ব্রজদুলাল চট্টোপাধ্যায় (সম্পা.), ডি. ডি. কোসাম্বির ইণ্ডিয়ান নিউমিসম্যাটিক্স।
এক জটিলতর সামাজিক অর্থনৈতিক অবস্থায় রাষ্ট্রের উদ্ভব কিভাবে দেখা যাচ্ছে তার আলোচনা করেছেন রোমিলা থাপার, ফ্রম লিনিয়েজ টু স্টেট, নতুন দিল্লী, ১৯৮৩; সমকালীন রাজনৈতিক শক্তিগুলি অর্থনৈতিক বিকাশ সম্বন্ধে কতটা সচেতন ছিল তার জন্য রণবীর চক্রবর্তী; ওয়ারফেয়ার ফর ওয়েলথ, ২৬-৪৫ দেখা যেতে পারে।
পঞ্চম অধ্যায়: রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত অর্থনীতি
এই বিষয়ে আকর তথ্যসূত্রগুলির জন্য দ্রষ্টব্য:
জে. ডব্লিউ. ম্যাক্ক্ৰিণ্ডল, এনশেন্ট ইণ্ডিয়া এ্যাজ ডেসক্রাইবড বাই মেগাস্থিনিস এণ্ড আরিয়ান, কলকাতা, ১৯২১। আরিয়ান, ডিওডোরাস ও স্ট্রাবোর রচনার প্রাসঙ্গিক অংশ পাওয়া যাবে রমেশচন্দ্র মজুমদার, দ্য ক্লাসিক্যাল অ্যাকাউন্টস অভ ইণ্ডিয়া, কলকাতা ১৯৬৭। গ্রীক লেখকদের বিবরণী এফ. জে. মোনাহান, আর্লি হিস্ট্রী অভ বেঙ্গল, কলকাতা, ১৯২৫-এও পাওয়া যাবে।
অশোকের অনুশাসনের জন্য উল্লেখযোগ্য বইগুলি হল: ই. হুলশৎজ, ক.ই. ই, প্রথম খণ্ড; লণ্ডন, ১৯২৫; রাধাগোবিন্দ বসাক, অশোকান ইনস্ক্রিপশনস, কলকাতা, ১৯৫৯; বেণীমাধব বড়ুয়া, অশোক এণ্ড হিজ ইনস্ক্রিপশনস, কলকাতা, ১৯৪৬; দীনেশচন্দ্র সরকার, ইনস্ক্রিপশনস অভ অশোক, দিল্লী, ১৯৭৫ (কেবলমাত্র ইংরেজী অনুবাদ ও আলোচনা)। ব্রতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, স্টাডিজ ইন দ্য অ্যারামাইক এডিক্টস অভ অশোক, কলকাতা ১৯৮৪-তে আরামীয় ভাষায় ও হরফে এবং গ্রীক-আরামীয় ভাষায় রচিত অশোকানুশাসনের পাণ্ডিত্যপূর্ণ আলোচনা পাওয়া যাবে। এছাড়া দীনেশচন্দ্র সরকার, সিলেক্ট ইনস্ক্রিপশনস, অশোকের ও মৌর্যকালীন লেখমালা সংকলন করেছেন (টীকা সহ কিন্তু অনুবাদ বর্জিত)।
অর্থশাস্ত্রের বঙ্গানুবাদ করেছেন রাধাগোবিন্দ বসাক, কৌটিলীয় অর্থশাস্ত্র, দুই খণ্ডে, কলকাতা, ১৯৬৭; ইংরেজী অনুবাদের জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য আর. পি. কাংলে, কৌটিলীয় অর্থশাস্ত্র, তিন খণ্ডে, বম্বে, ১৯৬৭-৭২ (তৃতীয় খণ্ডে অর্থশাস্ত্রের নানা দিক নিয়ে আলোচনা আছে)। রাষ্ট্র পরিচালনাধীন অর্থনৈতিক জীবনের তথ্যনিষ্ঠ আলোচনার জন্য উপেন্দ্রনাথ ঘোষাল, এ হিস্ট্রী অভ ইণ্ডিয়ান পাবলিক লাইফ, ২য় খণ্ড, বম্বে ১৯৬৬ বিশেষ উপযোগী। এই আমলের অর্থনৈতিক জীবনের বর্ণনার জন্য কে. এ. নীলকান্ত শাস্ত্রী (সম্পা.) দ্য এজ অভ দ্য নন্দজ এণ্ড মৌর্যজ, বারাণসী, ১৯৬৭, প্রাসঙ্গিক অধ্যায় দেখা চলে। অপর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ রোমিলা থাপার, অশোক অ্যাণ্ড ডিক্লাইন অভ দ্য মৌর্যজ, লণ্ডন, ১৯৬১, প্রাসঙ্গিক অধ্যায়। রোমিলা থাপার, ফ্রম লিনিয়েজ টু স্টেট, আর্থ সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের জটিলতর রূপের পরিচয় দিয়েছেন ও সামাজিক প্রক্রিয়ার আলোচনা করেছেন। মৌর্য আমলে রাষ্ট্রীয় প্রতাপ বৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক জীবনে রাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে আলোচনার জন্য রণবীর চক্রবর্তী, ওয়ারফেয়ার ফর ওয়েলথ, ৪৬-৭৬ দ্রষ্টব্য।
ভূমি ব্যবস্থা সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা পাওয়া যাবে উপেন্দ্রনাথ ঘোষাল, দ্য এ্যাগ্রেরিয়ান সিস্টেম ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, কলকাতা, ১৯৭১। এই গ্রন্থের শেষ অধ্যায়ে মৌর্য রাজাদের হাতে জমির উপর একচেটিয়া মালিকানা যে ছিল না, তার আলোচনা আছে। এই আমলের ভূমি ব্যবস্থায় ব্যক্তিগত মালিকানার সপক্ষে রায় দিয়েছেন জি. বনগার্ড লেভিন, মৌর্যান ইণ্ডিয়া, দিল্লী, ১৯৮৫; এই গ্রন্থে দাসপ্রথা বিষয়েও আলোচনা আছে।
কৌটিলীয় অর্থশাস্ত্রের ভিত্তিতে অর্থনৈতিক জীবনাদর্শ নিয়ে অন্যতম প্রধান গবেষণা করেছেন বিনয়চন্দ্র সেন, ইকনমিকস ইন কৌটিল্য, কলকাতা, ১৯৬৭। প্রধানত অর্থশাস্ত্র ভিত্তি করে আলোচ্য পর্বের রাজস্ব ব্যবস্থা বিষয়ে সবচেয়ে তথ্যনিষ্ঠ গবেষণার জন্য উপেন্দ্রনাথ ঘোষাল, কনট্রিবিউশনস টু দ্য হিস্ট্রী অভ হিন্দু রেভিন্যু সিসটেম, কলকাতা, ১৯৭২ (দ্বিতীয় সংস্করণ)
মৌর্যদের রাষ্ট্রায়ত্ত অর্থনীতিতে কৃষি উৎপাদনের ভূমিকা নিয়ে বিশ্লেষণাত্মক আলোচনার জন্য দ্রষ্টব্য, ডি. ডি. কোসাম্বী, ইনট্রোডাকশন টু ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী: ১৭৬-২২৬ এবং আর. এস. শর্মা, পার্সপেকটিভ্স : ১২৮-১৩৬।
ষষ্ঠ অধ্যায়: কৃষি ও বাণিজ্যিক অর্থনীতির বিস্তার
