2 of 2

৭১. বদরী সাহাবীদের নাম

বদরী সাহাবীদের নাম

(আরবী বর্ণমালা অনুযায়ী]

১. উবাই ইবন কাআব আন-নাজ্জারী। ইনি ছিলেন সায়্যিদুল কুররা অর্থাৎ—প্রধান কুরআন

বিশেষজ্ঞ।

২. আরকাম ইবন আবুল আরকাম। আবুল আরকামের আসল নাম আবদে মানাফ (ইবন

আসাদ ইবন আবদুল্লাহ ইবন উমর ইবন মাযুয়াম) আল-মািখযুমী।

আজল্যান।

৪. আসওয়াদ ইবন যায়দ ইবন ছালাবা ইবন উবায়দ ইবন গনোম। এ হচ্ছে মূসা ইবন উকবার অভিমত। কিন্ত উমাবী এ নামে সন্দেহ করে বলেছেন, তার নাম সাওয়াদ ইবন রুযাম ইবন ছালাবা ইবন উবায়দ ইবন আব্দী। এ দিকে ইবন ইসহাকের উদধূতি দিয়ে সালামা ইবন ফাযল এ ব্যক্তির নাম বলেছেন— সাওয়াদ ইবন যুরায়ক ইবন ছালাবা। আর ইবন আইয এ লোকের নাম বলেছেন-সাওয়াদ ইবন যায়দ।

৫. উসােয়র ইবন আমার আনসারী আবু সালীত। কারও মতে উসােয়র ইবন আমর ইবন উমাইয়া।

ইবন লাওযান ইবন সালিম ইবন ছাবিত খাযরাজী। অবশ্য মূসা ইবন উকবা বন্দরী সাহাবীগণের মধ্যে এ নাম উল্লেখ করেননি।–

৬. আনাস ইবন কাতাদা ইবন রাবীআ ইবন খালিদ ইবন হারিছ। আল-আওসী। মূসা ইবন উকবা এ নাম এ ভাবে বলেছেন। বিস্তু উমাবী তাঁর সীরাত গ্রন্থে ‘আন্যাস’-এর স্থলে উনায়াস বলেছেন।

[ ইবন কাহীর বলেন, : রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর খাদিম আনাস ইবন মালিক প্রসংগে উমর ইবন শাবাত নুমায়রী…… ছুমামা ইবন আনাস সূত্রে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, আনাস ইবন মালিককে জিজ্ঞেস করা হল, আপনি কি বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন? জবাবে তিনি বললেন, বন্দরে না গিয়ে আমি কোথায় থাকবাে অকল্যাণ হোক তোমার! মুহাম্মদ ইবন সাআদ s s a আনাস ইবন মালিকের আযাদকৃত গোলাম সূত্রে বর্ণিত। তিনি আনাস ইবন মালিককে জিজ্ঞেস করেন : আপনি কি বদরের যুদ্ধে উপস্থিত ছিলেন? তিনি বললেন, তোমার অকল্যাণ হোক, বদরের যুদ্ধ থেকে কোথায় আমি অনুপস্থিত ছিলাম? মুহাম্মদ ইবন আবদুল্লাহ্ আনসারী বলেনঃ আনাস ইবন মালিক রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর সাথে বদর যুদ্ধে গিয়েছিলেন। বয়সে তিনি ছােট ছিলেন। তাই রাসূলুল্লাহর খিদমতে নিয়োজিত থাকতেন। শায়খ হাফিজ আবুল হাজ্জাজ আল-মিযয়ী তার তাহষীব গ্রন্থে বলেন, : আনসারী এরূপ বলেছেন, কিন্তু অন্য কোন মাগাষী লেখক এটা উল্লেখ করেননি।]

ইবন আমর ইবন মালিক ইবন নাজার।

৮. উনসতুল হাবাশী— ইনি রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর আয়াদকৃত দাস। ৯. আওস ইবন ছাবিত ইবন মুনয্যির নাজ্জারী।

আওস ইবন খাওলা ইবন আবদুল্লাহ ইবন হারিছ ইবন উবায়দ ইবন মালিক ইবন সালিম ইবন গানাম ইবন আওফ ইবন খাযরাজ আল-খাযরাজী। মূসা ইবন উকবা এ স্থলে বলেছেন : আওস ইবন আবদুল্লাহ ইবন হারিছ ইবন খাওলা। আওস ইবন সামিত আল-খাযরাজী— উবাদী ইবন সামিত-এর ভাই। ইয়াস ইবন বুকােয়র ইবন আবদে ইয়ালীল ইবন নাশিব ইবন গাবারা ইবন সাআদ ইবন

লায়ছ ইবন বকর— বনু আদী ইবন কাআর-এর মিত্র।

‘बा’ आनाकन विभिछे नाभन्नभूझ বুজায়ার ইবন আবু বুজায়র— বনু নাজ্জারের মিত্র। বাহাছ। ইবন ছ’লাবা ইবন খুযামা ইবন আসরাম ইবন আমর ইবন আম্মারা আল

বালাবী—আনসারীদের মিত্ৰ। বাসবাস ইবন আমর ইবন ছালাবা ইবন খারশা ইবন যায়দ ইবন আমর ইবন সাঈদ ইবন যুবয়ান ইবন রুশদান ইবন কায়স ইবন জুহায়না আল-জুহানী— বনু সাইদার মিত্র। মুসলিম বাহিনীর দু’জন গুপ্তচরের মধ্যে ইনি একজন। অন্যজন “আব্দী ইবন আবুর-রাগিবা। বিশর ইবন বারা” ইবন মা’রূর আল-খাযরাজী। ইনি খায়বারের যুদ্ধে বিষ মিশ্ৰিত গোশত

খেয়ে ইনতিকাল করেছিলেন। বশীর ইবন সাআদ ইবন ছা’লা বা আল-খাযরাজী। তাঁর পুত্রের নাম নুমান। বলা হয়,

হযরত আবু বকরের হাতে তিনিই সর্বপ্রথম বায়আত গ্রহণ করেন। বশীর ইবন আবদুল মুনযির— আবু লুবাবা আল-আওসী। রাসূলুল্লাহ্ (সা) রাওয়াহা নামক স্থান হতে তাঁকে মদীনায় একটা কাজের দায়িত্ব দিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। এজন্য গনীমতের অংশ ও পুরস্কার তাকে দেয়া হয়।

“তা’ আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ তামীম ইবন ইয়া আর ইবন কায়স ইবন আব্দী ইবন উমাইয়া ইবন জাদারা ইবন আওফ

ইবন হারিছ ইবন খাযরাজ।

তামীম— খারাশ ইবন সুম্মা’র আযাদকৃত দাস।

তামীম— বনু গানাম ইবন সালামের আযাদকৃত দাস। কিন্তু ইবন হিশাম, তাকে সাআদ

ইবন খায়ছামার আযাদকৃত দাস বলে উল্লেখ করেছেন।

“ছা” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ ২২. ছবিত ইবন আকরাম ইবন ছালাবা ইবন আদী ইবন আজলান। ২৩. ছাবিত ইবন ছালাবা। এই ছ’লাবার পরিচয়ে বলা হত–আল-জাদ ইবন যায়দ ইবন

