গান জুড়েছেন গ্রীষ্মকালে ভীষ্মলোচন শর্মা
আওয়াজখানা দিচ্ছে হানা দিল্লি থেকে বর্মা!
গাইছে ছেড়ে প্রানের মায়া ,গাইছে তেড়ে প্রানপন,
ছুটছে লোকে চার দিকেতে ঘুরছে মাথা ভন্ ভন্।
মরছে কত জখম হয়ে করছে কত ছট্ফট্-
বলছে হেঁকে “প্রানটা গেল গানটা থামাও ঝট্ পট্ “।
বাঁধন ছেঁড়া মহিষ ঘোড়া পথের ধারে চিৎপাত ।
ভীষ্মলোচন গাইছে তেড়ে নাইকো তাহে দৃক্পাত।
চার পা তুলি জন্তু গুলি পড়ছে বেগে মুর্ছায়,
লাঙ্গুল খাড়া পাগল পারা বলছে রেগে দূর ছাই।
জলের প্রাণী অবাক মানি গভীর জলে চুপ চাপ,
গাছের বংশ হ’চ্ছে ধ্বংস পড়্ছে দেদার ঝুপ ঝাপ্।
শুন্য মাঝে ঘূর্ণা লেগে ডিগবাজি খায় পক্ষী,
সবাই হাঁকে, “আর না দাদা, গানটা থামাও লক্ষ্মী”।
গানের দাপে আকাশ কাঁপে দালান ফাটে বিলকুল্
ভীষ্মলোচন গাইছে ভীষণ খোস্ মেজাজে দিল্ খুল্।
এক যে ছিল পাগলা ছাগল, এমনি সেটা ওস্তাদ,
গানের তালে শিং বাগিয়ে মারলে গুঁতো পশ্চাৎ।
আর কোথা যায় একটি কথায় গানের মাথায় ডান্ডা
“বাপরে” ব’লে ভীস্মলোচন এক্কেবারে ঠান্ডা।
Sudipta
Great. Some visuals can be added along with so that the same will be more attractive to children.
Regards
শ্রীহাণ সরকার
কবিতা তো ভালই। কিন্তু বর্মা এই বানান টা ভুল লিখেছে এই ওয়েবসাইট। দয়া করে শর্মা বানান টা ঠিক করে লিখবে। আর পড়েছে বানান টা দেখে নেবেন। বাদবাকি সব ঠিক আছে।
admin_egb
ধন্যবাদ। রেফ ঠিক করে দেয়া হয়েছে।
শ্রীহাণ সরকার
দয়া করে গ্রীষ্মকাল বানান টি ঠিক করুন। এ ছাড়া আর কোন সমস্যা নেই।