এই পর্বের মূল তথ্যসূত্র লেখমালা ও বৈদেশিক বিবরণী। প্রধান লেখমালার অনেকগুলিই দীনেশচন্দ্র সরকার, সিলেক্ট ইনসক্রিপশনস, সংকলন করেছেন। এছাড়া এইচ. লুডার্স, ‘এ লিস্ট অভ ব্রাহ্মী ইনস্ক্রিপশনস’, এ. ই., ১০-ও বিশেষ প্রয়োজনীয়। উত্তর ভারতের লেখমালার সংকলনের জন্য দেখুন স্টেন কোনো, ক. ই. ই. ২য় খণ্ড, ১ম অংশ (খরোষ্টী লেখ), কলকাতা, ১৯২৯; ভারহুতের লেখমালার সংকলন করেছেন ভি. ভি. মিরাশি, ক. ই. ই., ২য় খণ্ড, ২য় অংশ, মথুরা থেকে পাওয়া লেখমালার জন্য দ্রষ্টব্য কে. এল. জ্যানৰ্ট (সম্পা.), এইচ লুডার্স-এর মথুরা ইনসক্রিপশনস, গোটিঙ্গন, ১৯৬১, দাক্ষিণাত্যের পশ্চিমাংশের লেখমালা বিষয়ে প্রধান গ্রন্থ, জে. বার্জেস ও ভগবানলাল ইন্দ্রজী, ইনসক্রিপশনস ইন দ্য কেভ টেম্পলস অভ ওয়েস্টার্ন ইণ্ডিয়া। দাক্ষিণাত্যের পূর্বদিকে কৃষ্ণা গোদাবরী বদ্বীপ অঞ্চলের লেখমালার তালিকা ও সম্পাদনা করেন রমাপ্রসাদ চন্দ, ‘সাম আনপাবলিশড্ অমরাবতী ইনসক্রিপশনস’, এ. ই., ১৫, ১৯১৯-২০: ২৫৮-৭৮ এবং আই. কে. শর্মা, ‘সাম মোর ইনসক্রিপশনস ফ্রম অমরাবতী এক্সক্যাভেশন অ্যাণ্ড দ্য ক্রনোলজি অভ দ্য মহাস্তূপ’, স্টাডিজ ইন সাউথ ইণ্ডিয়ান এপিগ্রাফী, মহীশূর, ১৯৭৫: ৬০-৭৪। সাম্প্রতিক কালে সুদূর দক্ষিণভারতে আবিষ্কৃত হয়েছে ব্রাহ্মী হরফে তামিল লেখ; ইরাবতী মহাদেবন, ‘তামিল ব্রাহ্মী ইনসক্রিপশনস অভ দ্য সঙ্গম এজ’, প্রসিডিংস অভ দ্য ইন্টারন্যাশনাল সেমিনার কনফারেন্স অভ দ্য তামিল স্টাডিজ, ২, মাদ্রাজ, ১৯৬৮; ৭৩-১০৬।
বৈদেশিক বিবরণীর জন্য দেখুন:
ডিওডোরাস সিকিউলাস, বিবলিওথেকেস হিস্টোরিকেস, অনু, সি. এইচ ওল্ডফাদার, লো. ক্লা. সি., ১৯৩৪-৩৫।
প্লিনি, ন্যাচারালিস ইস্টোরিয়া, অনু, এইচ. র্যাকহ্যাম, লো. ক্লা. সি., ১৯৪২। ক্লডিয়াস টলেমী, জিওগ্রাফিকে হুফেগেসিস, অনু, ই. এল. স্টিভেনসন, নিউ ইয়র্ক, ১৯৩২।
স্ট্রাবো, জিওগ্রাফিকন, অনু, এইচ. এল. জোনস, লো. ক্লা. সি., ১৯৪২। অজ্ঞাতনামা গ্রীক নাবিকের বিবরণী পেরিপ্লাস অভ দ্য ইরিথ্রিয়ান সী, অনু, জি. বি. হান্টিংফোর্ড, লণ্ডন, ১৯৮০।
এই বিবরণগুলির প্রাসঙ্গিক অংশ, রমেশচন্দ্র মজুমদার, দ্য ক্লসিক্যাল অ্যাকাউন্টস অভ ইণ্ডিয়া, সংকলন করেছেন।
জাতক, অনু, ই. বি. কাওয়েল, কেমব্রিজ, ১৮৯৫-১৯১৩।
মিলিন্দপঞহো, অনু, শ্ৰীমতী টি. ডব্লু. রিস ডেভিডস্ ও এফ. এল. উডওয়ার্ড, লণ্ডন, ১৯১৭, ১৯৩০। দিব্যাবদান, ই. বি. কাওয়েল ও আর. এ. নীল (সম্পা.), কেম্ব্রিজ, ১৮৮৬।
মহাভারত, অনু, কে. এম. গাঙ্গুলী, বারো খণ্ডে, কলকাতা ১৮৮৪-৮৬; বঙ্গানুবাদ, কালীপ্রসন্ন সিংহ, পাঁচ খণ্ডে, পশ্চিমবঙ্গ নিরক্ষরতা দূরীকরণ সমিতির (কলকাতা) দ্বারা প্রকাশিত।
মনুস্মৃতি, (মেধাতিথির ভাষ্যসহ), গঙ্গানাথ ঝা (সম্পা.), বি. ই., ১৯৩২-৩৯; অনু, এস. ব্যুলর, সে. বু. ই., ২৫, ১৮৮৬।
যাজ্ঞবল্ক্যস্মৃতি, চৌখাম্বা সংস্কৃত সিরিজ, বারাণসী, ১৯৩০।
প্রত্নতাত্ত্বিক উৎখননের বিবরণ ছড়িয়ে আছে ইণ্ডিয়ান আর্কিওলজি-এ রিভিয়্যু ‘শীর্ষক পত্রিকায়। এনশেন্ট ইণ্ডিয়া পত্রিকাও দ্রষ্টব্য। এছাড়া চতুর্থ অধ্যায়ের প্রাসঙ্গিক গ্রন্থপঞ্জীও এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়। এর সঙ্গে যুক্ত হবে; জন মার্শাল, ট্যাক্সিলা, এ্যান ইলাস্ট্রেটেড অ্যাকাউন্ট অভ আর্কিওলজিক্যাল এক্সক্যাভেশনস ক্যারেড আউট অ্যাট ট্যাক্সিলা আণ্ডার দ্য অর্ডার্স অভ দ্য গভর্নমেন্ট অভ ইণ্ডিয়া বিটুইন দ্য ইয়ার্স ১৯১৩ এণ্ড ১৯৩৪, কেম্ব্রিজ, ১৯৫১; ডি. আর ভাণ্ডারকর ‘এক্সক্যাভেশনস অ্যাট বেসনগর’, আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অভ ইণ্ডিয়া অ্যানুয়াল রিপোর্ট, ১৯১৪-১৫; এইচ. হার্টেল, ‘সাম রেজাল্টস অভ দ্য এক্সক্যাভেশনস অ্যাট সঙ্খ’, জার্মাণ স্কলার্স অন ইণ্ডিয়া, ২য় খণ্ড, নতুন দিল্লী, ১৯৭৬; এন. সি. ঘোষ, এক্সক্যাভেশনস এ্যাট সাতানিকোটা, নতুন দিল্লী, ১৯৮৬; এইচ সরকার এবং বি. এন. মিশ্র, নাগার্জুনকোণ্ডা, নূতন দিল্লী, ১৯৮০; এইচ. ডি. সাঙ্কালিয়া ও অন্যান্য, ফ্রম হিস্ট্রী টু প্রি-হিস্ট্রী অ্যাট নেভাসা, পুনা, ১৯৬০।
মুদ্রা বিষয়ে নূতন নূতন আবিষ্কারের কথা ও তার মূল্যায়ন পাওয়া যাবে জ. নি. সো. ই.-তে। এছাড়া ব্যবহৃতব্য: জে. এ্যালান, এ ক্যাটালগ অভ দ্য ইণ্ডিয়ান কয়েনস ইন দ্য ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ক্যাটালগ অভ কয়েনস অভ এ এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, লণ্ডন, ১৯৩৬।
ই. জে. র্যাপসন, ক্যাটালগ অভ দ্য কয়েনস অভ দ্য অন্ধ্র ডিনাস্টি, দ্য ওয়েস্টার্ন ক্ষত্রপস, দ্য ত্রৈকূটক ডিনাস্টি অ্যাণ্ড দ্য বোধি ডিনাস্টি, লণ্ডন, ১৯০৮; আই. কে. শর্মা, কয়েনেজ অভ দ্য সাতবাহন এম্পায়ার, দিল্লী, ১৯৮০; ব্রতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, কুষাণ কয়েনস ইন দ্য ল্যাণ্ড অভ ফাইভ রিভারস, কলকাতা, ১৯৭৯; ঐ, কুষাণ সিলভার কয়েনেজ, কলকাতা, ১৯৮২।
কল্যাণকুমার দাশগুপ্ত, এ ট্রাইবাল হিস্ট্রী অভ ইণ্ডিয়া। এ নিউমিসম্যাটিক এ্যাপ্রোচ, কলকাতা, ১৯৭৪। সেচ ব্যবস্থার জন্য দ্রষ্টব্য, আর. এস. শর্মা, পার্সপেক্টিভস; ১৫৮-৬৯; বি. বি. লাল এবং কে. এন. দীক্ষিত, শৃঙ্গবেরপুর: এ কী-সাইট, ফর দ্য প্রোটো হিস্ট্রী অ্যাণ্ড আর্লি হিস্ট্রী অভ দ্য সেন্ট্রাল গঙ্গা ভ্যালী’, পুরাতত্ত্ব, ১০, ১৯৭৮-৭৯: ১-৮; সেচব্যবস্থার সহ কৃষি অর্থনীতির পরিচয় পাওয়া যাবে অতীন্দ্রনাথ বসু, সোশ্যাল অ্যাণ্ড রুরাল ইকনমি অভ নদার্ণ ইণ্ডিয়া, প্রথম খণ্ড, কলকাতা, ১৯৬৭।