২৪. ছবিত ইবন খালিদ ইবন নুমান ইবন খানসা ইবন আসীরা ইবন আবদ ইবন আওফ

ইবন গানাম ইবন মালিক ইবন নাজ্জার আন-নাজারী। ২৫. ছবিত ইবন খানসা ইবন আমর ইবন মালিক ইবন আদী ইবন আমির ইবন গানাম ইবন

আদী ইবন নাজ্জার আন-নাজ্জারী। ২৬. ছবিত ইবন আমর ইবন যায়দ ইবন আদী ইবন সাওয়াদ ইবন মালিক ইবন গানাম ইবন।

আদী ইবন নাজাের আন –নাজারী। ২৭. ছবিত ইবন হুযাল আল-খাযরাজী। ২৮. ছালাবা ইবন হাতিব ইবন আমর ইবন উবায়দ ইবন উমাইয়া ইবন যায়দ ইবন মালিক

ইবন আওস। ২৯. ছ’লাবা ইবন আমর ইবন উবায়দ ইবন মালিক আন-নাজারী। ৩০. ছালাবা ইবন আমর ইবন মিহসান আল-খাযরাজী। ৩১. ছালাবা ইবন আনামা ইবন আদী ইবন নাবী আস-সুলামী। ৩২. ছাকিফ ইবন আমরা। ইনি বনু হাজারের শাখা-গোত্ৰ বনু সুলায়মের লোক। আর তিনি

হচ্ছেন বনু কাহীর ইবন গানাম ইবন দুদান ইবন আসাদ গোত্রের মিত্র।

“জীম৷” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ (৩৩) জাবির ইবন খালিদ ইবন। মাসউদ ইবন! আবদুল আশাহাল ইবন হারিছা ইবন দীনার

ইবন নাজাের আন-নাজারী।

(৩৪) জাবির ইবন আবদুল্লাহ ইবন রিছাব ইবন নুমান ইবন সিনান ইবন উবায়দ ইবন আব্দী ইবন গানাম ইবন কাআব ইবন সালামা আস-সুলামী। ইনি ছিলেন আকাবার শপথাকারীদের অন্যতম।

ইবন কাহীর বলেন, : জাবির ইবন আবদুল্লাহ ইবন আমর ইবন হারাম সুলামীও একজন বদরী সাহাবী। ইমাম বুখারী তাঁকে বদরী সাহাবীগণের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। তিনি সাঈদ ইবন মানসূর। সূত্রে আবু মুআবিয়া, আমাশ, আবু সুফিয়ান, জাবির থেকে বর্ণনা করেন। জাবির বলেন, : বদর যুদ্ধে আমি আমার সংগীদের মধ্যে পানি সরবরাহের কাজে নিয়োজিত ছিলাম। হাদীছের এ সনদটি মুসলিমের শর্ত পূরণ করে। কিন্তু মুহাম্মদ ইবন সাআদ বলেন, : এ হাদীছটি আমি মুহাম্মদ ইবন উমর অর্থাৎ ওয়াকিদীর নিকট পেশ করলে তিনি বলেন, এটা ইরাকবাসীদের একটা ভুল ধারণা। তিনি জাবিরকে বদরী সাহাবী রূপে মেনে নিতে অস্বীকার করেন। ইমাম

আহমদ ইবন হাম্বল রাওহ ইবন উবাদা সূত্রে জাবির ইবন আবদুল্লাহ থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর সাথে উনিশটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। তবে বদর ও উহুদ যুদ্ধে আমি অংশগ্রহণ করিনি। আমার পিতা আমাকে এ দু’টি যুদ্ধে যেতে বারণ করেছিলেন। উহুদ যুদ্ধে আমার পিতা শাহাদাত বরণ করলে এর পরবতী কোন যুদ্ধে আমি অনুপস্থিত থাকিিন। এ হাদীছটি ইমাম মুসলিম আৰু খায়।ছামা, রওহ সূত্রে বর্ণনা করেছেন। ৩৫. জাব্বার ইবন সাখার আস-সুলামী। ) ৩৬. জাবর ইবন আতীক আনসারী। ৩৭. জুবায়র ইবন ইয়াস আল-খাযরাজী।

“হা’ আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ

৩৮. হারিছ ইবন আনাস ইবন রাফি” আল-খাযরাজী। ৩৯. হারিছ ইবন আওস ইবন মুআয ইবন আখী সাআদ ইবন মুআয আল-আওসী। :০. হারিছ। ইবন হাতিব ইবন আমর ইবন উবায়দ ইবন উমাইয়া ইবন যায়দ ইবন মালিক

ইবন আওস। রাসূলুল্লাহ্ (সা) তাঁকে পথ থেকে ফিরিয়ে দেন। অবশ্য গনীমতের অংশ

ও পুরস্কার তাকে দান করেন। :১. হারিছ ইবন খাযরামা ইবন আদী ইবন আবী গানাম ইবন সালিম ইবন আওফ ইবন আমর

ইবন আওফ ইবন খাযরাজ— বনী যাউর ইবন আবদুল আশাহাল-এর মিত্ৰ। :২. হারিছ ইবন সাম্মা আল-খাযরাজী। যাত্রাপথে তাঁর পা ভেঙ্গে যাওয়ায় রাসূলুল্লাহ্ (সা)

তাকে ফেরত পাঠিয়ে দেন। তবে গনীমতের ভাগ ও যুদ্ধের পুরস্কার তাকে দেয়া হয়। :৩. হারিছ ইবন আরাফাজা আল-আওসী। :৪. হারিছ ইবন কায়স ইবন খালদা আবু খালিদ আল-খাযরাজী। :৫. হারিছ ইবন নুমান ইবন উমাইয়া আনসারী। :৬, হারিছা ইবন সুরাকা আন-নাজ্জারী। যুদ্ধের ময়দানে তিনি পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন

কালে হঠাৎ শত্রুদের নিক্ষিপ্ত তীরের আঘাতে জান্নাতবাসী হন। :৭. হারিছা ইবন নুমান ইবন রাফি আনসারী। :৮. হাতিব ইবন আবু বালতা” আল-লখিমী— তিনি বনু আসাদ ইবন আবদুল উয্যা ইবন।

৪৯. হাতিব ইবন আমর ইবন উবায়দ ইবন উমাইয়া আল-আশজাঈ। আশজাঈ বনু দাহমানের

শাখা গোত্ৰ। ইবন ইসহাক ব্যতীত অন্যদের থেকে ইবন হিশাম এরূপই বর্ণনা করেছেন।

আবদূদী। ইবন আইয তাঁর মাগাষী গ্রন্থে এ ভাবেই বর্ণনা করেছেন। ইবন আবু হাতিম

বলেন, : আমি আমার পিতার কাছে শুনেছি যে, হাতিব ইবন আমর ইবন আবদে শামস একজন অজ্ঞাত পরিচয় লোক।

৫০. হুবাব ইবন মুনযির আল-খাযরাজী। কথিত আছে যে, বদর যুদ্ধে খাযরাজ গোত্রের ঝাণ্ডা

তারই হাতে ছিল। … a

৫১. হাবীব। ইবন আসওয়াদ– ইনি বনু সালামা গোত্রের শাখা বনু হারাম-এর আযাদকৃত গোলাম ছিলেন। মূসা ইবন উকবা হাবীব। ইবন আসওয়াদ-এর পরিবর্তে হাবীব। ইবন সাআদ বলেছেন। ইবন আবু হাতিম লিখেছেন, হাবীব। ইবন আসলাম বদরী সাহাবী—— যিনি আলে জুশাম ইবন খাযরাজ আনসারীর আযাদকৃত দাস। .

