আবখালা
আবখালা — কৃপণ মনে করা, কৃপণ দেখতে পাওয়া।
আরবি-বাংলা অভিধান
আবখালা — কৃপণ মনে করা, কৃপণ দেখতে পাওয়া।
আবগা — প্রত্যাশা করানাে, প্রত্যাশী করা, চাইতে সাহায্য করা।
আবগাছ — নীলাভ সাদা, ধূসরবর্ণের কাছাকাছি রং বিশিষ্ট।
আবগাদা — ঘৃণা করা, অপছন্দ করা, বিরাগ পোষণ করা।
আবছ — হাবা, বোকা, নির্বোধ।
আবছরা — দেখা, প্রত্যক্ষ করা, লক্ষ্য করা, নজর দেওয়া, দৃষ্টি দেওয়া, উপলব্ধি করা, অনুভব করা।
আবজাদ — বর্ণক্রম, বৰ্ণানুক্রম, বর্ণমালা।
আবজাদা –বর্ণানুক্রমিক করা, বর্ণমালার ক্রমানুসারে সাজানো।
আবজাদিয়্যান — বর্ণমালার ক্রমানুসারে, বর্ণানুক্রমিকভাবে।
আবজাদিয়্যাহ — বর্ণক্রম, বৰ্ণানুক্রম, বৰ্ণমালা।
আবজাদী — বর্ণমালার ক্রমানুযায়ী, বৰ্ণানুক্ৰমিক।
আবজার — অধিক মোটা, স্থূলকায়, মেদবহুল, ভুঁড়িওয়ালা।
আবতআ — বিলম্বিত করা, মন্থর হওয়া, বিলম্ব করা, ধীরে চলা।
আবতনা –লুকিয়ে রাখা, গোপন করা, (কাপড়ে) ভিতরদিকে আস্তরণ লাগানো, লাইনিং করা, ঘনিষ্ট করা, বেঁধে রাখা।
আবতরা — হতবুদ্ধি করা, অবাক করা, বিস্মিত করা, অবিবেচক করা, অহঙ্কারী করা।
আবতলা — বাতিল করা, নাকচ করা, নষ্ট করা, অকেজো করা, অকার্যকর করা।
আবতা — অধিকতর মন্থর, ধীরতর, অধিকতর বিলম্বিত, স্বল্পতর গতিসম্পন্ন।
আবতা — নিচের চােয়ালের সামনের দাঁত পড়ে গিয়েছে এমন।
আবতা — দৃঢ়কায় বলিষ্ঠদেহী, সবল, সুতনু।
আবতার — নিঃসন্তান, ত্রুটিপূর্ণ, বিকলাঙ্গ, লেজকাটা, কর্তিত, দুষ্ট, অপদাৰ্থ।