কারিগরী শিল্প ও শিল্প সংগঠনের পরিচয় পাওয়া যাবে অতীন্দ্রনাথ বসু, সোশ্যাল এণ্ড রুরাল ইকনমি; রমেশচন্দ্র মজুমদার, কর্পোরেট লাইফ ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, কলকাতা, ১৯২৫। মহারাষ্ট্রের কারিগরী সংগঠন, বাণিজ্য ও বৌদ্ধ সঙ্ঘের মধ্যে নিকট সম্পর্ক বিচার করেছেন হিমাংশুপ্রভা রায়, মনাস্টারি অ্যাণ্ড গিল্ড: কমার্স আণ্ডার দ্য সাতবাহনস, নতুন দিল্লী, ১৯৮৩।
কুষাণরা যে কারিগরী ও বাণিজ্যিক ক্রিয়াকলাপে ব্যাপক মদত দিতেন, তার তথ্যসমৃদ্ধ সবচেয়ে ভালো আলোচনা পাওয়া যাবে, ব্রতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, রাইজ অ্যাণ্ড ফল অভ দ্য কুষাণ এম্পায়ার, কলকাতা, ১৯৮৮ (শেষ অধ্যায় বিশেষ প্রয়োজনীয়, চীনের হান বংশ, আসার্কীয় ও রোম সম্রাটদের বাণিজ্যিক ও শুল্কনীতির তুলনার জন্য জরুরী); ঐ, ‘রেভিন্যু, ট্রেড এণ্ড সোসাইটি ইন দ্য কুষাণ এম্পায়ার’, ই. হি. রি. ৭.১-২, জুলাই ১৯৮০—জানুয়ারী, ১৯৮১: ২৪-৫৩; ঐ, সভাপতি ভাষণ, প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস, প্র. ই. হি. ক., ১৯৮১ (বোধগয়া অধিবেশন)।
রোমের সঙ্গে বাণিজ্যের জন্য বিশেষ উপযোগী, ই. এইচ. ওয়ার্মিংটন, কমার্স বিটুইন দ্য রোমান এম্পায়ার অ্যাণ্ড ইণ্ডিয়া, দিল্লী, ১৯৭৪ (পুনর্মুদ্রণ); মর্টিমার হুইলার, রোম বিয়ণ্ড দ্য ইম্পিরিয়াল ফ্রন্টিয়ার, লণ্ডন, ১৯৫৪; কে. এ. নীলকান্ত শাস্ত্রী (সম্পা.), দ্য কম্প্রিহেনসিভ হিস্ট্রী অভ ইণ্ডিয়া, ২য় খণ্ড, কলকাতা, ১৯৫৭: প্রাসঙ্গিক অধ্যায়। রোম-ভারত বাণিজ্যের সবচেয়ে বিস্তৃত গ্রন্থ তালিকার জন্য এক বিশাল প্রবন্ধ দেখা যেতে পারে; এম. জি. রাশকে, ‘নিউ স্টাডিজ ইন রোমান কমার্স উইথ দ্য ইস্ট’, আউফস্টীগ উণ্ড নীডারগাঙ্গ ডেয়ার রোমিশের হ্বেল্ট, বার্লিন, ১৯৭৮, ৯ম খণ্ড।
নগরায়নের জন্য অমলানন্দ ঘোষ, দ্য সিটি ইন আর্লি হিস্টরিক্যাল ইণ্ডিয়া, বিশেষ জরুরী। এছাড়া হরিবিষ্ণু সরকার, ‘ইমারজেন্স অভ আর্বাণ সেণ্টার্স’ ইন আর্লি অন্ধ্র দেশ’, বি. এম. পাণ্ডে এবং ব্রজদুলাল চট্টোপাধ্যায় (সম্পা.), আর্কিওলজি অ্যাণ্ড হিস্ট্রী, ২য় খণ্ড, দিল্লী, ১৯৮৭, ৬৩১-৪১: খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দক্ষিণ ভারতের পরিস্থিতির উপর গবেষণা করেছেন আর. চম্পকলক্ষ্মী, ‘আর্কিওলজি অ্যাণ্ড তামিল লিটারেরি ট্রাডিশন’, পুরাতত্ত্ব, ৮, ১৯৭৫-৭৬: ১১০-২২; সি. ই. রামচন্দ্ৰন, আহনানুরু ইন ইটস হিস্টরিক্যাল সেটিংস, মাদ্রাজ, ১৯৭৪। সঙ্গম সাহিত্য থেকে দরকারি তথ্য সমাবেশিত করেছেন। সঙ্গম সাহিত্যের পরিচয়ের জন্য জে. ভি. চেল্লিয়া, অনু, পুট্টপাট্টু, টেন তামিল ইডিলস, কলম্বো, ১৯৪৬ দ্রষ্টব্য।
সপ্তম অধ্যায়: অগ্রহার ব্যবস্থার গোড়াপত্তন
এই অধ্যায়েরও প্রধান তথ্যসূত্র লেখমালা, যার বড় অংশই তাম্রশাসন। লেখমালার তথ্য জানার জন্য বিশেষ দরকারি, ডি. আর. ভাণ্ডারকর, বাহাদুরচন্দ্র ছাবরা ও জি. এস. গাই (সম্পা.), জে. এফ. ফ্লীটের ক. ই. ই., তৃতীয় খণ্ড, দিল্লী ১৯৮১; প্রাচীন বাংলার লেখমালার জন্য সিলেক্ট ইনসক্রিপশনস এবং রাধাগোবিন্দ বসাক, এ, ই., ১৫: ১৩০ থেকে; বিষ্ণুসেনের তাম্রপট্ট সম্পাদিত হয়েছে এ. ই., ৩১: ১৬৩-৮১। কে. কে. থাপালিয়াল, ইনসক্রিপশনস অভ দ্য মৌত্থরীজ, লেটার গুপ্তজ পুষ্পভূতিজ অ্যাণ্ড যশোবর্মণ অভ কনৌজ, দিল্লী, ১৯৮৫ আলোচ্য অধ্যায়ে প্রয়োজনীয়। বাকাটকদের লেখমালার উপর প্রধান গ্রন্থ ভি. ভি. মিরাশি, ক. ই. ই., ৫ম খণ্ড; তারপরে আরও অনেকগুলি লেখমালার উদ্ধার ও সম্পাদনা করেছেন অজয় মিত্র শাস্ত্রী; বাকাটক লেখ-র পূর্ণাঙ্গ তালিকা দিয়েছেন কে. এম. শ্রীমালী, অ্যাগ্রেরিয়ান স্ট্রাকচার ইন সেন্ট্রাল ইণ্ডিয়া অ্যাণ্ড দ্য নর্দার্ণ ডেকান (এ. ডি. ৩০০-৫০০), দিল্লী, ১৯৮৭।
অর্থনৈতিক জীবনের কথা বৈদেশিক বিবরণীতে পাওয়া যাবে। এর জন্যে দ্রষ্টব্য জে. লেগে (অনূ), ফা-হিয়েন’স রেকর্ড অভ বুদ্ধিস্ট কিংডমস, নতুন দিল্লী, ভারতীয় পুনর্মুদ্রণ, ১৯৭১; হিউয়েন সাঙ-এর বিবরণী তা-তাং-সি-উ-কি-র ইংরেজী অনুবাদ টমাস ওয়াটার্স কৃত দিল্লী, ১৯৭৩; অপর চৈনিক পরিব্রাজক ই-ৎ সিং-এর বিবরণী জন্য দ্রষ্টব্য জে. তাকাকাসু, এ রেকর্ড অভ দ্য বুদ্ধিষ্ট রিলিজিয়ন এ্যাজ প্রাকটিসড্ ইন ইণ্ডিয়া এণ্ড মালয় আর্কিপেলাগো, অক্সফোর্ড, ১৮৯৬; কসমাস ইণ্ডিকোপ্লয়েস্টেস, ক্রিশ্চিয়ান টপোগ্রাফী অভ কসমাস, অনূ; জে. ডব্লু ম্যাকক্ৰিণ্ডল (লণ্ডন, ১৮৯৭)।
ধর্মশাস্ত্রের তথ্য জানার সর্বোৎকৃষ্ট সংকলন পি. ভি. কানে, হিস্ট্রী অভ দ্য ধর্মশাস্ত্রজ, খণ্ড ১-৫, ১৯৩০-৪৬; নারদস্মৃতি, অনূ, জে. জলি সে. বু. ই., ১৮৮৯; বৃহস্পতিস্মৃতি, বরোদা, ১৯৪১; বিষ্ণুস্মৃতি, অনূ, জে. জলি, সে. বু. ই. ১৮৮০।