৫২. হুরাইছ ইবন যায়দ ইবন ছ’লাবা ইবন আবদে রাব্বিহী আনসারী। যিনি আবদুল্লাহ ইবন

যায়দ-এর ভাই। যে আবদুল্লাহ ইবন যায়দ আযান-এর শব্দমালা স্বপ্নে দেখেছিলেন।

৫৩. হুসাইন ইবন হারিছ ইবন মুত্তালিব ইবন আবদে মানাফ। ৫৪. হামযা ইবন আবদুল মুত্তালিব ইবন হাশিম— রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর চাচা।

“খ” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ ৫৫. খালিদ ইবন বুকায়ার— ইয়াস ইবন বুকায়ার-এর ভাই। ৫৬. খালিদ ইবন যায়দ আবু আইয়ুব নাজ্জারী ॥১ ৫৭. খালিদ ইবন কায়স ইবন মালিক ইবন আজলান আনসারী। ৫৮. খারিজা ইবন হুমায়র ৷ খাযরাজ গোত্রের বনু খানসার মিত্র। কেউ কেউ বলেছেন, তার

নাম ছিল হারিছ। ইবন হুমায়র। ইবন আইয তার নাম বলেছেন খারিজা। ৫৯. খারিজা ইবন যায়দ আল-খাযরাজী। হযরত আবু বকর সিদীক-এর শ্বশুর।

৬০. খাব্বাব ইবন আরত— বনু যোহরার মিত্র। তিনি হিজরতের সূচনা লগ্নে মুহাজির ৷ তার

মূল ন্যসব বনু তামীম মতান্তরে খুযাআ।

৬১. খাব্বােব যিনি উতবা ইবন গাযওয়ান-এর আযাদকৃত দাস এবং প্রথম দিকের মুহাজির। ৬২। খারাশ ইবন সাম্মা সুলামী।

৬৩. খুবায়ব ইবন আসাফ ইবন উতবা আল-খাযরাজী। ৬৪. খুরায়ম ইবন ফাতিক। ইমাম বুখারী তাকে বদরী সাহাবী বলে উল্লেখ করেছেন। ৬৫. খলীফা। ইবন আদী আল-খাযরাজী। ৬৬. খুলীয়দ ইবন কায়স ইবন নুমান ইবন সিনান ইবন উবায়দ আল-আনসারী আস-সুলামী। ৬৭. খুনায়স ইবন হুযাফা ইবন কায়স ইবন আদী ইবন সাআদ ইবন সাহম ইবন আমর ইবন

১. ইনিই সেই সৌভাগ্যবান সাহাবী হিজরতের পর সর্বপ্রথম নবী করীম (সা) যার বাড়ীতে অবস্থান করেছিলেন।

হাসীস ইবন কাআব ইবন লুওয়াই আস-সাহিমী। তিনি ছিলেন। হযরত উমর ইবন খাত্তাবের কন্যা হাফসার স্বামী। বদর যুদ্ধে তিনি শহীদ হন।

খাওয়াত ইবন জুবায়ার আল-আনসারী। তিনি স্বয়ং যুদ্ধে গমন করেননি। তবু তাকে

গনীমত ও যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীর পুরস্কার দেয়া হয়।

খাওলা ইবন আবু খাওলা আল-আজলী। বনু আব্দীর মিত্র এবং প্রথম দিকের মুহাজির। খাল্লাদ ইবন রাফি”।

খাল্লাদ ইবন সুওয়ায়দ। খাল্লাদ ইবন আমর ইবন জামূহ আল-খাযরাজী।

“যাল” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ যাকওয়ান ইবন আবদে কায়স আল-খাযরাজী।

যুশ-শিমালায়ন ইবন আবদ ইবন আমর ইবন নাযিলা। তিনি ছিলেন মুসাআ গোত্রের

আমির শাখার লোক এবং বনী যুহরার মিত্র। বদর যুদ্ধে তিনি শহীদ হন। ইবন হিশাম বলেন, তার নাম ছিল উমায়র। অতিশয় দরিদ্র হওয়ার কারণে তাকে যুশ-শিমালায়ন বলা হত।

“রা:” আদ্যক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ রাফি’ ইবন হারিছ। আল-আওসী। রাফি’ ইবন আনজাদা। ইবন হিশাম বলেন, আনজাদা হচ্ছে রাফি’র মায়ের নাম। রাফি’ ইবন মুআল্লা ইবন লাওযান আল-খাযরাজী। তিনি এ যুদ্ধে শহীদ হন।

যাবী’আ। মূসা ইবন উকবা বলেছেন রিবাঈ ইবন আবু রাফি’।

রাবী’ ইবন ইয়াস আল-খাযরাজী।

রাবীআ ইবন আকছাম ইবন সাখারুরা ইবন আমর ইবন লাকীয ইবন আমির ইবন গানাম ইবন দৃদান ইবন আসাদ ইবন খুযায়মা— বনু আবদে শামস ইবন আবদে মানাফ-এর মিত্র। তিনি ছিলেন প্রথম দিকের মুহাজির।

রাখীলা ইবন ছ’লাবা ইবন খালিদ ইবন ছ’লাবা ইবন আমির ইবন বায়াযা

আল-খাযরাজী।

রিফাআ ইবন রাফি” আয-যুরাকী-খাল্লাদ ইবন রাফির ভাই। রিফাআ ইবন আবদুল মুনযির ইবন যুনােয়র আওসী— আবু লুবাবার ভাই।

“যা’ আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ যুবােয়র ইবন আওআম ইবন খুওয়ায়ালিদ ইবন আসাদ ইবন আবদুল উযযা ইবন কুসাই।

তিনি রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর ফুফাত ভাই ও হাওয়ারী বা একান্ত ঘনিষ্ঠ সঙ্গী।

যিয়াদ ইবন আমরা। মূসা ইবন উকবা বলেছেন, যিয়াদ ইবন আখরাস ইবন আমর আল-জুহানী। ওয়াকিদী বলেছেন, যিয়াদ ইবন কাআব ইবন আমর ইবন আদী ইবন

রুশদান ইবন কায়স ইবন জুহায়না।

যিয়াদ ইবন লাবীদ আয-যুরাকী। যিয়াদ ইবন মায়ীন ইবন কায়স আল-খাযরাজী। যায়দ ইবন আসলাম ইবন ছ’লাবা ইবন আদী ইবন আজলান ইবন যাবীআ { যায়দ ইবন হারিছা ইবন শুরাহবীল। রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর মুক্ত দাস। যায়দ ইবন খাত্তাব ইবন নুফায়ল। উমর ইবন খাত্তাবের ভাই। যায়দ ইবন সাহল ইবন আসওয়াদ ইবন হারাম আন-নাজ্জারী আবু তালহা (রা)।

‘সীন” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ সালিম ইবন উমােয়র আল-আওসী। সালিম ইবন গানাম ইবন আওফ খাযরাজী। সালিম ইবন মাকাল— আবু হুযায়ফার মিত্র।

সাইব ইবন উছমান ইবন মাসউন আল-জুমাহী— তিনি তার পিতার সাথে এ যুদ্ধে গমন

করেন।

সুবরা ইবন ফাতিক। ইমাম বুখারী এ নাম উল্লেখ করেছেন। সুরাকী ইবন আমরা আন-নাজ্জারী।

১০০. সূরোকা ইবন কাআব আন-নাজ্জারী। ১০১. সাআদ ইবন খাওলা। বনু আমির ইবন লুওয়াই-এর মিত্র এবং প্রথম দিকের মুহাজির। ১০২. সাআদ ইবন খায়ছমা আল-আওসী। এ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন। ১০৩. সাআদ ইবন রাবী’ খাযরাজী। উহুদ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন।

১০৪. সাআদ ইবন যায়দ ইবন মালিক আল-আওসী। ওয়াকিদী বলেছেন, সাআদ ইবন যায়দ

ইবন ফাকিহ আল-খাযরাজী।

সাআদ ইবন উবায়দ আল-আনসারী।

আবু উবায়দা। সাআদ ইবন মুআয আল-আওসী। যুদ্ধে আওস গোত্রের ঝােণ্ডা তার হাতেই ছিল। সাআদ ইবন উবাদ ইবন দালীম আল-খাযরাজী। উরওয়া, বুখারী, ইবন আবু হাতিম, তাবােরানী প্রমুখ তাঁকে বদরী সাহাবীগণের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। সহীহ মুসলিমের একটি বর্ণনা থেকে এর সাক্ষ্য পাওয়া যায়। ঐ বর্ণনায় আছে, রাসূলুল্লাহ (সা) যখন কুরায়শের বাণিজ্য কাফেলাকে ধরার জন্যে সাহাবাদের মতামত গ্রহণ করেন, বারবার মতামত চাওয়ায় সাআদ ইবন উবাদা দাঁড়িয়ে বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি সম্ভবত আমাদের অর্থাৎ মদীনাবাসীদের মতামত চাচ্ছেন–আল-হাদীছ। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ঐ ব্যক্তি ছিলেন সাআদ ইবন মুআয। সাআদ ইবন উবাদা সম্পর্কে প্ৰসিদ্ধ মত হল : মদীনায় রাসূলুল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করার জন্যে রাস্তা থেকে তাঁকে ফেরত পাঠান হয়। কারও মতে সাআদ ইবন উবাদাকে সৰ্প দংশন করে। ফলে তিনি বন্দরে যেতে পারেননি। সুহায়লী এ কথা ইবন কৃতায়বা থেকে বর্ণনা করেছেন। সাআদ ইবন আবু ওয়াককাস–মালিক ইবন উহায়াব আয-যুহরী। জান্নাতের

(عشره مبشره)। الاكا راهبه TC65ت–RTH2N3 Tع সাআদ ইবন মালিক আবু সাহল। ওয়াকিদী বলেন, বদর যুদ্ধে যাওয়ার জন্যে সা’আদ ইবন মালিক প্রস্ততি গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু বের হওয়ার পূর্বেই তিন রোগাক্রান্ত হয়ে भादों यान्।

ভাই। কথিত আছে। বদর রণাংগন থেকে মুসলমানগণে প্রত্যাবর্তনের পর সাঈদ সিরিয়া থেকে মদীনায় ফিরে আসেন। রাসূলুল্লাহ্ (সা) তাকে গনীমতের ভাগ ও পুরস্কার দান করেন।

সালামা ইবন আসলাম ইবন হুরায়শ আওসী। সালামা ইবন ছাবিত ইবন ওকাশ ইবন যাগাবা। সালামা ইবন সালামা ইবন ওকাশ ইবন যাগাব। সুলায়ম ইবন হারিছ আন-নাজারী। সুলায়ম ইবন আমরা আস-সুলামী। সুলায়ম ইবন কায়স ইবন ফাহাদ আল-যাযরাজী।

সুলায়ম ইবন মিলহান নাজ্জারী। ইনি হারাম ইবন মিলহানের ভাই ছিলেন। সিমাক ইবন আওস ইবন খারাশা আবু দুজনা। তাঁকে সিমাক ইবন খারাশাও বলা হয়।

সিমাক ইবন সাআদ ইবন ছালাবা আল-খাযরাজী। ইনি পূর্বোল্লিখিত বাশীর ইবন সাআদের ভাই।

সাহল ইবন হানীফ আল-আওসী।

সাহল ইবন আতীক আন-নাজ্জারী।

সাহল ইবন কায়স আস-সুলামী।

সাহল ইবন রাফি” আন-নাজারী। তাঁর জন্যে ও তার ভাইয়ের জন্যে মসজিদে নববীতে

একটি স্থান নির্দিষ্ট ছিল। সুহাল ইবন ওয়াহাব আল-ফিহরী। তার মায়ের নাম ছিল বায়যা।

সিনান ইবন আবু সিনান ইবন মিহসান ইবন হারছান। তিনি ছিলেন একজন মুহাজির এবং বনু আবদে শামস ইবন আবদে মানাফের মিত্র।

সিনান ইবন সায়কী। আস-সুলামী। সাওয়াদ ইবন যুরায়ক ইবন যায়দ আনসারী। উমাবী বলেছেন, সাওয়াদ ইবন রিযাম। সাওয়াদ ইবন গাযিয়াহ ইবন উহায়ব আল-বালাবী। সুওয়ায়বিত ইবন সাআদ ইবন হারমালা আল-আবদারী। সুওয়ায়দ ইবন মুখশী আবু মুখশী আত-তাঈ। বনু আবদে শামস-এর মিত্র। কারও মতে তার নাম ছিল উদ্যায়দ ইবন হুমায়র।

‘भीन’ जानान्कन विभिछे नाभजभूद শুজা ইবন ওয়াহাব ইবন রাবীআ আল-আসাদী, আসাদ ইবন খুযায়মা। বনু আবদে শামস-এর মিত্র এবং প্রথম দিকের মুহাজির।