বরাহমিহির, বৃহৎসংহিতা, অনূ, দুর্গাপ্রসাদ, লক্ষ্ণৌ, ১৮৮৪; অমরসিংহ, অমরকোশ, পণ্ডিত সদাশিব শাস্ত্রী যোশী (সম্পা.), চৌখাম্বা সংস্কৃত সিরিজ, বারাণসী, ১৯৪৬, বাৎস্যায়ন, কামসূত্র, অনূ, কে. আর. আয়াঙ্গার, লাহোর, বঙ্গানুবাদ, মনেশচন্দ্র ভট্টাচার্য, কলকাতা; বাণভট্ট, হর্ষচরিত, অনূ. ই. বি. কাওয়েল এবং এফ. ডব্লু টমাস, বারাণসী, ১৯৬১; বঙ্গানুবাদ, প্রবোধেন্দু ঠাকুর, কলকাতা৷
মুদ্রার পরিচয় পাওয়া যাবে, জে. এ্যালান, ক্যাটালগ অভ দ্য কয়েনস অভ দ্য গুপ্ত ডিনাস্টি অ্যাণ্ড শশাঙ্ক, কিং অভ গৌড় (ইন দ্য ব্রিটিশ মিউজিয়াম), লণ্ডন, ১৯১৪; এ. এস. আলটেকর, দ্য কয়েনেজ অভ দ্য গুপ্ত এম্পায়ার অ্যাণ্ড ইটস ইমিটেশন, বারাণসী, ১৯৫৭।
সমকালীন অর্থনৈতিক জীবনের সামগ্রিক পরিচয় পাওয়া যাবে, রমেশচন্দ্র মজুমদার (সম্পা.), দ্য ক্লাসিক্যাল এজ বম্বে, ১৯৭০; রমেশচন্দ্র মজুমদার ও এ. এস. আলটেকর (সম্পা.), দ্য বাকাটক গুপ্ত এজ, বারাণসী, ১৯৫৪, এই দুই গ্রন্থের প্রাসঙ্গিক অধ্যায় পঠিতব্য। শচীন্দ্রকুমার মাইতি, ইকনমিক লাইফ ইন নদার্ন ইণ্ডিয়া ইন দ্য গুপ্ত পিরিয়ড, দিল্লী, ১৯৭০; বাকাটক এলাকার অর্থনৈতিক ইতিহাস বিষয়ে সাম্প্রতিক গবেষণা করেছেন, কে. এম. শ্রীমালী, এ্যাগ্রেরিয়ান স্ট্রাকচার, এই পর্বের অর্থনৈতিক জীবনে পরিবর্তন কেমন ভাবে পরিস্ফুট হচ্ছে তার জন্য আর. এস. শর্মা, পার্সপেক্টিভ্স: ১৪৫-৫৭; আর. এস. শর্মার মতে নগরগুলি ধ্বংসের মুখে পড়েছিল, ‘দ্য ডিকে অভ গ্যাঞ্জেটিক টাউনস, জ. ই. হি., সুবর্ণজয়ন্তী সংখ্যা, ১৯৭৪: ১৩৫-৫০। প্রাচীন বাংলার জমির কেনাবেচার জন্য দ্রষ্টব্য, নীহাররঞ্জন রায়, বাঙালীর ইতিহাস, ১ম খণ্ড, কলকাতা, ১৯৮০; ব্যারি. এম. মরিসন, পলিটিক্যাল সেন্টারস অ্যাণ্ড কালচারাল রিজিয়নস ইন আর্লি বেঙ্গল, জয়পুর, ১৯৮০; অধীর চক্রবর্তী এবং রণবীর চক্রবর্তী, ‘অপ্রদ/অপ্রদা’; এ স্টাডি ইন দ্য কনোটেশন অভ দ্য টার্ম’, জ. ই. হি., হীরকজয়ন্তী সংখ্যা, ১৯৮৪: ১-৭। নগরবাসীর জীবনযাত্রার আলোচনা করেছেন হারাণচন্দ্র চাকলাদার, সোশ্যাল লাইফ ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া: স্টাডিজ ইন বাৎস্যায়নস কামসূত্র, কলকাতা, ১৯২৯; এই আমলের বাণিজ্যিক ক্রিয়াকর্মে যে সামন্ত প্রথার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, তার বিশ্লেষণ করেছেন ডি. ডি. কোসাম্বী, ‘ইণ্ডিয়ান ফিউড্যাল ট্রেড চার্টার্স, জ. ই. সো. হি. ও., ২, ১৯৫৯: ২৮১-৯৩। গুপ্ত আমলের সামাজিক-অর্থনৈতিক অবস্থা যে সুবর্ণ যুগের অভিধা পাবার উপযুক্ত নয় তার জন্য ডি. এন. ঝা, এনশেন্ট ইণ্ডিয়া: অ্যান ইন্ট্রোডাকটরী আউটলাইন, দিল্লী, ১৯৭৭; ডি. এন. ঝা, রেভিন্যু সিস্টেম ইন দ্য পোস্ট-মৌর্য অ্যাণ্ড গুপ্ত টাইমস, কলকাতা, ১৯৬৭ দেখিয়েছেন যে আলোচ্য পর্বে সাধারণ মানুষের উপর কর ভার বেড়েছিল।
অষ্টম অধ্যায়: অর্থনীতির অবক্ষয় না কৃষি অর্থনীতির বিস্তার: ভারতীয় সামন্তপ্রথার ধারণা ও সংশ্লিষ্ট বিতর্ক।
এই পর্বের লেখমালা, তাম্রশাসনগুলি কার্যত অসংখ্য। তার তালিকা বা গ্রন্থ পরিচয় এখানে স্থানাভাবের জন্য দেওয়া যাচ্ছে না। দীনেশচন্দ্র সরকার সিলেক্ট, ইনসক্রিপশন্স, ২য় খণ্ড, দিল্লী, ১৯৮৩ দ্রষ্টব্য। এছাড়া, এ. ই. ইণ্ডিয়ান এ্যান্টিকোয়ারী, সাউথ ইণ্ডিয়ান ইনস্ক্রিপশন্স, অ্যানুয়াল রিপোর্ট অন ইণ্ডিয়ান এপিগ্রাফী ক. ই. ই., ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম, ৯ম খণ্ড দ্রষ্টব্য। লেখমালার তালিকা. রমেশচন্দ্র মজুমদার (সম্পা.), দ্য এজ অভ ইম্পিরিয়াল কনৌজ, বম্বে, ১৯৫৫ ও দ্য স্ট্রাগল ফর এম্পায়ার, বম্বে, ১৯০০, গ্রন্থপঞ্জীতে পাওয়া যাবে। সমসাময়িক অধিকাংশ আঞ্চলিক শক্তিগুলির উপর সামগ্রিক তথা রাজনৈতিক ইতিহাসের বহু গ্রন্থ আছে, সেখানেও লেখমালার পরিচয় পাওয়া সম্ভব।
সাহিত্যগত উপাদানের মধ্যে ধর্মশাস্ত্রের পরিচয়ের জন্য পি. ভি. কানে, হিস্ট্রী অভ দ্য ধর্মশাস্ত্রজ, অপরিহার্য; অগ্নিপুরাণ, অনূ, এম. এন. দও, দুই খণ্ড, কলকাতা, ১৯০৩-০৪; ভাগবৎপুরাণ, বম্বে, ১৯০৫; ব্রহ্মপুরাণ, আনন্দাশ্রম সংস্কৃত সিরিজ, ১৮৯৫; গরুড়পুরাণ, অনূ, এম. এন. দত্ত, কলকাতা, ১৯০৮; কূর্মপুরাণ, বি. ই., ১৮৯০; মার্কণ্ডেয়পুরাণ, বি. ই., ১৮৬২; মৎস্যপুরাণ, বম্বে, ১৮৪৫; পদ্মপুরাণ, আনন্দাশ্রম সংস্কৃত সিরিজ, ৪ খণ্ড, পুণা, ১৮৯৩, বহুপুরাণ, বি. ই., ১৮৮০। সন্ধ্যাকর নন্দী, রামচরিতম, সম্পা: ও অনূ, রাধাগোবিন্দ বসাক, কলকাতা, ১৯৬৯; কহ্লণ, রাজতরঙ্গিণী, অনূ; এম. এ. স্টাইন, ওয়েস্ট মিনিস্টার, ১৯০০; মেরুতুঙ্গ, প্রবন্ধচিন্তামণি, বি. ই., লেখপদ্ধতি, সি. ডি. দালাল (সম্পা.), বরোদা, ১৯২৫, কৃষি-পরাশর, সম্পা. এবং অনূ, জি. পি. মজুমদার এবং এস. সি. ব্যানার্জী, বি. ই., কলকাতা, ১৯৬০।
বৈদেশিক বিবরনীর মধ্যে আরবী ও ফার্সী লেখকদের রচনার ইংরেজী অনুবাদ (অংশ বিশেষ) পাওয়া যাবে এইচ. এম. এলিয়ট এবং জে. ডসন, হিস্ট্রী অভ ইণ্ডিয়া অ্যাজ টোন্ড বাই ইটস ওন হিস্টোরিয়ানস, প্রথম তিন খণ্ড। এ ছাড়া আল বিরুণি, তাহ্কিকী হিন্দ, অনূ, ই. সাচাউ, লণ্ডন, ১৯১৪; অল ইদ্রিসি, নুজহাতুল মুশতাক-এর ইংরেজী অনুবাদ এস. মকবুল আহমেদ, ইণ্ডিয়া অ্যাণ্ড দ্য নেবারিং ওয়ার্ল্ড, ১৯৬৬; ভি. মিনরস্কি, অনূ, হুডুড-অল-আলম, লণ্ডন, ১৯৩৭; মিহাজউদ্দীন সিরাজ, তবাকাৎ-ই-নাসিরি, অনূ, এইচ. জি. র্যাভার্টি, লণ্ডন, ১৮৮১; ইবন বতুতার ভ্রমণ কাহিনীর ইংরেজী অনুবাদ এইচ. এ. আর. গিব, ইবন বতুতা’স ট্রাভেলস ইন এশিয়া অ্যাণ্ড আফ্রিকা, লণ্ডন, ১৯২৯ দ্রষ্টব্য।
চৈনিক বিবরণীর মধ্যে চৌ-জু-কুয়া, চু-ফান-চি, অনূ, এফ. হার্থ এবং ডব্লিউ. ডব্লিউ. রক্হিল, সেন্ট পিটার্সবার্গ, ১৯১১ বিশেষ জরুরী বাণিজ্যিক ইতিহাস চর্চার পক্ষে। বাণিজ্য সম্বন্ধে বহু তথ্য পাওয়া যাবে মার্কো পোলোর ভ্রমণ বিবরণীতে: এইচ. ইউল. ও এইচ. কর্ডিয়ার, দ্যবুক অভ সের মার্কো পোলো, দুই খণ্ডে, লণ্ডন, ১৯০৩। এছাড়া কে. এ. নীলকান্ত শাস্ত্রী (সম্পা.), ফরেন নোটিসেস অভ সাউথ ইণ্ডিয়া: ফ্রম মেগাস্থিনিস টু মা-হুয়ান, মাদ্রাজ, ১৯৩৯, গ্রন্থেও প্রয়োজনীয় তথ্যের সন্ধান পাওয়া যাবে।
এই পর্বের সামগ্রিক অর্থনৈতিক জীবনের পরিচয়ের জন্য নিম্নোক্ত বইগুলি প্রয়োজনীয়:
লালনজী গোপাল, দ্য ইকনমিক লাইফ অভ নদার্ণ ইণ্ডিয়া, বারাণসী, ১৯৬৫ ভকতপ্রসাদ মজুমদার, সোশিও-ইকনমিক লাইফ ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, কলকাতা, ১৯৬০; পুষ্প নিয়োগী, কনট্রিবিউশনস টু দ্য ইকনমিক হিস্ট্রী অভ নদার্ণ ইণ্ডিয়া ফ্রম দ্য টেনথ টু দ্য টুয়েলফথ সেঞ্চুরী এ. ডি.; কলকাতা, ১৯৬২; ব্যারি এম. মরিসন, পলিটিক্যাল সেন্টারস অ্যাণ্ড কালচারাল রিজিয়নস; নীহাররঞ্জন রায়, বাঙালীর ইতিহাস, ১ম খণ্ড। দক্ষিণ ভারতের অর্থনৈতিক ইতিহাসের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এ. আপ্পাদোরাই, ইকনমিক কণ্ডিশনস ইন সাউদার্ণ ইণ্ডিয়া, ১০০০-১৫০০ খ্রীঃ, দুই খণ্ডে, মাদ্রাজ, ১৯৩৬; কে. এ. নীলকান্ত শাস্ত্রী, দ্য চোলস, ১৯৫৫, প্রাসঙ্গিক অধ্যায়; কে. সুন্দরম্, ইকনমিক অ্যাণ্ড সোশ্যাল কণ্ডিশনস অভ মিডিভ্যাল অন্ধ্র এ. ডি. ১০০০-১৬০০, মছিলীপটনম ও মাদ্রাজ, ১৯৬৮; এস. কে. গুরুরাজাচার, সাম আসপেক্টস অভ ইকনমিক অ্যাণ্ড সোশ্যাল লাইফ ইন কণাটক, ১০০০-১৩০০ খ্রীঃ, মহীশূর, ১৯৭৪, এ. এস. আলটেকর, দ্য রাষ্ট্রকূটস অ্যাণ্ড দেয়ার টাইমস, পুনা, ১৯৬৭: প্রাসঙ্গিক অধ্যায়।
সামন্তপ্রথা সম্বন্ধে বহু উল্লেখযোগ্য কাজ হয়েছে। তার ভিতর প্রধান কয়েকটির কথা এখানে বলা হচ্ছে:
আর. এস. শর্মা, ইণ্ডিয়ান ফিউডালিজম, দিল্লী, ১৯৮০, দ্বিতীয় সংস্করণ; ঐ, আদি মধ্যযুগীয় ভারতে সামাজিক পরিবর্তন, কলকাতা, ১৯৭৪ (মূল ইংরেজী গ্রন্থের বঙ্গানুবাদ); ঐ, ‘হাউ ফিউডাল ওয়াজ ইণ্ডিয়ান ফিউডালিজম?’ সোশ্যাল সায়েন্টিস্ট, ১২৯, ফেব্রুয়ারী, ১৯৮৪, ২৬৩-৭৩; ঐ, ‘দ্য কলি এজ: এ পিরিয়ড অভ সোশ্যাল ক্রাইসিস’, এস. এন. মুখার্জী (সম্পা.), ইণ্ডিয়া: হিস্ট্রী অ্যাণ্ড থট, কলকাতা, ১৯৮২, ১৮৬-২০৩।
ডি. ডি. কোসাম্বী, ইনট্রোডাকশন টু দ্য স্টাডি অভ ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী: অধ্যায় ৯ ও ১০; এই প্রসঙ্গে বলা দরকার সামন্ততন্ত্রের দুই পৃথক ধাপের যে ধারণা কোসাম্বী রেখেছিলেন, তার প্রতিবাদ করেন ইরফান হবিব, সেমিনার নং ৩৯: পাস্ট এণ্ড প্রেজেন্ট, নূতন দিল্লী, ১৯৫৭; সামন্তপ্রথা বিষয়ে গবেষণার মূল্যায়ন পাওয়া যাবে ডি. এন. ঝা, সভাপতির ভাষণ, প্রাচীন ভারতীয় শাখা, প্র. ই. হি. ক., ১৯৭৯, (ওয়াল্টেয়ার অধিবেশন); ভি কে. ঠাকুর, ‘রিসেন্ট রাইটিংস অন ইণ্ডিয়ান ফিউডালিজম’, জ. বি. রি. সো, ৬৫-৬৬, ১৯৭৯-৮০: ১-৮৬; বি. এন. এস. যাদব, সোসাইটি অ্যাণ্ড কালচার ইন নর্দার্ণ ইণ্ডিয়া ইন দ্য টুয়েলফথ সেঞ্চুরী, এলাহাবাদ ১৯৭৩; ঐ, ‘দ্য অ্যাকাউন্টস অভ কলি এজ অ্যাণ্ড দ্য সোশ্যাল ট্রানজিশন ফ্রম অ্যান্টিকুইটি টু দ্য মিডল এজেস’, ডি. এন. ঝা, (সম্পা.), ফিউডাল সোশ্যাল ফর্মেশনস ইন আর্লি ইণ্ডিয়া, দিল্লী, ১৯৮৭: ৬৫-১১২; ঐ, ‘প্রবলেমস অভ ইন্টার অ্যাকশন বিটুইন সোশিও-ইকনমিক ক্লাসেস ইন দ্য আর্লি মিডিভ্যাল কমপ্লেক্স’, ডি. এন. ঝা (সম্পা.), ফিউড্যাল সোশ্যাল ফর্মেশনস, ১৯৮-২১৯; ঐ, ‘ইমমোবিলিটি এণ্ড সাবজেকশন অভ দ্য পেজেন্ট্রী ইন আর্লি মিডিভ্যাল কমপ্লেক্স’, ই. হি. রি., ১, ১৯৭৪: ১৮-২৭, নোবরু কারাশিমা, ‘দ্য প্রিভালেন্স অভ প্রাইভেট ল্যাণ্ড হোল্ডিং ইন দ্য লোয়ার কাবেরী ভ্যালী ইন দ্য লেট চোল পিরিয়ড অ্যাণ্ড ইটস হিস্টরিক্যাল ইমপ্লিকেশনস’, ডি. এন. ঝা (সম্পা.), ফিউডাল সোশ্যাল ফর্মেশনস, ১১৩-২৯; নগরজীবন যে অবক্ষয়ের পথে সে বিষয়ে সাম্প্রতিকতম গ্রন্থকার আর. এস. শর্মা, আর্বাণ ডিকে ইন