শাম্মাস ইবন উছমান আল-মািখযুমী। ইবন হিশাম বলেন, প্রথম দিকে তাঁর নাম ছিল উছমান ইবন উছমান। কিন্তু মুখশ্ৰী ও অবয়বে জাহিলী যুগের শাম্মাস নামক এক ব্যক্তির সাথে তাঁর সাদৃশ্য থাকায় লোকে তাঁকে শাম্মাস বলতো। শাকরান— রাসূলুল্লাহ্ (সা)-এর আযাদকৃত গোলাম। ওয়াকিদী বলেন, গনীমতের কোন মাল শাকরানকে দেয়া হয়নি। তবে বদরের বন্দীদের দেখাশুনার দায়িত্ব তার উপর ন্যস্ত করা হয়েছিল। তাই যাদেরই বন্দী ছিল, তারা প্রত্যকেই তাঁকে কিছু কিছু মাল দেয়। এতে এক এক জনের প্রাপ্য অংশের চাইতে তিনি অধিক মাল প্ৰাপ্ত হন।

সুহায়াব ইবন সিনান আর-রূমী— প্রথম দিকের মুহাজির।

সাফওয়ান ইবন ওয়াহাব ইবন রাবীআ আল-ফিহরী— সুহায়ল ইবন বায়যার ভাই। এ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন।

সাখার ইবন উমাইয়া ইবন খানসা আস-সুলামী।

দাহহাক ইবন হারিছা ইবন যায়ীদ আস-সুলামী।

দামরা ইবন আমার আল-জুহানী। মূসা ইবন উকবার মতে, তার আসল নাম ছিল দামরা

ভাই। ‘

তালহা ইবন উবায়দুল্লাহ। আত-তায়মী। আশারায়ে মুবাশশারার অন্যতম। বদর থেকে মুসলিম মুজাহিদগণ মদীনায় প্রত্যাবর্তনের পর তিনি সিরিয়া থেকে ফিরে আসেন। রাসূলুল্লাহ্ (সা) তাঁকে গনীমতের অংশ ও যুদ্ধের পুরস্কার দান করেন। তুফায়ল ইবন হারিছ ইবন মুত্তালিব ইবন আবদে মানাফ। তিনিও ছিলেন মুহাজির এবং

হুসাইন ও উবায়দার ভাই।

তুফোয়ল ইবন মালিক ইবন খানসা আস-সুলামী। তুফোয়ল ইবন নুমান ইবন খানসা আস-সুলামী। ইনি পূর্বোল্লিখিত জনের চাচাত ভাই।

তুলায়াব ইবন উমােয়র ইবন ওয়াহাব ইবন আবু কবীর ইবন আবদ ইবন কুসাই। ওয়াকিদী এরূপ উল্লেখ করেছেন।

যুহায়র ইবন রাফি” আওসী। বুখারী তাঁর নাম বদরী সাহাবীগণের মধ্যে উল্লেখ

করেছেন।

“আইন” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ আসিম ইবন ছাবিত আবুল আফলাহ আনসারী। যিনি রাজী’র মর্মান্তিক ঘটনায় শহীদ হলে মৌমাছির পাল তাঁর মৃতদেহকে ঘিরে রেখে শক্ৰদের হাত থেকে রক্ষা করেছিল। আসিম ইবন আব্দী ইবন জাদায়ন আজলানে। রাসূলুল্লাহ্ (সা) তাঁকে রাওহা থেকে ফেরত পাঠিয়েছিলেন। তবে যুদ্ধের পর প্রাপ্ত গনীমতের অংশ ও পুরস্কার তাকে

দিয়েছিলেন।

আসিম ইবন কায়স ইবন ছবিত খাযরাজী। আকিল ইবন বুকায়র। ইনি ইয়াস, খালিদ ও আমির-এর ভাই।

আমির ইবন হারিছ। আল-ফিহরী। ইবন ইসহাক ও ইবন আইয থেকে সালামা এরূপই বর্ণনা করেছেন!! কিন্তু মূসা ইবন উকবা ও যিয়াদ ইবন ইসহাক থেকে তাঁর নাম বৰ্ণনা করেছেন আমর ইবন হারিছ। আমির ইবন রাবীআ ইবন মালিক আল-“আনায়ী। তিনি ছিলেন বনী “আব্দীর মিত্র ও মুহাজির।

সালিম ইবন মালিক ইবন সালিম ইবন গানাম-এর মিত্র। ইবন হিশাম বলেন, তার নাম ছিল। আমর ইবন সালামা।

হারিছ ইবন ফিহর— আবু “উবায়দা ইবন জাররাহ। ইনি ছিলেন “আশারায়ে মুবাশ্মশারার অন্তর্ভুক্ত এবং প্রথম হিজরতকারীদের অন্যতম।

আমির ইবন ফুহায়রা— হযরত আবু বকর সিদীকের আযাদকৃত গোলাম। আমির ইবন মুখাল্লাদ আন-নাজ্জারী। আইয ইবন মাইয ইবন কায়স আল-খাযরাজী। আব্বাদ ইবন বিশ্বর ইবন ওকাশ আল-আওসী। আব্বাদ ইবন কায়স ইবন আমির আল-খাযরাজী। আব্বাদ ইবন কায়স ইবন আইশ আল-খাযরাজী। পূর্বোল্লিখিত সুবায়’-এর ভাই। আব্বাদ ইবন খাশখাশ আল-কুযাঈ। উবাদা ইবন সামিত আল-খাযরাজী। উবাদা ইবন কায়স ইবন কাআব ইবন কায়স।

আবদুল্লাহ ইবন ছালাবা ইবন খাযমা— পূর্বোল্লিখিত বাহাছ। ইবন ছালাবার ভাই। আবদুল্লাহ ইবন জাহশ ইবন রিছাব আল-আসাদী। আবদুল্লাহ ইবন জুবায়র ইবন নুমান আল-আওসী। আবদুল্লাহ ইবন জাদ ইবন কায়স আস-সুলামী।

আবদুল্লাহ ইবন হক ইবন আওস আস-সাইদী। তবে মূসা ইবন উকবা, ওয়াকিদী ও

ইবন আইয তাঁর নাম আবদু রব ইবন হক বলে উল্লেখ করেছেন। আর ইবন হিশাম বলেছেন, আবদু রাব্বিহী ইবন হক।

আবদুল্লাহ ইবন হুমায়র— বনু হারামের মিত্র এবং আশজা গোত্রের খারিজা ইবন হুমায়রের ভাই।

আবদুল্লাহ ইবন রাওয়াহা আল-খাযরাজী। আবদুল্লাহ ইবন যায়দ ইবন আবদে রাব্বিহী ইবন ছ’লাবা আল-খাযরাজী যাকে স্বপ্ন যোগে আযানের শব্দমালা দেখান হয়েছিল।

আবদুল্লাহ ইবন সুরাকা আল-আদাবী। তার নাম বদরী সাহাবীদের মধ্যে মূসা ইবন উকবা, ওয়াকিদী ও ইবন আইয উল্লেখ করেননি। তবে ইবন ইসহাক প্রমুখ উল্লেখ করেছেন।, আবদুল্লাহ ইবন সালামা ইবন মালিক আল-আজল্যান— আনসারদের মিত্র।, আবদুল্লাহ ইবন সাহল ইবন রাফি”— ইনি বনু যা উরাভুক্ত ছিলেন। আবদুল্লাহ ইবন সুহায়ল ইবন আমরা। তিনি তাঁর পিতার সাথে মুশরিকদের পক্ষে যুদ্ধ করার জন্যে বন্দরে আসেন। কিন্তু যুদ্ধের প্রাক্কালে মুশরিকদের পক্ষ ত্যাগ করে মুসলমানদের সঙ্গে মিশে যান এবং মুশরিকদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। আবদুল্লাহ ইবন তারিক ইবন মালিক আল-কুযাঈ আনসারদের মিত্র। .