ইণ্ডিয়া, ৩০০-১০০০, দিল্লী, ১৯৮৭; লালনজী গোপাল, ‘সামন্ত: ইটস ভ্যারিয়িং, সিগনিফিকেন্স ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, জ. র. এ. সো., ১৯৬৩: ২১-৩৭; ঐ, ‘কোয়াসিম্যানোরিয়াল রাইটস ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া’, জ. ই. সো. হি. ও., ৬. ৩. ১৯৬৩: ২৯৬-৩০৮ (এখানে লক্ষ্যণীয় যে গোপাল সামন্তপ্রথার আলোচনা করলেও আদি মধ্যযুগের অস্তিত্ব মানছেন না); ভকতপ্রসাদ মজুমদার, ‘এনডাওমেন্টস টু আর্লি মিডিভ্যাল টেম্পলস ইন অন্ধ্র প্রদেশ’, প্রণবানন্দ যশ (সম্পা.), রিলিজিয়ন এণ্ড সোসাইটী ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, কলকাতা, ১৯৮৪: ৪২০-৩০; ঐ, ‘এপিগ্রাফিক রেকর্ডস অন মাইগ্রান্ট ব্রাহ্মণস ইন নর্থ ইণ্ডিয়া, (১০৩০-১২২৫), ই. হি. রি., ৫, জুলাই ১৯৭৮-জানুয়ারি, ১৯৭৯: ৬৪-৮৬।
সমকালীন ভূমিব্যবস্থা ও কৃষি অর্থনীতি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্য দ্রষ্টব্য, বার্টন স্টাইন, পেজেণ্ট স্টেট এণ্ড সোসাইটী ইন মিডিভ্যাল সাউথ ইণ্ডিয়া, দিল্লী, ১৯৮০।
সামন্ততন্ত্র বিষয়ে শর্মা ও যাদবের ধারণার প্রতিবাদে যে সব গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
দীনেশচন্দ্র সরকার, ল্যাণ্ডলর্ডিজম অ্যাণ্ড টেনান্সি ইন এনশেন্ট অ্যাণ্ড মিডিভ্যাল ইণ্ডিয়া অ্যাজ রিভিল্ড বাই এপিগ্রাফিক্যাল রেকর্ডস, লক্ষ্ণৌ, ১৯৬৯; ঐ (সম্পা.), ল্যাণ্ড সিস্টেম অ্যাণ্ড ফিউডালিজম ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, কলকাতা, ১৯৬৬; ঐ, দ্য এম্পারার অ্যাণ্ড হিজ সাবর্ডিনেট রুলার্স, শান্তিনিকেতন, ১৯৮২; হরবন্স মুখিয়া, ‘ওয়াজ দেয়ার ফিউডালিজম ইন ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী?’, দ্য জর্নাল অভ পেজেন্ট স্টাডিজ, ৮. ৩, এপ্রিল, ১৯৮১: ২৭৩-৩১০ (মুখিয়ার প্রতিবাদের প্রত্যুত্তরে বি. এন. এস. যাদব, সভাপতির ভাষণ, প্র. ই. হি. ক., ৪১তম অধিবেশন, বম্বে, ১৯৮০ দ্রষ্টব্য)। আলোচ্য আমলে কৃষির যে ব্যাপক প্রসার ঘটেছিল, তার উল্লেখ রামশরণ শর্মাও করেছেন, আর্বাণ ডিকে ইন ইণ্ডিয়া, ৩০০-১০০০, অ্যাগ্রেরিয়ান এক্সপানশন’ শীর্ষক অধ্যায় বিশেষ দ্রষ্টব্য। নোবরু কারাশিমা, সাউথ ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী অ্যাণ্ড সোসাইটী: স্টাডিজ ফ্রম ইনসক্রিপশনস দিল্লী, ১৯৮৪, সামন্ততন্ত্রের উপস্থিতি দক্ষিণ ভারতে স্বীকার করেন না। ব্রজদুলাল চট্টোপাধ্যায়, ‘ইরিগেশন ইন আর্লি মিডিভ্যাল রাজস্থান’, জ. ই. সো. হি. ও., ১৪, ১৯৭৩: ২৯৮-৩১৯, লেখমালার ভিত্তিতে নানা রকম সেচপ্রকল্পের কার্যকারিতা দেখিয়েছেন।
কারিগরী শিল্প ও শিল্প সংগঠনগুলির আলোচনা আদি মধ্যযুগের অর্থনৈতিক ইতিহাস সংক্রান্ত অধিকাংশ রচনাতেই পাওয়া যাবে (এই বিষয়ে গ্রন্থপঞ্জী দেওয়া হয়েছে); শিল্প সংগঠনগুলি যে ক্রমশ অবসন্ন হয়ে পড়ছিল এর উপরে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন, ভকতপ্রসাদ মজুমদার, ‘ডিক্লাইন অভ গিল্ডস ইন আর্লি মিডিভ্যাল ইণ্ডিয়া’; ডি. সি. ভট্টাচাৰ্য্য ও জয়ন্ত চক্রবর্তী (সম্পা.), আসপেক্টস অভ ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী অ্যাণ্ড কালচার, কলকাতা ১৯৮২: ৪৮-৫৫।
বাণিজ্য সম্বন্ধে আলোচনার জন্য এই যুগের অর্থনৈতিক ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থপঞ্জী ব্যবহার করা যায়। কয়েকটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গবেষণার উল্লেখ আলাদাভাবে করা দরকার; এই প্রসঙ্গে মুদ্রা ব্যবহার সংক্রান্ত আলোচনার উল্লেখও করা হল।
ব্রজদুলাল চট্টোপাধ্যায় ‘মার্কেটস এণ্ড মার্চেন্টস ইন আর্লি মিডিভ্যাল রাজস্থান’, সোশ্যাল সায়েন্স প্রোবিংস, ২.৪, ডিসেম্বর, ১৯৮৫: ৪১৩-৪০, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ যেখানে বিপণন কেন্দ্রের প্রকারভেদ ও বণিকদের ক্রিয়াকলাপ ও সামাজিক অবস্থা আলোচিত। ভকতপ্রসাদ মজুমদার, ‘ইণ্ডাস্ট্রি অ্যাণ্ড ইন্টারন্যাল ট্রেড’, জ. বি. রি. সো.; ৬৫-৬৬, ১৯৭৯-৮০: ২৩০-৫৫, উত্তর ভারতের পটভূমিতে শিল্প ও বাণিজ্যের প্রাণবন্ত চেহারাই তুলে ধরেছেন, যদিও তিনি মনে করেন যে শিল্প ও বাণিজ্যের চরিত্রে বড়মাপের পরিবর্তন বিশেষ হয়নি। আদি মধ্যযুগে বাংলায় মুদ্রার উপস্থিত, মুদ্রা ব্যবস্থা ও বাণিজ্য বিষয়ে ব্রতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, ‘কমার্স অ্যাণ্ড মানি ইন ওয়েস্টার্ণ অ্যাণ্ড সেন্ট্রাল সেকটর্স অভ ইস্টার্ণ ইণ্ডিয়া’, ইণ্ডিয়ান মুজিয়ম বুলেটিন, ১৭, ১৯৮২: ৬৫-৮৩, শর্মার ধারণার বিরোধী তথ্য ও যুক্তি তুলে ধরেছেন। দক্ষিণ ভারতের মুদ্রা ব্যবস্থা নিয়ে ব্রজদুলাল চট্টোপাধ্যায়, কয়েনস অ্যাণ্ড কারেন্সী সিসটেম ইন সাউথ ইণ্ডিয়া, দিল্লী, ১৯৭৭-এর গবেষণা বিশেষ উল্লেখের দাবী রাখে। এছাড়া দ্রষ্টব্য রণবীর চক্রবর্তী, ‘মণ্ডপিকা: আদি মধ্যযুগে উত্তর ভারতের স্থানীয় বাণিজ্যকেন্দ্র’, গৌতম চট্টোপাধ্যায় (সম্পা.) ইতিহাস অনুসন্ধান, ২, ১৯৮৬: ৯২-১০৮। আদি মধ্যযুগে আমদানী বাণিজ্যের দিক দিয়ে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ছিল ঘোড়ার ব্যবসা। এ বিষয়ে চিত্ররেখা গুপ্ত, ‘হর্স ট্রেড নর্থ ইণ্ডিয়া, ‘জর্নাল অভ এনশেন্ট ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী’, ১৪, ১৯৮৩-৮৪: ১৮৬-২০৬ কাজ করছেন। সমুদ্রবাণিজ্য ও ঘোড়ার আমদানী নিয়ে রণবীর চক্রবর্তী ‘ওভারসীজ ট্রেড ইন হর্সেস ইন আর্লি মিডিভ্যাল ইণ্ডিয়া: শিপিং অ্যাণ্ড পাইরেসী’ দিবেন্দ্র হাণ্ডা এবং ডি. সি. ভট্টাচার্য (সম্পা.) প্রাচী প্রভা, দিল্লী, ১৯৮৯: ৩৪৩-৬০ দেখা যেতে পারে। এই বিষয়ে সাইমন ডিগবী, ওয়ার হর্স অ্যাণ্ড এলিফ্যান্ট ইন দ্য দিল্লী সুলতানেট, অক্সফোর্ড, ১৯৭১ অবশ্যই পড়া উচিত। আরব সহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য বিষয়ে উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি: এস. এম. এইচ. নায়নার, আরব জিওগ্রাফার্স নলেজ অভ সাদার্ণ ইণ্ডিয়া, মাদ্রাজ, ১৯৪২: জি হৌরাণী, আরব সী ফেয়ারিং, বেইরুট, ১৯৬৩; কে. এ. নলিকান্ত শাস্ত্রী, ফরেন নোটিসেস অভ সাউথ ইণ্ডিয়া, মাদ্রাজ, ১৯৩৯; ঐ, দ্য চোলস, প্রাসঙ্গিক অধ্যায়; কে. আর. হল, ট্রেড অ্যাণ্ড স্টেটক্রাফ্ট-ইন দ্য এজ অভ দ্য চোলস, দিল্লী, ১৯৮০; রণবীর চক্রবর্তী, কুলোতুঙ্গ এণ্ড দ্য পোর্ট অভ বিশাখাপত্তনম্, প্র. ই. হি. ক, ১৯৮১, (বোধগয়া অধিবেশন): ১৮৫-৯২; জি. ডব্লিউ. স্পেনসর, পলিটিকস অ্যাণ্ড এক্সপানশন: দ্য চোল কংকোয়েস্ট অভ শ্রীলঙ্কা অ্যাণ্ড শ্রীবিজয়, মাদ্রাজ, ১৯৮৩; আর. এল. এইচ. গুনবর্ধন, ‘সী ওয়েজ টু সীলেদীব: চেঞ্জিং প্যাটানর্স অভ ন্যাভিগেশন ইন দ্য ইণ্ডিয়ান ওশান অ্যাণ্ড দেয়ার ইম্প্যাক্ট অন প্রি-কলোনিয়াল শ্রীলঙ্কা, কল্যাণী, ৫ এবং ৬, ১৯৮৬-৮৬: ১-৩২; রণবীর চক্রবর্তী, ‘দ্য মার্চেন্টস অভ কোঙ্কন, ই. ই. সা. হি. রি, ২৩.২, ১৯৮৬: ২০৭-১৫; ঐ, ‘মনার্কস, মার্চেন্টস অ্যাণ্ড এ মঠ ইন নদার্ন কোঙ্কন, ই. ই. সো, হি. রি. ২৭.২, ১৯৯০: ১৮৯-২০৮
মালাবার উপকূলে ইহুদী বণিকরা যে বিশেষ সক্রিয় ছিলেন, বাণিজ্যিক চিঠিপত্রের উপর ভিত্তি করে তার অসামান্য গবেষণা করেছেন এস. ডি. গয়টাইন, লেটার্স অভ মিডিভ্যাল জুইশ ট্রেডার্স, প্রিন্সটন, ১৯৭৩: ইণ্ডিয়া ট্রেডার্স’ শীর্ষক অধ্যায় দ্রষ্টব্য। ঐ, ‘পোর্টরেট অভ এ মিডিভ্যাল ইণ্ডিয়া ট্রেডার: গ্রী লেটার্স ফ্রম কায়রো জেনিজা’, বু. স্কু. ও. আ. স্টা., ৫০.৩ ১৯৮৭: ৪৪৯-৬৪; ঐ ‘টু আই উইটনেস রিপোর্টস অন এন এক্সপিডিশন অভ দ্য কিং অভ কিশ এগেনস্ট এডেন’, বু. স্কু. ও. আ. স্টা., ১৬, ১৯৫৪: ২৪৭-৫৭; এই বিষয়ে অন্যতম সাম্প্রতিক গবেষণার জন্য দেখা যেতে পারে আন্দ্রে উইংক, ‘দ্য জুইশ ডায়োসপোরা ইন ইণ্ডিয়া: এইটথ টু থার্টিনথ্ সেঞ্চুরীস’; ই. ই. সো. হি. রি., ২৪.৪, ১৯৮৭: ৩৪৯-৬৬। সমুদ্র বাণিজ্যের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজী ব্যবসা নিয়ে গবেষণা তুলনায় কমই। রাধাকুমুদ মুখার্জী, ইণ্ডিয়ান শিপিং: এ হিস্ট্রী অভ দ্য সী বোর্ণ ট্রেড অ্যাণ্ড ম্যারিটাইম অ্যাকটিভিটি অভ ইণ্ডিয়ানস ফ্রম দ্য আর্লিয়েস্ট টাইমস, কলকাতা, ১৯৫৭; মহঃ অকিক, ‘শিপ-বিল্ডিং ইণ্ডাষ্ট্রি ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া’, জ. বি. রি. সো।, ৬১, ১৯৭৫: ৩১-৩৬; এ. এল. ব্যাশাম, ‘নোটস অন সী-ফেয়ারিং ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া’, আর্টস অ্যাণ্ড লেটার্স, ২২: ৬০-৭১; লালনজী গোপাল, ‘আর্ট অভ শিপ বিল্ডিং অ্যাণ্ড ন্যাভিগেশন ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া’, জ. ই. হি., ৪০, ১৯৬২: ৩১৩-২৮; কে. ভি. হরিহরণ, ‘সী ডেঞ্জার্স ইন আর্লি ইণ্ডিয়ান শিপ বিল্ডিং, ৩৪, ১৯৫৬: ৩১৩-২০; জঁ দেলোশ, ‘কোঙ্কন ওয়ারশিপস অভ দ্য ইলেভেনথ-সিক্সটিন্থ সেঞ্চুরীস অ্যাজ রিপ্রেজেন্টেড অন মেমোরিয়াল স্টোনস’, বুলতেঁ লেকল ফ্রাঁসে দেকস্ত্রিম ওরিয়েন্ত, ৭৬, ১৯৮৭: ১৬৫-৮৪। ভারতের সামুদ্রিক বাণিজ্য নিয়ে সাইমন ডিগবী, ‘ম্যারিটাইম ট্রেড’, তপন রায়চৌধুরী এবং ইরফান হবিব (সম্পা.), কেম্ব্রিজ ইকনমিক হিষ্ট্রী অভ ইণ্ডিয়া, প্রথম খণ্ড, কেম্ব্রিজ, ১৯৮২: ১২৫-৫৯।
যদিও ১৫০০ খ্রীঃ পর্যন্ত লিখেছেন সেখানে আদি মধ্যযুগের প্রয়োজনীয় তথ্য (বিশেষত বঙ্গোপসাগরের বাণিজ্য) পাওয়া যাবে।
নগরায়ন আদি মধ্যযুগে যে অব্যাহত ছিল সে বিষয়ে সবচেয়ে তথ্যসমৃদ্ধ ও যুক্তিবহ গবেষণা করেছেন, ব্রজদুলাল চট্টোপাধ্যায়, ‘ট্রেড অ্যাণ্ড আর্বাণ সেন্টার্স ইন আর্লি মিডিভ্যাল নর্থ ইণ্ডিয়া’ ই. হি. রি, ১, ১৯৭৪: ২০৩-১৯; ঐ, আর্বাণ সেণ্টার্স ইন আর্লি মিডিভ্যাল ইণ্ডিয়া: এন ওভারভিউ’, সব্যসাচী ভট্টাচাৰ্য ও রোমিলা থাপার (সম্পা.) সিচুয়েটিং ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী ফর সৰ্বেপল্লী গোপাল, দিল্লী, ১৯৮৭: ৮-৩৩, শেষোক্ত লেখাতে আদি মধ্যযুগের নগরায়নকে তৃতীয় দফার নগরায়ন বলে চিহ্নিত করেছেন। আর চম্পকলক্ষ্মী, ‘গ্রোথ অভ আর্বাণ সেণ্টার্স ইন সাউথ ইণ্ডিয়া: কুড়ামুক্কু-পলাইয়ারাই, দ্য টুইন সিটিজ অভ দ্য চোলস’, স্টাডিজ ইন হিস্ট্রী, ১.১, ১৯৭৯: ১-২৯।