আবদুল্লাহ ইবন আমির— বালী গোত্রের। ইবন ইসহাক তাকে বদরী সাহাবী বলে উল্লেখ করেছেন।

আবদুল্লাহ ইবন উবাই ছিল মুনাফিকদের প্রধান। আবদুল্লাহ ইবন আবদুল আসাদ ইবন হিলাল ইবন আবদুল্লাহ ইবন আমার ইবন মাখিযুম আবু সালামা। তিনি উন্মে সালামার প্রথম স্বামী ছিলেন। এ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন।, আবদুল্লাহ ইবন আবদে মানাফ ইবন নুমান আস-সুলামী।

আবদুল্লাহ ইবন আবাস।

ইবন কাআব আবু বকর সিদীক (রা)। আবদুল্লাহ ইবন আরাফাতা ইবন আব্দী আল-খাযরাজী। আবদুল্লাহ ইবন উমর ইবন হারাম আস-সুলামী আবু জাবির।

আবদুল্লাহ ইবন কায়সা ইবন খালিদ আন-নাজ্জারী। আবদুল্লাহ ইবন কায়সা ইবন সাখার ইবন হারাম আস-সুলামী।

আবদুল্লাহ ইবন কাআৰ ইবন আমর ইবন আওফ ইবন মান্বযুল ইবন আমর ইবন গানাম ইবন মাযিন। ইবন নাজ্জার। নবী করীম (সা) তাঁকেও আদী ইবন আবিয-যাগ্যবার সঙ্গে বদরের গনীমতের দায়িত্বে নিযুক্ত করেছিলেন।

আবদুল্লাহ ইবন মাখরামা ইবন আবদুল ‘উন্যযা— প্রথম দিকের মুহাজির। আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ আল-হুযলী— বনু যুহরার মিত্র এবং প্রথম দিকের মুহাজির। আবদুল্লাহ ইবন মাযউন আল-জুমাহী। প্রথম দিকের মুহাজির। আবদুল্লাহ ইবন নুমান ইবন বালন্দামা আস-সুলামী। আবদুল্লাহ ইবন উনায়সা ইবন নুমান সুলামী।

আবদুর রহমান ইবন আবদুল্লাহ ইবন ছালাবা আবু আকীল আল-কুযাঈ আল-বালাবী। আবদুর রহমান ইবন আওফ ইবন আবদে আওফ ইবন আবদুল হারিছ ইবন যুহরা ইবন

কিলাব যুহরী। আশারায়ে মুবাশ্মশারার অন্যতম। s

উবায়দ ইবন তায়হান। আবুল হায়ছম ইবন তায়হানের ভাই। কেউ কেউ বলেছেন, তাঁর নাম উবায়দ নয়, বরং ‘আতীক ছিল। উবায়দ ইবন ছালাবা। ইনি বনু গানাম ইবন মালিক গোত্রের লোক ছিলেন।

উবায়দ ইবন আবু “উবায়দ। উবায়দা ইবন হারিছ ইবন মুত্তালিব ইবন আবদে মানাফ। হুসায়ন ও তুফায়লের ভাই। বদর যুদ্ধে মুসলমানদের পক্ষে যে তিন জন মল্লযুদ্ধে অংশ নেন উবায়দা ছিলেন তাদের অন্যতম। মল্লযুদ্ধে তার হাত কেটে যায়। ফলে তিনি শহীদ হন। ইতবান ইবন মালিক ইবন আমরা খাযরাজী। ) উতুবা ইবন রাবীআ ইবন খালিদ ইবন মুআবিয়া আল-বাহরানী। বনু উমাইয়া ইবন লাওযানের মিত্র।

উতুবা ইবন আবদুল্লাহ ইবন সাখার সুলামী। উত্যুবা ইবন গাযাওয়ান ইবন জাবির। তিনি প্রথম দিকের একজন মুহাজির।

আবদে মানাফ— আল-উমাবী। আমীরুল মু’মিনীন। চার খলীফার অন্যতম এবং আশারায়ে মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত। তিনি বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। তাঁর সুহধর্মিণী রাসূলুল্লাহর কন্যা রুকাইয়া রোগাক্রান্ত হওয়ায় তিনি মদীনায় থেকে যান। এ। রোগে রুকাইয়ার মৃত্যু হয়। রাসূলুল্লাহ্ (সা) উছমানকে গনীমতের অংশ দেন ও যুদ্ধের পুরস্কার দেন। উছমান ইবন মাযউন আল-জুমাহী আবুস সাইব। আবদুল্লাহ ও কুদামার ভাই এবং প্রথম আদী ইবন আবুর রাগাব আল-জুহানী। তাঁকে ও বাসবাস ইবন আমরকে রাসূলুল্লাহ (সা) গুপ্তচর হিসেবে আগে প্রেরণ করেন। ইসমা ইবন হুসাইন ইবন ওবারা ইবন খালিদ ইবন আজলান। আসীমা— তিনি ছিলেন আশজা’ কিংবা বনু আসাদ ইবন খুযায়মা গোত্রের শাখা বনু হারিছ ইবন সাওয়ারের মিত্ৰ। আতিয়্যা ইবন নুওয়ায়রা ইবন আমির ইবন আতিয়্যা আল-খাযরাজী।

উকবা ইবন আমির ইবন নাবী আস-সুলামী। উকবা ইবন উছমান ইবন খালদা খাযরাজী। সাআদ ইবন উছমানের ভাই।

উকবা ইবন আমরা আবু মাসউদ আল-বদরী। সহীহ বুখারীতে আছে যে, তিনি বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু বহু মাগাষী লেখক বদরী সাহাবীদের মধ্যে তাঁর নাম উল্লেখ করেননি। উকবা ইবন ওয়াহাব ইবন রাবীআ আল-আসাদী— যিনি ছিলেন। খুযায়মা গোত্রের সিংহ তুল্য। তিনি ছিলেন বনু আবদে শামসের মিত্র ও শুজা ইবন ওয়া হবের ভাই এবং প্রথম সারির মুহাজির। উকবা ইবন ওয়াহাব ইবন কালদা— বনু গাতফানের মিত্র।

উকাশা ইবন মিহসান গানামী— প্রথম দিকের একজন মুহাজির এবং যাদের কোন হিসাব নেয়া হবে না বলে ঘোষণা আছে, তিনি হচ্ছেন তাদের অন্যতম। আলী ইবন আবু তালিব আল-হাশিমী। আমীরুল মু’মিনীন— খলীফা। চতুষ্টয়ের অন্যতম। বন্দরে তিন মল্লযোদ্ধার মধ্যে তিনি একজন। আম্মার ইবন ইয়াসির আল-“আনাসী আল-মাযহাজী— প্রথম দিকের মুহাজির। আম্মারা ইবন হাযম ইবন যায়দ আন-নাজারী।

উমর ইবন খাত্তাব, আমীরুল মু’মিনীন। চার খলীফার অন্যতম এবং অনুসরণীয় প্রথম খলীফাদ্বয়ের একজন। উমর ইবন “আমর ইবন ইয়াস। তিনি ছিলেন ইয়ামানবাসী ও বনু লাওযান ইবন আমর ইবন সালিম-এর মিত্ৰ। কারো কারো মতে, তিনি রুবায় ও ওয়ারাকার ভাই। আমর ইবন ছা’লাবা ইবন ওয়াহাব ইবন আদী ইবন মালিক ইবন আদী ইবন আমির আবু হাকীম।

আমর ইবন সুরাকা আল-আদাবী— মুহাজির। আমর ইবন আবু সারাহ আল-ফিহরী— মুহাজির। ওয়াকিদী ও ইবন আইয আমরের পরিবর্তে মা’মার বলেছেন।

তিনি বনু হারামের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।

আমর ইবন জামূহ ইবন হারাম— আনসারী। আমর ইবন কায়স ইবন যায়দ ইবন সাওয়াদ ইবন মালিক ইবন গানাম। তার নাম ওয়াকিদী ও উমাবী বন্দরী মুজাহিদদের মধ্যে উল্লেখ করেছেন।

ইবন আব্দী ইবন আমির আবু খারিজ। অবশ্য মূসা ইবন উকবা বদরীদের মধ্যে তাঁর নাম উল্লেখ করেননি। আমর ইবন আমির ইবন হারিছ। আল-ফিহরী। মূসা ইবন উকবা তাকে বদরী বলে উল্লেখ করেছেন।

আমর ইবন মা’বাদ ইবন আয’ আর আল-আওসী। আমর ইবন মুআয আল-আওসী। সাআদ ইবন মুআমের ভাই। উমায়ার ইবন হারিছ। ইবন ছ’লাবা। মতান্তরে ‘আমর ইবন হারিছ ইবন লাবদা ইবন ছালাবা আস-সুলামী। উমায়ার ইবন হারাম ইবন জামূহ আস-সুলামী। ইবন আইয ও ওয়াকিদীর বর্ণনা মতে। উমােয়র ইবন হাম্মাম ইবন জামূহ। পূর্বোল্লিখিত উমায়রের চাচাত ভাই। এ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন।

ইবন মাযিন আবু দাউদ আল-মাযিনী। . উমায়ার ইবন আওফ। সুহায়ল ইবন আমরের আযাদকৃত গোলাম। উমাবী ও অন্যান্যরা তাঁর নাম আমর ইবন “আওফ বলেছেন। বুখারী ও মুসলিমে যে হাদীছে আবু উবায়দাকে বাহরায়নে প্রেরণের কথা বলা হয়েছে, সেই হাদীছেও উমায়রের নাম

আমরা লেখা হয়েছে। উমােয়র ইবন মালিক ইবন উহায়াব আয যুহরী। সাআদ ইবন আবু ওয়াকাকাসের ভাই। বদর যুদ্ধের দিন তিনি শহীদ হন। আনতারা— বনু সুলায়মের আযাদকৃত গোলাম। কারো কারো মতে, তিনি গোলাম নন, বরং বনু সুলায়মেরই একজন।

আওফ ইবন হারিছ আন-নাজারী। তিনি “আফরা বিনত “উবায়দ ইবন ছালাবা আন-নাজারিয়ার পুত্র। এ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন। উওয়ায়ম ইবন সাইদা, আনসারী। বনু উমাইয়া ইবন যায়দ গোত্রের। ইয়ায ইবন গানাম আল-ফিত্রী। প্রথম দিকের মুহাজির।

গানাম ইবন আওস খাযরাজী। ওয়াকিদী এ নাম উল্লেখ করেছেন। কিন্তু তার বন্দরী হওয়ার বিষয়ে সবাই একমত নন।

“ফা’ আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ

ফারাওতা ইবন “আমর ইবন ওয়াদফা আল-খাযরাজী।।

“কৃফ” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ কাতাদ ইবন নুমান আল-আওসী। কুদামা ইবন মাযউন আল-জুমাহী। তিনি মুহাজির এবং উছমান ও আবদুল্লাহর ভাই। কুতবাত ইবন আমির ইবন হাদীদা আস-সুলামী। কায়স ইবন সাকান নাজারী।–কায়স ইবন আবু সাংসা’আ আমর ইবন যায়দ আল-মাযিনী। বদর যুদ্ধে তিনি পশ্চাৎ বাহিনীতে ছিলেন। কায়সা ইবন মিহসান ইবন খালিদ খাযরাজী। কায়সা ইবন মুখাল্লাদ ইবন ছ’লা বা আন-নাজ্জারী।

‘কাফা’ আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ কাআব ইবন হুমান। তাঁকে ইবন জুমার এবং ইবন জুমাযও বলা হয়। ইবন হিশাম তাঁর নাম কাআব ইবন আবশ্যন লিখেছেন। তিনি বলেছেন, তাকে কাআব ইবন মালিক ইবন। ছালাবা ইবন জুমাযও বলা হয়। উমাবী তাঁর নাম লিখেছেন কাআব ইবন ছালাবা ইবন হিবালা ইবন গানাম গাসসানী। তিনি ছিলেন বনু খাযরাজ ইবন সাইদার মিত্র। কাআব ইবন যায়দ ইবন কায়স নাজ্জারী। m কআাব ইবন আমরা আবুল ইয়াসার সুলামী।

তাদেরই একজন। মূসা ইবন উকবা তাঁর কথা উল্লেখ করেছেন। কুনান্য ইবন হুসায়ন ইবন ইয়ারবু—আবু মারছাদ গোনাবী। তিনিও ছিলেন প্রথম দিকের

একজন মুহাজির। m

মালিক ইবন দুখশাম খাযরাজী। তাকে ইবন দুখশানও বলা হয়। মালিক ইবন আবু খাওলা আল-জুকী— বনু আব্দীর মিত্র।

মালিক ইবন রাবীআী আবু উসায়দ আস-সাইদী। মালিক ইবন কুদামা আল-আওসী। মালিক ইবন আমরা। ছাকাফ ইবন আমরের ভাই। তাঁরা দু’জনই মুহাজির এবং বনু তামীম ইবন দৃদান ইবন আসাদ-এর মিত্ৰ। মালিক ইবন কুদামা আল-আওসী। মালিক ইবন মাসউদ আল-খাযরাজী। মালিক ইবন ছাবিত ইবন ছুমায়লা আল-মুযানী। বনু আমর ইবন আওফ-এর মিত্ৰ। মুবাশশির ইবন আবদুল মুনযির ইবন যানীর আওসী। আবু লুবাব ও রিফা আর ভাই। বন্দরে তিনি শহীদ হন। মুজাযিযর ইবন যিয়াদ বালবী— মুহাজির।

মুহাররিয ইবন নাযিলা আল-আসাদী। তিনি বনু আবদে শামস-এর মিত্র এবং মুহাজির। মুহাম্মদ ইবন মাসলামা। বনু আবদে আশহালের মিত্ৰ।