নবম অধ্যায়: কথান্ত
মৌসুমী বায়ু ভারতের অর্থনীতিকে কতটা প্রভাবান্বিত করে তার জন্য ও. এইচ. কে. স্পেট এবং এ. টি. এ. লীয়রমান্থ, ইণ্ডিয়া অ্যাণ্ড পাকিস্তান: এ জেনারেল অ্যাণ্ড রিজিওনাল জিওগ্রাফী, লণ্ডন, ১৯৮৭; এ. এল. ব্যাশাম (সম্পা.) মনসুন এশিয়া, ক্যানবেরা, ১৯৭২; রণবীর চক্রবর্তী ‘পর্জন্যদেব ও প্রাচীন ভারতে রাষ্ট্রনৈতিক কর্মপন্থা’, ঐতিহাসিক, ৩, ১৯৭৯, ১-২১; দ্রষ্টব্য।
ভারতের সমুদ্র ইতিহাস নিয়ে সাম্প্রতিক তিনটি গ্রন্থ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, যদিও প্রাক ১৪০০ খ্রীঃ নিয়ে আলোচনা সেখানে অপেক্ষাকৃত কম: কে. এন. চৌধুরী, ট্রেড অ্যাণ্ড সিভিলাইজেশন ইন দ্য ইণ্ডিয়ান ওশান; অ্যান ইকনমিক হিস্ট্রী ফ্রম দ্য রাইজ অভ ইসলামটু ১৭৫০, কেম্ব্রিজ, ১৯৮৫; অশীন দাশগুপ্ত ও এম এন. পিয়ার্সন (সম্পা.) ইণ্ডিয়া অ্যাণ্ড দ্য ইণ্ডিয়ান ওশান: ১৫০০-১৮০০, কলকাতা, ১৯৮৭ এবং সতীশ চন্দ্র (সং), দ্য ইণ্ডিয়ান ওশান, নূতন দিল্লী, ১৯৮৭। সমুদ্র ইতিহাসের পথিকৃৎ প্রতিম দুই গ্রন্থ, ফার্নান্দ ব্ৰদেল, দ্য মেডিটেরানিয়ান অ্যাণ্ড দ্য মেডিটেরানিয়ান ওয়ার্ল্ড ইন দ্য এজ অভ ফিলিপ সেকেণ্ড, ২য় খণ্ড, লণ্ডন, ১৯৭২ এবং ইয়াকব ফান লিউয়ার, ইন্দোনেশিয়ান ট্রেড অ্যাণ্ড সোসাইটি, ১৯৫৫। ভারতীয় জাতিপ্রথার অর্থনৈতিক ভিত্তি বিষয়ে দ্রষ্টব্য: নির্মলকুমার বসু, কালচারাল এনথ্রোপলজি, কলকাতা, ১৯২৯; ইরাবতী কার্ভে, হিন্দু সোসাইটি: এন ইন্টারপ্রিটেশন, পুনা, ১৯৬১, আর. এস. শর্মা, সাম ইকনমিক আসপেক্টস অভ দ্য কাস্ট সিস্টেম ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া, পাটনা ১৯৫২; সুবীরা জয়সওয়াল, ‘স্টাডিজ ইন আর্লি ইণ্ডিয়ান সোশ্যাল হিস্ট্রী: ট্রেনডস অ্যাণ্ড পসিবিলিটিস’, ই. হি. বি., ৬, ১৯৭৯-৮০: ১-৬৩; রোমিলা থাপার, এনশেন্ট ইণ্ডিয়ান সোশ্যাল হিষ্ট্ৰী, দিল্লী, ১৯৭৮ (বিশেষত ‘সোশ্যাল মোবিলিটি ইন এনশেন্ট ইণ্ডিয়া উইথ স্পেশ্যাল রেফারেন্স টু দ্য এলিট গ্রুপ)।
সংযোজন অংশে ব্যবহৃত গ্রন্থ-প্রবন্ধাদির তালিকা
পাঠক আশা করি সহজেই বুঝতে পারবেন যে সংযোজন অংশে ব্যবহৃত গ্রন্থ-প্রবন্ধাদির তালিকাটি সন্নিবেশিত হয়েছে ভিন্নতর পদ্ধতিতে—অর্থাৎ গ্রন্থের মূল অংশের গ্রন্থপঞ্জির মতো নয়। প্রথমে থাকছে লেখক/লেখিকা/সম্পাদকের নাম: প্রথমে পদবি, তারপর নাম। তারপর প্রকাশনার সাল। এর পর উল্লিখিত গ্রন্থ/প্রবন্ধটি সন্নিবেশিত। গ্রন্থের নামের পর প্রকাশনার স্থান (প্রয়োজনে সংস্করণ/পুনর্মুদ্রণ ইত্যাদি); তারপর পৃষ্ঠার উল্লেখ।
প্রবন্ধের নাম দুই দিকের ঊর্ধ্বকমার মধ্যে রয়েছে; তারপর গবেষণা পত্রিকার নাম, খণ্ড ও পৃষ্ঠা থাকছে। যেমন:
কোসাম্বী, দামোদর ধর্মানন্দ ১৯৫৫ ‘ধেনুকাকট’, জর্নাল অব দ্য এশিয়াটিক সোসাইটি অব বম্বে: ৫০-৭১
যে গ্রন্থ-প্রবন্ধে প্রধানত আকর তথ্য পাওয়া যাবে, তারপরে + চিহ্নটি দেওয়া হয়েছে। যে গ্রন্থ-প্রবন্ধ চরিত্রে মূলত বিশ্লেষণাত্মক, তারপরে * চিহ্নটি ব্যবহার করা হয়েছে।
সংক্ষেপিত শব্দের তালিকা
ই. ই. সো. হি. রি. | ইণ্ডিয়ান ইকনমিক অ্যাণ্ড সোশ্যাল হিস্ট্রী রিভিয়্যু |
ই. হি. রি. | ইণ্ডিয়ান হিস্টারিক্যাল রিভিয়্যু |
এ. ই. | এপিগ্রাফিয়া ইণ্ডিকা |
ক. ই. ই. | কর্পাস ইনসক্রিপশনাম ইণ্ডিকেরাম |
জ. ই. হি. | জর্ণাল অভ ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী |
জ. ই. সো. হি. ও. | জর্ণাল অভ দ্য ইকনমিক অ্যাণ্ড সোশ্যাল হিস্ট্রী অভ দ্য ওরিয়েন্ট |
জ. নি. সো. ই. | জর্ণাল অভ দ্য নিউমিসম্যাটিক সোসাইটি অভ ইণ্ডিয়া |
জ. ব. ব্রা. র. এ. সো. | জর্ণাল অভ দ্য বম্বে ব্রাঞ্চ অভ দ্য রয়াল এশিয়াটিক সোসাইটি |
জ. বি. রি. সো | জর্ণাল অভ বিহাররিসার্চ সোসাইটি |
জ. র. এ. সো. | জর্ণাল অভ দ্য রয়েল এশিয়াটিক সোসাইটি |
পার্সপেক্টিভ্স্ | আর. এস. শর্মা, পার্সপেক্টিভ্স্ ইন ইকনমিক অ্যাণ্ড সোশ্যাল হিস্ট্রী অভ আর্লি ইণ্ডিয়া, দিল্লী, ১৯৮৩ |
প্র. ই. হি. ক. | প্রসিডিংস অভ ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী কংগ্রেস |
বি. ই. | বিবলিওথেকা ইণ্ডিকা |
বু. স্কু. ও. আ. স্টা. | বুলেটিন অভ দ্য স্কুল অভ ওরিয়েন্টাল অ্যাণ্ড আফ্রিকান স্টাডিজ |
লো. ক্লা. সি. | লোয়েব ক্লাসিক্যাল সিরিজ |
সিলেক্ট ইনসক্রিপশনস | দীনেশচন্দ্র সরকার, সিলেক্ট ইনসক্রিপশনস, বিয়ারিং অন ইণ্ডিয়ান হিস্ট্রী অ্যাণ্ড সিভিলাইজেশন, প্রথম খণ্ড, কলকাতা, ১৯৬৫; দ্বিতীয় খণ্ড, দিল্লী, ১৯৮২ |
সে. বু. ই. | সেক্রেড বুক অভ দ্য ইস্ট |
সমাপ্ত