মুদলিজ ইবন আমর। তাকে মুদলাজও বলা হয়। ছাকাফ ইবন আমরের ভাই ও মুহাজির। মারছাদ ইবন আবু মারছাদ আল-গানাবী। মিসতাহ ইবন উছাছা ইবন আব্বাদ ইবন মুত্তালিব ইবন আবদে মানাফ। প্রথম দিকের মুহাজির। কারো কারো মতে তার নাম আওফ। মাসউদ ইবন আওস— আল-আনসারী আন-নাজারী। মাসউদ ইবন খালদা আল-খাযরাজী। মাসউদ ইবন রাবীআ আল-কারী। বনু যুহরার মিত্র ও মুহাজির। মাসউদ ইবন সাআদ–যাকে ইবন আবদে সা’দ ইবন আমির ইবন আব্দী ইবন জুশাম ইবন মাজদা’আ ইবন হারিছা ইবন হারিছও বলা হয়। মাসউদ ইবন সাআদ ইবন কায়স আল-খাযরাজী। মুসআব ইবন উমােয়র আবদারী— মুহাজির ৷ বদর যুদ্ধের পতাকা সে দিন তার হাতেই छिब्ल। মুআয ইবন জাবাল খাযরাজী। মুআয ইবন হারিছ নাজারী। ইনিই হচ্ছেন আফরার পুত্র এবং আওফ ও মুআওয়াযের ভাই। মুআয ইবন আমর ইবন জামূহ আল-খাযরাজী।

মুআয ইবন মাইয আল-খাযরাজী। তিনি আইয-এর ভাই ছিলেন।

মা’বাদ ইবন আকােদ ইবন কুশােয়র ইবন কাযম ইবন সালিম ইবন গানাম। তাকে মা’বাদ ইবন উবাদা ইবন কায়সও বলা হয়। ওয়াকিদী কুশায়র-এর পরিবর্তে কাশ” আর বলেছেন। ইবন হিশাম বলেছেন কাশ। আর আবু খামীযা। মা’বাদ ইবন কায়স ইবন সাখার আস-সুলামী। আবদুল্লাহ ইবন কায়স-এর ভাই।

মুআত্তাব ইবন আওফ আল-কুযাঈ— বনু মািখযুমের মিত্র এবং মুহাজির। মুআত্তাব ইবন কুশােয়র আল-আওসী।

মাকিল ইবন মুনযির আস-সুলামী।

মামার ইবন হারিছ। আল-জুমাহী— মুহাজির।

মাআন ইবন আদী আল-আওসী। মুআওয়ায ইবন হারিছ। আল-জুমাহী। তিনি আফরার পুত্র এবং মুআয ইবন আওফ-এর ভাই। মুআওয়ায ইবন আমর ইবন জামূহ আস-সুলামী। তিনি সম্ভবত মুআয ইবন আমরের

ভাই।

মিকদাদ ইবন আমার আল বুহারানী। তিনি মিকদাদ ইবন আসওয়াদ নামে প্ৰসিদ্ধ। তিনি প্রথম দিকের মুহাজির ৷ তার নামে বহু চমকপ্রদ ঘটনা বর্ণিত আছে। বদর যুদ্ধে তিনি

ছিলেন অন্যতম অশ্বারোহী যোদ্ধা।

মালীল ইবন ওবারা আল-খাযরাজী। মুনযির ইবন আমর ইবন খুনায়স সাইদী।

মুনয্যির ইবন মুহাম্মদ ইবন উকবা আনসারী— বনু জাহজাবী গোত্রভুক্ত।

মাহজা— হযরত উমর ইবন খাত্তাবের আযাদকৃত গোলাম। তিনি ছিলেন মূলত ইয়ামানের অধিবাসী এবং বদর যুদ্ধের প্রথম শহীদ।

‘নূন” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ

নুমান ইবন আবদে আমরা আন-নাজ্জারী। তিনি দাহহাকের ভাই ছিলেন। নুমান ইবন আমর ইবন রিফাআ নাজারী। নুমান ইবন আসর ইবন হারিছ। বনী আওসের মিত্র। নুমান ইবন মালিক ইবন ছালাবা আল-খাযরাজী। কাওকল নামেও তিনি পরিচিত।

নুমান ইবন ইয়াসার। বনু উবায়দের মিত্র। তাকে নুমান ইবন সিনানও বলা হয়। নাওফিল ইবন উবায়দুল্লাহ ইবন নাযিলা আল-খাযরাজী।

“হা’ আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ হানী ইবন নাইয়ার আবু বুরদা বালওয়াবী। তিনি বারা” ইবন আযিব-এর মামা। হিলাল ইবন উমাইয়া আল-ওয়াকিফী। বুখারী ও মুসলিমে কাআব ইবন মালিকের ঘটনা বর্ণিত হাদীছে। প্ৰাসংগিক আলোচনায় হিলাল ইবন উমাইয়াকে বদরী সাহাবী বলে

উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য কোন মাগাষী লেখক তাকে বদরী সাহাবী বলে উল্লেখ করেননি।

হিলাল ইবন মুআল্লা খাযরাজী যিনি রাফি”— ইবন মুআল্লার ভাই।

“ওয়াও” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ ওয়াকিদ ইবন আবদুল্লাহ তায়মী। বনু আব্দীর মিত্র এবং মুহাজির। ওয়াদীআ ইবন আমর ইবন জাররাদ আল-জুহানী। ওয়াকিদী ও ইবন আইয-এর বর্ণনানুসারে। ওয়ারাকা। ইবন ইয়াস ইবন আমার আল-খাযরাজী। রাবী’ ইবন ইয়াসের ভাই।

ওয়াহাব ইবন সাআদ ইবন আবু সারাহ। মূসা ইবন উকবা, ইবন আইয ও ওয়াকিদী

তাঁকে বনু আমির ইবন লুয়াই বংশের বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু ইবন ইসহাক তার নাম উল্লেখ করেননি।

“ইয়া” আদ্যাক্ষর বিশিষ্ট নামসমূহ ইয়ায়ীদ ইবন আখনাস ইবন জনাব ইবন হাবীব। ইবন জাররা আস-সুলামী। সুহায়লী বলেন, : ইয়ামীদ ইবন আখনাস, তার পিতা ও তাঁর পুত্ৰ সকলেই বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। এ রকম দৃষ্টান্ত সাহাবাগণের মধ্যে আর দেখা যায় না। ইবন ইসহাকসহ অনেকেই তাদের নাম উল্লেখ করেননি। অবশ্য বায়আতুর রিদওয়ানে তাঁরা উপস্থিত ছিলেন।

মায়ের দিকে সম্পর্কিত করে ইবন ফাসহামিও বলা হয়ে থাকে। এ যুদ্ধে তিনি শহীদ হন।

ইয়াখীদ ইবন মুনযির ইবন সারাহ আস-সুলামী। তিনি মাকিল ইবন মুনযিরের उठाई छिब्लन्।

Post a comment

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *